Sale!

ঢাকা মেট্রোরেল । ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,500.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”&gt; 01622913640&lt;/span>

&gt;&gt

; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পে

য়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

983 in stock

Description

ঢাকা মেট্রোরেল । ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। এটি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) দ্বারা পরিচালিত এবং মালিকানাধীন।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ঢাকা মেট্রোরেল

মেট্রোরেল নেটওয়ার্কে ৬ টি লাইন থাকবে, যার মোট দৈর্ঘ্য ১২৮ কিলোমিটার। এতে ৫১ টি উড়াল এবং ৫৩ টি ভূগর্ভস্থ স্টেশন থাকবে।

চালু লাইন:

  • এমআরটি লাইন ৬: উত্তরা উত্তর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১১.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই লাইনটি ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর থেকে আংশিকভাবে চালু রয়েছে।

নির্মাণাধীন লাইন:

  • এমআরটি লাইন ১: বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২০.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই লাইনটি ২০২৬ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ হওয়ার কথা।
  • এমআরটি লাইন ৫: উত্তর বাহাদুর শাহ পার্ক থেকে বাবুরাওয়া পর্যন্ত ২১.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই লাইনটি ২০২৮ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ হওয়ার কথা।

পরিকল্পনাধীন লাইন:

  • এমআরটি লাইন ২: মিরপুর থেকে কলাবাগান পর্যন্ত ১৭.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই লাইনটির নির্মাণকাজ এখনও শুরু হয়নি।
  • এমআরটি লাইন ৪: গাবতলী থেকে নতুন বাজার পর্যন্ত ১৮.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই লাইনটির নির্মাণকাজ এখনও শুরু হয়নি।

মেট্রোরেলের সুবিধা:

  • যানজট কমাতে সাহায্য করবে।
  • দ্রুত এবং আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করবে।
  • পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করবে।
  • শহরের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

মেট্রোরেল ভ্রমণের নিয়ম:

  • মেট্রোরেলে ভ্রমণের জন্য স্মার্ট কার্ড ব্যবহার করতে হবে।
  • স্টেশনে প্রবেশের সময় এবং স্টেশন থেকে বের হওয়ার সময় স্মার্ট কার্ড ট্যাপ করতে হবে।
  • মেট্রোরেলে খাওয়া, পান করা, ধূমপান করা এবং গান শোনা নিষিদ্ধ।
  • মেট্রোরেলে জরুরী অবস্থার জন্য হেল্পলাইন নম্বর প্রদান করা থাকে।

 বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য ঢাকা মেট্রোরেলএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি ঢাকা শহরের যানবাহন ব্যবস্থাকে উন্নত করতে এবং শহরবাসীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা ঢাকা মেট্রোরেল । এটি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত। মোট ছয়টি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যার মধ্যে প্রথম লাইনটির উত্তর অংশটি ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে উদ্বোধন করা হয়।

ঢাকা মেট্রোরেলের বৈশিষ্ট্য:

আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

  • লাইন ও স্টেশন:
    • লাইন ১: উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ, ১৯টি স্টেশন
    • লাইন ২: বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ, ১৮টি স্টেশন
    • লাইন ৩: কলাবাগান থেকে রামনা পার্ক পর্যন্ত ১১.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ, ১২টি স্টেশন
    • লাইন ৪: বনশ্রী থেকে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত ৯.৪ কিলোমিটার দীর্ঘ, ৯টি স্টেশন
    • লাইন ৫: গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত ১৭.৪ কিলোমিটার দীর্ঘ, ১৭টি স্টেশন
    • লাইন ৬: সাভার থেকে কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত ৩১.৫ কিলোমিটার দীর্ঘ, ২৭টি স্টেশন
  • ট্রেন:
    • প্রতিটি ট্রেনে ৪ টি গাড়ি থাকবে, যার প্রতিটিতে বসার জন্য ৮০ জন ও দাঁড়িয়ে থাকার জন্য ১২০ জন যাত্রীর ব্যবস্থা থাকবে।
    • ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
  • ভাড়া:
    • সর্বনিম্ন ভাড়া হবে ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ভাড়া হবে ১০০ টাকা।
  • সুবিধা:
    • ঢাকা মেট্রোরেল
      • যানজট কমাতে সাহায্য করবে।
      • শহরের পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করবে।
      • মানুষের যাতায়াতের সময় ও খরচ কমাতে সাহায্য করবে।
      • ঢাকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

ঢাকা মেট্রোরেল

ঢাকা মেট্রোরেল হল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় নির্মিত একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। এটি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত।

বর্তমান অবস্থা:

  • এমআরটি লাইন 6: উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১১.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই অংশটি ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর চালু হয়। এতে মোট ৯টি স্টেশন রয়েছে।
  • এমআরটি লাইন 5 (উত্তর): এটি উত্তরায় মেট্রোরেল ডিপো থেকে গাবতলী পর্যন্ত ৭.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ হবে। নির্মাণ কাজ চলছে এবং ২০২৬ সালে চালু হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
  • অন্যান্য লাইন: এমআরটি লাইন 1, 2, 3, 4 এবং 5 (দক্ষিণ) এর নির্মাণ কাজ বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে সমস্ত লাইন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।

মেট্রোরেলের সুবিধা:

  • যানজট হ্রাস: মেট্রোরেল ঢাকার যানজট হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
  • সময় সাশ্রয়: মেট্রোরেলে করে যাত্রা অনেক দ্রুত, যার ফলে মানুষ সময় বাঁচাতে পারবে।
  • পরিবেশবান্ধব: মেট্রোরেল অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় পরিবেশবান্ধব।
  • আর্থ-সাশ্রয়ী: মেট্রোরেলে করে যাত্রা অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় তুলনামূলকভাবে কম খরচে।

মেট্রোরেল ব্যবহারের নিয়ম:

  • মেট্রোরেলে প্রবেশের জন্য মেট্রো কার্ড ব্যবহার করতে হবে।
  • স্টেশনে প্রবেশের আগে এবং ট্রেনে ওঠার সময় নিরাপত্তা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।
  • ট্রেনে খাওয়া, পান করা এবং ধূমপান করা নিষেধ।
  • ট্রেনে জোরে কথা বলা এবং মোবাইল ফোন ব্যবহার করা নিষেধ।
  • অপ্রাপ্তবয়স্কদের একা মেট্রোরেলে যাত্রা করতে দেওয়া হবে না।

ঢাকা মেট্রোরেল

ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের জন্য নির্মিত একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। এটি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) দ্বারা মালিকানাধীন ও পরিচালিত।

বর্তমান অবস্থা:

  • এমআরটি লাইন 6-এর উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশটি 2022 সালের 29 ডিসেম্বর থেকে যাত্রী পরিবহনে চালু রয়েছে।
  • 2023 সালের 5 নভেম্বর থেকে এমআরটি লাইন 6-এর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশটি যাত্রী পরিবহনে চালু হয়েছে।
  • এমআরটি লাইন 1 (বিমানবন্দর রুট) এবং এমআরটি লাইন 5 (উত্তর) নির্মাণাধীন।
  • এমআরটি লাইন 2 এবং এমআরটি লাইন 4 পরিকল্পনাধীন।

প্রধান বৈশিষ্ট্য:

  • মোট 6 টি লাইন, 128 কিলোমিটার দৈর্ঘ্য
  • 51 টি উড়াল স্টেশন এবং 53 টি ভূগর্ভস্থ স্টেশন
  • প্রতিদিন 47 লাখ যাত্রী পরিবহনের ক্ষমতা
  • সর্বোচ্চ গতি 100 কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা
  • টিকিট ভাড়া দূরত্বের উপর নির্ভর করে
  • স্মার্ট কার্ড ব্যবহার করে ভাড়া প্রদানের ব্যবস্থা
  • নিরাপত্তা ক্যামেরা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত

সুবিধা:

  • যানজট কমাতে সাহায্য করবে
  • দ্রুত এবং আরামদায়ক যাতায়াত ব্যবস্থা
  • পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করবে
  • শহরের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে

ঢাকা শহরের ঢাকা মেট্রোরেল জন্য একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। এটি শহরের যানজট সমস্যা সমাধানে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত বিবরণ

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার জন্য ঢাকা মেট্রোরেল একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। এটি শহরের যানজট কমাতে, পরিবেশ দূষণ কমাতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

লাইন ও স্টেশন:

  • লাইন ১: উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বিস্তৃত এই লাইনটি ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ অংশকে সংযুক্ত করে। এটি 20.5 কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এতে 19 টি স্টেশন রয়েছে। উল্লেখযোগ্য স্টেশনগুলোর মধ্যে রয়েছে উত্তরা, মিরপুর, কাওরান বাজার, বিজয়নগর, রমনা পার্ক, Motijheel।
  • লাইন ২: বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বিস্তৃত এই লাইনটি শহরের কেন্দ্রস্থলের সাথে বিমানবন্দরকে সংযুক্ত করবে। এটি 21.6 কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এতে 18 টি স্টেশন থাকবে। উল্লেখযোগ্য স্টেশনগুলোর মধ্যে রয়েছে বিমানবন্দর, Tejgaon, Karwan Bazar, Motijheel, Kamalapur।
  • অন্যান্য লাইন:
    • লাইন ৩: কলাবাগান থেকে রামনা পার্ক (11.7 কিমি, 12 টি স্টেশন)
    • লাইন ৪: বনশ্রী থেকে কারওয়ান বাজার (9.4 কিমি, 9 টি স্টেশন)
    • লাইন 5: গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি (17.4 কিমি, 17 টি স্টেশন)
    • লাইন 6: সাভার থেকে কেরানীগঞ্জ (31.5 কিমি, 27 টি স্টেশন)

ট্রেন:

  • প্রতিটি ট্রেন 4 টি গাড়ি নিয়ে গঠিত হবে, যার প্রতিটিতে 80 জন বসার ব্যবস্থা এবং 120 জন দাঁড়ানোর ব্যবস্থা থাকবে।
  • ট্রেনগুলির সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে 100 কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
  • ট্রেনগুলিতে আধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যেমন সিসিটিভি ক্যামেরা, ফায়ার ডিটেক্টর এবং স্প্রিংকলার সিস্টেম থাকবে।

ভাড়া:

  • ঢাকা মেট্রোরেলের ভাড়া দূরত্বের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হবে।
  • সর্বনিম্ন ভাড়া হবে 20 টাকা এবং সর্বোচ্চ ভাড়া হবে 100 টাকা।

সুবিধা:

  • যানজট হ্রাস: ঢাকা মেট্রোরেল শহরের যানজট কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ট্রেনগুলি দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য, যা লোকেদের গাড়ি ব্যবহারের পরিবর্তে মেট্রো ব্যবহার করতে উৎসাহিত করবে।
  • পরিবেশ দূষণ হ্রাস: ঢাকা মেট্রোরেল শহরের বায়ু দূষণ কমাতে সাহায্য করবে।

বিস্তারিত বিবরণ

ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের জন্য একটি যুগান্তকারী দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। 2022 সালের 29 ডিসেম্বর উত্তর অংশের উদ্বোধনের মাধ্যমে এর যাত্রা শুরু হয়। মোট ছয়টি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে প্রথম লাইনের দক্ষিণ অংশ 2025 সালের মধ্যে চালু করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে।

লাইন ও স্টেশন:

  • লাইন ১: উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত 20.5 কিলোমিটার দীর্ঘ, 19 টি স্টেশন।
    • উল্লেখযোগ্য স্টেশন: উত্তরা, মিরপুর, বিমানবন্দর, কমলাপুর, মতিঝিল।
  • লাইন ২: বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত 21.6 কিলোমিটার দীর্ঘ, 18 টি স্টেশন।
    • উল্লেখযোগ্য স্টেশন: বিমানবন্দর, কারওয়ান বাজার, রামনা পার্ক, কমলাপুর।
  • লাইন 3: কলাবাগান থেকে রামনা পার্ক পর্যন্ত 11.7 কিলোমিটার দীর্ঘ, 12 টি স্টেশন।
    • উল্লেখযোগ্য স্টেশন: কলাবাগান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহবাগ, রামনা পার্ক।
  • লাইন 4: বনশ্রী থেকে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত 9.4 কিলোমিটার দীর্ঘ, 9 টি স্টেশন।
    • উল্লেখযোগ্য স্টেশন: বনশ্রী, লালবাগ, মোহাম্মদপুর, কারওয়ান বাজার।
  • লাইন 5: গাবতলী থেকে দাশেরকান্দি পর্যন্ত 17.4 কিলোমিটার দীর্ঘ, 17 টি স্টেশন।
    • উল্লেখযোগ্য স্টেশন: গাবতলী, কার্জন হল, শ্যামলী, তেজগাঁও, দাশেরকান্দি।
  • লাইন 6: সাভার থেকে কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত 31.5 কিলোমিটার দীর্ঘ, 27 টি স্টেশন।
    • উল্লেখযোগ্য স্টেশন: সাভার, নবীনগর, বাসাবো, কেরানীগঞ্জ।

ট্রেন ও পরিষেবা:

  • প্রতিটি ট্রেনে 4 টি গাড়ি থাকবে, যার প্রতিটিতে বসার জন্য 80 জন এবং দাঁড়িয়ে থাকার জন্য 120 জন যাত্রীর ব্যবস্থা থাকবে।
  • ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে 100 কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
  • প্রাথমিকভাবে প্রতিদিন 200 টি ট্রেন চলাচল করবে। ভবিষ্যতে চাহিদা অনুযায়ী এটি বাড়ানো হবে।
  • স্টেশনগুলোতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থাকবে, যার মধ্যে রয়েছে এয়ার কন্ডিশনিং, লিফট, এসকেলেটর, টিকিট কাউন্টার, ওয়াশরুম ইত্যাদি।
  • মেট্রোরেল ব্যবহারের জন্য “MRT Pass”

ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প

বর্তমান অবস্থা:

  • এমআরটি লাইন-৬:
    • উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২১.২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রথম মেট্রোরেল লাইনটি ২০২৩ সালের ২৮ ডিসেম্বর উদ্বোধন করা হয় এবং ২০২৪ সালের ০১ ফেব্রুয়ারী থেকে যাত্রী পরিবহন শুরু হয়।
    • এটিতে মোট ১৭টি স্টেশন রয়েছে, যার মধ্যে ১২টি ভূগর্ভস্থ এবং ৫টি উড়ালপথে।
    • ট্রেনগুলো ঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী বহন করতে পারে এবং সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে চলাচল করে।
    • ভাড়া সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত।
  • অন্যান্য লাইন:
    • এমআরটি লাইন-১ (কমলাপুর-বঙ্গবন্ধু নগর), এমআরটি লাইন-২ (বসুন্ধরা-মিরপুর), এমআরটি লাইন-৩ (কার্জন হল-কলাবাগান), এমআরটি লাইন-৫ (সাউদার্ন রুট) এবং এমআরটি লাইন-৬ (উত্তর-দক্ষিণ রুট) নির্মাণাধীন।
    • এই লাইনগুলো ২০২৬ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে চালু হওয়ার আশা করা হচ্ছে।

প্রকল্পের তাৎপর্য:

  • ঢাকার যানজট কমাতে এবং পরিবহন ব্যবস্থাকে আধুনিক করতে সাহায্য করবে।
  • দ্রুত, আরামদায়ক এবং পরিবেশবান্ধব যাতায়াত ব্যবস্থা প্রদান করবে।
  • শহরের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

আপনার কি ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান?

আমি আপনাকে নির্দিষ্ট স্টেশন, টিকিট, সময়সূচী ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য দিতে পারি।

ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প: আপডেট (১০ জুন, ২০২৪)

ঢাকা মেট্রোরেল, যা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ নামেও পরিচিত, ঢাকা শহরের জন্য একটি দ্রুতগতির গণপরিবহন ব্যবস্থা। এটি বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্প এবং দেশের পরিবহন ব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনার সম্ভাবনা রয়েছে।

বর্তমান অবস্থা:

  • এমআরটি লাইন-৬:
    • উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২১.২৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই লাইনটির নির্মাণকাজ প্রায় সম্পন্ন
    • ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ সালে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ৯.৬ কিলোমিটার অংশ উদ্বোধন করা হয়।
    • ১ জুন, ২০২৩ সালে আগারগাঁও থেকে কাজীপাড়া পর্যন্ত ৩.৮ কিলোমিটার অংশ উদ্বোধন করা হয়।
    • বাকি ৭.৮ কিলোমিটার অংশ (কাজীপাড়া থেকে মতিঝিল) নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
  • অন্যান্য লাইন:
    • এমআরটি লাইন-১ (কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর) এবং এমআরটি লাইন-৫ (বসুন্ধরা থেকে সাভার) সহ আরও ৫টি লাইনের নির্মাণকাজ চলছে।
    • এই লাইনগুলি ২০৩০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মেট্রোরেলের সুবিধা:

  • যানজট কমবে: মেট্রোরেল লাখ লাখ যানবাহনকে রাস্তা থেকে সরিয়ে নেবে, যার ফলে যানজট উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে।
  • সময় বাঁচবে: মেট্রোরেল বাস ও অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় অনেক দ্রুত, যার ফলে মানুষ তাদের গন্তব্যে দ্রুত পৌঁছাতে পারবে।
  • পরিবেশের উন্নতি: মেট্রোরেল পরিবেশবান্ধব যানবাহন, যা বায়ু দূষণ কমাতে সাহায্য করবে।
  • অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি: মেট্রোরেল ব্যবসা-বাণিজ্য ও পর্যটন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে।

মেট্রোরেল ভাড়া:

  • মেট্রোরেল ভাড়া সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত হবে।
  • ভাড়া নির্ধারণ করা হবে যাত্রাপথের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “ঢাকা মেট্রোরেল । ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প”

Your email address will not be published. Required fields are marked *