Description
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কবে স্বীকৃতি পায় কত তম অধিবেশনে । আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের ৫৪তম অধিবেশনে স্বীকৃতি পায়।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কবে স্বীকৃতি পায় কত তম অধিবেশনে
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাংলা ভাষার জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের স্মরণে এই দিবস পালন করা হয়।
কানাডাপ্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম এবং কানাডার বহুভাষিক ও বহুজাতিক সংগঠন ‘মাতৃভাষা প্রেমিক গোষ্ঠী’ এই দিবস পালনের জন্য প্রাথমিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার মাধ্যমেই জাতিসংঘে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
৭ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় শেখ হাসিনা ঘোষণা করেন যে, পৃথিবীর বিকাশমান ও বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলির মর্যাদা ও অধিকার রক্ষায় গবেষণার জন্য ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও জাতিসংঘ স্বীকৃতি
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি আদায়ের জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের স্মরণে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়।
১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের ৫৪তম অধিবেশনে এই দিবস আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়।
কানাডাপ্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম এবং কানাডার বহুভাষিক ও বহুজাতিক সংগঠন
‘মাতৃভাষা প্রেমিক গোষ্ঠী’ এই দিবস পালনের জন্য প্রাথমিক উদ্যোগ গ্রহণ করে।
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার মাধ্যমেই জাতিসংঘে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
৭ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় শেখ হাসিনা ঘোষণা করেন যে, পৃথিবীর বিকাশমান ও বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলির মর্যাদা ও অধিকার রক্ষায় গবেষণার জন্য ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধুমাত্র বাংলা ভাষার জন্য শহীদদের স্মরণে পালিত হয় না, বরং বিশ্বব্যাপী
সকল ভাষাভাষী মানুষের ভাষাগত অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার প্রতীক হিসেবেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এই দিবসের তাৎপর্য:
- ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা: পৃথিবীতে প্রায় ৭,১০০ টি ভাষা রয়েছে। প্রতিদিন কয়েকটি ভাষা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বব্যাপী ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা ও বিলুপ্তপ্রায় ভাষা পুনরুজ্জীবনের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
- ভাষাগত অধিকার: সকল মানুষের তাদের মাতৃভাষায় শিক্ষা লাভ, কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার এবং সাংস্কৃতিক পরিচয় ধারণের অধিকার রয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এই অধিকারগুলির গুরুত্বের উপর সচেতনতা বৃদ্ধি করে।
- সাংস্কৃতিক ঐক্য: ভাষা একটি জাতির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহক। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতির মধ্যে বোঝাপড়া ও সহনশীলতা বৃদ্ধি করে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: স্বীকৃতি ও ইতিহাসের বিস্তারিত আলোচনা
১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের ৫৪তম অধিবেশনে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাংলা ভাষার জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের স্মরণে এই দিবস পালন শুরু হয়। মাতৃভাষার প্রতি বাঙালির অগাধ ভালোবাসা ও আন্দোলনজীবীদের আত্মত্যাগের স্মরণে এই দিবস বিশ্বব্যাপী বিশেষ গুরুত্ব পায়।
কানাডাপ্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম এবং কানাডার বহুভাষিক ও বহুজাতিক সংগঠন
‘মাতৃভাষা প্রেমিক গোষ্ঠী’ এই দিবস পালনের জন্য প্রাথমিক উদ্যোগ গ্রহণ করে।
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার মাধ্যমেই জাতিসংঘে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
৭ ডিসেম্বর ১৯৯৯ সালে ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় শেখ হাসিনা ঘোষণা করেন যে, পৃথিবীর বিকাশমান ও বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলির মর্যাদা ও অধিকার রক্ষায় গবেষণার জন্য ঢাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হবে।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব:
- ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা: বিশ্বে প্রায় ৭,০০০ ভাষা রয়েছে, যার মধ্যে অনেকই বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বব্যাপী মানুষকে তাদের মাতৃভাষা সম্পর্কে সচেতন করে তোলে এবং ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষার জন্য উৎসাহিত করে।
- সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সমৃদ্ধি: ভাষা আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাথে গভীরভাবে জড়িত। মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে আমরা আমাদের ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করতে পারি এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তা তুলে ধরতে পারি।
- মানবাধিকার রক্ষা: প্রত্যেকেরই তাদের মাতৃভাষায় শিক্ষা লাভ ও যোগাযোগ করার অধিকার রয়েছে।
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এই অধিকার রক্ষার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি করে।
- সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা: অনেক সময় দেখা যায়, সংখ্যালঘু समुদায়ের ভাষা উপেক্ষিত হয়।
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সকল ভাষার সমান গুরুত্ব ও মর্যাদার
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: স্বীকৃতি ও ইতিহাসের বিস্তারিত আলোচনা
প্রতিবছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয় , যা বাংলা ভাষা আন্দোলনের
শহীদদের স্মরণে ও বিশ্বের সকল ভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য উদযাপিত হয়।
১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের ৫৪তম অধিবেশনে এই দিবসটি স্বীকৃতি পায়।
ইতিহাস:
- ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি আদায়ের জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের স্মরণে এই দিবসটি পালন শুরু হয়।
- কানাডাপ্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম এবং কানাডার বহুভাষিক ও বহুজাতিক সংগঠন
- ‘মাতৃভাষা প্রেমিক গোষ্ঠী’ এই দিবস পালনের জন্য প্রাথমিক উদ্যোগ গ্রহণ করে।
- তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার মাধ্যমেই জাতিসংঘে এই প্রস্তাব গৃহীত হয়।
গুরুত্ব:
- ভাষা সংরক্ষণ: বিশ্বে প্রায় ৭০০০ ভাষা বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলি সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
- সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: বিভিন্ন ভাষা বিভিন্ন সংস্কৃতির বাহক। এই দিবস বিশ্বের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষার গুরুত্বের উপর জোর দেয়।
- মানবাধিকার: মাতৃভাষায় শিক্ষালাভ করা একটি মৌলিক মানবাধিকার। এই দিবস সকলের জন্য মাতৃভাষায় শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
উদাহরণ:
- বাংলা ভাষা আন্দোলন: বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য বাঙালিদের দীর্ঘ সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে।
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এই আন্দোলনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়।
- ইউনেস্কো: জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেস্কো) বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট: ঢাকায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট বিলুপ্তপ্রায় ভাষাগুলি গবেষণা ও সংরক্ষণের কাজ করে।
পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের
আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন
আরও পড়ুন: সহবাস করার পদ্ধতি – বিভিন্ন আসনের ছবি
Reviews
There are no reviews yet.