Sale!

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির রচয়িতা কে

Original price was: 750.00৳ .Current price is: 500.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

981 in stock

SKU: (40) মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর মিস মি ঔষধ Category: Tag:

Description

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির রচয়িতা কে । “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটির রচয়িতা হলেন সাংবাদিক ও লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির রচয়িতা কে

তিনি ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের দিনেই এই গানটি রচনা করেন।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই গানটি বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ও ত্যাগী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে বিবেচিত হয় এবং আজও ব্যাপকভাবে গাওয়া হয়।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গান: বিস্তারিত বিশ্লেষণ

গানের লেখক:

  • আবদুল গাফফার চৌধুরী: একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক, লেখক এবং কবি।
  • ভাষা আন্দোলন:
    • ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার স্বীকৃতির দাবিতে প্রতিবাদকারীদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালায়।
    • এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত হন।
    • আবদুল গাফফার চৌধুরী এই ট্র্যাজেডির দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” রচনা করেন।

গানের তাৎপর্য:

  • ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি:
    • গানটিতে শহীদদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগের বেদনাময় চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
    • তাদের সাহস ও দৃঢ়তার প্রশংসা করা হয়েছে।
  • বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসা:
    • গানটিতে মাতৃভাষার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করা হয়েছে।
    • বাংলা ভাষার গুরুত্ব ও মর্যাদার উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
  • প্রেরণা:
    • এই গান আজও বাঙালিদের অনুপ্রাণিত করে।
    • এটি ভাষা আন্দোলনের মূল্যবোধ ও আদর্শকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

সুর ও জনপ্রিয়তা:

  • আবদুল লতিফ প্রথমে এই গানটির সুর করেন।
  • আলতাফ মাহমুদ কর্তৃক রচিত সুরটি বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয়।
  • ১৯৫৪ সালে “প্রভাত ফেরী” অনুষ্ঠানে আলতাফ মাহমুদের সুরে এই গানটি প্রথম গাওয়া হয়।
  • স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বাংলাদেশের মুক্তির পর এই গানটি আরও জনপ্রিয়তা লাভ করে।
  • আজও এটি নিয়মিত অনুষ্ঠান, সভা-সমাবেশ ও রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে গাওয়া হয়।

উদাহরণ:

  • শহীদদের স্মরণে:
    • প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে এই গান গাওয়া হয়।
  • ভাষা আন্দোলন নিয়ে আলোচনা:
    • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ও বিভিন্ন আলোচনা সভায় ভাষা আন্দোলন নিয়ে আলোচনার সময় এই গান প্রায়শই শোনা যায়।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান:
    • বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলা গানের অনুষ্ঠানে এই গান অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

উপসংহার:

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” কেবল একটি গান নয়, এটি বাংলা ভাষা আন্দোলন ও বাঙালির সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গান: বিস্তারিত বিশ্লেষণ

গানটির রচয়িতা: 

  • আবদুল গাফফার চৌধুরী: একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক, লেখক এবং কবি।
  • ভাষা আন্দোলন: ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার স্বীকৃতির জন্য সংগ্রামে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে গানটি রচনা করেন।

গানটির তাৎপর্য:

  • ভাষা আন্দোলনের প্রতীক: শহীদদের আত্মত্যাগ ও ভাষার প্রতি ভালোবাসার প্রতীক।
  • শক্তিশালী ভাবনা:
    • ভাইয়ের মৃত্যুর শোক প্রকাশ।
    • স্বাধীনতার জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা।
    • নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে।
  • অমর সঙ্গীত:
    • আজও ব্যাপকভাবে গাওয়া হয় এবং জাতীয় অনুষ্ঠানে নিয়মিত পরিবেশিত হয়।
    • বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির অনন্য সম্পদ।

 সাহিত্যিক বৈশিষ্ট্য:

  • আবেগপ্রবণ ভাষা: শোক, ক্ষোভ, দৃঢ় প্রত্যয় প্রকাশ করে।
  • শক্তিশালী প্রতীক: রক্ত, শহীদ, ভাষা, স্বাধীনতা।
  • ছন্দ ও তাল:
    • মনোমুগ্ধকর সুর।
    • গাওয়ার জন্য সহজ।
    • শ্রোতাদের মনে দীর্ঘস্থায়ী ছাপ ফেলে।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

  • ঔপনিবেশিক শাসন: ব্রিটিশরা বাংলা ভাষাকে অবমূল্যায়ন ও দমন করে।
  • ভাষা আন্দোলন: বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষার স্বীকৃতির জন্য সংগ্রাম করে।
  • ২১শে ফেব্রুয়ারি: ঢাকায় পুলিশের গুলিতে শহীদ হন বেশ কয়েকজন ছাত্র।
  • গানের সৃষ্টি: এই τραγωδία-এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে গানটি রচনা করা হয়।

প্রভাব:

  • ভাষা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা:
    • জনমতকে ঐক্যবদ্ধ করে।
    • আন্দোলনকারীদের অনুপ্রাণিত করে।
  • বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে স্থায়ী প্রভাব:
    • বাংলা গানের অন্যতম জনপ্রিয় ও আলোচিত গান।
    • ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা জাগ্রত করে।

উদাহরণ:

  • গানের পঙ্ক্তি:
    • “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি”।
    • “এ দিনটি মনে রাখবো আমরা সবাই”।
    • “বাংলা ভাষার জন্য আমরা মরবো সবাই”।
  • গানের পরিবেশনা:
    • জাতীয় শোক দিবসে।
    • ভাষা আন্দোলন দিবসে।
    • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গান: বিস্তারিত বিশ্লেষণ

রচয়িতা:

  • আবদুল গাফফার চৌধুরী: একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক, লেখক ও কবি।
  • ভাষা আন্দোলন: বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় শহীদদের ত্যাগের প্রেক্ষাপটে গানটি রচনা করা হয়।

তাৎপর্য:

  • ভাষা আন্দোলনের প্রতীক: শহীদদের ত্যাগ ও ভাষার জন্য তাদের আকুলতা তুলে ধরে।
  • অমর বলিদানের স্মরণ: প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি এই গানটি গেয়ে শহীদদের স্মরণ করা হয়।
  • শক্তিশালী ভাবনা:
    • “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” – এই লাইনটিতে শহীদদের রক্তের ত্যাগের প্রতীকী তাৎপর্য ফুটে ওঠে।
    • “এ দিন যে আমার দেশের ইতিহাসে সোনার অক্ষরে লেখা” – ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
  • সাহস ও অনুপ্রেরণা:
    • “বাঙালির মুখে ওঠে আজ জয় বাংলার গান” – এই লাইনটি বাঙালির সাহস ও অদম্য চেতনাকে প্রকাশ করে।
    • “আমরা সেই সব শহীদদেরই স্মরণ করি” – শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি ও তাদের আদর্শ অনুসরণের প্রেরণা জাগিয়ে তোলে।

জনপ্রিয়তা:

  • অমর সুর:
    • আবদুল লতিফ প্রথমে এবং পরবর্তীতে আলতাফ মাহমুদ গানটির সুর করেন।
    • আলতাফ মাহমুদের সুরটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
  • সর্বজনীন গান:
    • আজও একুশে ফেব্রুয়ারি ও অন্যান্য অনুষ্ঠানে ব্যাপকভাবে গাওয়া হয়।
    • বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

উদাহরণ:

  • ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে: মুক্তিযোদ্ধারা অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন এই গান থেকে।
  • আজকের দিনে: বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশের জন্য এই গান গাওয়া হয়।

উপসংহার:

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” কেবল একটি গান নয়, এটি ভাষা আন্দোলনের চেতনা ও শহীদদের ত্যাগের প্রতীক। আজও এই গান আমাদের অনুপ্রাণিত করে এবং বাংলা ভাষার প্রতি আমাদের দায়িত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গান: বিস্তারিত বিশ্লেষণ

রচয়িতা:

  • আবদুল গাফফার চৌধুরী: একজন খ্যাতিমান বাঙালি সাংবাদিক, লেখক এবং গীতিকার।
  • ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময়।
  • রচনার সময়: ঘটনার অব্যবহিত পরেই, আবেগে উদ্বেলিত মনে।

গুরুত্ব:

  • ভাষা আন্দোলনের প্রতীক: শহীদদের θυσία এবং ভাষার জন্য তাদের সংগ্রামের প্রতীক।
  • শক্তিশালী ভাবনা: মর্মস্পর্শী কবিতা এবং আবেগঘন সুরের মাধ্যমে ভাষা প্রেম ও জাতীয়তাবাদের বার্তা প্রচার করে।
  • ঐক্যের শঙ্খধ্বনি: বাঙালিদের ঐক্যবদ্ধ করে এবং তাদের ভাষার অধিকার রক্ষার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

বিশ্লেষণ:

  • প্রথম চরণ: শহীদদের θυσία এবং তাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
  • দ্বিতীয় চরণ: ভাষার মর্যাদা ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে।
  • তৃতীয় চরণ: শহীদদের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিশ্রুতি।
  • সুর: আলতাফ মাহমুদের করা সুর অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং গানের भाव ਨੂੰ আরও তীব্র করে তোলে।

গানের প্রভাব:

  • বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে অমর: ভাষা আন্দোলন ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
  • প্রজন্ম after প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে: আজও ব্যাপকভাবে গাওয়া হয় এবং সকল বয়সের মানুষের কাছে জনপ্রিয়।
  • ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দেয়: ভাষার জন্য সংগ্রাম ও θυσियाের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেয়।

উদাহরণ:

  • ১৯৬৯ সালে জহির রায়হান পরিচালিত “জীবন থেকে নেওয়া” চলচ্চিত্রে এই গান ব্যবহার করা হয়েছিল।
  • আজও প্রতি বছর একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন দিবসে এই গানটি গাওয়া হয়।
  • বাংলা ভাষার জন্য আন্দোলনকারীদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।

উপসংহার:

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” কেবল একটি গান নয়, এটি ভাষা আন্দোলনের এক অমর স্মৃতিস্তম্ভ। আবদুল গাফফার চৌধুরীর অমর কবিতা এবং আলতাফ মাহমুদের অসাধারণ সুরের মাধ্যমে এই গান আজও বাঙালিদের অনুপ্রাণিত করে এবং ভাষার প্রতি তাদের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জাগ্রত রাখে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতেএখনইক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির রচয়িতা কে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *