Description
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস কবিতা । সূর্যোদয়ের আলোয় রাঙা, ষোলই ডিসেম্বরের ভোর,স্বাধীনতার সুবর্ণালী, জয়গানে মুখর।নবজাগরণের পতাকা, হাতে নিয়ে বীর নারী,রক্ত-জ্বলন্ত বুকে লেখা,”বাংলাদেশ স্বাধীন”।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস কবিতা
মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম
মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলি,
স্মরণে আজও মন কাঁপে,
শহীদদের আত্মত্যাগে,
জয়ের পথ উন্মোচিত হ’ল।
বঙ্গো জননীর কোলে,
লাল সবুজের পতাকা উড়ে,
স্বাধীনতার স্বর্ণালী আলো,
বাংলার আকাশে ঝলমলে।
আজকের এই দিনে,
শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই,সকল শহীদদের প্রতি,
যারা দিয়েছেন আমাদের,
স্বাধীনতার অমূল্য উপহার।
এই স্বাধীনতার মূল্য,
বুঝতে হবে আমাদের সকলকে,
ঐক্যবদ্ধ হয়ে,এগিয়ে যেতে হবে,
সোনার বাংলার পথে।
ষোলই ডিসেম্বরের এই দিনে,
প্রতিজ্ঞা করি আমরা,
বাংলাদেশকে গড়ে তুলব,
সোনার বাংলা স্বপ্নের।
এই কবিতাটি কেবল একটি উদাহরণ।আপনার অনুভূতি অনুযায়ীআপনি আরও সুন্দর কবিতা লিখতে পারেন।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!
ষোলই ডিসেম্বর: বিজয়ের স্বর্ণালী রোদে
নবজাগরণের আলো ফুটে,
স্বাধীনতার পতাকা উঁচুতে।
ষোলই ডিসেম্বর, মহান বিজয়ের দিন,
বাঙালির গর্ব, বাঙালির মর্যাদা চিরস্থায়ী।
মুক্তিযুদ্ধের বীরেরা,
রক্ত দিয়ে লিখেছিলেন ইতিহাস।
সোনার বাংলা গড়ে তুলতে,
ত্যাগ করেছিলেন জীবন অজস্র।
তাদের ত্যাগ, তাদের বलिदान,
কখনো ভোলা যাবে না।
স্বাধীনতার সুবাসে,
আজও মুখর বাংলার মাটি।
একাত্ম বাঙালির ঐক্য,
ছিল মুক্তিযুদ্ধের অস্ত্র।
শোষণ-নিপীড়ন ভেঙে,
জয়ী হয়েছিল বাঙালি জাতি।
ষোলই ডিসেম্বর, বিজয়ের স্মরণে,
মাথা নত করি শহীদদের প্রতি।
তাদের আদর্শ ধারণ করে,
সাগর-মাতৃক বাংলাকে,
আরও সোনালী করে গড়ে তুলবো।
জয় বাংলা!
এই কবিতাটিতে ষোলই ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য্য তুলে ধরা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের বীরদের ত্যাগ ও বलिदानের কথা স্মরণ করা হয়েছে। একাত্ম বাঙালির ঐক্যকে জয়ের মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। শেষে, শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে, স্বাধীন বাংলাকে আরও সোনালী করে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে।
আশা করি এই কবিতাটি আপনার ভালো লেগেছে।
আপনার যদি বিজয় দিবস উপলক্ষে আরও কোন কবিতা জানতে চান, তাহলে আমাকে জানাতে পারেন।
ষোলই ডিসেম্বর: বিজয়ের সোনালী রোদের ঝলক
সূর্য উঠেছে আজ রাঙা লাল,
স্বাধীনতার আলোয় পূর্ণ ভুবন জাহান।
ষোলই ডিসেম্বর, বিজয়ের মহান দিন,
বাঙালির বীরত্বের চিরস্মরণীয় কাহিন।
নব্বই বছর আগে এই দিনে,
জয়বাংলা ধ্বনিতে মুখরিত ছিল মহাবিনী।
সৈন্যরা লড়াই করেছে বীরত্বের সাথে,
শহীদদের রক্তে ভেসেছে মাটির বুকে।
মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস,
ছিল যেন এক ভয়ঙ্কর অন্ধকার রাত।
পাকিস্তানি হানাদারদের অত্যাচারে,
ছিল অসহ্য বাঙালির জীবনযাত্রা।
কিন্তু হাল ছাড়েনি বাঙালি,
স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে তারা সকলে মিলে।
গেরিলা যোদ্ধারা, মুক্তিযোদ্ধারা,
দিয়েছেন তাদের জীবনের সেরা মূল্য।
শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে,
এগিয়ে এসেছিল বাঙালি জাতি।
সাত দশকের সংগ্রামের পর,
অবশেষে এসেছিল স্বাধীনতার সূর্যোদয়।
ষোলই ডিসেম্বর, সেই বিজয়ের দিন,
বাঙালির ইতিহাসে এক অমলিন অধ্যায়।
এই দিন আমাদের মনে করিয়ে দেয়,
স্বাধীনতা কতটা মূল্যবান।
ষোলই ডিসেম্বর শুধু একটি দিন নয়,
এটি একটি প্রতীক।
স্বাধীনতা, শান্তি এবং ন্যায়বিচারের প্রতীক।
এই দিন আমাদের প্রেরণা দেয়,
আরও ভালো ভবিষ্যতের জন্য লড়াই করার।
আসুন আমরা সকলে মিলে,
ষোলই ডিসেম্বর পালন করি শ্রদ্ধার সাথে।
স্বাধীনতার জন্য যারা প্রাণ দিয়েছেন,
তাদের স্মরণ করি আমরা চিরকাল।
জয় বাংলা!
এই কবিতাটিতে ষোলই ডিসেম্বর, বিজয় দিবসের তাৎপর্য্য আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসের ভয়াবহতা, শহীদদের আত্মত্যাগ এবং স্বাধীনতার সুখের কথা আরও স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ষোলই ডিসেম্বরকে কেবল একটি দিন হিসেবে না, বরং স্বাধীনতা, শান্তি এবং ন্যায়বিচারের প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কবিতাটিতে আরও কিছু উদাহরণ যোগ করা হয়েছে:
- “মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস, ছিল যেন এক ভয়ঙ্কর অন্ধকার রাত।”
এই লাইনটিতে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালিদের ওপর হওয়া অত্যাচারের কথা বলা হয়েছে।
পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়
আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
Reviews
There are no reviews yet.