Sale!

মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ১০টি বাক্য । 10 sentences about liberation war

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;gt;&gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p>

<p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

975 in stock

Description

মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ১০টি বাক্য । মুক্তিযুদ্ধে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা, গণযোদ্ধা, মুখোমুখি যোদ্ধা, স্থানীয় মিলিশিয়া, এবং নারী মুক্তিযোদ্ধা সকলেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ১০টি বাক্য

  1. ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সরকারের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে বাঙালিরা সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে।
  2. মুক্তিযোদ্ধারা নিয়মিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করে।
  3. ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে।
  4. মুক্তিযুদ্ধে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  5. মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য মনোবল ও দেশপ্রেম পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে।
  6. ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়া হয়।
  7. মুক্তিযুদ্ধে প্রায় ৩ মিলিয়ন বাঙালি শহীদ হন।
  8. মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়।
  9. মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি আমাদের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষার অনুপ্রেরণা জোগায়।
  10. মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ আমাদের আজও অনুসরণ করা উচিত।

চেহারা সুন্দর করার দোয়া

মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ১০টি বাক্য:

  1. ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু করে।
  2. মুক্তিযুদ্ধে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা, গণযোদ্ধা, মুখোমুখি যোদ্ধা, স্থানীয় মিলিশিয়া, এবং নারী মুক্তিযোদ্ধা সকলেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  3. মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  4. ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
  5. মুক্তিযুদ্ধে ৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ নিহত হয় এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।
  6. মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায় এবং বাঙালির স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবাদের প্রতীক।
  7. মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করার জন্য শহীদ মিনার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, এবং বীর বান্ধব জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে।
  8. মুক্তিযুদ্ধের বীরদের আত্মত্যাগ ও ত্যাগ স্মরণ করে প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালিত হয়।
  9. মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, যেমন স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, এবং মানবাধিকার, আজও আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  10. মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহ্য বহন করে আমাদের সকলের উচিত একটি ঐক্যবদ্ধ, সমৃদ্ধ, এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করা।

ই দিয়ে ছেলেদের নাম / ই দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

মুক্তিযুদ্ধ: বাঙালির স্বাধীনতার এক গৌরবময় অধ্যায়

ভূমিকা:

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু করে। এই দীর্ঘ ৯ মাসের যুদ্ধ, যা মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত, বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতি ছিল। কিন্তু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী, যারা মূলত পশ্চিম পাকিস্তান থেকে এসেছিল, তাদের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, এবং সাংস্কৃতিক বৈষম্য চাপিয়ে দিয়েছিল। বাঙালি ভাষা, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছিল। এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাঙালিরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় এই আন্দোলনের চূড়ান্ত বিন্দুতে পরিণত হয়। নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করার চেষ্টা করে পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাঙালির উপর নির্মম নির্যাতন শুরু করে। এর প্রতিবাদে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধের পথ বেছে নেয়।

মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম:

মুক্তিযুদ্ধে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা, গণযোদ্ধা, মুখোমুখি যোদ্ধা, স্থানীয় মিলিশিয়া, এবং নারী মুক্তিযোদ্ধা সকলেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। গেরিলা যুদ্ধ, সরাসরি যুদ্ধ, এবং সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে গঠিত মুক্তিবাহিনীর অভিযান – এই সবকিছু মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এই যুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালিরা তাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করে। মুক্তিযুদ্ধ ৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রাণহানি এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের বাস্তুচ্যুতির কারণ হলেও, এটি বাঙালির জাতীয় ঐক্য ও সংহতির এক অমূল্য প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, যেমন স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, এবং মানবাধিকার, আজও আমাদের জন্য প্রাসঙ্গিক।

মুক্তিযুদ্ধ: বাঙালির স্বাধীনতার এক গৌরবময় অধ্যায়

ভূমিকা:

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু করে। এই নয় মাসের যুদ্ধ, যা মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান:

মুক্তিযুদ্ধে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা, গণযোদ্ধা, মুখোমুখি যোদ্ধা, স্থানীয় মিলিশিয়া, এবং নারী মুক্তিযোদ্ধা সকলেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধারা ছিলেন প্রশিক্ষিত যোদ্ধা যারা মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকে গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। গণযোদ্ধারা ছিলেন স্থানীয় জনগণ যারা যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করে। মুখোমুখি যোদ্ধারা ছিলেন সাধারণ মানুষ যারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ করে। স্থানীয় মিলিশিয়া ছিলেন গ্রামীণ এলাকার যুবক যারা তাদের এলাকা রক্ষা করে। নারী মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যার মধ্যে রয়েছে নার্সিং, গোয়েন্দাগিরি, এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ।

ভারতের সহায়তা ও আন্তর্জাতিক সমর্থন:

মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সরবরাহ করে এবং যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে মুক্তিবাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের পক্ষে জনমত গঠনে এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চাপ প্রয়োগে সাহায্য করে।

যুদ্ধের ফলাফল:

৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। এই বিজয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের চিহ্নিত করে। মুক্তিযুদ্ধে ৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ নিহত হয় এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য:

মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায় এবং বাঙালির স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবাদের প্রতীক। এই যুদ্ধ বাঙালিদের ঐক্য, সাহস এবং আত্মত্যাগের প্রমাণ দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, যেমন স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, এবং মানবাধিকার, আজও আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ন ।

পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

আরও পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আরও পড়ুন: লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান ঔষধ

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ১০টি বাক্য । 10 sentences about liberation war”

Your email address will not be published. Required fields are marked *