Sale!

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য । মহান বিজয় দিবস উদযাপন

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”&amp;amp;amp;amp;gt; 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !&amp;lt;/span>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p></p>

<p><p>&amp

;gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>&gt; ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p></p>

982 in stock

Description

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য । শ্রদ্ধেয় অতিথিবৃন্দ, দেশবাসী, এবং আমার প্রিয় সহوطীরা,

আজ আমরা মহান বিজয় দিবস পালন করছি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই ঐতিহাসিক দিনে, বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর জয়লাভ করেছিলেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল স্বাধীনতা, ন্যায়বিচার এবং মানবতার বিজয়।

আজকের এই দিনে আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সহকর্মীদের স্মরণ করছি, যারা আমাদের স্বাধীনতার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। আমরা তাদের আত্মত্যাগ এবং ত্যাগের জন্য কৃতজ্ঞ।

আমরা আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরও স্মরণ করছি, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন যাতে আমরা স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকতে পারি। তাদের সাহস এবং বীরত্ব আমাদের জন্য চিরকাল অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

সহوطীরা,

আমাদের স্বাধীনতার জন্য যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন তাদের স্মরণে আমাদের শুধু মাথা নত করে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো যথেষ্ট নয়। আমাদের তাদের আদর্শ অনুসরণ করতে হবে এবং একটি সোনালী বাংলা গড়ে তুলতে কাজ করতে হবে।

আমাদের দেশ এখন অনেক দূর এসেছে। আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমরা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি।

তবে, এখনও অনেক কিছু করার আছে।

আমাদের দারিদ্র্য, দুর্নীতি এবং অন্যান্য সামাজিক সমস্যার মোকাবেলা করতে হবে। আমাদের সকলের জন্য একটি আরও ন্যায়সঙ্গত ও সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে কাজ করতে হবে।

আমি আশা করি, আমরা সকলে মিলে কাজ করে একটি এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো যা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন ছিল।

জয় বাংলা!

বাংলাদেশ স্বাধীন!

এই বক্তব্যে আপনি আপনার নিজস্ব চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতি যোগ করতে পারেন।

আপনি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ, বাংলাদেশের অর্জ ন এবং ভবিষ্যতের জন্য আপনার আশা-আকাঙ্ক্ষা সম্পর্কে কথা বলতে পারেন।

আপনি আপনার বক্তব্যকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে কবিতা, গান বা অন্যান্য সাহিত্যিক উদ্ধৃতি ব্যবহার করতে পারেন।

শুভেচ্ছা!

প্রিয় দেশবাসী,

আজ আমরা মহান বিজয় দিবস পালন করছি। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর এই দিনে, ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, বাঙালি জাতি পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসন থেকে মুক্তি লাভ করে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন করে।

এই বিজয় কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় ছিল না, এটি ছিল সত্য, ন্যায়বিচার এবং মুক্তির বিজয়। এটি ছিল বাঙালি জাতির অদম্য মনোবল ও আত্মত্যাগের বিজয়।

মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের ৩০ লাখ শহীদ তাদের রক্ত দিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন। তাদের আত্মত্যাগ আমাদের চিরকাল অনুপ্রাণিত করবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমেই আমরা এই বিজয় অর্জন করতে পেরেছি। তাঁর অবদান চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

স্বাধীনতার পর, আমরা অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমরা আজ একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথে এগিয়ে যাচ্ছি।

কিন্তু আমাদের এখনও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। আমাদের দারিদ্র্য, দুর্নীতি ও সামাজিক অনাচার দূর করতে হবে। আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই আমরা একটি সোনালী বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব।

এই মহান বিজয় দিবসে, আসুন আমরা আমাদের শহীদদের স্মরণ করি এবং তাদের আদর্শ অনুসরণ করার প্রতিজ্ঞা করি। আসুন আমরা সকলে মিলে একটি আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করি।

জয় বাংলা!

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখা:

  • মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো।
  • জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান স্মরণ করা।
  • স্বাধীনতার জন্য ত্যাগ ও আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরা।
  • বাংলাদেশের অর্জিত অগ্রগতি তুলে ধরা।
  • ভবিষ্যতের জন্য আশা ও আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করা।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বার্তা দেওয়া।

আশা করি এই বক্তব্যটি আপনাদের কাজে লাগবে।

শুভ বিজয় দিবস!

মহান বিজয় দিবস উদযাপন

১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয়ের প্রতীক, মহান বিজয় দিবস, জাতি উদ্যম ও উৎসবের সাথে পালন করে।

এই দিনটিকে স্মরণীয় করে তোলার জন্য সারা দেশে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়:

সরকারি কর্মসূচি:

  • জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি: রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিদেশী রাষ্ট্রদূত, জাতীয় নেতা, শহীদদের পরিবারবর্গ ও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।
  • পুরস্কার বিতরণ: মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ ও ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধি প্রদান করা হয়।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: সারা দেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের গান, কবিতা, নাটক, আবৃত্তি পরিবেশিত হয়।
  • আলোকসজ্জা: সরকারি ভবন, স্থাপনা ও রাস্তাঘাটে আলোকসজ্জা করা হয়।
  • ফটো প্রদর্শনী: মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ছবি ও দলিলের প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়।
  • সেমিনার ও আলোচনা সভা: মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন প্রদর্শনী: মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন স্মৃতিচিহ্ন প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
  • খেলাধুলা প্রতিযোগিতা: বিভিন্ন খেলাধুলার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
  • আতশবাজি: রাতে আকাশে আতশবাজি ফোটানো হয়।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও সাধারণ মানুষের উদ্যোগ:

  • রক্তদান শিবির: রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়।
  • গরিব ও অসহায়দের সাহায্য বিতরণ: গরিব ও অসহায়দের মধ্যে খাদ্য, কাপড় ও ঔষধ বিতরণ করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনার আয়োজন: মুক্তিযোদ্ধাদের আমন্ত্রণ জানিয়ে তাদের মুখ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শোনা হয়।
  • শিশুদের জন্য আঁকা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা: মুক্তিযুদ্ধকে বিষয়বস্তু করে শিশুদের জন্য আঁকা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়।
  • ঘরোয়া আলোকসজ্জা: অনেকেই তাদের বাড়িতে আলোকসজ্জা করে মহান বিজয় দিবস পালন করেন।
  • জাতীয় পতাকা উত্তোলন: অনেকেই তাদের বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে মহান বিজয় দিবস পালন করেন ।

মহান বিজয় দিবস উদযাপন:

১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে বিজয়ের প্রতীক, মহান বিজয় দিবস, আজ জাতি উদযাপন করছে।

এই দিনটিকে স্মরণীয় করে তোলার জন্য সারা দেশে বেশ কিছু অনুষ্ঠান ও কর্মসূচী পালিত হয়।

কিছু উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে:

  • জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি: রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিদেশী রাষ্ট্রদূত, স্বাধীনতা যোদ্ধা, শহীদদের পরিবারবর্গ এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।
  • পুরস্কার বিতরণ: মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য মুক্তিযুদ্ধ সৈনিক ও বেসামরিক ব্যক্তিদের মধ্যে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: সারা দেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের গান, নাটক, কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, সঙ্গীত পরিবেশনসহ বিভিন্ন আয়োজন থাকে।
  • আলোকসজ্জা: সরকারি, বেসরকারি ভবন ও প্রতিষ্ঠানগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়। ঢাকার রমনা পার্ক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, জাতীয় সংসদ ভবনসহ বিভিন্ন স্থানে আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস স্মরণ: দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য নিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য আলোচনা সভা, সেমিনার, প্রতিযোগিতা ইত্যাদির আয়োজন করা হয়।
  • খেলাধুলা প্রতিযোগিতা: মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে বিভিন্ন খেলাধুলার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী: টেলিভিশনে ও সিনেমা হলে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন: দেশের বিভিন্ন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শনের জন্য মানুষ ভিড় জমান।

এছাড়াও, সারা দেশে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও রাজনৈতিক দল মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে।

মহান বিজয় দিবস শুধু একটি সরকারি ছুটির দিন নয়, বরং এটি একটি জাতীয় গৌরবের দিন। এই দিনে আমরা আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের আত্মত্যাগকে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য

পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আরও পড়ুন: লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান ঔষধ

আরও পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য । মহান বিজয় দিবস উদযাপন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *