এ জগতে হায় সেই বেশি চায় কবিতা

এ জগতে হায় সেই বেশি চায় কবিতা

কবিতা:

এ জগতে হায়, সেই বেশি চায়,

আছে যার ভূরি ভূরি,

রাজার হস্ত করে সমস্ত

কাঙালের ধন চুরি।

অর্থ:

এই জগতে, দুঃখিতভাবে, যাদের প্রচুর সম্পদ আছে, তারা আরও বেশি চায়। তারা রাজার মতো অন্যদের কাছ থেকে তাদের ধন-সম্পদ ছিনিয়ে নেয়।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বিশ্লেষণ:

এই কবিতাটি সম্পদের লালসা এবং লোভের সমালোচনা করে। কবি দেখান যে, যাদের ইতিমধ্যেই অনেক কিছু আছে তারা আরও বেশি চায়, এমনকি যদি এর মানে হয় অন্যদের কাছ থেকে নেওয়া। এটি একটি শোষণমূলক এবং অন্যায় ব্যবস্থা যা দরিদ্র ও বঞ্চিতদের ক্ষতি করে।

কবিতাটির তাৎপর্য:

এই কবিতাটি আজও প্রাসঙ্গিক কারণ সম্পদের লালসা এবং লোভ এখনও সমাজে একটি বড় সমস্যা। আমাদের সকলেরই এই নেতিবাচক আবেগগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করা উচিত এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল ও ন্যায়সঙ্গত হওয়ার চেষ্টা করা উচিত।

আরও তথ্য:

• এই কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “গীতাঞ্জলি” কাব্যগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত।
• এটি একটি জনপ্রিয় কবিতা যা প্রায়শই স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
• এই কবিতাটি অনেক ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে।

আমি আশা করি এই তথ্যটি আপনার জন্য সহায়ক। আপনার কি এই কবিতা সম্পর্কে অন্য কোন প্রশ্ন আছে?

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়

কবি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কবিতা:

এ জগতে হায়, সেই বেশি চায়, আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।

অর্থ:

এই জগতে, দুঃখিতভাবে, যাদের প্রচুর সম্পদ আছে, তারা আরও বেশি চায়। তারা এমনকি রাজার ক্ষমতা ব্যবহার করে দরিদ্রদের সম্পদ চুরি করে।

বিশ্লেষণ:

এই কবিতাটিতে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ধনীদের লোভ ও নির্মমতার সমালোচনা করছেন। তিনি দেখান যে কীভাবে তারা তাদের ক্ষমতা এবং প্রভাব ব্যবহার করে অন্যদের শোষণ করে। কবিতাটিতে ব্যবহৃত “চুরি” শব্দটি বিশেষভাবে শক্তিশালী, কারণ এটি ধনীদের কর্মকাণ্ডের নৈতিক নিন্দা করে।

সম্পর্কিত কবিতা:

• “দুই বিঘা জমি” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
• “মানুষের মান” – নজরুল ইসলাম
• “নিম্নলিখিত কবিতাগুলিও ধনীদের লোভ ও নির্মমতার সমালোচনা করে:**
• “The Tyger” – William Blake
• “The Gold Rush” – Edwin Arlington Robinson
• “The Ballad of the Despairing Husband” – Bertolt Brecht

আরও তথ্য:

• এই কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা সংগ্রহ “গীতাঞ্জলি”-তে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
• এটি 1912 সালে প্রকাশিত হয়েছিল।
• এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত কবিতা।

আশা করি এই তথ্যটি আপনার জন্য সহায়ক। আপনার যদি আরও কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাকে জানান।

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়

কবি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কবিতা:

এ জগতে হায়,  সেই বেশি চায়,

আছে যার ভূরি ভূরি,

রাজার হস্ত করে সমস্ত

কাঙালের ধন চুরি।

ধনী লোকের লোভ নাই থামে,

চায় আরও, আরও চায়,

গরিবের ঘরে আগুন জ্বেলে,

নিজের ভাণ্ডার ভরে তায়।

শোষণ করে, করে অত্যাচার,

ন্যায় বিচার করে না,

অন্যের দুঃখে করে হাসি,

স্বার্থই তার একমাত্র লক্ষ্য।

এই জগতে অনেক অবিচার,

শক্তিশালীরাই করে রাজ,

দুর্বলদের হয় নির্যাতন,

হয় না তাদের কোনো কাজ।

কিন্তু ভয় নেই, সত্যের জয় হবে,

অবশ্যই হবে একদিন,

অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে,

জিতবে শেষ পর্যন্ত ন্যায়বিচার।

অর্থ:

এই কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ধনী লোকদের লোভ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে তীব্র কটূক্তি করেছেন। তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে ধনীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে গরিবদের শোষণ করে এবং তাদের উপর অত্যাচার করে। কবি শোষিতদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন এবং তাদেরকে আশ্বস্ত করেছেন যে একদিন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে।

বিশ্লেষণ:

এই কবিতাটি একটি শক্তিশালী সামাজিক বার্তা বহন করে। কবি ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরেছেন। তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে এই বৈষম্য শোষণ ও অত্যাচারের দিকে পরিচালিত করে। কবিতাটিতে ন্যায়বিচার ও সত্যের জয়ের প্রতি আশাবাদী বার্তাও রয়েছে।

কবিতাটির তাৎপর্য:

এই কবিতাটি আজও প্রাসঙ্গিক। এটি আমাদেরকে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্যের বিষয়ে ভাবতে বাধ্য করে। এটি আমাদেরকে শোষিতদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে এবং ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই করতে অনুপ্রাণিত করে।

উল্লেখ্য:

এই কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত নাটক “গোরা” থেকে নেওয়া হয়েছে।

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়

কবি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কাব্যগ্রন্থ: চিত্রা

প্রথম প্রকাশ: ১৯১৩

চরণ:

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়,

আছে যার ভূরি ভূরি,

রাজার হস্ত করে সমস্ত

কাঙালের ধন চুরি।

পরিচয়:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতার একটি বিখ্যাত চরণ। এই কবিতাটি ১৯১৩ সালে “চিত্রা” কাব্যগ্রন্থে প্রকাশিত হয়।

কবিতার বিষয়বস্তু:

এই কবিতাটি একজন দরিদ্র কৃষক, উপেন, এবং তার জমি হারানোর গল্প বলে। উপেনের মাত্র দুই বিঘা জমি ছিল, যা তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য যথেষ্ট ছিল। কিন্তু একজন ধনী জমিদার, বাবু, উপেনের জমি জোর করে কিনে নেয়। উপেন আইনি লড়াই করে, কিন্তু ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত, উপেন তার জমি হারিয়ে ফেলে এবং একজন ভিক্ষুক হয়ে যায়।

উক্তিটির তাৎপর্য:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” উক্তিটি ধনী ও শক্তিশালীদের লোভ ও নিষ্ঠুরতার একটি সমালোচনা। এটি দেখায় যে কীভাবে তারা তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করে দরিদ্র ও দুর্বলদের শোষণ করে। এই উক্তিটি আজও প্রাসঙ্গিক, কারণ ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য এখনও বিশ্বের অনেক অংশে একটি বড় সমস্যা।

উক্তির ব্যবহার:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” উক্তিটি প্রায়শই লোভ ও নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি এমন সমাজের সমালোচনা করতেও ব্যবহৃত হয় যেখানে ধনী ও শক্তিশালীরা দরিদ্র ও দুর্বলদের উপর শোষণ করে।

উদাহরণ:

• সম্প্রতি, একটি বড় কোম্পানি একটি ছোট গ্রামের সমস্ত জমি কিনে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। গ্রামবাসীরা তাদের বাড়িঘর হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” উক্তিটি ব্যবহার করা যেতে পারে বড় কোম্পানির লোভ ও নিষ্ঠুরতার সমালোচনা করতে।
• একজন রাজনীতিবিদ দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। তিনি তার ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত লাভ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” উক্তিটি ব্যবহার করা যেতে পারে রাজনীতিবিদের লোভ ও দুর্নীতির সমালোচনা করতে।

উপসংহার:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি বিখ্যাত উক্তি যা ধনী ও শক্তিশালীদের লোভ ও নিষ্ঠুরতার একটি সমালোচনা। এটি আজও প্রাসঙ্গিক, কারণ ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য এখনও বিশ্বের অনেক

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম