Sale!

রচনা স্বাধীনতা দিবস । Essay Independence Day

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;gt;&gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p>

<p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

975 in stock

SKU: (69) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 125 Category: Tags: ,

Description

রচনা স্বাধীনতা দিবস । প্রতি বছর ২৬শে মার্চ আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে উদযাপন করি আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এই স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের এক অমূল্য সম্পদ।

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

রচনা স্বাধীনতা দিবস

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২৬শে মার্চ আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে উদযাপন করি আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত এই স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। আজকের এই দিনে আমরা শুধু অতীতের ঐতিহাসিক বিজয়ের স্মরণ করি না, বরং ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কেও চিন্তা করি।

ঐতিহাসিক পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত বাংলা অঞ্চলের উপর পাকিস্তানের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু শুরু থেকেই পাকিস্তানি শাসকরা বাঙালিদের উপর শোষণ ও নিপীড়ন চালাতে থাকে। ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি সকল ক্ষেত্রেই বাঙালিরা বঞ্চিত হয়। এই বৈষম্য ও অবিচারের বিরুদ্ধে বাঙালিরা দীর্ঘদিন ধরে সংগ্রাম করে আসছিল। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালিরা স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং সশস্ত্র যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সরকার আত্মসমর্পণ করে। এই বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

স্বাধীনতার তাৎপর্য:

স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজস্ব ভাগ্য নির্ধারণের অধিকার অর্জন করেছি। স্বাধীনতা আমাদেরকে সকলের জন্য সমতা, ন্যায়বিচার ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার সুযোগ করে দিয়েছে। এছাড়াও, স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করার অনুপ্রেরণা জোগায়।

বর্তমান প্রেক্ষাপট ও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ:

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করলেও আমাদের এখনও অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। দারিদ্র্য, বৈষম্য, দুর্নীতি, সন্ত্রাসবাদ ইত্যাদি সমস্যা এখনও আমাদের দেশে বিদ্যমান। স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধভাবে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করতে হবে।

উপসংহার:

স্বাধীনতা দিবস শুধু একটি ছুটির দিন নয়, বরং এটি আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক।

এই দিনে আমাদের সকলের উচিত স্বাধীনতার জন্য যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন ।

স্বাধীনতা দিবস: রক্তে লেখা এক অমর কাহিনী

ভূমিকা:

২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। এক দিন যা চিরকাল স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে বাঙালির ইতিহাসে। ১৯৭১ সালের এই দিনেই ঘোষণা করা হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা, যা অর্জিত হয়েছিল নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর, পূর্ব বাংলা (তৎকালীন পাকিস্তানের পূর্ব প্রান্ত) এসে পড়ে পাকিস্তানের অংশে। কিন্তু শুরু থেকেই পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যমূলক নীতির কবলে পড়ে বাঙালিরা। ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি সকল ক্ষেত্রেই বঞ্চিত হতে থাকে। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে ছয় দফা আন্দোলন – একের পর এক আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে বাঙালিরা। কিন্তু পাকিস্তান সরকারের দমননীতি থামে না।

অবশেষে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এরপর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। নিয়মিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারা, গণযোদ্ধারা, সাধারণ মানুষ। নয় মাসের এই যুদ্ধে শহীদ হন লক্ষ লক্ষ মানুষ।

স্বাধীনতার অর্জন:

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতের সহায়তায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। অর্জিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ।

স্বাধীনতার তাৎপর্য:

স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে বাঙালিরা পেয়েছে তাদের মর্যাদা, স্বাধীনতা, স্বাধিকার। নিজের ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ধারণ করে এগিয়ে যেতে পারবে তারা।

উপসংহার:

স্বাধীনতা দিবস শুধু একটি দিন পালনের নয়, এটি একটি জাতির অমর কাহিনী। স্বাধীনতার জন্য যারা তাদের জীবন দিয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে আমাদের প্রত্যেকেই প্রতিজ্ঞা করতে হবে, স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য দেশের উন্নয়নে কাজ করব।

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা!

এই রচনায় আরও কিছু বিষয় যুক্ত করা যেতে পারে:

  • মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন যুদ্ধ, যেমন: জয়পুরহাটের যুদ্ধ, বঙ্গবন্ধুর শেষ ভাষণ, মুক্তিযুদ্ধের নারীদের ভূমিকা, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ ইত্যাদি।

স্বাধীনতা দিবস: জয়ের স্মরণ, প্রেরণা ও অঙ্গীকার

২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। এ দিন আমরা উদযাপন করি সেই মহান বিজয়কে, যখন আমরা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলাম। এই দিনটি কেবল একটি ছুটির দিন নয়, বরং এটি আমাদের জাতির ইতিহাসের একটি গৌরবময় অধ্যায়ের স্মরণ, যখন আমরা আমাদের অধিকার ও মর্যাদার জন্য লড়াই করেছিলাম এবং জয়লাভ করেছিলাম।

স্বাধীনতা যুদ্ধের তাৎপর্য:

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ, যেখানে বাঙালি জাতি পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে অসামান্য সাহস ও বীরত্বের পরিচয় দেয়। নবমাসের এই যুদ্ধে প্রায় ৩০ লাখ শহীদ হয়েছিলেন এবং ব্যাপকভাবে ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটেছিল। অবশেষে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতের সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা শহর মুক্ত করে বিজয় ঘোষণা করেন।

স্বাধীনতা দিবসের পালন:

স্বাধীনতা দিবস সারা দেশে জাতীয় শোক ও গৌরবের সাথে পালিত হয়। সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়, শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয় এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকে। ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনে জাতীয় শোক দিবস পালিত হয় এবং সারা দেশে আলোকসজ্জা করা হয়।

স্বাধীনতার মূল্য:

স্বাধীনতা আমাদের একটি অমূল্য সম্পদ। এর জন্য আমাদের পূর্বপুরুষদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।

স্বাধীনতার মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজস্ব ভাগ্য নির্ধারণের অধিকার লাভ করেছি। আমাদের দেশ গঠন ও পরিচালনার সুযোগ পেয়েছি।

স্বাধীনতার প্রতি অঙ্গীকার:

স্বাধীনতা দিবস আমাদের স্বাধীনতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এটিকে টিকিয়ে রাখার

অঙ্গীকার করার সময়। আমাদের সকলের উচিত স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করা এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা।

উপসংহার:

স্বাধীনতা দিবস কেবল একটি ছুটির দিন নয়, বরং এটি আমাদের জাতীয় পরিচয় ও ঐক্যের প্রতীক। এই দিন আমাদের সকলের উচিত স্বাধীনতার জন্য ত্যাগ স্বীকারকারী শহীদদের স্মরণ করা এবং তাদের আদর্শ অনুসরন করা উচিত ।

Independence Day: A Day of Remembrance, Inspiration, and Pledge

The 26th of March marks Bangladesh’s Independence Day. It’s a day to celebrate the glorious victory we earned after a nine-month long, bloody war that established us as a sovereign nation. This day transcends a mere holiday; it’s a commemoration of a glorious chapter in our national narrative, a time when we fought and triumphed for our rights and dignity.

The Significance of the War of Independence

On the historic 7th of March, 1971, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman declared independence in his thunderous speech. This ignited the liberation war, where the Bengali nation displayed unparalleled courage and heroism against the Pakistani forces. The nine-month long war resulted in the sacrifice of nearly 3 million martyrs and witnessed widespread horrific human rights violations. Finally, on December 16th, 1971, with India’s assistance, the freedom fighters liberated Dhaka city, marking a triumphant victory.

Celebrating Independence Day

Independence Day is observed throughout the country with a blend of national mourning and pride. The day begins with the hoisting of the national flag, followed by tributes to the martyrs and various cultural programs. Government and private institutions remain closed. The national day of mourning is observed at the National Parliament in Dhaka, while the country lights up with illuminations.

The Value of Independence

Our independence is an invaluable asset. Our forefathers endured immense sacrifices to achieve it. It grants us the right to determine our own destiny and the opportunity to build and govern our nation.

A Pledge for Independence

Independence Day is a time to express our gratitude for freedom and pledge to preserve it for future generations. It’s our collective responsibility to understand the values of independence and contribute to the nation’s progress.

Conclusion

Independence Day is more than just a day off; it’s a symbol of our national identity and unity. On this day, we must all remember the sacrifices made by our martyrs for our freedom and strive to uphold their ideals as we continue building a brighter future for Bangladesh.

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “রচনা স্বাধীনতা দিবস । Essay Independence Day”

Your email address will not be published. Required fields are marked *