Sale!

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;gt;&gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p>

<p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

975 in stock

Description

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয় । বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র দুইবার পাঠ করা হয়েছে।

পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়

প্রথমবার:

  • তারিখ: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, রাত ১০টা ৩০ মিনিট
  • স্থান: ঢাকা, ধানমন্ডি, রোড নম্বর ৩২, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন
  • বক্তা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
  • মাধ্যম: তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বেতার কেন্দ্র (বর্তমানে বাংলাদেশ বেতার)

দ্বিতীয়বার:

  • তারিখ: ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ
  • স্থান: চট্টগ্রাম, কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র
  • বক্তা: মেজর জিয়াউর রহমান (বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে)
  • মাধ্যম: চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র (বর্তমানে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • বঙ্গবন্ধুর প্রথম ভাষণটি রেকর্ড করা হয়নি, তবে তার সহধর্মীরা পরে সেটি লিখে রাখেন।
  • মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর লেখা ভাষণটিই পাঠ করেন।
  • এই দুটি ভাষণই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছিল।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র দু’বার পাঠ করা হয়েছে:

প্রথমবার:

  • তারিখ: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, রাত ৭টা ৪৫ মিনিট
  • স্থান: ঢাকা, ধানমন্ডি, রোড নম্বর ৩২, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন
  • বক্তা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

এই ভাষণটিতে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। ঐতিহাসিক এই ভাষণটি রেডিও ও টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়নি কারণ তখন পাকিস্তান সরকার কর্তৃক যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। তবে, ঢাকা ও আশেপাশের লোকজন ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে এই ভাষণটি শুনতে পেয়েছিলেন।

দ্বিতীয়বার:

  • তারিখ: ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ
  • স্থান: চট্টগ্রাম, কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র
  • বক্তা: মেজর জিয়াউর রহমান

পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করার পর, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে আসেন মেজর জিয়াউর রহমান। তিনি ২৭ মার্চ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার পুনরাবৃত্তি করেন। এই ভাষণটি সারা দেশে সম্প্রচার করা হয় এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • মুক্তিযুদ্ধের সময়, বাংলাদেশ সরকার মুজিবনগর নামে একটি অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করে। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল, মুজিবনগর সরকার কর্তৃক “বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র” নামে একটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণাপত্র প্রণীত হয়।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলা ভাষায় লেখা হয়েছিল।
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি বাংলাদেশের জনগণের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসনের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র: বিস্তারিত বিশ্লেষণ

ভূমিকা:

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ঐতিহাসিক দলিল যা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম ঘোষণা করে। এই ঘোষণাপত্রটি দুইবার পাঠ করা হয়েছিল: প্রথমবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ এবং দ্বিতীয়বার মেজর জিয়াউর রহমান কর্তৃক ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ।

প্রথম ঘোষণা:

  • তারিখ: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, রাত ১০টা ৩০ মিনিট
  • স্থান: ঢাকা, ধানমন্ডি, রোড নম্বর ৩২, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবন
  • বক্তা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
  • মাধ্যম: তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বেতার কেন্দ্র (বর্তমানে বাংলাদেশ বেতার)

এই ঘোষণাটিতে, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং পাকিস্তানের সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন। তিনি সকলকে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।

দ্বিতীয় ঘোষণা:

  • তারিখ: ১৯৭১ সালের ২৭ মার্চ
  • স্থান: চট্টগ্রাম, কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র
  • বক্তা: মেজর জিয়াউর রহমান (বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে)
  • মাধ্যম: চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র (বর্তমানে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র)

বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার পর, মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর লেখা ভাষণটি চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে পুনরায় প্রচার করেন। এই ঘোষণাটি সারা দেশে অনুপ্রেরণা ছড়িয়ে দেয় এবং মুক্তিযুদ্ধকে আরও তীব্র করে তোলে।

গুরুত্ব:

  • এই দুটি ঘোষণাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের মোড় ঘোরানো মুহূর্ত ছিল।
  • এটি বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে এবং তাদের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করতে অনুপ্রাণিত করে।
  • আজও এই ঘোষণাগুলি বাংলাদেশের জনগণের জন্য গর্ব ও অনুপ্রেরণার উৎস।

উদাহরণ:

  • প্রথম ঘোষণার কিছু বিখ্যাত লাইন: “এই দিন আমরা ঘোষণা করছি যে, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।” “সকল সৈন্য, পুলিশ ও বেসামরিক কর্মচারীদের তাদের নিজ নিজ কর্মস্থলে অবস্থান করতে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।”
  • দ্বিতীয় ঘোষণার কিছু বিখ্যাত লাইন: “শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেছেন, ‘ইনশাআল্লাহ, বাংলাদেশ স্বাধীন হবে।'” “সকলকে

পড়ুন: লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান ঔষধ

আরও পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের

আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *