Sale!

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !&amp;lt;/p>

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

978 in stock

Description

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস । ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করলেও পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়।
  • শুরু থেকেই পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব বাঙালিদের উপর শোষণ ও বৈষম্য নীতি চালিয়ে আসে।
  • ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি সকল ক্ষেত্রেই পূর্ব বাঙালিরা বঞ্চিত হয়।
  • ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলন সহ
  • নিজস্ব অধিকার আদায়ের জন্য পূর্ব বাঙালিরা বারবার আন্দোলন করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করলেও পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
  • সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিযোদ্ধারা সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
  • ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে।
  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা মুক্ত করে।
  • এর মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্ব:

  • বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন।
  • বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা।
  • মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা।
  • তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর জন্য অনুপ্রেরণা।

মুক্তিযুদ্ধের স্মরণ:

  • প্রতি বছর ২৫ মার্চ শহীদ দিবস ও ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালিত হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারণ ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।
  • নিয়মিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন আলোচনা-সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও মূল্যবোধ তুলে ধরার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য:

এটি মুক্তিযুদ্ধের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ। বিস্তারিত জানতে আপনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই, নিবন্ধ, ওয়েবসাইট ইত্যাদি পড়তে পারেন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর, পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়।
  • পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব বাঙালিদের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য নীতি চাপিয়ে দেয়।
  • ভাষা আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব বাঙালিরা তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে, কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তান ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে মুক্তিযোদ্ধা, নিয়মিত বাহিনীর সদস্য, গণবাহিনী ও সাধারণ মানুষ।
  • ভারতের সহায়তা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপের ফলে পাকিস্তান পরাজিত হয়।

বিজয় ও স্বাধীনতা:

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
  • বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
  • এই যুদ্ধে প্রায় ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারায় এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন।
  • একটি নতুন জাতির জন্ম।
  • মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ের বিজয়।
  • বিশ্বের দরবারে বাঙালি জাতির মর্যাদা বৃদ্ধি।

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জন্য একটি চিরস্মরণীয় ঘটনা। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা শিখেছি যে, স্বাধীনতা ও মর্যাদার জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। মুক্তিযুদ্ধের বীরদের আত্মত্যাগ আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।

এই যুদ্ধের ইতিহাস আমাদের মনে রাখা এবং নতুন প্রজন্মকে শেখানো আমাদের কর্তব্য।

উল্লেখ্য:

  • এই ঐতিহাসিক ঘটনার বিস্তারিত জানতে আপনি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বই, প্রবন্ধ, ও documentay দেখতে পারেন।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালিত হয়।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়।
  • পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য নীতি চালু করে।
  • ভাষা আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলনসহ অনেক আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব বাঙালিরা তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
  • নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে পাকিস্তান সরকার সামরিক শাসন জারি করে এবং মুজিবনগর সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • মুক্তিযুদ্ধে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধা, গণবাহিনী, স্থানীয় মিলিশিয়া, নারী মুক্তিযোদ্ধা, শিশু মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল স্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করে।
  • ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র সরবরাহ ও আশ্রয় প্রদান করে।
  • মুক্তিযোদ্ধারা সাহসী যুদ্ধ, গেরিলা যুদ্ধ, ছাত্র প্রতিরোধ, বিদ্রোহের মাধ্যমে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে।
  • মিত্রবাহিনীর সহায়তায়
  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়া হয় এবং মুক্তিযুদ্ধ
  • সফলভাবে সমাপ্ত হয়।

ফলাফল:

  • স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম হয়।
  • জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম প্রধানমন্ত্রী হন।
  • ১৯৭২ সালে সংবিধান প্রণয়ন করা হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের বীরদের সম্মানে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়।
  • প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাঙালির স্বাধীনচেতনা ও আত্মত্যাগের প্রতীক।
  • মানবাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা।
  • তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর জন্য স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জনের অনুপ্রেরণা।

 

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়।
  • পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব বাঙালিদের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য নীতি চাপিয়ে দেয়।
  • ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলন, এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের ধাপগুলি ছিল।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
  • ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী অপারেশন “জেনোসাইড” শুরু করে, যার ফলে নিরীহ মানুষের ব্যাপক হত্যাযজ্ঞা ও গণহত্যা সংঘটিত হয়।
  • মুক্তিযোদ্ধারা সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে এবং গেরিলা যুদ্ধ শুরু করে।
  • ভারত সরকার শরণার্থীদের আশ্রয় প্রদান করে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে।
  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা মুক্ত করে এবং পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করে।

ফলাফল:

  • বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
  • মুক্তিযুদ্ধে প্রায় ৩ মিলিয়ন মানুষ শহীদ হয় এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাংলাদেশের ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধ একটি গৌরবময় অধ্যায়।
  • এটি স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতীক।
  • মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ আজও আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব:

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
  • আবুল হাসেম কানা
  • এ.কে.এম. নজরুল ইসলাম
  • জাতীয় নেতা
  • মুক্তিযোদ্ধারা

স্মরণীয় স্থান:

  • জাতীয় স্মৃতিসৌধ
  • শহীদ মিনার
  • জাতীয় জাদুঘর
  • মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতির অমূল্য সম্পদ। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি এবং একটি নতুন রাষ্ট্র গড়ে তুলেছি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি আমাদেরকে সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকার এবং দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগাবে।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি লাভের পর, ভারত ও পাকিস্তান দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রে বিভক্ত হয়।
  • পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের (বর্তমান পাকিস্তান) মধ্যে ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাজনীতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে বৈষম্য দেখা দেয়।
  • পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানকে শোষণ করতে থাকে।
  • বাঙালিদের স্বাধীনতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায়।

প্রধান ঘটনাপ্রবাহ:

  • ১৯৭০ সাল: নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তান ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে।
  • ২৫ মার্চ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
  • ২৬ মার্চ: ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু হয়। পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালিদের উপর নির্মম হামলা চালায়।
  • ৭ এপ্রিল: মুক্তিযুদ্ধের সূচনা। মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা যুদ্ধ, সাবভার্সন, এবং প্রচারণার মাধ্যমে পাকিস্তানিদের মোকাবেলা করে।
  • ১৬ ডিসেম্বর: ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা মুক্তি করে।
  • ১৬ ডিসেম্বর: পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করে।
  • ২৬ মার্চ: স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রতিষ্ঠা।
  • বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা।
  • মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার পথ সুগম।
  • তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিকে স্বাধীনতা ও স্বনির্ধারণের জন্য অনুপ্রাণিত করে।

বীরেরা:

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
  • শহীদ বীরদের স্মরণে
  • মুক্তিযোদ্ধারা

স্মৃতি:

  • জাতীয় স্মৃতিসৌধ
  • বধ্যভূমি
  • মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
  • ৩০শে জুন, শহীদ দিবস পালন

উপসংহার:

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালি জাতির ইতিহাসের একটি গৌরবময় অধ্যায়। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করেছি। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ও আদর্শ আমাদের জন্য চিরন্তন অনুপ্রেরণা।

পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস”

Your email address will not be published. Required fields are marked *