Description
নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি কাকে বলে – What is nuclear bond strength পরমাণুর কেন্দ্রকে, যাকে নিউক্লিয়াস বলা হয়, প্রোটন এবং নিউট্রন নামক কণা দ্বারা গঠিত।
এই কণাগুলো, যাদেরকে সামগ্রিকভাবে নিউক্লিয়ন বলা হয়, শক্তিশালী আকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে একসাথে আবদ্ধ থাকে।
এই শক্তিকে আমরা নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি বলি।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি কাকে বলে
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
নিউক্লিয় বন্ধন শক্তির বৈশিষ্ট্য:
অত্যন্ত শক্তিশালী: নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি রাসায়নিক বন্ধন শক্তির তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী।
এর মানে হলো নিউক্লিয়াস ভাঙা খুবই কঠিন, এবং যখন এটি ঘটে তখন প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়।
ক্ষেত্রের উপর নির্ভরশীল: নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি কেবলমাত্র খুব কাছের দূরত্বে কার্যকর।
নির্দিষ্ট দূরত্বের বাইরে, আকর্ষণ শক্তি দুর্বল হয়ে যায় এবং নিউক্লিয়ন আলাদা হয়ে যেতে পারে।
স্যাচুরেশন: নিউক্লিয়াসে নিউক্লিয়ন যত বেশি থাকে, প্রতিটি নিউক্লিয়নের উপর গড় নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি তত কমে যায়।
ভর ত্রুটি: যখন নিউক্লিয়ন একসাথে নিউক্লিয়াস গঠন করে, তখন কিছু ভর হারিয়ে যায়।
এই হারিয়ে যাওয়া ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, যা আইনস্টাইনের বিখ্যাত সমীকরণ E=mc² দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়।
নিউক্লিয় বন্ধন শক্তির প্রকারভেদ:
প্রোটন-প্রোটন আকর্ষণ: প্রোটন ধনাত্মক বিদ্যুৎ荷電 বহন করে। সাধারণত, ধনাত্মকধারী কণা একে অপরকে বিকর্ষণ করে।
কিন্তু, নিউক্লিয়াসে, শক্তিশালী নিউক্লিয়ার শক্তি এই বিকর্ষণ শক্তিকে কাটিয়ে ওঠে এবং প্রোটনগুলোকে একসাথে রাখে।
নিউট্রন-প্রোটন আকর্ষণ: নিউট্রন নিরপেক্ষ কণা। তারা শক্তিশালী নিউক্লিয়ার শক্তির মাধ্যমে প্রোটনের সাথে আকর্ষিত হয়।
নিউট্রন-নিউট্রন আকর্ষণ: নিউট্রন নিউক্লিয়ার শক্তির মাধ্যমে একে অপরের সাথেও দুর্বলভাবে আকর্ষিত হয়।
উদাহরণ:
আয়রন-56: আয়রন-56 নিউক্লিয়াস সবচেয়ে বেশি স্থিতিশীল নিউক্লিয়াস, এবং এর নিউক্লিয় বন্ধন শক্তি সবচেয়ে বেশি।
এতে 26টি প্রোটন এবং 30টি নিউট্রন রয়েছে।
হাইড্রোজেন-1: হাইড্রোজেনের সবচেয়ে সাধারণ আইসোটোপ, হাইড্রোজেন-1, একটি প্রোটন এবং কোন নিউট্রন নেই। এটি একটি অস্থিতিশীল নিউক্লিয়াস
Reviews
There are no reviews yet.