Description
মেট্রোরেল উদ্বোধন কবে । ঢাকা মেট্রোরেলের উদ্বোধন দুই ধাপে সম্পন্ন হয়েছে:
মেট্রোরেল উদ্বোধন কবে
প্রথম ধাপ:
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও
- স্টেশন:
- উত্তরা উত্তর
- উত্তরা কেন্দ্র
- মিরপুর ১
- পল্লবী
- আগারগাঁও
দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৯ জুন, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল
- স্টেশন:
- ফার্মগেট
- কারওয়ান বাজার
- শাহবাগ
- মতিঝিল
বর্তমান অবস্থা:
- চালু লাইন: এমআরটি লাইন ৬ (উত্তর)
- স্টেশন: ৬ টি (উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল)
- কার্যকরী সময়: সকাল ৮ টা থেকে রাত ১০ টা
আগামী পরিকল্পনা:
- এমআরটি লাইন ৬ (উত্তর):
- হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা হয়ে গাবতলী, মিরপুর-১০, গুলশান পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার লাইন নির্মাণের কাজ চলছে।
- ২০২৮ সালে সম্পন্ন হওয়ার আশা।
- এমআরটি লাইন ২:
- গাবতলী থেকে চট্টগ্রাম রোড পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার লাইন নির্মাণের জন্য জাপান ও বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
- এমআরটি লাইন ৫ (দক্ষিণ):
- গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত ১৭.৪০ কিলোমিটার লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
ঢাকা মেট্রোরেলের উদ্বোধন
প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও (৩.২ কিলোমিটার)
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৩ জুন, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল (৮.৭২ কিলোমিটার)
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বর্তমান অবস্থা:
- চালু লাইন: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে মতিঝিল (১১.৯২ কিলোমিটার)
- স্টেশন সংখ্যা: ৯ টি (উত্তরা উত্তর, উত্তরা কেন্দ্র, আগারগাঁও, পল্লবী, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, কাজীপুরা, গাবতলী, মতিঝিল)
- ট্রেনের সংখ্যা: ১০ টি
- যাত্রী: প্রতিদিন গড়ে ৫০,০০০ জন
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
- ২০২৩ সালের মধ্যে: উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত সম্পূর্ণ লাইন চালু করা (২০.১ কিলোমিটার)
- ২০২৫ সালের মধ্যে: বিমানবন্দর পর্যন্ত লাইন বিস্তার (১০.৯ কিলোমিটার)
- ২০৩০ সালের মধ্যে: আরও ৫ টি লাইন নির্মাণ (মোট লাইন ৬ টি, দৈর্ঘ্য ১১৮ কিলোমিটার) ।
ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত বিবরণ
উদ্বোধন:
- প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও (৩.২ কিলোমিটার)
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৩ জুন, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল (৮.৭২ কিলোমিটার)
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বর্তমান অবস্থা:
- চালু লাইন: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে মতিঝিল (১১.৯২ কিলোমিটার)
- স্টেশন সংখ্যা: ৯ টি (উত্তরা উত্তর, উত্তরা কেন্দ্র, আগারগাঁও, পল্লবী, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, কাজীপুরা, গাবতলী, মতিঝিল)
- ট্রেনের সংখ্যা: ১০ টি
- যাত্রী: প্রতিদিন গড়ে ৫০,০০০ জন
- ভাড়া: সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা (দূরত্ব অনুযায়ী)
- সুবিধা:
- দ্রুত, আরামদায়ক এবং নিরাপদ যাত্রা
- যানজট কমাতে সহায়তা করে
- পরিবেশ দূষণ কমায়
- ঢাকার অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
- ২০২৩ সালের মধ্যে: উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত সম্পূর্ণ লাইন চালু করা (২০.১ কিলোমিটার)
- ২০২৫ সালের মধ্যে: বিমানবন্দর পর্যন্ত লাইন বিস্তার (১০.৯ কিলোমিটার)
- ২০৩০ সালের মধ্যে: আরও ৫ টি লাইন নির্মাণ (মোট লাইন ৬ টি, দৈর্ঘ্য ১১৮ কিলোমিটার)
উদাহরণ:
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে, একজন যাত্রী উত্তরা থেকে মতিঝিল যেতে যেখানে আগে এক ঘন্টা সময় লাগত, এখন মাত্র ২০ মিনিটে যেতে পারে।
- মেট্রোরেল চালু হওয়ার পর থেকে, ঢাকার রাস্তায় যানজট উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।
- মেট্রোরেল ঢাকার বায়ু দূষণের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করছে কারণ এটি যানবাহনের নির্গমন কমায়।
বিবরণ:
- মেট্রোরেল লাইনটি ভূগর্ভস্থ এবং উড়াল, উভয়েরই মিশ্রণ।
- স্টেশনগুলো আধুনিক এবং প্রবেশযোগ্য সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ।
- ট্রেনগুলি সম্পূর্ণ বাাতানুকুলিত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সজ্জিত।
- মেট্রোরেল বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত এবং এটি নবায়নযোগ্য ऊर्जা ব্যবহারের পরিকল্পনা রয়েছে।
ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত বিবরণ
উদ্বোধন:
- প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও (৩.২ কিলোমিটার)
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৩ জুন, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল (৮.৭২ কিলোমিটার)
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বর্তমান অবস্থা:
- চালু লাইন: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে মতিঝিল (১১.৯২ কিলোমিটার)
- স্টেশন সংখ্যা: ৯ টি (উত্তরা উত্তর, উত্তরা কেন্দ্র, আগারগাঁও, পল্লবী, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, কাজীপুরা, গাবতলী, মতিঝিল)
- ট্রেনের সংখ্যা: ১০ টি
- যাত্রী: প্রতিদিন গড়ে ৫০,০০০ জন
- ভালো দিক:
- যানজট কমেছে
- দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াত ব্যবস্থা
- পরিবেশ দূষণ কমেছে
- ঢাকার সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে
- খারাপ দিক:
- টিকিটের দাম বেশি
- স্টেশনগুলোতে জনাকীর্ণতা
- কিছু কিছু এলাকায় স্টেশন নেই
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
- ২০২৩ সালের মধ্যে: উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত সম্পূর্ণ লাইন চালু করা (২০.১ কিলোমিটার)
- ২০২৫ সালের মধ্যে: বিমানবন্দর পর্যন্ত লাইন বিস্তার (১০.৯ কিলোমিটার)
- ২০৩০ সালের মধ্যে: আরও ৫ টি লাইন নির্মাণ (মোট লাইন ৬ টি, দৈর্ঘ্য ১১৮ কিলোমিটার)
উদাহরণ:
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে উত্তরা থেকে মতিঝিল যেতে মাত্র ২৫ মিনিট সময় লাগে। আগে এই যাত্রায় সময় লাগতো ১ ঘন্টা বা তার বেশি।
- মেট্রোরেলের কারণে যানজট অনেক কমেছে। এর ফলে ঢাকার মানুষ অনেক সময় বचाচ্ছে।
- মেট্রোরেল ঢাকার পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করছে। কারণ মেট্রোরেল চলাচলের জন্য কম জ্বালানি লাগে।
- মেট্রোরেল ঢাকার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে। আধুনিক ও উন্নত মেট্রোরেল স্টেশনগুলো ঢাকার দৃশ্যপটকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
মতামত:
ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের জন্য একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। এটি ঢাকার যানবাহন ব্যবস্থাকে আমূল পরিবর্তন করে ফেলেছে। মেট্রোরেল ঢাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
মেট্রোরেল উদ্বোধন চালক
ঢাকার মেট্রোরেল উদ্বোধনী ট্রেনের চালক ছিলেন মরিয়ম আফিজা।
মরিয়ম আফিজা নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে এম.এসসি ডিগ্রী অর্জন করেছিলেন। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) তে মেট্রোরেল চালক হিসেবে নিয়োগ পান।
২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর দেশের প্রথম মেট্রোরেল উদ্বোধন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উত্তরার দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথম ট্রেনে যাত্রা করেন। সেই ট্রেনটি চালিয়েছিলেন মরিয়ম আফিজা।
মরিয়ম আফিজা ছাড়াও আরও পাঁচজন নারী মেট্রোরেল চালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন। তারা সকলেই দীর্ঘ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করেছিলেন।
মেট্রোরেল উদ্বোধন ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। মরিয়ম আফিজা সেই মুহূর্তের এক অংশ হতে পেরে গর্বিত।
মরিয়ম আফিজা ঢাকার মেট্রোরেলের একজন অনুপ্রেরণাদায়ী চালক। তিনি নারীদের জন্য একটি উদাহরণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছেন।
আপনার কি মরিয়ম আফিজা বা ঢাকার মেট্রোরেল সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান?
ঢাকার মেট্রোরেল উদ্বোধনের দিন, 28 ডিসেম্বর 2022, উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথম ট্রেনটি চালিয়েছিলেন মরিয়ম আফিজা। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে এম.এস.সি. ডিগ্রীধারী মরিয়ম ছিলেন মেট্রোরেলের ছয় জন নারী চালকের মধ্যে একজন।
মরিয়ম আফিজা ছাড়াও, আরও কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি মেট্রোরেল উদ্বোধনের সাথে জড়িত ছিলেন:
- শেখ হাসিনা: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেট্রোরেল উদ্বোধন করেছিলেন।
- এম এ এন সিদ্দিক: ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন সিদ্দিক মেট্রোরেল প্রকল্পের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
- জাপান সরকার: জাপান সরকার মেট্রোরেল প্রকল্পের জন্য অর্থায়ন প্রদান করেছিল।
- মিতসুবিশি-কাওয়াসাকি: জাপানের মিতসুবিশি-কাওয়াসাকি কোম্পানি মেট্রোরেল ট্রেনগুলি তৈরি করেছিল।
ঢাকার মেট্রোরেল বাংলাদেশের একটি যুগান্তকারী প্রকল্প এবং এটি দেশের অর্থনীতি ও পরিবহন ব্যবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিমকিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.