Sale!

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;gt;&gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p>

<p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

SKU: (57) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 125 Category: Tag:

Description

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য । শ্রদ্ধেয় অতিথিবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধাগণ, দেশপ্রেমিক সহوطীগণ এবং প্রিয় জয়বাংলার সকল মানুষ,

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আজ আমরা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ের ৫২তম বার্ষিকী পালন করছি। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই ঐতিহাসিক দিনে, ৯ মাসের দীর্ঘ জয়ী যুদ্ধের পর, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্ম ঘটিয়েছিলাম।

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল এক স্বপ্নের বিজয়, এক মুক্তির বিজয়, এক নতুন জাতির জন্মের বিজয়। এই বিজয়ের জন্য আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা অপরিসীম ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন। তাদের অক্লান্ত সংগ্রাম, রক্ত ও আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছি।

আজকের এই দিনে আমাদের সকলের কর্তব্য হলো, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো এবং তাদের আদর্শগুলোকে ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করে তোলার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

এই বিজয় দিবসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতিষ্ঠা: এই বিজয়ের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্ম ঘটিয়েছি।
  • মানবতার বিজয়: এই যুদ্ধ ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের লড়াই, অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের লড়াই। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা মানবতার বিজয় ঘটিয়েছি।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগের স্মরণ: এই বিজয় দিবস আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের অপরিসীম ত্যাগ ও আত্মত্যাগের স্মরণ করিয়ে দেয়।
  • আগামী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা: এই বিজয় দিবস আগামী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। এটি তাদেরকে শেখায় যে, সাহস, দৃঢ়তা ও ঐক্যের মাধ্যমে যেকোনো বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।

শেষ কথা:

আজকের এই বিজয় দিবসে আমাদের সকলের প্রতিজ্ঞা হোক, আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের আদর্শগুলোকে ধারণ করে সামনের দিকে এগিয়ে যাবো এবং আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করে তুলবো।

জয় বাংলা!

১৬ ডিসেম্বর: মহান বিজয় দিবস

শ্রদ্ধেয় উপস্থিতিবৃন্দ,

আজ আমরা মহান বিজয় দিবস, ১৬ ডিসেম্বর পালন করছি। ১৯৭১ সালের এই পবিত্র দিনে আমরা অর্জন করেছিলাম স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।

এই দিনটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ:

  • এটি আমাদের স্বাধীনতার দিন। ৯ মাসের দীর্ঘ সংগ্রামের পর আমরা অবশেষে পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম।
  • এটি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণের দিন। লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের স্বাধীনতার জন্য। তাদের আত্মত্যাগ আমাদের কাছে চিরকাল অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
  • এটি আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির দিন। সকল ধর্ম, বর্ণ, জাতি ও গোষ্ঠীর মানুষ মুক্তিযুদ্ধে একজোট হয়ে লড়াই করেছিলেন।

আজকের দিনে আমাদের কর্তব্য:

  • মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণ করা। তাদের আত্মত্যাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং তাদের আদর্শ অনুসরণ করা।
  • স্বাধীনতার সুফল ভোগ করা। আমাদের দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা এবং এটিকে আরও সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করে তোলা।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতি বজায় রাখা। সকলের সাথে মিলে-মিশে কাজ করা এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

আমি আশা করি, আমরা সকলে মিলে মহান বিজয় দিবস যথাযথভাবে পালন করব এবং স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য আমাদের কর্তব্য পালন করব।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা!

এই বক্তব্যে আমি আরও কিছু বিষয় যুক্ত করতে পারি:

  • মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও তাৎপর্য সম্পর্কে আলোচনা করা।
  • বাংলাদেশের অর্জন সম্পর্কে বলা।
  • ভবিষ্যতের জন্য আমাদের আশা ও কর্মসূচি তুলে ধরা।
  • শ্রোতাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য কবিতা বা গান পাঠ করা।

আপনার অনুষ্ঠানের ধরন ও শ্রোতাদের রুচি অনুযায়ী আপনি এই বক্তব্যে পরিবর্তন আনতে পারেন।

আশা করি এই বক্তব্যটি আপনার জন্য সহায়ক হবে।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য

শ্রদ্ধেয় অতিথিবৃন্দ, দেশবাসী, এবং আমার প্রিয় युবক-युवতীরা,

আজ আমরা মহান বিজয় দিবস পালন করছি। ১৯৭১ সালের এই গৌরবময় দিনে, ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, পাক হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলিত হয়েছিল।

এই দিনটি আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি অমর দিন। এই দিন আমাদের স্বাধীনতা ও জয়ের দিন। এই দিন আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের দিন।

মুক্তিযুদ্ধের স্মরণ

মনে আছে সেই ভয়াবহ দিনগুলো? নিরীহ বাঙালির উপর পাক হানাদারদের অমানুষিক অত্যাচার। নিরস্ত্র মানুষ হত্যা, গণধর্ষণ, 婦女 নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ – সব মিলিয়ে এক ভয়ঙ্কর পরিবেশ। কিন্তু বাঙালি জাতি হতভম্ব হয়নি। তারা ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তিযুদ্ধে।

সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে আশ্রয় নেওয়া মুক্তিযোদ্ধারা প্রশিক্ষণ নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নিয়মিত সেনাবাহিনীর পাশাপাশি গণযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা বাহিনী, নারী মুক্তিযোদ্ধা, সকলেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।

স্বাধীনতার সূচনা

দীর্ঘ ৯ মাসের যুদ্ধের পর, অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় এলো। জয় বাংলা স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠলো সারা বাংলা।

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

আজকের এই স্বাধীনতা ও সমৃদ্ধির জন্য আমরা কৃতজ্ঞ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি। তাদের আত্মত্যাগের কথা আমাদের কখনো ভোলা উচিত নয়। তাদের স্মরণে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে হবে।

আমাদের কর্তব্য

স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য चुकाতে হয়েছে, তা আমাদের কখনো ভুলতে নেই। মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

শেষ কথা

আসুন, আমরা সকলে মিলে শপথ নেই, মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগকে ব্যর্থ করবো না। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা স্বাধীন বাংলাদেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করে তুলবো।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার বাংলা!

ধন্যবাদ।

এই বক্তৃতাটি আপনারা আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করে নিতে পারেন। আশা করি, এই বক্তৃতাটি আপনাদের কাজে লাগবে।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য

প্রিয় দেশবাসী,

আজ আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ৫৩তম বার্ষিকী পালন করছি। ১৯৭১ সালের এই গৌরবময় দিনে, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অতুলনীয় ত্যাগ ও বलिदानের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।

সেই মহান যুদ্ধের স্মরণে আজ আমরা মাথা নত করছি শহীদ বীরদের প্রতি। তাদের অসাধারণ সাহস, দৃঢ় প্রত্যয় এবং আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশের বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে পারছি।

মুক্তিযুদ্ধ ছিলো কেবল একটি যুদ্ধ নয়, এটি ছিলো আমাদের জাতিসত্ত্বা ও মুক্তির জন্য এক অদম্য সংগ্রাম। নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধে আমরা সকল প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে বিজয় অর্জন করেছি। সেই বিজয় আমাদের জাতিকে গর্বিত করে তুলেছে এবং বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।

স্বাধীনতার পর আমরা অনেক দূর এসেছি। আমরা গড়ে তুলেছি একটি শান্তিপূর্ণ ও উন্নত রাষ্ট্র। অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রযুক্তি – সকল ক্ষেত্রেই আমরা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি।

তবে, আমাদের এখনও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে। আমাদের শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে।

এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। ধর্ম, বর্ণ, জাতি, গোষ্ঠী নির্বিশেষে সকলকে মিলে-মিশে এগিয়ে যেতে হবে।

আসুন, আমরা এই মহান বিজয় দিবসে প্রতিজ্ঞা করি:

  • আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করব।
  • আমরা সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতিষ্ঠা করব।
  • আমরা আমাদের শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করব।
  • আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার বাংলা!

এই বক্তৃতায় আপনি আপনার মতামত ও অনুভূতি যুক্ত করতে পারেন। আপনি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ, স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রগতি, এবং ভবিষ্যতের লক্ষ্য – এই বিষয়গুলোর উপর আলোকপাত করতে পারেন।

আশা করি, এই বক্তৃতা আপনাদের বিজয় দিবস পালনে সাহায্য করবে।

১৬ ডিসেম্বর: বিজয় দিবস উপলক্ষে বক্তব্য (বিস্তারিত)

শ্রদ্ধেয় অতিথিবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধাগণ, দেশপ্রেমিক সহوطীরা, এবং প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা,

আজ আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ৫৩তম বার্ষিকী পালন করছি। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, ঐতিহাসিক এই দিনে, ৯ মাসের দীর্ঘ সংগ্রামের পর, বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন।

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল:

  • সত্যের বিরুদ্ধে মিথ্যার বিজয়: মুক্তিযোদ্ধারা সত্যের পথে অটল ছিলেন, আর পাকিস্তানিরা মিথ্যা ও প্রতারণার মাধ্যমে বাংলার মানুষকে দমন করতে চেয়েছিল।
  • ন্যায়ের বিরুদ্ধে অন্যায়ের বিজয়: মুক্তিযোদ্ধারা ন্যায়বিচার ও সমতার জন্য লড়াই করেছিলেন, আর পাকিস্তানিরা অন্যায় ও অত্যাচারের মাধ্যমে তাদের শাসন চালাতে চেয়েছিল।
  • স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অত্যাচারের বিজয়: মুক্তিযোদ্ধারা স্বাধীনতার অধিকারের জন্য লড়াই করেছিলেন, আর পাকিস্তানিরা তাদের স্বাধীনতা কেড়ে নিতে চেয়েছিল।

এই বিজয় অর্জনে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা অকল্পনীয় ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন।

  • তারা তাদের জীবন, পরিবার, সম্পত্তি সবকিছু উৎসর্গ করেছিলেন।
  • তারা অমানুষিক নির্যাতন, ক্ষুধা, রোগ, মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েও হাল ছাড়েননি।
  • তাদের অদম্য সাহস, দৃঢ় প্রত্যয় এবং অসাধারণ বীরত্বের মাধ্যমেই আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছি।

মুক্তিযুদ্ধের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা:

  • ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক এই ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
  • ২৫শে মার্চের গণহত্যা: পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্মম গণহত্যা চালায়।
  • সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ: মুক্তিযোদ্ধারা সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন এবং দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে বিজয় অর্জন করেন।
  • ১৬ই ডিসেম্বরের বিজয়: মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বে পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

মুক্তিযুদ্ধের শিক্ষা:

  • স্বাধীনতা অমূল্য: স্বাধীনতার জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।

মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!

প্রিয় দেশবাসী,

আজ আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ৫৩তম বার্ষিকী পালন করছি। ১৯৭১ সালের এই গৌরবময় দিনে, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অতুলনীয় ত্যাগ ও বलिदानের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।

সেই মহান যুদ্ধের স্মরণে আজ আমরা মাথা নত করছি শহীদ বীরদের প্রতি। তাদের অসাধারণ সাহস, দৃঢ় প্রত্যয় এবং আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশের বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে পারছি।

মুক্তিযুদ্ধ ছিলো কেবল একটি যুদ্ধ নয়, এটি ছিলো আমাদের জাতিসত্ত্বা ও মুক্তির জন্য এক অদম্য সংগ্রাম। নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধে আমরা সকল প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে বিজয় অর্জন করেছি। সেই বিজয় আমাদের জাতিকে গর্বিত করে তুলেছে এবং বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।

স্বাধীনতার পর আমরা অনেক দূর এসেছি। আমরা গড়ে তুলেছি একটি শান্তিপূর্ণ ও উন্নত রাষ্ট্র। অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রযুক্তি – সকল ক্ষেত্রেই আমরা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি।

তবে, আমাদের এখনও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে।

আমাদের শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে।

এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। ধর্ম, বর্ণ, জাতি, গোষ্ঠী নির্বিশেষে সকলকে মিলে-মিশে এগিয়ে যেতে হবে।

আসুন, আমরা এই মহান বিজয় দিবসে প্রতিজ্ঞা করি:

  • আমরা সকলে মিলে বাংলাদেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করব।
  • আমরা সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতিষ্ঠা করব।
  • আমরা আমাদের শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করব।
  • আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার বাংলা!


এই বক্তৃতায় আপনি আপনার মতামত ও অনুভূতি যুক্ত করতে পারেন। আপনি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ, স্বাধীন বাংলাদেশের অগ্রগতি, এবং ভবিষ্যতের লক্ষ্য – এই বিষয়গুলোর উপর আলোকপাত করতে পারেন।

আশা করি, এই বক্তৃতা আপনাদের বিজয় দিবস পালনে সাহায্য করবে।

পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

আরও পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য”

Your email address will not be published. Required fields are marked *