Sale!

এ জগতে হায় সেই বেশি চায় ভাবসম্প্রসারণ

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:yle=”color: #0000ff;”> 01622913640&amp;amp;lt;/h2>

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

&

gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p><p><p>&gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

এ জগতে হায় সেই বেশি চায় ভাবসম্প্রসারণ । রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত এই পঙ্ক্তিটিতে লোভী মানুষের প্রতি কবির তীব্র ব্যঙ্গ ও সমালোচনা প্রকাশ পেয়েছে।

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – ভাবসম্প্রসারণ

এই পঙ্ক্তির মাধ্যমে কবি যে বার্তাগুলি প্রকাশ করতে চেয়েছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

  • অসন্তুষ্টি ও অতৃপ্তি: যারা বেশি চায় তাদের কখনোই মনের সন্তুষ্টি থাকে না। তারা সবসময় আরও বেশি কিছুর জন্য লালসা করে থাকে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • লোভ ও ঈর্ষা: বেশি চাওয়ার মানুষ অন্যদের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয় এবং তাদের সম্পদ দখল করার চেষ্টা করে।
  • শোষণ ও অবিচার: লোভী মানুষ তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের শোষণ করে।
  • অসামাজিকতা: বেশি চাওয়ার মানুষ কেবল নিজের স্বার্থে মগ্ন থাকে এবং সমাজের প্রতি কোনো দায়িত্ব অনুভব করে না।

কবি এই পঙ্ক্তির মাধ্যমে পাঠকদের সতর্ক করে দিচ্ছেন যে লোভ ও অতৃপ্তি মানুষকে কতটা নীচে নামিয়ে দিতে পারে।

এই পঙ্ক্তির বর্তমান সমাজেও ব্যাপক প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে। আজকের দুনিয়ায় অনেকেই অল্প সময়ে ধনী ও সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখে। তারা দ্রুত সম্পদ অর্জনের জন্য নৈতিকতা ও মূল্যবোধকে উপেক্ষা করে।

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” এই পঙ্ক্তি আমাদের সকলকে সতর্ক করে যে আমাদের লালসা ও অতৃপ্তিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। আমাদের সকলেরই সৎ ও ন্যায়পরায়ণ জীবনযাপন করার চেষ্টা করা উচিত।

এই পঙ্ক্তির ভাবসম্প্রসারণের ক্ষেত্রে আরও কিছু দিক বিবেচনা করা যেতে পারে:

  • লোভী মানুষ কীভাবে তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য অন্যদের প্রতারণা ও ষড়যন্ত্র করে।
  • লোভের কারণে পারিবারিক ও সামাজিক কলহ দেখা দেয় কীভাবে।
  • লোভী মানুষ শেষ পর্যন্ত কীভাবে তাদের সর্বনাশ ডেকে আনে।

উপসংহারে বলা যায়, “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” এই পঙ্ক্তিটি কেবল একটি কবিতার চরণ নয়, বরং সমাজের একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে।

আমাদের সকলেরই উচিত এই পঙ্ক্তির শিক্ষা গ্রহণ করে লোভ ও অতৃপ্তি থেকে দূরে থাকা এবং সৎ ও ন্যায়পরায়ণ জীবনযাপন করা।

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – ভাবসম্প্রসারণ:

কবিতার পটভূমি:

এই চরণটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা “দুই বিঘা জমি” থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায়, কবি একজন গরিব কৃষক, গোবিন্দ মণ্ডলের জমি হারানোর悲劇 চিত্রিত করেছেন। জমিদার রঘুবীরের অত্যাচারে গোবিন্দ তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে ফেলেন।

চরণটির তাৎপর্য:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – এই চরণটিতে কবি ধনী ও শক্তিশালীদের লোভ ও নিষ্ঠুরতার তীব্র সমালোচনা করেছেন। যাদের ইতিমধ্যেই অনেক কিছু আছে, তারাও আরও বেশি পেতে চায়। তারা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্র ও দুর্বলদের শোষণ করে।

ভাবসম্প্রসারণ:

  • ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য: এই চরণটি সমাজে বিদ্যমান ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে প্রত্যক্ষ বৈষম্যকে তুলে ধরে। যাদের কাছে ইতিমধ্যেই প্রচুর সম্পদ আছে, তারা আরও বেশি সম্পদ লাভের জন্য প্রতিযোগিতা করে। অন্যদিকে, দরিদ্ররা তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণের জন্য সংগ্রাম করে।
  • লোভের ফলাফল: অত্যধিক লোভ ধ্বংসাত্মক হতে পারে। এটি ব্যক্তি ও সমাজের জন্য নেতিবাচক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। লোভের কারণে মানুষ নীতি নৈতিকতা ভুলে অন্যায় কাজ করে।
  • শোষণ ও অবিচার: ধনীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্রদের শোষণ করে। জমিদার রঘুবীরের চরিত্রে আমরা এই শোষণ ও অবিচারের স্পষ্ট উদাহরণ দেখতে পাই।
  • মানবতার হারানো: অত্যধিক লোভ ও স্বার্থপরতার কারণে মানুষ তাদের মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে ফেলে। তারা কেবলমাত্র সম্পদ ও ক্ষমতার প্রতি মনোযোগী হয়ে ওঠে।

উপসংহার:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” এই চরণটি কেবল একটি কবিতার অংশ নয়, বরং এটি সমাজের একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য, লোভের ফলাফল, শোষণ ও অবিচার, এবং মানবতার হারানো – এই সমস্ত সমস্যা আজও আমাদের সমাজে বিদ্যমান। এই চরণটি আমাদেরকে এই সমস্যাগুলি সম্পর্কে চিন্তা করতে এবং একটি আরও ন্যায়সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে।

কিছু অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:

  • এই চরণটির সাথে বর্তমান সমাজের কোন কোন ঘটনা বা প্রবণতার তুলনা করা যায়?
  • কীভাবে আমরা ব্যক্তি ও সমাজে লোভ ও স্বার্থপরতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি?
  • একটি ন্যায়সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ সমাজ গঠনের জন্য আমাদের কি কি পদক্ষেপ নেও

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – ভাবসম্প্রসারণ:

কবিতাটির বিশ্লেষণ:

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – এই পঙ্কতিটি সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য এবং শোষণের প্রতি কবির তীব্র ক্ষোভ এই পঙ্কতিতে ফুটে উঠেছে।

ধনী শ্রেণীর লোভ:

  • যাদের “ভুরি ভুরি” অর্থ-সম্পদ আছে, তাদের মধ্যে আরও বেশি সম্পদের লালসা থাকে।
  • তারা কেবল নিজেদের সম্পদ বৃদ্ধিতে আগ্রহী, অন্যের প্রয়োজনের দিকে তাদের দৃষ্টি থাকে না।
  • ক্ষমতার অপব্যবহার করে তারা দরিদ্র মানুষদের শোষণ করে।

দরিদ্র শ্রেণীর অসহায়তা:

  • যাদের কিছুই নেই, তাদের কেবল টিকে থাকার জন্য লড়াই করতে হয়।
  • ধনীদের অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে তাদের কোন প্রতিকার নেই।
  • সমাজের নীতি ও আইন ধনীদের পক্ষে কাজ করে, তাই দরিদ্ররা সর্বদা নির্যাতিত হয়।

কবির বার্তা:

  • কবি এই পঙ্কতির মাধ্যমে সমাজের বৈষম্যের প্রতি তীব্র সমালোচনা করেছেন।
  • তিনি ধনীদের লোভ ও দরিদ্রদের অসহায়তার চিত্র তুলে ধরে সমাজের ন্যায়বিচারহীনতার প্রতি আলোকপাত করেছেন।
  • কবির বার্তা হলো, সমাজের সকল মানুষের প্রতি ন্যায়বিচার ও সমতার নীতি প্রতিষ্ঠা করা উচিত।

উপসংহার:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – এই পঙ্কতিটি কেবল একটি কবিতার চরণ নয়, বরং সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য এবং শোষণের বিরুদ্ধে কবির তীব্র ক্ষোভ এই পঙ্কতিতে ফুটে উঠেছে। আজও এই পঙ্কতিটি সমাজের বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটায় এবং আমাদের সকলকে ন্যায়বিচার ও সমতার জন্য লড়াই করার অনুপ্রেরণা জোগায়।

ভাবসম্প্রসারণের কিছু দিক:

  • ধনী শ্রেণীর লোভ কীভাবে সমাজের জন্য ক্ষতিকর?
  • দরিদ্র শ্রেণীর অসহায়তা কীভাবে তাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে?
  • সমাজের ন্যায়বিচারহীনতা দূর করার জন্য আমরা কী করতে পারি?
  • কবির এই পঙ্কতিটির সমসাময়িক প্রাসঙ্গিকতা কী?

আশা করি এই ভাবসম্প্রসারণ আপনার কাজে আসবে।

“এ জগতে হায়, সেই বেশি চায়” – ভাবসম্প্রসারণ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত এই পঙ্ক্তিটি সমাজের একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে।

এই পঙ্ক্তির মাধ্যমে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন:

  • লোভ ও ঈর্ষার প্রভাব: সমাজে অনেকেই আছে যাদের কাছে যথেষ্ট সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা আরও বেশি অর্জন করতে চায়।
  • অসম্পূর্ণতার বেদনা: যতই সম্পদ ও ক্ষমতা অর্জন করা হোক না কেন, মানুষের মনে সর্বদা আরও বেশি কিছু পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা থাকে।
  • শোষণ ও অবিচার: সমাজের ধনী ও শক্তিশালী শ্রেণীর লোভ ও ঈর্ষার কারণে দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের শোষণ ও অবিচারের শিকার হতে হয়।
  • মানসিক অশান্তি: অতিরিক্ত লালসা মানুষকে অস্থির ও অসন্তুষ্ট করে তোলে।
  • সত্যিকারের সুখের অনুপস্থিতি: বস্তুগত সম্পদের প্রতি আসক্তি মানুষকে সত্যিকারের সুখ থেকে বঞ্চিত করে।

এই পঙ্ক্তির তাৎপর্য:

  • লোভ ও ঈর্ষার বিপদ সম্পর্কে সতর্কবার্তা: এই পঙ্ক্তিটি আমাদেরকে সতর্ক করে যে লোভ ও ঈর্ষা আমাদের জীবনে কতটা বিপজ্জনক হতে পারে।
  • সন্তুষ্টি ও কৃতজ্ঞতার গুরুত্ব: আমাদের যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ থাকা উচিত এবং আরও বেশি কিছু পেতে লোভ করা উচিত নয়।
  • সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রয়োজনীয়তা: সমাজে বিদ্যমান অসমতা ও শোষণ দূর করার জন্য আমাদের সকলেরই পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
  • আধ্যাত্মিকতার গুরুত্ব: বস্তুগত সম্পদের প্রতি আসক্তির পরিবর্তে আমাদের আধ্যাত্মিক মূল্যবোধের উপর জোর দেওয়া উচিত।

উপসংহার:

“এ জগতে হায়, সেই বেশি চায়” – এই পঙ্ক্তিটি কেবল একটি কবিতার অংশ নয়, বরং সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে একটি গভীর বার্তা বহন করে। এই বার্তা আমাদেরকে আমাদের জীবন সম্পর্কে চিন্তা করতে এবং সত্যিকারের সুখ ও পরিপূর্ণতার পথ অনুসন্ধান করতে অনুপ্রাণিত করে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “এ জগতে হায় সেই বেশি চায় ভাবসম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *