Description
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে । “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটির প্রথম সুরকার ছিলেন শহীদ আলতাফ মাহমুদ।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির প্রথম সুরকার কে
তিনি একজন প্রখ্যাত বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী, গীতিকার এবং সুরকার ছিলেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তিনি গানটি রচনা করেছিলেন।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
তবে, গানটির কথা লিখেছিলেন শামসুর রহমান।
গানটির ইতিহাস:
- ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী নিহত হয়।
- এই ঘটনার প্রতিবাদে শহীদ আলতাফ মাহমুদ “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি রচনা করেন।
- গানটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং ভাষা আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গীত হয়ে ওঠে।
- এটি আজও বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং আবেগপ্রবণ গানগুলির মধ্যে একটি।
গানটির গুরুত্ব:
- “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি বাংলা ভাষার জন্য বাঙালিদের আন্দোলনের একটি শক্তিশালী প্রতীক।
- এটি শহীদদের θυσίαকে স্মরণ করে এবং ভাষা আন্দোলনের মূল্যবোধগুলিকে উদযাপন করে।
- এটি আজও বাঙালিদের ঐক্য এবং সাহসের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটির প্রথম সুরকার ছিলেন শহীদ আলতাফ মাহমুদ।
তিনি ১৯৬৯ সালে এই অমর গানটি রচনা করেন।
তবে, গানটির কথা লিখেছিলেন শহীদ সফরুল ইসলাম।
এই গানটি বাংলা ভাষা আন্দোলন ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে রচনা করা হয়েছিল এবং আজও এটি বাঙালির মনে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের বার্তা বহন করে।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি: সুরের ইতিহাস
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, বাংলা ভাষার ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও আবেগজড়িত গান। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি श्रद्धাঞ্জলি হিসেবে রচিত এই গানটি কেবল একটি সঙ্গীতের টুকরো নয়, বরং এক আবেগের প্রতীক।
গানের রচনা ও প্রথম সুর:
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবদুল গাফফার চৌধুরী ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে এই গানটি রচনা করেন। ঐতিহাসিকদের মতে, তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শহীদদের রক্তাক্ত দেহ দেখে গানটি লেখার অনুপ্রেরণা পান।
গানটি রচনার পর, আব্দুল লতিফ নামে একজন সঙ্গীতজ্ঞ প্রথমে এতে সুর দেন। ধারণা করা হয়, তিনি ঐতিহ্যবাহী বাংলা লোকসঙ্গীতের ধাঁচে সুরটি রচনা করেছিলেন।
আলতাফ মাহমুদের সুর:
১৯৫৪ সালে, বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ও মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ মাহমুদ গানটিতে নতুন সুর প্রদান করেন।
তার সুরটি ছিল আরও আধুনিক এবং নাটকীয়, যা গানের भाव আরও তীব্র করে তোলে।
আলতাফ মাহমুদের সুরের জনপ্রিয়তা:
আলতাফ মাহমুদের সুর দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং বর্তমানে এটিই গানটির সর্বাধিক পরিচিত ও গৃহীত সংস্করণ।
গানের গুরুত্ব:
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি কেবল একটি গান নয়, এটি ভাষা আন্দোলন ও বাংলা সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি, এই গানটি সারা দেশে শোক ও श्रद्धাঞ্জলির সাথে পরিবেশিত হয়।
উদাহরণ:
- ১৯৫৪ সালে, ঢাকার প্রভাত ফেরীতে প্রথম আলতাফ মাহমুদের সুরে গানটি পরিবেশিত হয়।
- গানটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ও ব্যাপকভাবে গাওয়া হয়েছিল।
- আজও, আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রিয় দেশাত্মবোধক গানগুলির মধ্যে একটি।
উল্লেখ্য:
- গানটির রচয়িতা আবদুল গাফফার চৌধুরী একজন সাংবাদিক ও লেখক ছিলেন। ভাষা আন্দোলনে তার ভূমিকার জন্য তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক “ভাষা সৈনিক” উপাধি দেওয়া হয়েছিল।
- আলতাফ মাহমুদ ছিলেন একজন বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ, গীতিকার ।
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানের সুরকার: বিস্তারিত আলোচনা
ভূমিকা:
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” বাংলা ভাষার অন্যতম জনপ্রিয় ও আবেগজড়িত গান। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি श्रद्धাঞ্জলি হিসেবে রচিত এই গানটি প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাজানো হয় এবং সকলের মনে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের বোধ জাগ্রত করে।
গানের রচয়িতা:
গানটি রচনা করেছিলেন খ্যাতনামা সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আব্দুল গাফফার চৌধুরী। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের শহীদদের রক্তে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে লাশ দেখে তিনি মর্মাহত হয়ে এই গানটি রচনা করেন।
প্রথম সুরকার:
গানটির প্রথম সুর দেন আব্দুল লতিফ। তিনি একজন প্রতিভাবান সুরকার ছিলেন এবং বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সুর রচনা করেছিলেন।
আলতাফ মাহমুদের সুর:
১৯৫৪ সালে, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও সংগীতশিল্পী আলতাফ মাহমুদ গানটিতে নতুন সুর দেন। তার সুরটি অত্যন্ত আবেগপ্রবণ ও মর্মস্পর্শী ছিল এবং দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে। বর্তমানে, আলতাফ মাহমুদের সুরটিকেই গানটির প্রাতিষ্ঠানিক সুর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
গানের তাৎপর্য:
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি শুধু একটি গান নয়, এটি ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ও তাদের আত্মত্যাগের প্রতীক। গানটিতে মাতৃভাষার জন্য প্রাণ উৎসর্গকারী বীরদের বেদনা, ত্যাগ ও দেশপ্রেমের চিত্র ফুটে উঠেছে।
উদাহরণ:
গানের প্রথম কয়েকটি লাইনই এর মর্মস্পর্শী ভাব ফুটিয়ে তোলে:
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমার কানে বাজে বিদ্রোহী বীণার সুর।”
এই লাইনগুলিতে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের রক্তে ভেজা একুশে ফেব্রুয়ারি মাসের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। “বিদ্রোহী বীণার সুর” শব্দগুলি তাদের আত্মত্যাগের মহত্বকে তুলে ধরে।
উপসংহার:
“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি বাংলা সাহিত্য ও সংগীতের এক অমূল্য সম্পদ। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে গানটি প্রতি বছর বাজানো হয় এবং সকলের মনে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের বোধ জাগ্রত করে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.