Sale!

তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন ভাবসম্প্রসারণ

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”&amp;amp;amp;amp;gt; 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p></p>

<p><p>&amp

;gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>&gt; ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p></p>

982 in stock

Description

তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন ভাবসম্প্রসারণ । ভূমিকা: এই প্রশ্নটি একটি গভীর দার্শনিক ধারণাকে স্পর্শ করে। নিজের মূল্যায়ন অন্যের তুলনায় না করে, বরং নিজস্ব গুণাবলী ও নীতিবোধের উপর ভিত্তি করে করা উচিত।

তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন ভাবসম্প্রসারণ

প্রশ্নের বিশ্লেষণ:

  • অধম: অধম শব্দটির অর্থ হল “নীচু”, “ক্ষুদ্র”, “অপবাদযুক্ত”। পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
  • উত্তম: উত্তম শব্দটির অর্থ হল “শ্রেষ্ঠ”, “উচ্চ”, “সৎ”।
  • প্রশ্নের মূল ভাব: অন্য ব্যক্তির অধমতার কারণে নিজেকে উত্তম মনে করা কি যৌক্তিক?

বিতর্কের দুটি দিক:

1. নিজের মূল্যায়ন অন্যের সাথে তুলনা করে করা:

  • সমর্থকদের যুক্তি:
    • প্রতিযোগিতা ও উন্নতির জন্য অন্যের সাথে তুলনা করা প্রয়োজন।
    • নিজের দুর্বলতা ও শক্তি চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।
    • অনুপ্রেরণা ও লক্ষ্য নির্ধারণে সহায়ক।
  • বিরোধীদের যুক্তি:
    • নিজের মূল্যবোধ ও আত্মবিশ্বাসের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
    • হতাশা ও অসন্তোষের কারণ হতে পারে।
    • অন্যের প্রতি ঈর্ষা ও বিদ্বেষের জন্ম দিতে পারে।

2. নিজের মূল্যায়ন নিজস্ব গুণাবলী ও নীতিবোধের উপর ভিত্তি করে করা:

  • সমর্থকদের যুক্তি:
    • ব্যক্তিগত বিকাশ ও আত্ম-সম্মান বৃদ্ধি করে।
    • নৈতিকতা ও মূল্যবোধের উপর জোর দেয়।
    • স্থায়ী আনন্দ ও সুখをもたらয়।
  • বিরোধীদের যুক্তি:
    • আত্ম-প্রশংসা ও অহংকারের দিকে ধাবিত করতে পারে।
    • নিজের দুর্বলতা গুলো উপেক্ষা করার প্রবণতা তৈরি করতে পারে।
    • সমালোচনা গ্রহণে অসুবিধা হতে পারে।

উপসংহার:

“তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন” প্রশ্নের কোন সহজ উত্তর নেই। ব্যক্তির নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও জীবন দর্শনের উপর নির্ভর করে এর সমাধান।

অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:

  • আত্ম-উন্নতি একটি সারাজীবন প্রক্রিয়া। নিয়মিত নিজেকে পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • ইতিবাচক দিকগুলোতে মনোযোগ দেওয়া উচিত, তবে দুর্বলতাগুলো উপেক্ষা করা উচিত নয়।
  • অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত।
  • নিজের লক্ষ্য ও স্বপ্ন পূরণের জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া উচিত।

মনে রাখবেন:

  • সকল মানুষই সমান মর্যাদার অধিকারী।

আপনি অধম হলেও আপনি উত্তম হতে পারেন: ভাবসম্প্রসারণ

আপনার প্রশ্নটি বেশ গভীর, এবং এর উত্তর নির্ভর করে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির উপর।

কিছু সম্ভাব্য দৃষ্টিভঙ্গি:

নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি:

  • ন্যায়বিচার ও নীতিবোধ: ন্যায়বিচারের নীতিতে, সকল মানুষই সমান অধিকার ও মর্যাদার অধিকারী। অপরের অধমতার কারণে নিজের নীতিবোধকে নীচু করা উচিত নয়। বরং, ন্যায়বিচার ও সঠিকতার পথে থাকা উচিত।
  • সহানুভূতি ও করুণা: অপরের প্রতি সহানুভূতি ও করুণা প্রদর্শন করা মানবিকতার গুণ। অধম ব্যক্তির প্রতিও এই গুণগুলি প্রদর্শন করা উচিত, কারণ তারাও মানুষ এবং তাদেরও সাহায্য ও সমর্থনের প্রয়োজন।
  • আত্ম-উন্নতি: নিজের নীতিবোধ ও চরিত্রের উন্নয়ন ব্যক্তির নিজস্ব দায়িত্ব। অপরের অধমতা এতে বাধা হতে পারে না। বরং, উন্নত চরিত্র গঠনের মাধ্যমে নিজেকে আরও উন্নত ও শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা উচিত।

ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি:

  • অনেক ধর্মেই সকল মানুষের সমতার ধারণা বিদ্যমান। ঈশ্বরের সৃষ্টি হিসেবে সকলেই সমান মর্যাদা ও অধিকার ভোগী। অপরের অধমতা ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস ও নিজের ধর্মীয় নীতির পরিপন্থী।
  • ধর্মে ক্ষমা, সহানুভূতি ও ভালোবাসার শিক্ষা দেওয়া হয়। অধম ব্যক্তির প্রতিও এই গুণগুলি প্রদর্শন করে ঈশ্বরের কাছে নিজের মর্যাদা বৃদ্ধি করা যায়।
  • ধর্মীয় গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, ভালো কাজের মাধ্যমেই মানুষ স্বর্গ লাভ করতে পারে। অপরের প্রতি সাহায্য ও ভালোবাসা প্রদর্শনই শ্রেষ্ঠ ধর্মীয় কর্ম।

সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি:

  • সমাজের উন্নয়নের জন্য সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। অধম ব্যক্তিদেরও সমাজের অংশ হিসেবে গ্রহণ করে তাদের উন্নয়নে কাজ করা উচিত।
  • সহানুভূতি ও সহযোগিতার মাধ্যমেই সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় রাখা সম্ভব। অধম ব্যক্তির প্রতি বিদ্বেষ ও তिरस्कार সমাজের জন্য ক্ষতিকর।
  • মানুষ পরিবর্তনশীল। সঠিক দিকনির্দেশনা ও সহায়তার মাধ্যমে অধম ব্যক্তিও ভালো মানুষে পরিণত হতে পারে।

উপসংহার:

আপনি অধম হলেও আপনি উত্তম হতে পারেন কারণ:

  • ন্যায়বিচার, নীতিবোধ, সহানুভূতি ও করুণা প্রদর্শন করা মানবিকতার গুণ।
  • ধর্মীয় নীতি অনুসারে সকল মানুষ সমান এবং ঈশ্ব

“তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন” ভাবসম্প্রসারণ:

ভূমিকা:

এই প্রশ্নটি আমাদের নৈতিকতা, আত্মসম্মান, এবং অন্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে ভাবতে উৎসাহিত করে। নিজেকে “উত্তম” ভাবার ধারণাটি কি সত্যিই অন্যের “অধমত্বের” উপর নির্ভর করে?

আলোচনা:

  • নৈতিক দৃষ্টিকোণ:

    • নৈতিকতার ভিত্তিতে, আমাদের মূল্যবোধ এবং নীতিগুলি নিজস্ব হওয়া উচিত, অন্যের তুলনায় নয়। অন্যের ত্রুটি বা দুর্বলতা আমাদের নিজস্ব ন্যায়সঙ্গততা নির্ধারণ করে না।
    • ন্যায়বিচার ও সহানুভূতির নীতি অনুসারে, আমাদের সকলের প্রতি সম্মানের সাথে আচরণ করা উচিত, তাদের অবস্থান বা পরিস্থিতি নির্বিশেষে।
  • আত্মসম্মানের দৃষ্টিকোণ:

    • নিজের মূল্যবোধ অন্যের তুলনায় নির্ধারণ করা আত্মবিশ্বাস ও আত্মমর্যাদার অভাবের লক্ষণ।
    • সত্যিকারের আত্মসম্মান নিজস্ব গুণাবলী, কর্ম, এবং নীতির উপর নির্ভর করে, অন্যের তুলনায় নয়।
    • নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা করা উচিত, অন্যকে নীচু দেখানোর চেয়ে।
  • অন্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির দৃষ্টিকোণ:

    • অন্যকে “অধম” ভাবা বিভেদ, ঘৃণা, এবং নেতিবাচক চিন্তাভাবনার দিকে ধাবিত করে।
    • এটি সমাজে বিভেদ ও সংঘাতের সৃষ্টি করতে পারে।
    • সকলের প্রতি সহানুভূতি ও বোঝাপড়া দেখানো উচিত, তাদের পার্থক্য সত্ত্বেও।

উপসংহার:

“তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন” এই প্রশ্নটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে নৈতিকতা, আত্মসম্মান, এবং অন্যের প্রতি সম্মানের গুরুত্ব। নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা করা উচিত, অন্যকে নীচু দেখানোর চেয়ে। সকলের প্রতি সহানুভূতি ও বোঝাপড়া দেখানোর মাধ্যমে আমরা একটি আরও ন্যায়সঙ্গত ও সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে পারি।

অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা:

  • এই প্রশ্নটির মাধ্যমে আমরা সমাজের বিদ্যমান বৈষম্য ও অন্যায়ের বিষয়েও ভাবতে পারি।
  • আমরা কিভাবে এই বৈষম্যগুলি দূর করতে এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে পারি?
  • আমরা কিভাবে সকলের মধ্যে বোঝাপড়া ও সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে পারি?

উদাহরণ:

  • ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ, অর্থনৈতিক অবস্থা ইত্যাদির ভিত্তিতে মানুষের মধ্যে বৈষম্য বিদ্যমান।
  • এই বৈষম্যগুলি প্রায়শই ঘৃণা, সহিংসতা, এবং সংঘাতের দিকে ধাবিত করে।
  • আমাদের সকলের জন্য সমান অধিকার ।

২ পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক করুন

তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন: ভাবসম্প্রসারণ

আপনার প্রশ্নটি বেশ গভীর এবং চিন্তাভাবনার খোরাক দেয়। “তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” – এই উক্তিটিতে নীতি, মনোভাব এবং আত্ম-মূল্যায়নের ধারণাগুলো জড়িত।

নীতির দিক থেকে:

  • ন্যায়বিচার: অন্যের অধমতা আমাদের নিজেদের ন্যায়বিচারের মান উন্নত করার বাধা হতে পারে না। প্রত্যেকেরই ন্যায়সঙ্গত আচরণ ও মর্যাদার অধিকার রয়েছে, তাদের কর্মকাণ্ড নির্বিশেষে।
  • করুণা: অধম ব্যক্তির প্রতিও করুণা প্রদর্শন করা উচিত। তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার এবং উন্নতি করার সুযোগ দেওয়া উচিত।
  • উদারতা: উদার মনোভাব আমাদেরকে ছোট মনোভাব থেকে মুক্ত রাখে এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে।

মনোভাবের দিক থেকে:

  • অহংকার: অন্যের অধমতার উপর নিজেকে উন্নত মনে করা অহংকারের লক্ষণ।
  • ঈর্ষা: অন্যের অধমতার প্রতি ঈর্ষা অনুভব করা মানসিক অশান্তি ও নেতিবাচক চিন্তাভাবনার দিকে ধাবিত করে।
  • আত্মবিশ্বাস: নিজের মূল্যবোধ ও নীতিকে ভিত্তি করে আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা উচিত, অন্যের তুলনায় নয়।

আত্ম-মূল্যায়নের দিক থেকে:

  • নিজের মূল্য: আমাদের মূল্য নির্ধারণ করা উচিত আমাদের কর্ম, নীতিবোধ এবং আচরণের উপর ভিত্তি করে, অন্যের তুলনায় নয়।
  • আত্ম-উন্নয়ন: निरंतर আত্ম-উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে আরও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।
  • আত্ম-সম্মান: অন্যের অধমতার প্রতি মনোযোগ না দিয়ে নিজের আত্ম-সম্মান বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

উপসংহার:

“তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই প্রশ্নটি আমাদেরকে নীতি, মনোভাব এবং আত্ম-মূল্যায়নের বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করতে উৎসাহিত করে। অন্যের অধমতা আমাদের নিজেদের মূল্যবোধ ও নীতিগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে না। বরং, আমাদের উচিত ন্যায়বিচার, করুণা, উদারতা, আত্মবিশ্বাস এবং निरंतर আত্ম-উন্নয়নের মাধ্যমে নিজেদেরকে আরও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা।

মনে রাখবেন:

  • অন্যের ভুল আমাদের নিজেদের নীতিবোধের মানদণ্ড নির্ধারণ করে না।
  • প্রত্যেকেরই ভালো হওয়ার এবং পরিবর্তনের সুযোগ থাকে।
  • নিজের মূল্যবোধ ও নীতিকে ভিত্তি করে আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলা গুরুত্বপূর্ণ।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন ভাবসম্প্রসারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *