আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত পাঠক বৃন্দ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইটের স্বাগতম প্রিয় পাঠক আজকে আমরা তোমাদের বাচ্চা নষ্ট করার কতদিন পর মাসিক হয় এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব অনেকে আছেন যারা বাচ্চা নষ্ট করার কতদিন পর মাসিক হয় এ প্রশ্নের উত্তর জানতে চান তাই আজকের আমাদের এই আর্টিকেল।মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01622913639 এই নাম্বারে
বাচ্চা নষ্ট করার কতদিন পর মাসিক হয়
এটা নির্ভর করে সম্পন্ন শারীরিক পরিস্থিতির উপর বাচ্চা নষ্ট করার কতদিন পর মাসিক হবে এটা নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না তবে সাধারণত বাচ্চা নষ্ট করার দিনটি পিরিয়ড তারিখ হিসেবে গণ্য করা হয় সে হিসেবে ২৮ দিন থেকে ৩২ দিন পর মাসিক হবার কথা কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা অনেক পিছিয়ে যায়।
বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয়
গর্ভের বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয় তা নিয়ে আপনারা অনেকেই জানতে চান। গর্ভপাত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ একটি ব্যাপার। তবে গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে প্রতি দুইটি গর্ভপাতের মধ্যে একটি গর্ভপাত হয়ে থাকে বাচ্চার ক্রোমোজোমজনিত সমস্যার কারণে। এক্ষেত্রে স্বামী কিংবা স্ত্রী কাউকেই দায়ী করা যাবে না।
আবার অনেক সময় বাচ্চা নষ্ট করার জন্য অনেকে বিভিন্ন ওষুধ সেবন করে থাকেন। বাজারে গর্ভপাত করানোর ঔষধ এখন সহজলভ্য ভাবে পাওয়া গেলেও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনভাবেই তা সেবন করা উচিত নয়। তবে গর্ভপাত ওষধ সেবনের কারণেই হোক আর স্বাভাবিকভাবেই হোক দুইটাই অত্যন্ত বিপদজনক।
রক্তক্ষরণ
বাচ্চা নষ্ট করার পর মাঝে মাঝেই যোনিপথে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এই রক্তক্ষরণ অনেক সময় কয়েকদিন নিয়মিত হয়ে থাকে আবার অনেক সময় কয়েক দিন পর পর হয়ে থাকে। যদি রক্তক্ষরণের পরিমাণ বেশি হয় তবে দ্রুত বিশেষজ্ঞ কোন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্জনীয়।
কালো কালো রক্তের ছোপ
মাঝে মাঝে কালো কালো রক্তের ছোপ আসতে দেখা যায়। নষ্ট হয়ে যাওয়া ভ্রূণের বিভিন্ন অংশ সাথে সাথে বের না হওয়ার কারণে পরবর্তীতে এগুলো কালো রক্ত আকারে বের হয়ে আসে।
কোমরের যন্ত্রণা
প্রায় সময়েই ব্লিডিং হবার কারণে কোমরের যন্ত্রণা দেখা দিতে পারে। এই যন্ত্রণা কোমর থেকে শুরু করে হাটু পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।।
পেট ব্যাথা
গর্ভপাতের পর মাঝেমাঝে পেটে ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা বিশেষ করে দেখা যায় যখন হালকা হালকা রক্তক্ষরণ হয় ঠিক তখনই।
পিরিয়ডের সমস্যা
পিরিয়ড হতে অনেক সময় দেরি হতে পারে। বাচ্চা নষ্ট হয়ে যাবার পর পিরিয়ডের যে নির্দিষ্ট সময় থাকে তা থেকে দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হয়ে যেতে পারে।
রক্তস্বল্পতা
থেমে থেমে রক্তক্ষরণের কারণে এ সময় শরীরের রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে পিরিয়ড হতে দেরি হয় এবং শারীরিক দুর্বলতা অনুভূত হয়।
গর্ভধারণের ঝুকি
গর্ভপাতের ঠিক পরপরই কখনো পুনরায় গর্ভধারণ করা উচিত নয়। এতে করে পরবর্তী বাচ্চাও নষ্ট হবার সম্ভাবনা থাকে। আবার অনেক সময় দেখা যায় যে বাচ্চা নষ্ট হবার পর পুনরায় গর্ভধারণ হতে চায় না।
মানসিক অশান্তি
গর্ভের বাচ্চা যেভাবেই নষ্ট হোক না কেন মনের ভেতরে একটা অশান্তি কাজ করে। যেভাবেই হোক সন্তানের ভ্রূণ নষ্ট হয়ে যাওয়া মানে মানসিকভাবে প্রচন্ড একটা অশান্তি সৃষ্টি হওয়া। মানসিক অশান্তি থেকে দূরে থাকতে পরিবারের সাথে সময় কাটান।
শারীরিক দুর্বলতা
মাঝে মাঝে রক্ত ক্ষরণ মানসিক অশান্তি এবং খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো করতে না পারার কারণে এ সময় শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিয়ে থাকে।
অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যু
বাচ্চা নষ্ট হবার পরপরই প্রচন্ড রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে। চিকিৎসকরা ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এই রক্তক্ষরণ বন্ধ করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে কোনভাবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে শরীরের রক্তশূন্যতা দেখা দিলে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আমরা সব সময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে সঠিক ধরনের প্রোডাক্ট সঠিক প্রশ্ন তুলে ধরার চেষ্টা করি . তাই আপনি কিন্তু খুব সহজে আমাদের আর্টিকেলগুলো কোথাকার প্রোডাক্ট গুলো এবং তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা গুলো লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড ১ কিনতে ক্লিক করুন– এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড ২ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড ৩ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন