Sale!

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে । স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !&amp;lt;/p>

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

978 in stock

Description

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে । ইতিহাস: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ নামে একটি সামরিক অভিযান শুরু করে। এই অভিযানের লক্ষ্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতা, এবং সাধারণ জনগণকে হত্যা করা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই পরিস্থিতিতে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ২৫ মার্চের রাতে, তিনি ‘স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র’ তৈরি করেন এবং তা ঢাকার রেডियो স্টেশনে পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেন।

কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রেডियो স্টেশন দখল করে নেয়। তাই, বঙ্গবন্ধুর অনুসারী এম.এ. হান্নান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ভোর ৪টা ৫৫ মিনিটে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে ‘স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র’ পাঠ করেন।

এই ঘোষণার মাধ্যমে, বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে এবং ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়।

উদযাপন:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস। এই দিনটি সারা দেশে বর্ণাঢ্যভাবে পালিত হয়।

  • সকালে, জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে দিবসের উদযাপন শুরু হয়।
  • ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়।
  • সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং ব্যক্তিমালিকানাধীন ভবনগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
  • দিবসটি উপলক্ষে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপগুলো জাতীয় পতাকা ও বিভিন্ন রঙের পতাকা দিয়ে সজ্জিত করা হয়।
  • জাতীয় স্টেডিয়ামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের সমাবেশ, কুচকাওয়াজ, ডিসপ্লে ও শরীরচর্চা প্রদর্শন করা হয়।
  • সারা দেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোকসজ্জা, মেলাপয়লা, আতশবাজি, এবং আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
  • সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্মীদের জন্য ছুটির ব্যবস্থা থাকে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

ইতিহাস:

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সরকার মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে এবং পূর্ব পাকিস্তানের উপর সামরিক অভিযান শুরু করে।

২৬ মার্চ:

এই পরিস্থিতিতে, বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে, তৎকালীন আইনজীবী এম.এ. হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা পত্র পাঠ করেন।

ঘোষণার তাৎপর্য:

  • এই ঘোষণাটি ছিল পাকিস্তানের শাসন থেকে মুক্তি এবং স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার औपचारिक ঘোষণা।
  • এটি মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা চিহ্নিত করে।
  • এই ঘোষণার মাধ্যমে বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার দাবি আনুষ্ঠানিকভাবে পেশ করা হয়।

উদাহরণ:

  • বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময়, স্বাধীনতা সৈন্যরা “জয় বাংলা” স্লোগান দিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন, যা স্বাধীনতার প্রতি তাদের অটুট প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।
  • আজও, ২৬ মার্চ বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হয়।

বিবরণ:

  • স্বাধীনতা ঘোষণা পত্রটি ৯টি দফা নিয়ে গঠিত ছিল, যা বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক অধিকার এবং স্বাধীনতার নীতিগুলি রূপরেখা করে।
  • মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি দীর্ঘ ও রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, যেখানে লক্ষ লক্ষ বাঙালি শহীদ হয়েছিলেন।
  • স্বাধীনতার পর, বাংলাদেশ একটি নতুন রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠে এবং তার নিজস্ব সংবিধান, পতাকা এবং জাতীয় সঙ্গীত তৈরি করে।

উপসংহার:

২৬ মার্চ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতা যোদ্ধাদের ত্যাগ ও বलिदान স্মরণ করে এবং আমাদের স্বাধীন দেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। এই দিনটি আমাদেরকে স্বাধীনতার মূল্যবোধ মনে করিয়ে দেয় এবং একটি আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে

তারিখ ও তাৎপর্য:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস প্রতিবছর ২৬ মার্চ তারিখে জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। ১৯৭১ সালের এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মিনিটের ভাষণে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।

উদযাপন:

স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে জাতীয় শোক ও উৎসবের সাথে পালিত হয়। সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়, জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়, এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশে রাতভর আতশবাজি ও আলোকসজ্জা করা হয়।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির নব-স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন আন্দোলন শুরু হয়। পাকিস্তান সরকারের দমননীতি ও গণহত্যার প্রতিবাদে 25 মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপর দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।

সাংস্কৃতিক তাৎপর্য:

স্বাধীনতা দিবস কেবল একটি ছুটির দিন নয়, বরং এটি বাঙালি জাতির সংগ্রাম, बलिदान এবং জয়ের প্রতীক। এই দিনটি আমাদের জাতীয় ঐক্য ও মর্যাদা স্মরণ করিয়ে দেয় এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে।

উদাহরণ:

  • স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের বীরদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে এবং তাদের জীবন ও কর্মকাণ্ডের উপর বই, চলচ্চিত্র ও নাটক নির্মিত হয়েছে।
  • প্রতি বছর স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয় যারা দেশের জন্য বিশেষ অবদান রেখেছেন।

উপসংহার:

স্বাধীনতা দিবস বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস যা আমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। এই দিনটি আমাদের স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামকারীদের স্মরণ করিয়ে দেয় এবং আমাদেরকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

ইতিহাস:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস প্রতি বছর ২৬ মার্চ তারিখে পালিত হয়। এই দিনটি ১৯৭১ সালে ঘটে যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাকে স্মরণ করে, যখন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেছিলেন।

গুরুত্ব:

  • জাতীয় পরিচয়: স্বাধীনতা দিবস বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এটি একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের গর্ব ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরে।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মরণ: এই দিনটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের আত্মত্যাগ ও ত্যাগ স্মরণ করার সুযোগ করে দেয়। তাদের সাহস ও দৃঢ়তাই আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছিল।
  • জাতীয় ঐক্য: স্বাধীনতা দিবস জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বার্তা বহন করে। এটি আমাদের সকলকে মনে করিয়ে দেয় যে আমরা একটি জাতি, এবং আমাদের সকলেরই দেশের উন্নয়নের জন্য একসাথে কাজ করা উচিত।

উদযাপন:

স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে জাতীয়ভাবে উদযাপিত হয়। সকালে, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়। দিনভর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মিছিল ও আলোকসজ্জার আয়োজন করা হয়। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছুটি থাকে।

আরও তথ্য:

  • স্বাধীনতা ঘোষণা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেছিলেন। ঐতিহাসিক এই ঘোষণাটি ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডের তার বাসভবন থেকে রেডিওতে প্রচারিত হয়েছিল।
  • মুক্তিযুদ্ধ: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলেছিল। এই যুদ্ধে ৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল।
  • বিজয় দিবস: ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। এই দিনে, পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস: বিস্তারিত আলোচনা

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি জাতীয় স্মরণ দিবস যা প্রতি বছর ২৬ মার্চ তারিখে উদযাপিত হয়। এই দিনটি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার স্মরণে পালিত হয়।

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের উপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নির্মম হামলা শুরু হয়।
  • এই হামলার প্রতিবাদে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মিনিটের ভাষণে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
  • এরপর দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে, সাহসী মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে এবং ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করে।

উদযাপন:

  • স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে জাতীয় শোক ও গর্বের সাথে পালিত হয়।
  • সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়, জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয় এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • সারা দেশে আলোকসজ্জা করা হয় এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে শোকসভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
  • সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকে।

গুরুত্ব:

  • স্বাধীনতা দিবস শুধু একটি ছুটির দিন নয়, এটি একটি জাতীয় আত্মপর্যালোচনার দিন।
  • এই দিন আমাদের স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য দিতে হয়েছে তা স্মরণ করার দিন।
  • এটি আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতি শক্তিশালী করার এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রেরণা লাভের দিন।

উদাহরণ:

  • স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ঢাকার জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রতি বছর জাতীয় শোক ও শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদানের অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
  • সারা দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়।
  • টেলিভিশন ও রেডিওতে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনী প্রচার করা হয়।

উপসংহার:

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস যা আমাদের স্বাধীনতা ও জাতীয়তার গৌরবময় ইতিহাসকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এই দিন আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতি শক্তিশালী করার এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রেরণা লাভের সুযোগ করে দেয়।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে । স্বাধীনতা দিবস কত তারিখে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *