Description
মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাকে বলে – What is gravitational force আমাদের চারপাশে ঘটে যাওয়া অসংখ্য ঘটনার মূলে রয়েছে এক অদৃশ্য শক্তি – মাধ্যাকর্ষণ শক্তি।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাকে বলে
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
পৃথিবীতে আমাদের ওজন অনুভব করা থেকে শুরু করে গ্রহ-নক্ষত্রের গতিপথ নিয়ন্ত্রণ, সবকিছুর পেছনে কাজ করে এই মৌলিক শক্তি।
সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
মাধ্যাকর্ষণ শক্তি হলো মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর মধ্যে কাজ করে এমন আকর্ষণ শক্তি।
এই শক্তির কারণে, বস্তুগুলো একে অপরের দিকে টানা হয়। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো:
- সর্বব্যাপী: মহাবিশ্বের সকল বস্তুর মধ্যেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বিদ্যমান।
- আকর্ষণমূলক: এই শক্তি বস্তুগুলোকে একে অপরের দিকে টানে।
- দূরত্বের উপর নির্ভরশীল: বস্তুগুলোর মধ্যকার দূরত্ব যত কমবে, মাধ্যাকর্ষণ শক্তি তত বেশি হবে।
- ভরের উপর নির্ভরশীল: বস্তুগুলোর ভর যত বেশি হবে, মাধ্যাকর্ষণ শক্তি তত বেশি হবে।
উদাহরণ:
- পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ: পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণেই আমরা পৃথিবীর দিকে আকৃষ্ট হই এবং আমাদের ওজন হয়। যত বেশি ভরের বস্তু, পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি তাকে তত বেশি টানবে।
- চাঁদ ও পৃথিবী: চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণেই পৃথিবীর মহাসাগরের জলের উচ্চতা নিয়মিতভাবে বাড়ে-কমে, যা জোয়ার-ভাটা নামে পরিচিত।
- সূর্য ও গ্রহ: সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণেই গ্রহগুলো সূর্যের চারদিকে ঘোরে।
মাধ্যাকর্ষণ সূত্র:
স্যার আইজ্যাক নিউটন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ব্যাখ্যা করেছিলেন তার বিখ্যাত সার্বজনীন মহাকর্ষ সূত্র দিয়ে। এই সূত্র অনুসারে, মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বল (F) নিম্নলিখিত সমীকরণ দ্বারা নির্ধারিত হয়:
F = G * (m1 * m2) / r^2
যেখানে:
- F হলো আকর্ষণ বল
- G হলো মহাকর্ষীয় ধ্রুবক (6.67430 × 10^-11 N m^2/kg^2)
- m1 এবং m2 হলো বস্তুগুলোর ভর
- r হলো বস্তুগুলোর মধ্যকার দূরত্ব
মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব:
মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আমাদের মহাবিশ্বের একটি মৌলিক শক্তি। এটি ছাড়া, আমাদের মহাবিশ্বের বর্তমান অবস্থা সম্ভব ছিল না।
Reviews
There are no reviews yet.