Sale!

জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় কবে

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”&amp;amp;amp;amp;gt; 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p></p>

<p><p>&amp

;gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>&gt; ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p></p>

982 in stock

Description

জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় কবে । জাতিসংঘ ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর তারিখে ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় কবে

এই সিদ্ধান্তটি ইউনেস্কোর একটি অধিবেশনে গৃহীত হয়েছিল, যেখানে ১৮৮টি দেশ এটির পক্ষে ভোট দিয়েছিল।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

২০০০ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী থেকে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে এই দিবসটি পালন শুরু করে।

বাংলাদেশের জন্য এই দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কারণ ১৯৫২ সালের এই দিনেই ঢাকায় মাতৃভাষা বাংলার জন্য আন্দোলনরত শহীদদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালিয়েছিল।

এই ঘটনার স্মরণে প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশে শহীদদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়।

জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা: বিস্তারিত আলোচনা

১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের পেছনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল:

  • বাংলা ভাষা আন্দোলন: ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী ঢাকায় মাতৃভাষা বাংলার অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলনরত শহীদদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালায়। এই ঘটনা বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং ভাষার অধিকার রক্ষার গুরুত্বের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করে।
  • ভাষা সংরক্ষণ: বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার ভাষা বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা এবং ভাষা হারানোর ঝুঁকিতে থাকা ভাষাগুলি সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
  • বহুভাষিকতা: বহুভাষিকতা ব্যক্তি ও সমাজের জন্য অপরিহার্য। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিভিন্ন ভাষা শেখা ও ব্যবহারের গুরুত্বের উপর জোর দেয়, যা সাংস্কৃতিক বোঝাপড়া ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করে।
  • শিক্ষা: শিক্ষার জন্য মাতৃভাষা অপরিহার্য। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শিক্ষায় মাতৃভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করার গুরুত্বের উপর জোর দেয়, যা সকলের জন্য মানসম্পন্ন শিক্ষা অর্জনে সহায়তা করে।

জাতিসংঘের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব ব্যাপক:

  • বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বব্যাপী ভাষাগত বৈচিত্র্য ও ভাষা অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করেছে।
  • নীতিমালা প্রণয়ন: অনেক দেশ ভাষা সংরক্ষণ ও প্রচারের জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করেছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের অনুপ্রেরণায়।
  • ভাষা আন্দোলন: ভাষা হারানোর ঝুঁকিতে থাকা ভাষাগুলির জন্য আন্দোলনকে শক্তিশালী করেছে এই দিবস।
  • শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিবর্তন: অনেক দেশে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাতৃভাষার ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে।

উদাহরণ:

  • বাংলাদেশ: বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস জাতীয় শোক ও শ্রদ্ধাঞ্জলির দিবস হিসেবে পালিত হয়।

জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা: বিস্তারিত বিবরণ

ইতিহাস:

  • ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী: ঢাকায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত হয়। এই ঘটনাকে স্মরণ করেই প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারী শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়।
  • ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর: জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

গুরুত্ব:

  • ভাষা আন্দোলনের স্মরণ: ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ছিল বাঙালি জাতির সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের এক অমলিন অধ্যায়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন এই আন্দোলনের স্মৃতি ধারণ করে এবং ভাষার জন্য আত্মত্যাগকারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে।
  • ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা: বিশ্বে প্রায় ৭০০০ টিরও বেশি ভাষা রয়েছে। প্রতিটি ভাষারই নিজস্ব সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও জ্ঞান ভান্ডার রয়েছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বের এই ভাষাগত বৈচিত্র্য রক্ষা ও সমৃদ্ধ করার গুরুত্বের উপর জোর দেয়।
  • বহুভাষিকতা: বহুভাষিকতা ব্যক্তি ও সমাজের জন্য অপরিহার্য। এটি জ্ঞান অর্জন, যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দেয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বহুভাষিকতার গুরুত্বের উপর আলোকপাত করে।
  • শিক্ষায় মাতৃভাষার ভূমিকা: শিক্ষায় মাতৃভাষার ব্যবহার শিক্ষার্থীদের জ্ঞান দ্রুত ও সহজে আয়ত্ত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং তাদের সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শিক্ষায় মাতৃভাষার ব্যবহারের গুরুত্বের উপর জোর দেয়।

উদাহরণ:

  • বাংলা ভাষা আন্দোলন: বাংলা ভাষা আন্দোলন শুধুমাত্র বাঙালিদের জন্যই নয়, বরং বিশ্বের অন্যান্য ভাষাভাষীদের জন্যও অনুপ্রেরণা। এই আন্দোলন দেখিয়েছে যে, ভাষার জন্য মানুষ কতটা আত্মত্যাগ করতে পারে।
  • নেপাল: নেপালে ১৯৯২ সালে নেপালি ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য আন্দোলন করে ।

জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা: বিস্তারিত বিবরণ

ইতিহাস:

  • ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী: ঢাকায় মাতৃভাষা বাংলার জন্য আন্দোলনরত শহীদদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালায়।
  • ১৯৭১ সাল: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর, মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে এবং বাংলা ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা শুরু হয়।
  • ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর: জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ, বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুমোদন করে, ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

গুরুত্ব:

  • ভাষা সংরক্ষণ: বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে থাকা অসংখ্য ভাষার মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সেগুলো সংরক্ষণের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণে জাতিসংঘ এই দিবসটি পালন করে।
  • বহুভাষিকতা: বিশ্বের বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা এবং বহুভাষিকতার গুরুত্ব তুলে ধরা।
  • শিক্ষা: শিক্ষার ক্ষেত্রে মাতৃভাষার ব্যবহারের গুরুত্ব প্রচার করা এবং সকলের জন্য মাতৃভাষায় শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।

উদাহরণ:

  • ২০০০ সাল: প্রথম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়।
  • ২০০৮ সাল: ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা বছর ঘোষণা করে।
  • ২০১৯ সাল: জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা বহুবর্ষীয় কর্মসূচি (2022-2032) গ্রহণ করে।

বাংলাদেশের অবদান:

  • মাতৃভাষা আন্দোলন: বিশ্বব্যাপী ভাষা আন্দোলনের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস প্রস্তাব: বাংলাদেশ এই দিবসটি জাতিসংঘে ঘোষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট: ঢাকায় অবস্থিত এই প্রতিষ্ঠান বিশ্বব্যাপী ভাষা গবেষণা ও প্রচারে কাজ করে।

উপসংহার:

জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে বিশ্বব্যাপী ভাষা বৈচিত্র্য রক্ষা এবং মাতৃভাষার গুরুত্ব তুলে ধরেছে।

বাংলাদেশ এই দিবসের প্রবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং আজও বিশ্বব্যাপী ভাষা আন্দোলনে অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে।

পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আরও পড়ুন: লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান ঔষধ

আরও পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জাতিসংঘ ২১শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয় কবে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *