Sale!

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির সুরকার কে

Original price was: 1,500.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;span style=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/span>

&gt;&amp;gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির সুরকার কে । “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটির সুরকার দু’জন।

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির সুরকার কে

  • প্রথমে, আবদুল লতিফ ১৯৫২ সালে গানটি সুরারোপ করেন।
  • তবে, পরবর্তীতে আলতাফ মাহমুদের করা সুরটিই অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

১৯৫৪ সালের প্রভাত ফেরীতে প্রথম গাওয়া হয় আলতাফ মাহমুদের সুরে। বর্তমানে, আলতাফ মাহমুদের সুরেই গানটি বেশি পরিচিত এবং প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গৃহীত।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানের সুরকার: বিস্তারিত আলোচনা

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” – এই অমর সঙ্গীতটি বাংলা ভাষার এক অনবদ্য সম্পদ। কিন্তু এর সুরকার কে? এই প্রশ্নের উত্তর সরল নয়, কারণ দু’জন মহান শিল্পীর সুর এ গানকে সমৃদ্ধ করেছে।

১) আবদুল লতিফ:

  • প্রথম সুর: ১৯৫২ সালে, শহীদদের স্মরণে রচিত এই গানের সুর প্রথম করেন আবদুল লতিফ। ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী, তিনিই ছিলেন এই গানের প্রথম সুরকার।
  • ঐতিহাসিক গুরুত্ব: লতিফের সুর তখনকার সময়ে ব্যাপক প্রচার লাভ করে এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২) আলতাফ মাহমুদ:

  • জনপ্রিয় সুর: ১৯৫৪ সালে, আলতাফ মাহমুদ এই গানের জন্য একটি নতুন সুর তৈরি করেন।
  • অসাধারণ সুরকল্পনা: মাহমুদের সুরে ছিল অনন্য আবেগ ও ভাব। শহীদদের ত্যাগ, দেশপ্রেম এবং বেদনার অনুভূতি তার সুরে অসাধারণভাবে ফুটে উঠেছিল।
  • সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা: মাহমুদের সুর দ্রুত জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং আজও এটিই এই গানের সবচেয়ে বেশি গাওয়া ও শোনা সংস্করণ।

উভয় শিল্পীর অবদান:

  • লতিফ ও মাহমুদ দুজনেই বাংলা সঙ্গীতে অসামান্য অবদান রেখেছেন।
  • “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানের ক্ষেত্রে, তাদের দুজনের সুরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
  • লতিফের সুর ঐতিহাসিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ, অন্যদিকে মাহমুদের সুর জনপ্রিয়তার দিক থেকে অসাধারণ।

উপসংহার:

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি বাংলা সাহিত্য ও সঙ্গীতের এক অমূল্য সম্পদ। আবদুল লতিফ ও আলতাফ মাহমুদ – এই দুই মহান শিল্পীর সুর এ গানকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে।

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানের সুরকার: বিস্তারিত আলোচনা

“ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” – বাঙালিদের জন্য একটি অমর গান, যা ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায়। গানটির কথা রচনা করেছিলেন আবদুল গাফফার চৌধুরী, কিন্তু সুর নিয়ে একটু জটিলতা রয়েছে।

প্রথম সুর:

  • কবে: ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের দিনই।
  • কারা: আব্দুল লতিফ।
  • গুরুত্ব: ঐতিহাসিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি প্রথম সুর ছিল।
  • জনপ্রিয়তা: তুলনামূলকভাবে কম পরিচিত।

দ্বিতীয় সুর:

  • কবে: ১৯৫৪ সাল।
  • কারা: আলতাফ মাহমুদ।
  • গুরুত্ব: ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং এখন “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানের প্রাতিষ্ঠানিক সুর হিসেবে বিবেচিত।
  • বিবরণ:
    • আলতাফ মাহমুদ “প্রভাত ফেরী” নামক একটি অনুষ্ঠানে গানটি গেয়েছিলেন।
    • তার সুরটি আরও আবেগপ্রবণ এবং নাটকীয়, যা গানের মূল भावকে আরও তীব্রভাবে ফুটিয়ে তোলে।
    • রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়, বিশেষ করে “এলো মেঘ মালা” গানটির সাথে সাদৃশ্য।

উদাহরণ:

  • আলতাফ মাহমুদের সুরে গাওয়া গানটি বারবার টেলিভিশন ও রেডিওতে প্রচারিত হয়।
  • জহির রায়হান পরিচালিত “জীবন থেকে নেওয়া” (১৯৬৯) চলচ্চিত্রে এই সুর ব্যবহার করা হয়েছিল।
  • আজকের দিনে, বেশিরভাগ মানুষই আলতাফ মাহমুদের সুরেই “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি শোনে ও গায়।

পরিশেষে:

 গানটি বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আব্দুল লতিফ এবং আলতাফ মাহমুদ, দু’জন শিল্পীই এই গানকে অমর করে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানের সুরকার: বিস্তারিত আলোচনা

এই অমর সঙ্গীতটি বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে। কিন্তু এই গানের সুরকার কে? এ প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য আমাদেরকে ইতিহাসের পাতায় ফিরে যেতে হবে।

১৯৫২ সাল:

  • ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে কবি আবদুল গাফফার চৌধুরী রচনা করেন “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি।
  • প্রথমে, সঙ্গীতজ্ঞ আবদুল লতিফ এই গানে সুর দেন।
  • তৎকালীন রেডিও পাকিস্তানে গানটি প্রচারিত হয়।

১৯৫৪ সাল:

  • সুরকার আলতাফ মাহমুদ এই গানের জন্য একটি নতুন সুর তৈরি করেন।
  • ১৯৫৪ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, প্রভাত ফেরী অনুষ্ঠানে আলতাফ মাহমুদের সুরে গানটি গেয়েছিলেন সুভাষ মুখোপাধ্যায়।
  • আলতাফ মাহমুদের সুর দ্রুত জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং আজও এটিই এই গানের সবচেয়ে বেশি পরিচিত ও প্রচলিত সংস্করণ।

আলতাফ মাহমুদের সুরের বৈশিষ্ট্য:

  • আবেগপ্রবণ ও করুণ সুর।
  • শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রকাশ করে।
  • দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদের বার্তা বহন করে।
  • শ্রোতাদের মনে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের অনুপ্রেরণা জাগায়।

উদাহরণ:

  • আজকের দিনে, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, বিশেষ করে একুশে ফেব্রুয়ারিতে, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি আলতাফ মাহমুদের সুরেই গাওয়া হয়।
  • গানটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করতে এবং তাদের মনে দেশপ্রেম জাগাতে গানটি বারবার গাওয়া হত।

উপসংহার:

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটি কেবল একটি সঙ্গীত নয়, এটি বাঙালির আত্মার গান। এই গানের মাধ্যমে আমরা আমাদের ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই এবং তাদের আত্মত্যাগের স্মরণ করি। আলতাফ মাহমুদের অমৃত সুর এই গানকে আরও মর্মস্পর্শী ও অমর করে তুলেছে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির সুরকার কে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *