Sale!

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়

Original price was: 750.00৳ .Current price is: 500.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

981 in stock

SKU: (37) মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর মিস মি ঔষধ Category: Tags: ,

Description

এ জগতে হায় সেই বেশি চায় । “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” – এই পঙ্ক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায়, কবি সমাজের ধনী ও দরিদ্র শ্রেণীর মধ্যে বৈষম্য চিত্রিত করেছেন।

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়

পঙ্ক্তিটির তাৎপর্য:

  • ধনীদের অত্যাশা: এই পঙ্ক্তিটি বোঝায় যে, যাদের কাছে ইতিমধ্যেই অনেক কিছু আছে, তারা আরও বেশি চায়। ধনীরা তাদের সম্পদ বৃদ্ধি করতে এবং আরও বেশি ক্ষমতা অর্জন করতে মরিয়া।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনইক্লিক করুন

  • লোভের প্রভাব: অত্যাধিক আকাঙ্ক্ষা লোভের দিকে ধাবিত করে। ধনীরা তাদের লোভ পূরণের জন্য অন্যায়ভাবে সম্পদ অর্জন করতে পারে, যার ফলে দরিদ্রদের আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  • সামাজিক বৈষম্য: এই পঙ্ক্তিটি সমাজে বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতি তীব্র সমালোচনা করে। ধনীদের অত্যাশা দরিদ্রদের আরও বেশি দারিদ্র্যের মধ্যে নিক্ষেপ করে।

কবিতার প্রেক্ষাপট:

“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি একজন দরিদ্র কৃষক, গোবিন্দ মণ্ডলের কাহিনী বর্ণনা করে। গোবিন্দ মণ্ডলের মাত্র দুই বিঘা জমি আছে, যা তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য যথেষ্ট নয়। একদিন, জমিদার তাকে জমি থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেয়। গোবিন্দ মণ্ডল ন্যায়বিচারের জন্য বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের কাছে যান, কিন্তু তারা সাহায্য করতে অস্বীকার করে। হতাশায়, গোবিন্দ মণ্ডল আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন।

উপসংহার:

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” এই পঙ্ক্তিটি কেবল ধনীদের অত্যাশার চিত্র তুলে ধরে না, বরং সমাজে বিদ্যমান বৈষম্যের প্রতিও তীব্র সমালোচনা করে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই পঙ্ক্তির মাধ্যমে আমাদের সকলকে সতর্ক করেছেন যে, লোভ ও অত্যাশা কীভাবে একজন ব্যক্তিকে ধ্বংস করতে পারে এবং সমাজে বৈষম্য সৃষ্টি করতে পারে।

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়”

পঙ্ক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা “দুই বিঘা জমি” থেকে উদ্ধৃত।

এই কবিতায়, কবি সমাজের বৈষম্য ও শোষণের তীব্র সমালোচনা করেছেন। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিস্তৃত ব্যবধানের চিত্র তুলে ধরেছেন তিনি।

লাইনটি ধনীদের অত্যাশার প্রতি ইঙ্গিত করে। যাদের ইতিমধ্যেই প্রচুর সম্পদ রয়েছে, তারা আরও বেশি চায়। তারা তাদের লোভের কবলে নিরীহ দরিদ্রদের শোষণ করে।

কবিতার পরবর্তী লাইন “আছে যার ভুরি ভুরি” ধনীদের অপরিসীম সম্পদের কথা বলে। তাদের কাছে যা কিছু আছে, তা তাদের ক্ষুধা মেটাতে পারে না। তারা আরও বেশি, আরও বেশি চায়।

“রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” – এই লাইনটি ধনীদের লুণ্ঠন ও শোষণের চরম রূপ তুলে ধরে। তারা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্রদের সম্পদ কেড়ে নেয়।

লাইনটি সমাজের একটি বেদনাদায়ক সত্যকে তুলে ধরে। ধনীদের অত্যাশা ও লোভ দরিদ্রদের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তোলে।

কবিতার প্রেক্ষাপট:

“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি ১৯৩২ সালে রচিত হয়। ঔপনিবেশিক ভারতে, জমিদারদের অত্যাচার ও শোষণ ছিল একটি বড় সমস্যা। কৃষকরা তাদের জমির জন্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিল। এই কবিতায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন দরিদ্র কৃষক, গোবিন্দ মণ্ডলের কাহিনী বলেছেন, যিনি তার দুই বিঘা জমি রক্ষা করার জন্য লড়াই করেন।

কবিতার তাৎপর্য:

“দুই বিঘা জমি” কবিতা শুধুমাত্র ঔপনিবেশিক যুগের ভারতের একটি চিত্র তুলে ধরে না, বরং এটি সমাজের বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে একটি চিরন্তন প্রতিবাদ। আজও, বিশ্বের অনেক দেশে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিস্তৃত ব্যবধান বিদ্যমান। এই কবিতা আমাদের এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

এ জগতে হায় সেই বেশি চায়

এই পঙ্ক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় কবি ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন।

পঙ্ক্তিটির ব্যাখ্যা:

  • এই অংশে কবি বলেছেন যে, যাদের ইতিমধ্যেই অনেক কিছু আছে তারা আরও বেশি চায়।
  • “আছে যার ভূরি ভূরি”: এখানে “ভূরি ভূরি” বলতে বোঝানো হয়েছে প্রচুর পরিমাণে সম্পদ ও সম্পত্তি।
  • “রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি”: এই অংশে কবি ধনীদের লোভ ও নিষ্ঠুরতার তীব্র সমালোচনা করেছেন। কবি দেখিয়েছেন যে, ধনীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্রদের কাছ থেকে তাদের সকল সম্পদ ছিনিয়ে নেয়।

কবিতার প্রেক্ষাপট:

এই কবিতাটি ঔপনিবেশিক বাংলার সমাজের একটি চিত্র তুলে ধরে। ঔপনিবেশিক শাসন ব্যবস্থায় ধনীরা আরও ধনী হয়ে উঠছিল, আর দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হয়ে পড়ছিল। এই বৈষম্যের বিরুদ্ধেই কবি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এই কবিতায়।

কবিতার তাৎপর্য:

এই কবিতা আজও সমাজের একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য আজও বিদ্যমান,

এবং এই বৈষম্য দূর করা আজও আমাদের সমাজের একটি জরুরি চ্যালেঞ্জ।

উল্লেখ্য:

  • এই কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “চিত্রা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
  • এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় ও আলোচিত কবিতাগুলির মধ্যে একটি।

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় কবি গ্রাম বাংলার একজন দরিদ্র কৃষক, গোবিন্দ মণ্ডলের জমি জোর করে দখলকারী জমিদার রঘুবীরের অত্যাচার ও অনাচারের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

পঙ্কতির মাধ্যমে কবি যা বোঝাতে চেয়েছেন:

  • লোভী মানুষের অসন্তুষ্টি: যাদের ইতিমধ্যেই অনেক কিছু আছে, তারাও আরও বেশি চায়। তাদের কামনা-পূরণের কোন সীমা থাকে না।
  • শোষণ ও অবিচার: ধনী ও শক্তিশালীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্র ও দুর্বলদের শোষণ করে।
  • সামাজিক বৈষম্য: সমাজে বিদ্যমান বৈষম্যের কারণে ধনীরা আরও ধনী হয় এবং দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হয়।
  • মানব প্রকৃতির দুর্বলতা: কবি মানুষের অসৎ লোভ ও ঈর্ষার প্রতি বিতৃষ্ণা প্রকাশ করেছেন।

এই পঙ্কতির বর্তমান সমাজে প্রাসঙ্গিকতা:

  • ধনবাদ ও ভোগবাদ: আজকের সমাজে ধনবাদ ও ভোগবাদের প্রভাবে অনেকেই অল্পে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না।
  • তারা ক্রমাগত আরও বেশি সম্পদ ও বিলাসবহুল জীবনযাপনের আকাঙ্ক্ষা করে।
  • শোষণ ও বৈষম্য: শোষণ ও বৈষম্য আজও সমাজের বাস্তবতা। ধনীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে দরিদ্রদের শোষণ করে।
  • অসৎ রাজনীতি: অনেক ক্ষমতালোভী রাজনীতিবিদ জনগণের অধিকার লঙ্ঘন করে নিজেদের স্বার্থে কাজ করে।

উপসংহার:

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়” এই পঙ্কতি কেবল একটি কবিতার চরণ নয়, বরং সমাজের একটি বাস্তব চিত্র।

এটি আমাদের সকলকে লোভ, অসৎতা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

“এ জগতে হায় সেই বেশি চায়”

লাইনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় কবি গ্রামীণ বাংলার অসম সমাজ ব্যবস্থা ও জমিদারদের লোভ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে তীব্র কটূক্তি করেছেন।

কবিতার পুরো লাইনটি হল:

এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।

এই লাইনগুলির মাধ্যমে কবি দেখিয়েছেন যে, যাদের কাছে ইতিমধ্যেই অনেক কিছু আছে,

তারা আরও বেশি পেতে চায়। তারা তাদের লোভ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের শোষণ করে।

এই লাইনগুলির তাৎপর্য:

  • লোভের বিপদ: এই লাইনগুলি আমাদেরকে লোভের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে।
  • লোভ মানুষকে অন্ধ করে দেয় এবং তাদের অন্যায় কাজ করতে প্ররোচিত করে।
  • শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ: এই লাইনগুলি শোষিত ও অত্যাচারিত মানুষের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে।
  • একই সাথে, শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদেরও বার্তা দেয়।
  • সামাজিক ন্যায়বিচারের দাবি: এই লাইনগুলি একটি ন্যায়সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ সমাজের দাবি জানায়।
  • যেখানে সকলের অধিকার সমান এবং কেউ অন্যের উপর অত্যাচার করতে পারবে না।

“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি কেবল একটি গল্প নয়, বরং এটি আমাদের সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। আজও আমাদের সমাজে লোভ, শোষণ ও অবিচার বিদ্যমান। এই লাইনগুলি আমাদেরকে এই সমস্যাগুলি সম্পর্কে ভাবতে এবং একটি আরও ভালো সমাজ গঠনের জন্য কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *