Sale!

বেগম রোকেয়াকে কেন নারী জাগরণের অগ্রদূত বলা হয় – Why Begum Rokeya is called the pioneer of women’s awakening

Original price was: 500.00৳ .Current price is: 300.00৳ .

ফোন করুন: 01622913639

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে  ১১০ টাকা (পরিবর্তনিয়) !

>> প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p></p>

<p><p>&amp

;gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>&gt; ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p></p>

982 in stock

Description

বেগম রোকেয়াকে কেন নারী জাগরণের অগ্রদূত বলা হয় – Why Begum Rokeya is called the pioneer of women’s awakening উনিশ শতকের শেষভাগ ও বিশ শতকের শুরুতে, যখন সমাজে নারীদের শিক্ষা ও অধিকারের ধারণা অত্যন্ত সীমিত ছিল,

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

বেগম রোকেয়াকে কেন নারী জাগরণের অগ্রদূত বলা হয়

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

তখন বেগম রোকেয়া নারীদের স্বাধীনতা ও সমাজে সমান অধিকারের জন্য কণ্ঠস্বর ছুঁড়ে দিয়েছিলেন।
প্রচার, পর্দা প্রথা ও সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই নারীশিক্ষার
নারী অধিকার আন্দোলনে অংশগ্রহণ এবং সাহিত্যকর্মের মাধ্যমে তিনি নারী জাগরণে অপরিসীম অবদান রেখেছেন।

নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে:

রোকেয়া ১৯০৯ সালে কলকাতায় “সেবা সমিতি” নামে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন যার মাধ্যমে তিনি অসহায় নারী ও শিশুদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন।

১৯১৬ সালে তিনি “আঞ্জুমানে খাওয়াতিনে ইসলাম” নামে আরও একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন

যার উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম নারীদের শিক্ষিত ও সচেতন করে তোলা।

তার লেখায় তিনি বারবার নারী শিক্ষার গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছেন।

“মতিচূর” প্রবন্ধ সংগ্রহে তিনি লিখেছেন, “শিক্ষাই নারীকে স্বাধীন ও আত্মনির্ভর করে তুলতে পারে।”

পর্দা প্রথা ও সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই:

“সাবধান বাঙালি” নামক প্রবন্ধে রোকেয়া পর্দা প্রথাকে নারীদের স্বাধীনতার পথে অন্তরায় বলে তীব্রভাবে সমালোচনা করেছিলেন।

বহুবিবাহ, দাসপ্রথা, ধর্মীয় গোঁড়ামি ইত্যাদি সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধেও তিনি কণ্ঠস্বর ছুঁড়ে দিয়েছিলেন।

“সুলতানার স্বপ্ন” উপন্যাসে তিনি একটি আদর্শ সমাজের কল্পনা তুলে ধরেছেন যেখানে নারীরা পর্দা প্রথা ও সামাজিক কুসংস্কারমুক্ত জীবনযাপন করে।

নারীঅধিকার আন্দোলনে অংশগ্রহণ:

রোকেয়া ১৯১৯ সালে অনুষ্ঠিত “ভারতীয় নারী সম্মেলনে” অংশগ্রহণ করেছিলেন।

নারীদেরভোটাধিকারের দাবিতেও তিনি সোচ্চার ছিলেন।

“নারীরঅধিকার” নামক প্রবন্ধে তিনি লিখেছেন, “নারীরা পুরুষদের চেয়ে কোনো অংশে কম নয় এবং তাদের সমান অধিকার পাওয়ার অধিকার আছে।”

সাহিত্যকর্ম:

“সুলতানার স্বপ্ন” উপন্যাসটি নারীদের একটি আদর্শ সমাজের কল্পনা তুলে ধরে যেখানে নারী-পুরুষ সমান অধিকার ভোগ করে। এই উপন্যাসটি বিশ্ব সাহিত্যের একটি অনন্য রচনা হিসেবে বিবেচিত হয়।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বেগম রোকেয়াকে কেন নারী জাগরণের অগ্রদূত বলা হয় – Why Begum Rokeya is called the pioneer of women’s awakening”

Your email address will not be published. Required fields are marked *