Sale!

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:yle=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/h2>

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

&

<p>gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p><p><p>&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

982 in stock

Description

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে । বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস প্রতিবছর ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ তারিখে পালিত হয়।

আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) উপর সামরিক অভিযান শুরু করে। এই অভিযানের নাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট। এই অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান সরকার তাদের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।

কিন্তু বাঙালি জাতি তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করার সিদ্ধান্ত নেয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।

এরপর থেকে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জয়ী হয় বাঙালি জাতি।

এই বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।

১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ তারিখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা পত্রটি সোনালী স্থম্ভ থেকে প্রকাশ করেন।

তাই ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ তারিখকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি গৌরবময় দিন যা প্রতিবছর ২৬ মার্চ তারিখে পালিত হয়। এই দিনটি আমাদের জাতির জন্মদিন, যখন আমরা পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্তি লাভ করে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করি।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) উপর সামরিক অভিযান অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে। এই অভিযানের মাধ্যমে তারা তাদের শাসন বজায় রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু বাঙালি জাতি তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করার সিদ্ধান্ত নেয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যিনি তখন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন, ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ

মুক্তিযুদ্ধ:

মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি দীর্ঘ ও রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। বাঙালি মুক্তিযোদ্ধারা, যারা ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, কৃষক, সেনা সদস্য এবং সাধারণ মানুষদের সমন্বয়ে গঠিত ছিল, তারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে লড়াই করে।

ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থন করে এবং ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু করে।

১৬ ডিসেম্বর তারিখে, পাকিস্তান সরকার আত্মসমর্পণ করে এবং বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।

স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য:

স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটি আমাদের বীর শহীদদের স্মরণ করার এবং তাদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ করে দেয়। এটি আমাদের স্বাধীনতা ও ঐক্যের প্রতিশ্রুতি পুনরায় নিশ্চিত করার সুযোগ করে দেয়।

উদযাপন:

স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে জাতীয়ভাবে উদযাপিত হয়। সকালে, জাতীয় পতাকা সকল সরকারি, আধা-সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে উত্তোলন করা হয়। জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

দিনভর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মিলাদ মাহফিল, আলোচনা সভা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, খেলাধুলা প্রতিযোগিতা ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়।

সন্ধ্যায়, আকাশে আতশবাজি ফোটানো হয় এবং ভবনগুলো আলোকসজ্জায় ঝলমলে করে তোলা হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

কবে এবং কেন?

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস প্রতিবছর ২৬ মার্চ তারিখে উদযাপিত হয়। এই দিনটি ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

তবে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করা হয়েছিল ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে। ঐ রাতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মিনিটের ভাষণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

২৫ মার্চ তারিখটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা দিবস হিসেবে পালিত হয়।

কিভাবে পালিত হয়?

জাতীয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে নানা রকমের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়। সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে মিছিল, সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়।

গুরুত্ব:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবোধের প্রতীক। এই দিনে আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও কুরবানীকে স্মরণ করি।

উদাহরণ:

  • ২০২৩ সালে জাতীয় দিবস উপলক্ষে ঢাকার জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, বিদেশী অতিথি, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রীসহ সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষ শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেন।
  • ২০২২ সালে জাতীয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

উপসংহার:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতীয় ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবোধের প্রতীক। আমাদের উচিত এই দিনটিকে যথাযথভাবে উদযাপন করা এবং আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও কুরবানীকে স্মরণ করা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

প্রতিবছর ২৬শে মার্চ আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস পালন করি। এই দিনটি আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়, যখন আমরা পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্তি লাভ করেছিলাম এবং স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলাম।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে, পাকিস্তান সরকার অপারেশন সার্চলাইট নামে একটি সামরিক অভিযান শুরু করে। এই অভিযানের লক্ষ্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) জনগণকে দমন করা এবং তাদের স্বাধীনতা আকাঙ্ক্ষাকে চূর্ণ করা।

স্বাধীনতার ঘোষণা:

এই পরিস্থিতিতে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এই ঘোষণাটি ছিল বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি যুগান্তকারী মোড়।

মুক্তিযুদ্ধ:

স্বাধীনতার ঘোষণার পর, মুক্তিযোদ্ধারা সাহসী যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস শুধু একটি জাতীয় ছুটির দিন নয়, এটি আমাদের জাতির অর্জনের একটি প্রতীক। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার জন্য শহীদদের স্মরণ করার এবং তাদের ত্যাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার সুযোগ করে দেয়।

উদযাপন:

স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে উৎসব ও আনন্দের সাথে পালিত হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং আলোকসজ্জা স্বাধীনতা দিবসের উল্লেখযোগ্য দিক।

উপসংহার:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতির ঐক্য, শক্তি এবং সাহসের প্রতীক। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার মূল্যবোধ মনে করিয়ে দেয় এবং ভবিষ্যতের জন্য অনুপ্রেরণা জোগায়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে

স্বাধীনতা অর্জনের বছর:

  • ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।
  • ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মিনিটের ভাষণে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
  • ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

জাতীয় দিবস:

  • ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার ২৬ মার্চ তারিখটিকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
  • এই দিনটিকে জাতীয় দিবস হিসেবে পালনের কারণ:
    • ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকায় ব্যাপক গণহত্যা চালায়।
    • এই দিনটিকে স্মরণ করে শোক প্রকাশ ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়।
    • স্বাধীনতা অর্জনের লড়াইয়ে বাঙালি জাতির বীরত্ব ও ত্যাগের প্রতি कृतজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।

উদযাপন:

  • জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে স্বাধীনতা দিবসের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
  • সারা দেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মুক্তিযুদ্ধের গান বাজানো, আলোকসজ্জা, শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার, আলোচনা সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়।
  • সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকে।
  • বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনগুলোতেও বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

গুরুত্ব:

  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস জাতির ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়।
  • এই দিনটি আমাদের জাতীয় ঐক্য, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের মূল্যবোধ স্মরণ করিয়ে দেয়।
  • ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামকারীদের ত্যাগ ও বীরত্ব সম্পর্কে জানানোর মাধ্যমে তাদের অনুপ্রাণিত করা হয়।

উদাহরণ:

  • ২০২৩ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫২তম বার্ষিকী উপলক্ষে দেশব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।
  • ঢাকার জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, বিদেশী অতিথি, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদের পরিবারবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেছিলেন।
  • সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধের গান বাজানো, আলোকসজ্জা, শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার, আলোচনা সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয় ।

Bangladesher shadinota dibos koto shale

স্বাধীনতা অর্জন:

  • ১৯৭১ সালে:
    • ২৫ মার্চ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মিনিটের ভাষণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
    • ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
  • ১৯৭২ সালে:
    • ২৬ মার্চ: বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে এই দিনটিকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।

গুরুত্বপূর্ণ দিনসমূহ:

  • ৭ মার্চ: জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল জয়।
  • ২৫ মার্চ:
    • অপারেশন সার্চলাইট শুরু: পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকায় গণহত্যা চালায়।
    • বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ।
  • ১০ এপ্রিল: মুক্তিযুদ্ধের সূচনা: মুক্তিযোদ্ধারা সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু করে।
  • ১৬ ডিসেম্বর: বিজয় দিবস: পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

স্বাধীনতা যুদ্ধের বৈশিষ্ট্য:

  • গণযুদ্ধ: সাধারণ মানুষ যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও বীরত্ব।
  • ভারতের সহায়তা।
  • আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন।

স্বাধীনতার প্রভাব:

  • বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়।
  • বাঙালি জাতির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা পায়।
  • গণতন্ত্র ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া।

উদাহরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধের সময়, বীর নারীরা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ ছাড়াও গুপ্তচরবৃত্তি, প্রশিক্ষণ, চিকিৎসা সহায়তা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
  • বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে রয়েছেন: বীর শ্রেষ্ঠ জিয়া, বীর বিক্রম খুকি, বীর নারী শাহেদা স্মৃতি রায়, বীর বিক্রম মতিউর রহমান।

উপসংহার:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন ছিল একটি দীর্ঘ ও কঠোর সংগ্রামের ফসল। মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও বীরত্বের মাধ্যমেই আমরা আজ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে বসবাস করছি। এই মহান বিজয় আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।

 পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত সালে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *