Description
দুই বিঘা জমি কবিতা ।
দুই বিঘা জমি কবিতা
**রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর**
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই,
আর সবই গেছে ঋণে।
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
**সুর:**
(আখড়ি তাল)
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই,
আর সবই গেছে ঋণে।
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
**চরণ:**
১
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই,
আর সবই গেছে ঋণে।
ঋণের মাঝে জড়িয়ে গেলাম,
কোথায় যে পাব মুক্তি।
২
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
বাজিয়ে যাই দুঃখের সুর,
কোথায় যে পাব সুখের ঘরে।
৩
রাজা এসে বলল, “জমি আমার চাই,
তুমি সরে যাও অন্যখানে।”
কহিলাম, “রাজা, করুনা করো,
আমার কি আর কোথায় ঠাঁই?”
৪
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
বাজিয়ে যাই দুঃখের সুর,
কোথায় যে পাব সুখের ঘরে।
৫
কিন্তু রাজা শুনল না কথা,
জমি ছাড়তে হলো আমার।
দুঃখে ভেঙে পড়ল মন,
চোখে জ্বলে উঠলো আগুন।
৬
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
বাজিয়ে যাই দুঃখের সুর,
কোথায় যে পাব সুখের ঘরে।
৭
সন্ন্যাসী হয়ে ঘুরে বেড়ালাম,
দেশ-বিদেশ দেখলাম অনেক।
কিন্তু ভোলা যায় না মন,
সেই দুই বিঘা জমি ভেলে।
৮
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
বাজিয়ে যাই দুঃখের সুর,
কোথায় যে পাব সুখের ঘরে।
৯
এখন ফিরে এসেছি গ্রামে,
দেখবো আবার সেই জমি।
যদি না পাই, তবুও মন,
থাকবে চিরকাল অশান্ত।
১০
বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি,
বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।
বাজিয়ে যাই দুঃখের সুর,
কোথায় যে পাব সুখের ঘরে।
শেষ কথা:
“দুই বিঘা জমি” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি বিখ্যাত কবিতা। এই কবিতায় একজন কৃষকের জমি হারানোর বেদনা ও দুঃখের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। কবিতার মূল ভাব হলো,
**”শ্রমিকের অধিকার রক্ষা”**।
দুই বিঘা জমি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি অমর কবিতা
শুরু
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে। বাঁশি বাজিয়ে এলো রাজা কহিল, জমি লইব কিনে।
কবিতার মূল ভাব
এই কবিতাটি একজন কৃষক, গোস্বামীর দুঃখের গল্প। তার ছিল মাত্র দুই বিঘা জমি। কিন্তু দারিদ্র্যের কারণে তাকে ঋণ করতে হয়। ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে সে তার জমি জমিদারের কাছে বিক্রি করতে বাধ্য হয়। কিন্তু গোস্বামী জমি ছাড়া বাঁচতে পারে না। সে জমিদারের কাছে বিনীতভাবে আবেদন করে তার জমি ফেরত চায়। কিন্তু জমিদার তাকে তাড়িয়ে দেয়।
হতাশ গোস্বামী বিভিন্ন সাধুর দ্বারে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু তার কোনো লাভ হয় না। অবশেষে সে সন্ন্যাসীবেশে দেশে ফিরে আসে।
কবিতার শেষ
হাটে মাঠে বাটে এই মতো কাটে বছর পনেরো – ষোলো একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে
দেখি দুই বিঘা জমি আমার ফিরে এসেছে কোথায়! আমার ঘরের আঙিনায় আমারই ধানক্ষেত খেলায়।
বিশেষ দিক
- এই কবিতায় গরিব কৃষকের জমি হারানোর বেদনা ও তাদের প্রতি সহানুভূতি চিত্রিত করা হয়েছে।
- কবিতায় প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ণনা করা হয়েছে।
- গোস্বামীর চরিত্রে মানুষের অদম্য জীবনশক্তি ফুটে উঠেছে।
- ভাষা সরল ও সাবলীল।
উপসংহার
“দুই বিঘা জমি” বাংলা সাহিত্যের একটি অমূল্য সম্পদ। এই কবিতা পাঠকের মনে গভীর অনুভূতি জাগিয়ে তোলে।
দুই বিঘা জমি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে। বাঁশি বাজিয়ে এল রাজা, কহিল, “উপেন, জমি বিক্রি কর।”
কবিতার বিশ্লেষণ:
-
বিষয়বস্তু: এই কবিতাটি একজন কৃষক, উপেন, এবং তার দুই বিঘা জমির কাহিনী বর্ণনা করে। রাজা উপেনের জমি জবরদস্তি করে কিনে নিতে চায়, কিন্তু উপেন তা বিক্রি করতে অস্বীকার করে। এরপর রাজা উপেনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে এবং তার জমি ছিনিয়ে নেয়। উপেন হতাশায় সন্ন্যাসী হয়ে পড়ে, কিন্তু তার মনে সবসময় তার হারানো জমির কথা ঘুরতে থাকে।
-
শৈলী: এই কবিতাটি একটি কাহিনী কবিতা, যা একটি গল্পের আকারে লেখা হয়েছে। এটিতে সরল ভাষা এবং প্রতীক ব্যবহার করা হয়েছে।
-
তাত্পর্য: এই কবিতাটি শোষণ, অন্যায় এবং গরিবদের প্রতি সহানুভূতির থিমগুলি অন্বেষণ করে। এটি ঔপনিবেশিক ভারতে জমিদারদের দ্বারা কৃষকদের শোষণের একটি চিত্র তুলে ধরে।
কিছু উল্লেখযোগ্য উক্তি:
- “শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে।”
- “সপ্ত পুরুষ যেথায় মানুষ সে মাটি সোনার বাড়া, দৈন্যের দায়ে বেচিব সে মায়ে এমনি লক্ষ্মীছাড়া!”
- “হাটে মাঠে বাটে এই মতো কাটে বছর পনেরো – ষোলো — একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে”
উপসংহার:
“দুই বিঘা জমি” বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত কবিতা। এটি শোষণ, অন্যায় এবং গরিবদের প্রতি সহানুভূতির একটি শক্তিশালী চিত্র তুলে ধরে।
দুই বিঘা জমি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শুরু
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে।
কাহিনী
- জমি হারানোর বেদনা: কাহিনীর মূল চরিত্র গোস্বামী তার দুই বিঘা জমি হারানোর বেদনায় ভুগছেন। জমি ছিল তার পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্য, জীবিকা ও স্বপ্নের প্রতীক।
- অন্যায় ও অত্যাচার: স্থানীয় জমিদার রাজা তাকে জমি জোর করে কেড়ে নেয়।
- ন্যায়ের আশায় সংগ্রাম: গোস্বামী ন্যায়ের আশায় বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন কিন্তু ব্যর্থ হন।
- সন্ন্যাস গ্রহণ: হতাশায় তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে দেশাটন করেন।
- স্মৃতির টান: দীর্ঘ পনেরো বছর পর তিনি তার জন্মভূমিতে ফিরে আসেন এবং হারানো জমির স্মৃতিতে আবেগপ্রবণ হন।
শেষ
হাটে মাঠে বাটে এই মতো কাটে বছর পনেরো – ষোলো — একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে
বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ:
- শোষণ ও নিপীড়ন: কবিতাটিতে তৎকালীন সমাজের শোষণ ও নিপীড়নের চিত্র ফুটে উঠেছে।
- মানবিক মর্যাদার প্রতি বিশ্বাস: গোস্বামীর চরিত্রে মানবিক মর্যাদার প্রতি অটুট বিশ্বাস ও ন্যায়ের জন্য লড়াই করার দৃঢ়তা ফুটে ওঠেছে।
- প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা: কবিতায় প্রকৃতির প্রতি কবির গভীর ভালোবাসা ও মুগ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে।
উপসংহার:
“দুই বিঘা জমি” কেবল একটি জমি হারানোর কাহিনী নয়, বরং এটি মানবিক মর্যাদা, ন্যায়বিচার, প্রকৃতিপ্রেম ও আশার এক অমূল্য রচনা।
মন্তব্য:
আপনি কি কবিতাটির কোন বিশেষ দিক সম্পর্কে আরও জানতে চান?
কিছু আকর্ষণীয় তথ্য:
- “দুই বিঘা জমি” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম জনপ্রিয় কাহিনী কবিতা।
- এটি ১৯৩২ সালে প্রকাশিত হয়।
- এই কবিতার উপর ভিত্তি করে একই নামে একটি বাংলা চলচ্চিত্রও নির্মিত হয়েছে।
দুই বিঘা জমি: বিস্তারিত বিশ্লেষণ
ভূমিকা:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “দুই বিঘা জমি” কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। এই কবিতায় একজন নিরক্ষর, দরিদ্র কৃষক, উপেন, তার দুই বিঘা জমি রক্ষার জন্য সংগ্রামের বেদনাদায়ক কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে।
কবিতার মূল ভাব:
এই কবিতার মূল ভাব হলো “শ্রমিকের অধিকার রক্ষা”। উপেন, একজন পরিশ্রমী কৃষক, তার জমি ঋণের বোঝা থেকে রক্ষা করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে। কিন্তু ধনী জমিদার রঘুবীরের অত্যাচার ও ষড়যন্ত্রের কারণে সে তার জমি হারিয়ে ফেলে।
কবিতার বিশ্লেষণ:
১. শ্রমিকের প্রতি সহানুভূতি:
কবিতায় উপেন চরিত্রের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শ্রমিক শ্রেণীর প্রতি গভীর সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন। উপেন একজন সৎ, পরিশ্রমী কৃষক, যে তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, ঋণের বোঝা ও জমিদারের অত্যাচারের কারণে সে তার সকল সম্পদ হারিয়ে ফেলে।
২. শোষণ ও অবিচারের চিত্রায়ণ:
কবিতায় জমিদার রঘুবীর চরিত্রের মাধ্যমে সমাজের শোষণ ও অবিচারের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। রঘুবীর একজন ধনী ও প্রভাবশালী ব্যক্তি, যে তার ক্ষমতা ও অর্থের জোরে দরিদ্র কৃষকদের শোষণ করে। সে উপেনের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার জমি দখল করে নেয়।
৩. আশার আলো:
কবিতার শেষে উপেন সন্ন্যাসী হয়ে ঘুরে বেড়ানোর পর গ্রামে ফিরে আসে। সে আবার তার জমি ফিরে পেতে נחুদ মন করে। এই চিত্রটি আমাদেরকে আশার আলো দেখায়।
৪. ভাষা ও রীতি:
কবিতায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সহজললিত ও সাবলীল ভাষা ব্যবহার করেছেন। তিনি কৃষকের জীবনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ শব্দ ও রূপক ব্যবহার করেছেন।
উদাহরণ:
- “শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই, আর সবই গেছে ঋণে।” – এই উক্তিটিতে উপেনের দারিদ্র্য ও ঋণের বোঝার চিত্র ফুটে উঠেছে।
- “বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি, বাঁশের বাঁশি বাজে বনে।” – এই পুনরাবৃত্তিমূলক উক্তিটি উপেনের দুঃখ ও বেদনার তীব্রতা উ表現 করে।
- “রাজা এসে বলল, ‘জমি আমার চাই, তুমি সরে যাও অন্যখানে।'” – এই উক্তিটিতে জমিদার রঘুবীরের অহংকার ও অত্যাচারের প্রকাশ পেয়েছে।
দুই বিঘা জমি কবিতা লিরিক্স
শুরু
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে। বাঁশি বাজিয়ে এসেছিলেন রাজা বলেছিলেন, “ভূমি চাইব কিনে।”
কবিতার কিছু অংশ
-
রাজার প্রস্তাব:
রাজা কহে, “বাপু, জানো তো হে, করেছি বাগানখানা পেলে দুই বিঘে প্রস্থ ও দিঘে সমান হইবে টানা — ওটা দিতে হবে।”
-
গোষ্ঠীর প্রতিবাদ:
কহিলেন সকলে, “হায় রে রাজা! এত বড় অনাচার! গরিবের জমি কেড়ে নেওয়া কি করে শোভা পায়?”
-
রাজার ক্রোধ:
রাজা বলিলেন, “চুপ করো সবাই, আমার কথা শোনো। যদি তোমরা বাধা দাও, তাহলে সকলকেই ধ্বংস করবো।”
-
গোষ্ঠীর আত্মসমর্পণ:
ভয়ে সকলে পালিয়ে গেল কেউ কথা বলতে পারল না। গোষ্ঠী হারিয়ে গেল রাজা জমি দখল করে নিল।
শেষ
হায় রে, দুই বিঘা জমি! কত স্মৃতি ছিল তোমার বুকে। এখন সব শূন্য, কেবল বেদনার ঝড়।
মন্তব্য:
“দুই বিঘা জমি” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি বিখ্যাত কাহিনী কবিতা। এটিতে গ্রাম বাংলার একজন কৃষক, গোষ্ঠী, তার দুই বিঘা জমি হারানোর কাহিনী বর্ণিত হয়েছে। জমিদার রাজার অত্যাচার ও গরিবের অসহায়ত্বের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এই কবিতায়।
## দুই বিঘা জমি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
**শুরু**
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই
আর সবই গেছে ঋণে।
বাঁশি বাজিয়ে এসেছিলেন রাজা
বলেছিলেন, “ভূমি চাইব কিনে।”
কাহিনী**
প্রথম অংশ**
রাজা উপেন্দ্রনাথ দুই বিঘা জমি কিনতে চান।
উপেন জমি বিক্রি করতে অস্বীকার করে।
রাজা জবরদস্তি করে জমি দখল করে।
উপেন আইনের আশ্রয় নেয়।
মামলা চলাকালীন উপেন সন্ন্যাসীবেশে ঘুরে বেড়ায়।
দ্বিতীয় অংশ**
উপেন বহু বছর পর ফিরে আসে।
সে দেখে তার জমি অন্যদের দখলে।
সে আইনি লড়াই শুরু করে।
দীর্ঘ লড়াইয়ের পর উপেন জমি ফিরে পায়।
**শেষ**
* উপেন তার জমিতে ফিরে সুখে থাকে।
* কবিতা শেষ হয় প্রকৃতির সৌন্দর্য্যের বর্ণনায়।
**গানের কথা**
(প্রথম অংশ)
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই
আর সবই গেছে ঋণে।
বাঁশি বাজিয়ে এসেছিলেন রাজা
বলেছিলেন, “ভূমি চাইব কিনে।”
কহিলাম আমি, “না রাজা, না রাজা
এই মাটি আমার প্রাণ।”
রাজা বলিলেন, “হবে না হবে
আমার কথা শুনো মানে।”
(সুর)
ধনীরা যারা, লোভীরা যারা
তাদের কাছে ন্যায় নেই।
গরিবের জমি, দুর্বলের জমি
তারা করে ছিনিয়ে নেয়।
(দ্বিতীয় অংশ)
আইনের আশ্রয় নিলাম আমি
কিন্তু রাজার ক্ষমতাই বড়।
জমি হারিয়ে ঘুরে বেড়ালাম
দেশে দেশে, অনেক দূর।
(সুর)
ধনীরা যারা, লোভীরা যারা
তাদের কাছে ন্যায় নেই।
গরিবের জমি, দুর্বলের জমি
তারা করে ছিনিয়ে নেয়।
(শেষ)
অনেক বছর পরে ফিরে এলাম
দেখিলাম আমার জমি অন্যের হাতে।
আবার লড়াই শুরু করলাম
এবং জয়লাভ করলাম অবশেষে।
(সুর)
ধনীরা যারা, লোভীরা যারা
তাদের কাছে ন্যায় নেই।
গরিবের জমি, দুর্বলের জমি
তারা করে ছিনিয়ে নেয়।
**বিঃদ্রঃ**
এই গানের কথা কবিতাটির পুরোপুরি অনুবাদ নয়। কবিতার মূল ভাব ধরে সংক্ষিপ্ত করে গানটি লেখা হয়েছে।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.