Description
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ । বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ব্যবহার করে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
ক্ষুদ্রাস্ত্র
-
পিস্তল: গ্লক ১৭, গ্লক ১৯, বেরেটা ৯২এফএস
-
রাইফেল: এফএন এসএসএল, এফএন এসসিএর-১৬,
-
মেশিনগান: এফএন এমজি-৪, এলএমজি-২এ,
-
স্নাইপার রাইফেল: বাররেট এম৮২এ১,
স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র
-
মর্টার: এম২৯ ৮১ মিমি মর্টার, এম৫০ ১২০ মিমি মর্টার
-
কামান: এফএন এফএইচ-৭০ ১৫৫ মিমি হাউইৎজার,
-
রকেট লঞ্চার: গ্রাড এমএলআরএস,
ট্যাংক
- এমবিটি-২০০০,
- টাইপ ৫৯,
- টাইপ ৬৯
সাঁজোয়া যানবাহন
-
বিটিআর-৮০,
-
কোবরা,
-
এম১১
আকাশ প্রতিরক্ষা
-
এফএম-৯০,
-
স্ট্রাইকার
এছাড়াও আরও অনেক ধরণের অস্ত্র ব্যবহার করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
দ্রষ্টব্য: এই তালিকাটি সম্পূর্ণ নয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ: বিস্তারিত বিশ্লেষণ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ব্যবহার করে যা তাদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রে বিভিন্ন ক্ষমতা প্রদান করে। এই অস্ত্রগুলিকে বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করা যায়:
1. ছোট অস্ত্র:
-
পিস্তল: গ্লক ১৭, গ্লক ১৯, ব্রাউনিং হাই-পাওয়ার
-
সাবমেশিন গান: এমপি৫, পি৯০
-
অ্যাসল্ট রাইফেল:
-
একে-৪৭: সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি, ৭.৬২x৩৯ মিমি কার্তুজ ব্যবহার করে, নির্ভরযোগ্য এবং কার্যকরী।
-
এম১৬: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি, ৫.৫৬x৪৫ মিমি কার্তুজ ব্যবহার করে, আধুনিক এবং নির্ভুল।
-
এফএন এফএনএল: বেলজিয়ামের তৈরি, ৫.৫৬x৪৫ মিমি কার্তুজ ব্যবহার করে, উন্নত এবং টেকসই।
-
বাংলাদেশ অ্যাসল্ট রাইফেল (বার): বাংলাদেশে তৈরি, ৫.৫৬x৪৫ মিমি কার্তুজ ব্যবহার করে, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা সহজ।
-
-
লাইট মেশিন গান: এলএমজি, RPK
-
স্ナイপার রাইফেল: ডিএসআর-১, ডিএসআর-২
2. স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র:
-
মর্টার:
- ৬০ মিমি মর্টার: হালকা ওজনের, সহজে স্থাপনযোগ্য, নিকট-পরিসীমা আক্রমণের জন্য কার্যকর।
- ৮১ মিমি মর্টার: বৃহত্তর বিস্ফোরণের জন্য, মাঝারি-পরিসীমা আক্রমণের জন্য উপযুক্ত।
- ১২০ মিমি মর্টার: সবচেয়ে শক্তিশালী, দীর্ঘ-পরিসীমা আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত।
-
আর্টিলারি:
- ১০৫ মিমি হাউইৎজার: হালকা ওজনের, সহজে স্থানান্তরযোগ্য, সাধারণ支援 আগুন প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- ১৩০ মিমি হাউইৎজার: বৃহত্তর বিস্ফোরণের জন্য, আরও শক্তিশালী支援 আগুন প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- ১৫৫ মিমি হাউইৎজার: দীর্ঘতম পরিসীমা, কৌশলগত আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
রকেট লঞ্চার:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অস্ত্র সমূহ: একটি বিস্তারিত বিশ্লেষণ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি আধুনিক এবং শক্তিশালী সামরিক বাহিনী যা বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ব্যবহার করে। এই অস্ত্রগুলিকে বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করা যেতে পারে:
ক্ষুদ্রাস্ত্র:
-
পিস্তল:
- গ্লক ১৭: অস্ট্রিয়ান তৈরি এই ৯ মিমি পিস্তলটি বিশ্বব্যাপী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সামরিক বাহিনীর কাছে জনপ্রিয়। এটি নির্ভরযোগ্য, নির্ভুল এবং ব্যবহার করা সহজ।
- গ্লক ১৯: গ্লক ১৭ এর একটি ছোট সংস্করণ, এটি কনসিলমেন্ট ক্যারি করার জন্য আদর্শ।
- ব্রাউনিং হাই-পাওয়ার: ৯ মিমি পিস্তলটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ব্যবহার করে আসছে। এটি একটি শক্তিশালী এবং নির্ভরযোগ্য অস্ত্র, তবে আধুনিক পিস্তলের তুলনায় এটি কিছুটা ভারী এবং বড়।
-
সাবমেশিন গান:
- এমপি৫: জার্মান তৈরি এই ৯ মিমি সাবমেশিন গানটি তার নির্ভুলতা এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিচিত। এটি ক্লোজ-কোয়ার্টার যুদ্ধের জন্য আদর্শ।
- পি৯০: বেলজিয়ান তৈরি এই ৫.৭ মিমি সাবমেশিন গানটি উচ্চ হারে আগুন এবং উচ্চ ভেদন ক্ষমতা প্রদান করে। এটি শহুরে যুদ্ধের জন্য উপযুক্ত।
-
অ্যাসল্ট রাইফেল:
- একে-৪৭: সোভিয়েত তৈরি এই ৭.৬২ মিমি অ্যাসল্ট রাইফেলটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় অস্ত্রগুলির মধ্যে একটি। এটি নির্ভরযোগ্য, শক্তিশালী এবং ব্যবহার করা সহজ।
- এম১৬: আমেরিকান তৈরি এই ৫.৫৬ মিমি অ্যাসল্ট রাইফেলটি তার নির্ভুলতা এবং দূরত্বের জন্য পরিচিত। এটি দীর্ঘ-তুলনামূলক যুদ্ধের জন্য উপযুক্ত।
- এফএন এফএনএল: বেলজিয়ান তৈরি এই ৫.৫৬ মিমি অ্যাসল্ট রাইফেলটি আধুনিক এবং বহুমুখী। এটি বিভিন্ন ধরণের অ্যাট্যাচমেন্টের সাথে সজ্জিত করা যেতে পারে।
- বাংলাদেশ অ্যাসল্ট রাইফেল (বার): চীনা তৈরি এই ৫.৫৬ মিমি অ্যাসল্ট রাইফেলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি এফএন এফএনএল-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত।
-
লাইট মেশিন গান:
- এলএমজি: বেলজিয়ান তৈরি এই ৫.৫৬ মিমি লাইট মেশিন গানটি স্কোয়াড-লেভেল সাপোর্ট ফায়ার প্রদান করে। এটি নির্ভরযোগ্য এবং শক্তিশালী।
- RPK:
পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়
আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম
Reviews
There are no reviews yet.