Sale!

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা । বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ class 10

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:yle=”color: #0000ff;”> 01622913640&amp;amp;lt;/h2>

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

&

gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p><p><p>&gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা । ভূমিকা: বাঙালির জীবনে নববর্ষের উৎসব ‘পহেলা বৈশাখ’ একটি বিশেষ আনন্দের দিন। এই দিনটিকে কেন্দ্র করে সারা দেশে আয়োজন করা হয় নানা রকমের উৎসব ও অনুষ্ঠান। এর মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল ‘বৈশাখী মেলা’।

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা

ইতিহাস:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বৈশাখী মেলার ইতিহাস বেশ পুরনো। মনে করা হয়, মোগল সম্রাট আকবরের সময় থেকেই এই মেলার প্রচলন শুরু হয়েছিল। তখন কৃষকরা বছরের শেষ ফসল কাটার পর খাজনা পরিশোধ করত এবং নতুন বছরের সূচনায় এই মেলার আয়োজন করা হত।

আকর্ষণ:

বৈশাখী মেলায় নানা রকমের আকর্ষণ থাকে। এখানে পাওয়া যায়:

  • স্থানীয় খাবার: পান্তাভাত, ইলিশ ভাজা, মিষ্টি, নানা রকমের পোলাও ইত্যাদি।
  • খেলনা: শিশুদের জন্য বিভিন্ন রকমের খেলনা।
  • পোশাক: ঐতিহ্যবাহী পোশাক, শাড়ি, লুঙ্গি, জামা ইত্যাদি।
  • লোকশিল্প: কাঠের কাজ, মাটির কাজ, নকশি কাঁথা, মুখোশ ইত্যাদি।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: গান, নাচ, যাত্রা, পুতুল নাচ, নাগরদোলা ইত্যাদি।

উপসংহার:

বৈশাখী মেলা কেবল একটি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানই নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিফলন। এই মেলায় অংশগ্রহণ করে বাঙালিরা তাদের ঐক্য ও বন্ধুত্বের বন্ধন আরও দৃঢ় করে।

কিছু তথ্য:

  • বৈশাখী মেলা সাধারণত গ্রামাঞ্চলে বেশি আয়োজন করা হয়।
  • মেলায় প্রবেশের জন্য টিকিট কিনতে হয়।
  • মেলায় নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে।
  • পরিবেশের ক্ষতি এড়াতে মেলায় প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়।

বৈশাখী মেলা: বাংলার রঙিন উৎসব

বাংলার নববর্ষের আনন্দে মুখরিত হয় বৈশাখী মেলা। বর্ষাকালের পূর্বে এই মেলায় মিলিত হয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বিনোদনের এক অপূর্ব সমাহার।

মেলার আকর্ষণ:

  • ঐতিহ্যবাহী খাবার: পান্তাভাত, ইলিশ মাছ, চিঁড়ে, মিষ্টি, লবঙ্গ লatika, এবং আরও অনেক সুস্বাদু খাবার
  • হস্তশিল্প: মৃৎশিল্প, লাল মাটির কাজ, কাঠের কাজ, বাঁশের কাজ, নকশি কাঁথা, জামাকাপড়
  • খেলাধুলা: নৌকা বাইচ, ঘোড়দৌড়, কুস্তি, কাবুলিওয়ালাদের খেলা
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: গান, নাচ, বাঈয়াট্টা, জারিগান, পাঁচালি, নাটক
  • মনोरंजन: ঝুলন্ত খেলা, जादू, সার্কাস

মেলার তাৎপর্য:

  • সামাজিক সম্প্রীতি: বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ, পেশার মানুষ একসাথে মিলে মেলা উপভোগ করে।
  • সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য: বৈশাখী মেলা বাংলার সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়ন: স্থানীয় শিল্পী ও ব্যবসায়ীদের জন্য আয়ের উৎস।

উপসংহার:

বৈশাখী মেলা কেবল একটি উৎসব নয়, বরং বাঙালির জীবনধারার অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই মেলা আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় ঐক্য, বন্ধুত্ব ও সহমর্মিতার শিক্ষা।

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা

বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হল বৈশাখী মেলা। প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে সারা বাংলায় আয়োজিত হয় এই মেলা। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেখানে বাঙালি বসবাস করে সেখানেও উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালিত হয় এই মেলা।

মেলার আকর্ষণ:

  • রঙিন পসরা: বৈশাখী মেলার অন্যতম আকর্ষণ হল রঙিন পসরা। নানা রকমের পোশাক, হস্তশিল্প, খেলনা, মিষ্টি, খাবার সহ অগণিত জিনিসপত্র বিক্রি হয় এই পসরাগুলোতে।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: গান, নাচ, কবিতা পাঠ, থিয়েটার, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী সহ নানা রকমের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলায়।
  • খেলাধুলা: ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলার প্রতিযোগিতাও বৈশাখী মেলার অন্যতম আকর্ষণ।
  • আলোকসজ্জা: রাতের বেলায় মেলায় আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা হয় যা মেলার পরিবেশকে করে তোলে আরও মনোরম।

বৈশাখী মেলার তাৎপর্য:

  • নববর্ষের উদ্যাপন: বৈশাখী মেলা বাংলা নববর্ষের উদ্যাপন। নতুন বছরের শুরুতে নতুন করে জীবন শুরু করার প্রতীক হিসেবে এই মেলা পালিত হয়।
  • সামাজিক সম্প্রীতি: বৈশাখী মেলায় সকল ধর্ম, বর্ণ, জাতি ও শ্রেণীর মানুষ একত্রিত হয়। এটি সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধির একটি মাধ্যম।
  • সংস্কৃতির প্রদর্শন: বৈশাখী মেলা বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রদর্শনী। নতুন প্রজন্মের কাছে সংস্কৃতি তুলে ধরার জন্য এই মেলার গুরুত্ব অপরিসীম।

উপসংহার:

বৈশাখী মেলা শুধু একটি আনন্দের উৎসব নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক। প্রতি বছর বাঙালিরা উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে এই মেলা পালন করে থাকে।

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ class 10

ভূমিকা:

প্রতি বছর বাংলার নববর্ষ ‘পহেলা বৈশাখ’ উপলক্ষে সারা দেশে আয়োজিত হয় নানা রকমের উৎসব ও অনুষ্ঠান। এর মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল ‘বৈশাখী মেলা’। এই মেলা কেবল বিনোদনই নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের মূর্ত প্রতীক।

ইতিহাস:

বৈশাখী মেলার ইতিহাস বেশ পুরনো। মনে করা হয়, মোগল সম্রাট আকবরের সময় থেকেই এই মেলার প্রচলন শুরু হয়েছিল। তখন কৃষকরা বছরের শেষ ফসল কাটার পর খাজনা পরিশোধ করত এবং নতুন বছরের সূচনায় এই মেলার আয়োজন করা হত।

আকর্ষণ:

বৈশাখী মেলায় নানা রকমের আকর্ষণ থাকে।

  • খাবার: নানা রকমের সুস্বাদু বাঙালি খাবার, যেমন: পান্তাভাত, ইলিশ ভাজা, মিষ্টি, বিভিন্ন রকমের পোলাও ইত্যাদি।
  • খেলনা: শিশুদের জন্য আকর্ষণীয় খেলনা।
  • পোশাক: ঐতিহ্যবাহী পোশাক, শাড়ি, লুঙ্গি, জামা ইত্যাদি।
  • লোকশিল্প: কাঠের কাজ, মাটির কাজ, নকশি কাঁথা, মুখোশ ইত্যাদি।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: গান, নাচ, যাত্রা, পুতুল নাচ, নাগরদোলা ইত্যাদি।

উপসংহার:

কেবল একটি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানই নয় বৈশাখী মেলা , বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিফলন। এই মেলায় অংশগ্রহণ করে বাঙালিরা তাদের ঐক্য ও বন্ধুত্বের বন্ধন আরও দৃঢ় করে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • বৈশাখী মেলা সাধারণত গ্রামাঞ্চলে বেশি আয়োজিত হয়।
  • মেলায় প্রবেশের জন্য টিকিট কিনতে হয়।
  • মেলায় নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে।
  • পরিবেশের ক্ষতি এড়াতে মেলায় প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়।

উপলক্ষে শুভেচ্ছা! বৈশাখী মেলা 

এছাড়াও, দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য বৈশাখী মেলা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য সংযুক্ত করা যেতে পারে:

  • বৈশাখী মেলার ঐতিহাসিক গুরুত্ব: মোগল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত বৈশাখী মেলা বাঙালিদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

বৈশাখী মেলা: আনন্দ, উৎসব ও ঐতিহ্যের মেলবন্ধন

ভূমিকা:

বাঙালির জীবনে নববর্ষের উৎসব ‘পহেলা বৈশাখ’ একটি অত্যন্ত আনন্দের দিন। এই দিনটিকে কেন্দ্র করে সারা দেশে আয়োজন করা হয় নানা রকমের উৎসব ও অনুষ্ঠান। এর মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল ‘বৈশাখী মেলা’।

ঐতিহাসিক পটভূমি:

বৈশাখী মেলার ইতিহাস বেশ পুরনো। মনে করা হয়, মোগল সম্রাট আকবরের সময় থেকেই এই মেলার প্রচলন শুরু হয়েছিল। তখন কৃষকরা বছরের শেষ ফসল কাটার পর খাজনা পরিশোধ করত এবং নতুন বছরের সূচনায় এই মেলার আয়োজন করা হত।

আকর্ষণ:

বৈশাখী মেলা কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক অপূর্ব প্রকাশ। এই মেলায় নানা রকমের আকর্ষণ থাকে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

  • ঐতিহ্যবাহী খাবার: পান্তাভাত, ইলিশ ভাজা, নানা রকমের মিষ্টি, পোলাও ইত্যাদি।
  • খেলনা: শিশুদের জন্য বিভিন্ন রকমের আকর্ষণীয় খেলনা।
  • পোশাক: ঐতিহ্যবাহী পোশাক, শাড়ি, লুঙ্গি, জামা ইত্যাদি।
  • লোকশিল্প: কাঠের কাজ, মাটির কাজ, নকশি কাঁথা, মুখোশ ইত্যাদি।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: গান, নাচ, যাত্রা, পুতুল নাচ, নাগরদোলা ইত্যাদি।

উপসংহার:

মেলা কেবল একটি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানই নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিফলন। এই মেলায় অংশগ্রহণ করে বাঙালিরা তাদের ঐক্য ও বন্ধুত্বের বন্ধন আরও দৃঢ় করে।

মেলা সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য:

  • বৈশাখী মেলা সাধারণত গ্রামাঞ্চলে বেশি আয়োজন করা হয়।
  • মেলায় প্রবেশের জন্য টিকিট কিনতে হয়।
  • মেলায় নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে।
  • পরিবেশের ক্ষতি এড়াতে মেলায় প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়।

দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু অতিরিক্ত তথ্য:

  • বৈশাখী মেলার ঐতিহাসিক গুরুত্ব: মোগল আমল থেকে শুরু করে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগ পর্যন্ত, বৈশাখী মেলা কেবল বিনোদনের মাধ্যম ছিল না, বরং এটি ছিল সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ রচনা । বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ class 10”

Your email address will not be published. Required fields are marked *