Sale!

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 7 । বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 9

Original price was: 1,500.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;span style=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/span>

&gt;&amp;gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

<p>&gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 7 । ভূমিকা: বাংলা নববর্ষের আনন্দে মুখরিত হয় পহেলা বৈশাখ। এই বিশেষ দিনটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে নানা রকমের বৈশাখী মেলা। ঐতিহ্যবাহী খাবার, পোশাক, হস্তশিল্প, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান – এই সবকিছুর মেলবন্ধনে বৈশাখী মেলা বাঙালির জীবনে এক অনন্য আবহ তৈরি করে।

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 7

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনইক্লিক করুন

মেলার আকর্ষণ:

বৈশাখী মেলায় সব বয়সের মানুষের জন্যই আকর্ষণ রয়েছে। ছেলেমেয়েরা রঙিন খেলনা, মিষ্টি, পুতুল কিনতে ব্যস্ত থাকে। বড়রা নতুন জামাকাপড়,

ঐতিহ্যবাহী খাবার:

বৈশাখী মেলার অন্যতম আকর্ষণ হল ঐতিহ্যবাহী খাবার। পান্তা-ইলিশ, চিটাখালি, লুচি-আলুダム, ঝাল-মিষ্টি – এইসব খাবার ছাড়া বৈশাখী মেলার স্বাদ অসম্পূর্ণ।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান:

বৈশাখী মেলায় নানা রকমের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গান, নাচ, কবি ও পাঠকদের আবৃত্তি, ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা – এইসব অনুষ্ঠান মেলার আকর্ষণকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

উপসংহার:

বৈশাখী মেলা কেবল একটি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান নয়, বরং বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ ধারা। প্রতি বছর এই মেলা বাঙালির মনে নতুন করে আশা ও অনুপ্রেরণা জাগিয়ে তোলে।

কিছু টিপস:

  • আপনি যদি সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র/ছাত্রী হন, তাহলে বৈশাখী মেলা সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখতে গেলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখতে পারেন:
    • মেলার ঐতিহ্য ও ইতিহাস সম্পর্কে কিছু তথ্য সংগ্রহ করুন।
    • মেলার বিভিন্ন আকর্ষণ, যেমন খাবার, পোশাক, হস্তশিল্প, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি সম্পর্কে লিখুন।
    • মেলার পরিবেশ ও আবহ সম্পর্কে আপনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা লিখুন।
    • বৈশাখী মেলা বাঙালি সংস্কৃতিতে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, সে সম্পর্কে আপনার মতামত প্রকাশ করুন।
  • আপনার লেখাটি যেন সাবলীল ও আকর্ষণীয় হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
  • ভুল বানান ও ব্যাকরণগত ভুল এড়িয়ে চলুন।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।

বৈশাখী মেলা: ঐতিহ্য ও আনন্দের মেলবন্ধন

বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হল বৈশাখী মেলা। প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন, অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ, এই মেলা জমে ওঠে গ্রাম-বাংলার প্রাণকেন্দ্রে। ঐতিহ্যবাহী খাবার, পোশাক, হস্তশিল্প, লোকশিল্প, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান – সব মিলিয়ে বৈশাখী মেলায় রয়েছে আনন্দের অফুরন্ত সমাহার।

মেলার আকর্ষণ:

  • ঐতিহ্যবাহী খাবার: পান্তাভাত, ইলিশ ভাজা, চিটাগুড়, নকশি কথা, মিহিদানা, জিলাপি – এই সব মুখরোচক খাবার বৈশাখী মেলার প্রাণ।
  • পোশাক: ঐতিহ্যবাহী বাঙালি পোশাক, যেমন – শাড়ি, পাঞ্জাবি, লুঙ্গি, ধুতি – এগুলো ছাড়াও বৈচিত্র্যময় পোশাক স্টলও থাকে মেলায়।
  • হস্তশিল্প ও লোকশিল্প: মৃৎশিল্প, ঝিনুকশিল্প, বাঁশের কাজ, নকশি কাঁথা, মুখোশ, থালি – এসব হস্তশিল্পের অপূর্ব নিদর্শন পাওয়া যায় মেলায়।
  • খেলাধুলা: নৌকা বাইচ, ঘোড়দৌড়, কুস্তি, কাবুলিওয়ালা, রस्सी টানা – এইসব খেলাধুলা বিনোদনের আয়োজন থাকে।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: গান, নাচ, আবৃত্তি, নাটক – এইসব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মেলার আকর্ষণ বাড়িয়ে তোলে।

বৈশাখী মেলার তাৎপর্য:

  • সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি: বৈশাখী মেলায় সকল ধর্ম, বর্ণ, সম্প্রদায়ের মানুষ একসাথে মিলে আনন্দ উদযাপন করে। এটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা বহন করে।
  • সংস্কৃতির প্রচার: মেলায় ঐতিহ্যবাহী খাবার, পোশাক, হস্তশিল্প, লোকশিল্প, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলার সমৃদ্ধ সংস্কৃতি প্রচারিত হয়।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়ন: মেলায় স্থানীয় কারিগর ও ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য বিক্রি করে আয়ের সুযোগ পান। এটি স্থানীয় অর্থনীতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।

উপসংহার:

 শুধু একটি আনন্দের উৎসব নয় বৈশাখী মেলা, বরং বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক। প্রতি বছর এই মেলা বাঙালির মনে নতুন করে আশা ও অনুপ্রেরণা জাগিয়ে তোলে।

বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 9

বাংলা নববর্ষের আনন্দমুখর উৎসবের অবিচ্ছেদ্য অংশ বৈশাখী মেলা। ঐতিহাসিকভাবে, এই মেলা কৃষকদের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, কারণ তারা চৈত্র মাসের শেষে জমিদারদের কাছে খাজনা পরিশোধ করত। এই উপলক্ষে, মেলা ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হত।

বৈশিষ্ট্য:

  • বৈচিত্র্যময় পণ্য: স্থানীয় কৃষিজাত দ্রব্য, হস্তশিল্প, কুটির শিল্পজাত পণ্য, শিশুদের খেলনা, নারীদের সাজসজ্জার জিনিসপত্র সহ বিভিন্ন ধরণের পণ্যের স্টল থাকে।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: লোকনৃত্য, গান, নাটক, যাত্রা, পুতুল নাচ, সার্কাস ইত্যাদির মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • খাবার: পান্তাভাত, ইলিশ মাছ, মিষ্টি, নানা রকমের চটপটি খাবার এই মেলার বিশেষ আকর্ষণ।
  • বিনোদন: নাগরদোলা, ঘোড়াগাড়ি, রোলার কোস্টার, বিভিন্ন রকমের খেলাধুলার মাধ্যমে বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে।
  • সামাজিক মিলনমেলা: জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষ এই মেলায় মিলিত হয় এবং আনন্দ-উৎসব করে।

তাৎপর্য:

  • নববর্ষের আনন্দ: বৈশাখী মেলা বাঙালি নববর্ষের আনন্দ-উৎসবের প্রতীক।
  • সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য: এই মেলা বাংলার সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিফলন ঘটায়।
  • অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড: স্থানীয় কারুশিল্পী ও ব্যবসায়ীদের জন্য অর্থ উপার্জনের সুযোগ তৈরি করে।
  • সামাজিক বন্ধন: সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের মধ্যে বন্ধন স্থাপন করে।

উপসংহার:

বৈশাখী মেলা কেবল একটি বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই মেলা আমাদেরকে নতুন বছরকে আনন্দ ও উদ্দীপনার সাথে বরণ করার সুযোগ করে দেয়।

বৈশাখী মেলা: ঐতিহ্য ও আনন্দের মেলবন্ধন

বাংলা নববর্ষের আনন্দে মুখরিত এক ঐতিহ্যবাহী উৎসব বৈশাখী মেলা। পহেলা বৈশাখের আনন্দ-উৎসবের সাথে মিশে এই মেলা বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ইতিহাসের স্পর্শ:

মনে করা হয়, মোগল সম্রাট আকবরের সময় থেকেই বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বৈশাখী মেলার আয়োজন শুরু হয়। তখন কৃষকরা খাজনা পরিশোধের পর এই মেলায় অংশগ্রহণ করতেন। ধীরে ধীরে এটি একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয়।

উৎসবের আয়োজন:

বৈশাখী মেলা সাধারণত খোলা জায়গায়, গ্রাম বা শহরের মাঠে আয়োজিত হয়। মেলার আকর্ষণ হলো নানা রঙের পতাকা, আলোকসজ্জা, মঞ্চ স্থাপনা, এবং দোকানপাট।

দোকানপাট ও খাবার:

মেলায় স্থানীয় কৃষিজাত দ্রব্য, হস্তশিল্প, কুটিরশিল্পজাত পণ্য, শিশুদের খেলনা, নারীর সাজসজ্জার জিনিসপত্র সহ নানা রকমের জিনিসপত্র বিক্রি হয়। মেলার বিখ্যাত খাবার হলো পান্তাভাত, ইলিশ মাছ, মিষ্টি, এবং নানা রকমের ঐতিহ্যবাহী খাবার।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান:

বৈশাখী মেলার অন্যতম আকর্ষণ হলো নানা রকমের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান, নাচ, যাত্রা, পুতুল নাচ, নাটক, কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, এবং আরও অনেক কিছুর মাধ্যমে বিনোদন প্রদান করা হয়।

খেলাধুলা:

মেলার আরেকটি আকর্ষণ হলো নানা রকমের খেলাধুলা। ঐতিহ্যবাহী খেলা যেমন – কোরি কাটা, ঘোড়দৌড়, বল খেলা, নৌকা বাইচ, এবং আরও অনেক কিছুর আয়োজন করা হয়।

উপসংহার:

বৈশাখী মেলা কেবল একটি উৎসব নয়, বরং বাঙালির ঐক্য, বন্ধুত্ব, এবং আনন্দের প্রতীক। এই মেলায় সকল বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে এবং নববর্ষের আনন্দ উদযাপন করে।

নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু টিপস:

  • আপনার স্থানীয় এলাকার বৈশাখী মেলা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করুন।
  • মেলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, এবং সাংস্কৃতিক গুরুত্ব সম্পর্কে জানুন।
  • মেলার বিভিন্ন দিক, যেমন – দোকানপাট, খাবার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধুলা ইত্যাদি সম্পর্কে একটি রচনা লিখুন।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 7 । বৈশাখী মেলা অনুচ্ছেদ for class 9”

Your email address will not be published. Required fields are marked *