Description
মেট্রোরেল উদ্বোধন হয় কত তারিখে । ঢাকা মেট্রোরেলের উদ্বোধন কয়েকটি ধাপে হয়েছে:
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
মেট্রোরেল উদ্বোধন হয় কত তারিখে
-
প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও
- উল্লেখযোগ্য: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ধাপের উদ্বোধন করেন এবং প্রথম ট্রেনে করে ভ্রমণ করেন।
- জনসাধারণের জন্য খোলা: ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২
- প্রাথমিকভাবে: শুধুমাত্র উত্তরা উত্তর ও আগারগাঁও স্টেশনে ট্রেন থামত।
- পরবর্তীতে: ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩ পল্লবী স্টেশন চালু করা হয়।
- বর্তমানে: উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সব স্টেশন চালু।
-
দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৪ নভেম্বর, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল
- উল্লেখযোগ্য:
- এই ধাপের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- এমআরটি নর্দান রুট ও এমআরটি ৫-এর কাজেরও উদ্বোধন করা হয়।
- জনসাধারণের জন্য খোলা: ৫ নভেম্বর, ২০২৩
- প্রাথমিকভাবে:
- সকাল ৭:৩০ টা থেকে ১১:৩০ টা পর্যন্ত চলাচল।
- শুধুমাত্র মতিঝিল, বাংলাদেশ সচিবালয় ও ফার্মগেট স্টেশনে ট্রেন থামত।
- বর্তমানে:
- প্রতিদিন সকাল ৭:৩০ টা থেকে রাত ৯:৩০ টা পর্যন্ত চলাচল।
- উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত সব স্টেশনে ট্রেন থামে।
মোটকথা, ঢাকা মেট্রোরেলের পূর্ণাঙ্গ উদ্বোধন এখনও হয়নি।
ঢাকা মেট্রোরেল আংশিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে দুই ধাপে:
প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও
- উল্লেখযোগ্য বিষয়: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ধাপের উদ্বোধন করেন এবং প্রথম আনুষ্ঠানিক যাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
- জনসাধারণের জন্য খোলার তারিখ: ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২
- শুরুর দিকে চলাচল: শুধুমাত্র উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) এবং আগারগাঁও স্টেশনে ট্রেন থামত।
- পরবর্তী পদক্ষেপ: ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩ সালে পল্লবী স্টেশন খোলা হয়। মার্চ মাসের শেষের দিকে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সব স্টেশন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৪ নভেম্বর, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল
- উল্লেখযোগ্য বিষয়: এই ধাপের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- জনসাধারণের জন্য খোলার তারিখ: ৫ নভেম্বর, ২০২৩
- শুরুর দিকে চলাচল:
- সময়: সকাল সাড়ে ৭টা থেকে সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত উভয় দিকে।
- স্টেশন: মতিঝিল, বাংলাদেশ সচিবালয় এবং ফার্মগেট।
- ট্রেনের ফ্রিকোয়েন্সি: ১০ মিনিট পর পর।
- পরবর্তী পদক্ষেপ:
- সময় বৃদ্ধি এবং আরও স্টেশন খোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
মোটকথা: ঢাকা মেট্রোরেল সম্পূর্ণভাবে চালু হয়নি। এটি ধাপে ধাপে চালু করা হচ্ছে।
ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত বিবরণ
ঢাকা মেট্রোরেল, বা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি), বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় নির্মিত একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। এটি দেশের প্রথম মেট্রোরেল ব্যবস্থা এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম।
মেট্রোরেলের উদ্বোধন:
- প্রথম পর্যায়:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর – আগারগাঁও (৯.৬ কিলোমিটার)
- স্টেশন: ৫টি (উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, আগারগাঁও)
- দ্বিতীয় পর্যায়:
- তারিখ: ৪ নভেম্বর, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও – মতিঝিল (৮.৭২ কিলোমিটার)
- স্টেশন: ৩টি (বিজয় সরণি, ফার্মগেট, মতিঝিল)
বর্তমান অবস্থা:
- কার্যকরী অংশ: উত্তরা উত্তর – মতিঝিল (১৮.৩২ কিলোমিটার)
- স্টেশন: ৮টি
- ট্রেন: ১৮টি
- যাত্রী: প্রতিদিন গড়ে ৫০,০০০ জন
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
- মোট লাইন: ৬টি
- মোট দৈর্ঘ্য: ১২৮ কিলোমিটার
- স্টেশন: ৫১টি (উড়াল) + ৫৩টি (ভূগর্ভস্থ)
- সমাপ্তির লক্ষ্য: ২০৩০ সাল
মেট্রোরেলের সুবিধা:
- দ্রুত: রাস্তার যানজট এড়িয়ে দ্রুত গতিতে যাতায়াত
- সস্তা: বাস, ট্রেনের তুলনায় কম ভাড়া
- আরামদায়ক: বাতানুকুলিত পরিবেশে ভ্রমণ
- পরিবেশবান্ধব: যানজট ও বায়ু দূষণ কমায়
- নিরাপদ: আধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা
মেট্রোরেল ব্যবহারের নিয়ম:
- মেট্রো কার্ড: ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয়
- স্টেশনে প্রবেশ: নির্ধারিত গেট দিয়ে
- ট্রেনে প্রবেশ: নির্দেশিত লাইনে অপেক্ষা করে
- খাবার ও পানীয়: নিষিদ্ধ
- ধূমপান: নিষিদ্ধ
- জরুরী অবস্থা: নির্দেশাবলী মেনে চলা
মেট্রোরেল ঢাকার যানজট সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এটি শহরবাসীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করছে। ভবিষ্যতে আরও লাইন চালু হলে ঢাকার যানব্যবস্থা আরও আধুনিক ও দক্ষ হবে বলে আশা করা যায়।
উদাহরণ:
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে উত্তরা থেকে মতিঝিল যেতে মাত্র 20 মিনিট সময় লাগে, যা বাস বা গাড়িতে 1 ঘন্টার বেশি সময় লাগতে পারে।
ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত বিবরণ
উদ্বোধন:
ঢাকা মেট্রোরেলের উদ্বোধন দুই ধাপে সম্পন্ন হয়েছে।
-
প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
-
দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৪ নভেম্বর, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বর্তমান অবস্থা:
- চালু অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে মতিঝিল
- স্টেশন সংখ্যা: ১৭টি
- লাইনের দৈর্ঘ্য: ২০.১০ কিলোমিটার
- ট্রেনের সংখ্যা: ১০টি
- যাত্রী: প্রতিদিন গড়ে ৫০,০০০ জন
বৈশিষ্ট্য:
- আধুনিক প্রযুক্তি:
- স্বয়ংক্রিয় ট্রেন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
- স্ক্রিন ডোর
- সিসিটিভি ক্যামেরা
- বিদ্যুৎ:
- জাতীয় গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ
- সোলার প্যানেল থেকে সহায়ক বিদ্যুৎ
- পরিবেশবান্ধব:
- নির্গমন কম
- শব্দ দূষণ কম
সুবিধা:
- যানজট কম:
- গাড়ির সংখ্যা কমবে
- যানজট কমবে
- সময় বাঁচবে:
- দ্রুত যাতায়াত
- সময় বাঁচবে
- জীবনযাত্রার মান উন্নত:
- পরিবেশ দূষণ কমবে
- জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে
মূল্য:
- সর্বনিম্ন: ৳২০
- সর্বোচ্চ: ৳১০০
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
- নতুন লাইন:
- উত্তর-দক্ষিণ
- পূর্ব-পশ্চিম
- স্টেশন সংখ্যা বৃদ্ধি:
- আরও বেশি মানুষের যাতায়াতের সুযোগ
- আন্তর্জাতিক মান:
- ঢাকাকে আধুনিক মহানগরীতে পরিণত করা
উদাহরণ:
- যাত্রী:
- একজন শিক্ষার্থী কলেজে যাতায়াতের জন্য মেট্রোরেল ব্যবহার করে।
- একজন কর্মী অফিসে যাতায়াতের জন্য মেট্রোরেল ব্যবহার করে।
- একজন পর্যটক মেট্রোরেল ব্যবহার করে শহরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ায়।
- সুবিধা:
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে একজন যাত্রী যানজটে আটকে পড়ার সময় থেকে বাঁচে।
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে একজন যাত্রী অর্থ সাশ্রয় করে।
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে পরিবেশ দূষণ কমে।
মেট্রোরেল উদ্বোধন হয় কত তারিখে
উদ্বোধন:
ঢাকা মেট্রোরেলের উদ্বোধন দুই ধাপে সম্পন্ন হয়েছে।
-
প্রথম ধাপ:
- তারিখ: ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
- অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে আগারগাঁও
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
-
দ্বিতীয় ধাপ:
- তারিখ: ৪ নভেম্বর, ২০২৩
- অংশ: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল
- উদ্বোধনকারী: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বর্তমান অবস্থা:
- চালু অংশ: উত্তরা উত্তর (দিয়াবাড়ি) থেকে মতিঝিল
- স্টেশন সংখ্যা: ১৭টি
- লাইনের দৈর্ঘ্য: ২০.১০ কিলোমিটার
- ট্রেনের সংখ্যা: ১৮টি
- যাত্রী পরিবহন: প্রতিদিন গড়ে ৫০,০০০ জন
বৈশিষ্ট্য:
- আধুনিক প্রযুক্তি:
- স্বয়ংক্রিয় ট্রেন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
- সিসিটিভি ক্যামেরা
- ফায়ার ডিটেকশন সিস্টেম
- বিদ্যুৎ:
- তৃতীয় রেল বিদ্যুৎ ব্যবস্থা
- জাতীয় গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ
- পরিবেশবান্ধব:
- কম শব্দ দূষণ
- কম বায়ু দূষণ
- সুবিধা:
- দ্রুত যাতায়াত
- যানজট কমেছে
- পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
- লাইন বৃদ্ধি:
- এমআরটি লাইন-১ (উত্তর-দক্ষিণ):
- উত্তরা থেকে বাসুন্ধরা
- কমলাপুর থেকে সাগর南
- এমআরটি লাইন-৫ (দক্ষিণ):
- গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি
- এমআরটি লাইন-১ (উত্তর-দক্ষিণ):
- স্টেশন সংখ্যা বৃদ্ধি:
- নতুন স্টেশন নির্মাণ
- ট্রেন সংখ্যা বৃদ্ধি:
- যাত্রী চাহিদা অনুযায়ী ট্রেন সংখ্যা বৃদ্ধি
উদাহরণ:
- আগারগাঁও স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশনে যেতে:
- সময় লাগে 20 মিনিট
- টিকিট ভাড়া 20 টাকা
- মেট্রোরেল ব্যবহার করে:
- যানজট এড়ানো যায়
- সময় ও অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব
- পরিবেশের ক্ষতি কমানো যায়
উপসংহার:
ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো প্রকল্প। এটি ঢাকা শহরের যানব্যবস্থায় বিপ্লব এনেছে। মেট্রোরেল ব্যবহার করে যাত্রীরা দ্রুত, সহজে এবং পরিবেশবান্ধব উপায়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন। ভবিষ্যতে আরও লাইন এবং স্টেশন নির্মাণের মাধ্যমে মেট্রোরেল আর ।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.