Sale!

এ জগতে হায় ভাবসম্প্রসারন

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”> 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

982 in stock

SKU: (37) জিনসিন ট্যাবলেট Category: Tag:

Description

এ জগতে হায় ভাবসম্প্রসারন । “এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি। রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” – এই চরণদ্বয়টি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায়, কবি একজন দরিদ্র কৃষক, উপেন, এবং একজন জমিদার, রঘুবীরের মধ্যে দ্বন্দ্ব চিত্রিত করেছেন।

এ জগতে হায় ভাবসম্প্রসারন

ভাবসম্প্রসারণ:

  • লোভ ও ঈর্ষা: এই চরণটিতে, কবি ধনীদের অতৃপ্ত লোভ ও ঈর্ষার সমালোচনা করছেন। যাদের কাছে অনেক কিছু আছে, তারা আরও বেশি চায়। রঘুবীর, একজন সমৃদ্ধ জমিদার, উপেনের দুই বিঘা জমির প্রতি ঈর্ষান্বিত হন এবং জোর করে সেগুলো কেড়ে নেন।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • শোষণ ও অবিচার: এই চরণটিতে শোষণ ও অবিচারের ধারণাও ফুটে ওঠে। রঘুবীর, তার ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে, উপেনের মতো দরিদ্র কৃষকদের শোষণ করেন।
  • সমাজের বৈষম্য: এই চরণটি সমাজের বৈষম্যের একটি প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে। ধনীরা আরও ধনী হতে থাকে, আর দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হতে থাকে।
  • মানবতার প্রতি আহ্বান: এই চরণটিতে, কবি সম্ভবত মানুষকে লোভ ও ঈর্ষা ত্যাগ করে, সহানুভূতি ও ন্যায়বিচারের দিকে ঝুঁকতে আহ্বান জানাচ্ছেন।

উপসংহার:

সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি। রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” – এই চরণটি কেবল একটি কবিতার অংশ নয়, বরং সমাজের একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। লোভ, ঈর্ষা, শোষণ ও অবিচার আজও আমাদের সমাজে বিদ্যমান। কবির এই বার্তা আজও প্রাসঙ্গিক, আমাদের সকলকে মানবিক মূল্যবোধের দিকে ফিরে যেতে এবং একটি ন্যায়সঙ্গত সমাজ গঠনের জন্য প্রচেষ্টা করতে অনুপ্রাণিত করে।

এই চরণদ্বয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা “দুই বিঘা জমি” থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় তিনি সমাজের ধনী-গরিবের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য ও শোষণের তীব্র সমালোচনা করেছেন।

এ জগতে হায় ভাবসম্প্রসারন

  • লোভ ও ঈর্ষার প্রতীক: কবিতার প্রথম চরণে কবি “সেই বেশি চায়” ব্যক্তির মাধ্যমে সমাজের ধনী শ্রেণীর লোভ ও ঈর্ষার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। ধনীরা যতই সম্পদ পাক না কেন, তাদের ক্ষুধা কখনই মেটে না। তারা আরও বেশি সম্পদ ও ক্ষমতার লালসায় গ্রস্ত থাকে।
  • শোষণের চিত্র: দ্বিতীয় চরণে “রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” বাক্যটির মাধ্যমে কবি ধনীদের দ্বারা গরিবদের শোষণের চিত্র তুলে ধরেছেন। ধনীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাবের অপব্যবহার করে গরিবদের সম্পদ হাতিয়ে নেয়।
  • অসহায় গরিব: কবিতার মধ্য দিয়ে কবি গরিবদের অসহায়ত্ব ও নিরুপায়তার কথাও তুলে ধরেছেন। ধনীদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে তাদের কোন প্রতিরোধের ক্ষমতা নেই।

সামাজিক বার্তা:

“দুই বিঘা জমি” কবিতা কেবল একটি কাল্পনিক কাহিনী নয়, বরং এটি সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। কবিতার মাধ্যমে কবি ধনী-গরিবের মধ্যে বিদ্যমান বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি একটি সমতাপূর্ণ ও ন্যায়বিচারমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন।

ভাব সম্প্রসারণ:

“এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি। রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।”

এই চরণদ্বয় কেবল ধনী-গরিবের মধ্যে বৈষম্য ও শোষণের কথা বলে না, বরং এটি মানুষের প্রকৃতি সম্পর্কেও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়।

মানুষের মনে স্বভাবতই একপ্রকার অসন্তুষ্টি থাকে। তারা যতই পায়, ততই আরও বেশি চায়। এই অপরিমিত লালসা তাদেরকে

অন্যায় ও অসৎ পথে ধাবিত করে। ধনীরা তাদের ক্ষমতা ও প্রভাবের অপব্যবহার করে গরিবদের শোষণ করে।

এই চরণদ্বয় আমাদের সতর্ক করে যে, আমাদের লালসাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অন্যের অধিকার লঙ্ঘন করে

সম্পদ অর্জনের চেষ্টা করা উচিত নয়। বরং সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার চেষ্টা করা উচিত।

এ জগতে হায়, সেই বেশি চায়

“এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি। রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” – এই কথাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “দুই বিঘা জমি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায়, কবি অসাম্য ও লোভের বিরুদ্ধে তীব্র কটূক্তি করেছেন।

কবিতার পটভূমি:

এই কবিতাটি উপেন নামক একজন গরিব কৃষকের গল্প বলে। উপেনের মাত্র দুই বিঘা জমি আছে, যা তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য যথেষ্ট নয়। জমিদার জোর করে উপেনের জমি কিনতে চায়, কিন্তু উপেন রাজি হয় না। জমিদার তার ক্ষমতা ও প্রভাব ব্যবহার করে উপেনকে জমি থেকে বের করে দেয়। উপেন তার ন্যায়বিচারের জন্য আদালতে যায়, কিন্তু ধনী ও প্রভাবশালী জমিদারের বিরুদ্ধে লড়াই করা তার পক্ষে অসম্ভব।

উদ্ধৃতির তাৎপর্য:

 রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” – এই কথাটি কবিতার মূল ভাবকে তুলে ধরে। ধনী ও প্রভাবশালীরা তাদের ক্ষমতা ও অধিকার ব্যবহার করে দরিদ্র ও অসহায়দের শোষণ করে। তারা ক্রমাগত আরও বেশি সম্পদ ও ক্ষমতা অর্জন করতে চায়, এমনকি যদি এর অর্থ হয় অন্যদের ক্ষতি করা।

আধুনিক প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিকতা:

আজকের বিশ্বেও এই উদ্ধৃতিটি প্রাসঙ্গিক। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে ব্যবধান ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। শোষণ ও বৈষম্য এখনও সমাজের বাস্তবতা।

উদ্ধৃতি থেকে শিক্ষা:

এই উদ্ধৃতি আমাদের লোভ ও অসাম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

আমাদের সকলের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ সমাজ গড়ে তোলার জন্য কাজ করা উচিত।

উল্লেখ্য:

  • এই উদ্ধৃতিটি কেবল “দুই বিঘা জমি” কবিতারই প্রতিনিধিত্ব করে না। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার অনেক রচনায়ই অসাম্য ও লোভের বিরুদ্ধে লিখেছেন।
  • এই উদ্ধৃতির ব্যাখ্যা বিভিন্নভাবে করা যেতে পারে।

আপনার কি এই উদ্ধৃতি সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান?

এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি

সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি। রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি।

” – এই চরণদ্বয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত কবিতা “দুই বিঘা জমি” থেকে উদ্ধৃত।

এই কবিতায় কবি সমাজের শ্রেণীবিভেদ ও দুর্বলের উপর সবলের অত্যাচার-অবিচারের তীব্র সমালোচনা করেছেন।

ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিরাজমান বিশাল ব্যবধান তুলে ধরা হয়েছে এই চরণে।

ধনীদের অতৃপ্ত লালসা:

  • “সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি” – এই বাক্যটি ধনীদের অতৃপ্ত লালসার চিত্র তুলে ধরে।
  • যতই থাকে, ততই আরও বেশি চায় তারা।
  • “রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি” – এ বাক্যটিতে রাজার অত্যাচার ও লোভের কথা বলা হয়েছে।
  • রাজা তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে দরিদ্রদের সম্পদ কেড়ে নেয়।

দরিদ্রদের অসহায়তা:

  • এই চরণে দরিদ্রদের অসহায়তার কথাও ফুটে উঠেছে। রাজার অত্যাচারের বিরুদ্ধে তাদের কোন প্রতিকার নেই।
  • “কাঙাল” শব্দটি তাদের দুর্বলতা ও নিরুপায়তাকে তুলে ধরে।

কবির বার্তা:

  • এই চরণের মাধ্যমে কবি ধনীদের অত্যাচার ও দরিদ্রদের অসহায়তার প্রতি তীব্র সমালোচনা জানিয়েছেন।
  • সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দূরীকরণ এবং সকলের জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

আরও কিছু তথ্য:

  • “দুই বিঘা জমি” কবিতাটি ১৯৩২ সালে প্রকাশিত হয়।
  • এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “চিত্রা” কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
  • এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত কবিতা।

উপসংহার:

“এ জগতে হায়” এই চরণটি শুধুমাত্র একটি সাহিত্যিক উক্তি নয়, বরং সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে। ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বিরাজমান বৈষম্য আজও আমাদের সমাজে বিদ্যমান। এই বৈষম্য দূরীকরণ এবং সকলের জন্য সমান অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সকলকেই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “এ জগতে হায় ভাবসম্প্রসারন”

Your email address will not be published. Required fields are marked *