বাচ্চাদের শীতের জুতা

বাচ্চাদের শীতের জুতা শীতকালে বাচ্চাদের পা উষ্ণ রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাচ্চাদের পা শীত লাগার কারণে নানা রকম সমস্যা হতে পারে, যেমন:

বাচ্চাদের শীতের জুতা

• জয়েন্টে ব্যথা
• সর্দি-কাশি
• ফুসকুড়ি

তাই শীতকালে বাচ্চাদের জন্য আরামদায়ক এবং উষ্ণ জুতা কেনা জরুরি। বাচ্চাদের শীতের জুতা কেনার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে:

• উপাদান: বাচ্চাদের শীতের জুতা তৈরিতে উলের, পশমের, বা কৃত্রিম উপকরণ যেমন ফাইবারগ্লাস বা পলিস্টার ব্যবহার করা যেতে পারে। উল এবং পশম সবচেয়ে উষ্ণ উপাদান, তবে এগুলো ভেজা হয়ে গেলে শুকতে সময় লাগে। ফাইবারগ্লাস বা পলিস্টার দ্রুত শুকিয়ে যায়, তবে এগুলো উলের মতো উষ্ণ নয়।
• সোল: জুতার সোল মোটা এবং নমনীয় হওয়া উচিত, যাতে বাচ্চারা পিছলে না পড়ে। সোল পানিরোধী হলে ভালো হয়।
• ফিট: জুতাটি বাচ্চাদের পায়ের সাথে ভালোভাবে ফিট হওয়া উচিত। জুতাটি খুব ঢিলে হলে পা ঘা হতে পারে, আবার খুব আঁটসাঁট হলে পায়ের রক্ত সঞ্চালন ব্যাহত হতে পারে।

বাংলাদেশে শীতের জুতার দাম সাধারণত ২০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। বাচ্চাদের বয়স, উপাদান, ব্র্যান্ড ইত্যাদির উপর নির্ভর করে দাম ভিন্ন হতে পারে।

বাংলাদেশে বাচ্চাদের শীতের জুতা বিক্রি করে এমন কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হল:

• বাটা
• ওরিয়ন
• নাইক
• জেনিস
• লংউড
• প্যালেস

বাচ্চাদের শীতের জুতা কেনার সময় ভালো মানের ব্র্যান্ডের জুতা কেনা উচিত। এতে জুতাটি দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং বাচ্চাদের পায়ের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে।