Sale!

মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান . General knowledge about Metrorail

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,500.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”&gt; 01622913640&lt;/span>

&gt;&gt

; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পে

য়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

983 in stock

Description

মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ।

মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান:

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেল কি?

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেল হল ঢাকা শহর ও আশেপাশের এলাকায় দ্রুতগামী ট্রেন পরিষেবা। এটি একটি উচ্চমানের, বৈদ্যুতিক ট্রেন ব্যবস্থা যা ভূগর্ভস্থ ও উচ্চতল উভয় স্তরে চলাচল করবে।

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ কখন শুরু হয়েছিল?

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালের ২৬শে ডিসেম্বর।

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেলের মোট দৈর্ঘ্য কত?

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেলের মোট দৈর্ঘ্য ৬১.৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৩১.৫ কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ এবং ২১ কিলোমিটার উচ্চতল।

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেলের মোট স্টেশন কত?

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেলের মোট স্টেশন সংখ্যা ৪৯ টি।

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেলের ট্রেন কত দ্রুত গতিতে চলাচল করবে?

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেলের ট্রেন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে চলাচল করবে।

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেলের টিকিটের দাম কত?

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেলের টিকিটের দাম ন্যূনতম ২৫ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। দূরত্ব অনুযায়ী টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হবে।

প্রশ্ন: ঢাকা মেট্রোরেল কখন চালু হবে?

উত্তর: ঢাকা মেট্রোরেলের প্রথম লাইন, এমআরটি লাইন ৬, ২০২৩ সালের ২৬শে ডিসেম্বর চালু করা হয়েছে। বাকি লাইনগুলো ধাপে ধাপে চালু করা হবে।

ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ঢাকা মেট্রোরেল নির্মাণের জন্য জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) অর্থায়ন সহায়তা প্রদান করছে।
  • ঢাকা মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) নামে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়েছে।
  • ঢাকা মেট্রোরেল শহরের যানজট কমাতে, পরিবেশ দূষণ কমাতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান:

দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ইতিহাস:

  • ২০১৩ সালে: ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু।
  • ২০১৬ সালে: নির্মাণ কাজ শুরু।
  • ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর: উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথম পর্যায় চালু।
  • ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর: আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্যায় চালু।

বৈশিষ্ট্য:

  • লাইন: ৬ টি লাইন, মোট দৈর্ঘ্য ১২৮ কিলোমিটার।
  • স্টেশন: ৫১ টি উড়াল ও ৫৩ টি ভূগর্ভস্থ স্টেশন।
  • ট্রেন: ৪ টি গাড়ির প্রতিটি ট্রেন, সর্বোচ্চ ২৩০৮ যাত্রী বহনক্ষমতা।
  • গতি: সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।
  • ভাড়া: ন্যূনতম ৳২৫, সর্বোচ্চ ৳১০০।
  • অন্যান্য: এটিএম, বুথ, ওয়াইফাই, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য সুযোগ-সুবিধা।

প্রভাব:

  • যানজট কমাতে সাহায্য করবে।
  • পরিবেশ দূষণ কমবে।
  • মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থা দ্রুত ও আরামদায়ক হবে।
  • নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

বর্তমান অবস্থা:

  • মতিঝিল পর্যন্ত চালু।
  • কমলাপুর পর্যন্ত নির্মাণকাজ চলমান।
  • বাকি লাইনগুলোর নির্মাণকাজ ২০৩০ সালের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য।

আরও তথ্য:

মনে রাখবেন:

  • মেট্রোরেলে চড়ার সময় নিয়মকানুন মেনে চলুন।
  • পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন।
  • অন্য যাত্রীদের বিরক্ত করবেন না।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে। আপনার যদি আরও কোন প্রশ্ন থাকে, তাহলে নির্দ্বিধায় জিজ্ঞাসা করুন।

মেট্রো সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান:

মৌলিক তথ্য:

  • মেট্রোরেল: উচ্চ গতির, বিদ্যুৎচালিত ট্রেন যা শহরাঞ্চলে যাত্রী পরিবহনের জন্য নির্মিত উচ্চতর বা ভূগর্ভস্থ রেলপথ ব্যবহার করে।
  • ঢাকা মেট্রোরেল: বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল প্রকল্প, যা ঢাকা শহরের যানজট কমাতে এবং যাত্রী পরিবহন ব্যবস্থাকে উন্নত করতে নির্মিত হচ্ছে।
  • উদ্বোধন: 2023 সালের 26 ডিসেম্বর উত্তর-দক্ষিণ লাইনের (এমআরটি লাইন 6) অংশ উদ্বোধন করা হয়।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • উচ্চ গতি: 100 কিমি/ঘন্টা পর্যন্ত গতিতে ট্রেন চলাচল করবে।
    • দ্রুত যাত্রা: স্টেশন থেকে স্টেশনে যাত্রার সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে।
    • নিরাপদ ও আরামদায়ক: আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মিত, যাত্রীদের জন্য নিরাপদ ও আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করবে।
    • পরিবেশবান্ধব: বায়ু দূষণ কমাতে সাহায্য করবে।

প্রকল্পের বিবরণ:

  • লাইন:
    • এমআরটি লাইন 6 (উত্তর-দক্ষিণ): উত্তরায় মিরপুর-১ থেকে কমলাপুর পর্যন্ত 21.65 কিমি। বর্তমানে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত 11.70 কিমি চালু আছে।
    • এমআরটি লাইন 1 (পূর্ব-পশ্চিম): ব空港 থেকে কলাবাগান পর্যন্ত 20.20 কিমি (নির্মাণাধীন)।
  • স্টেশন:
    • এমআরটি লাইন 6: মোট 18টি স্টেশন।
    • এমআরটি লাইন 1: মোট 16টি স্টেশন।
  • ট্রেন:
    • প্রতিটি ট্রেনে 4 টি গাড়ি থাকবে।
    • প্রতিটি গাড়িতে 144 জন যাত্রী বসতে পারবে।
  • ভাড়া:
    • দূরত্ব অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।
  • ব্যবস্থাপনা:
    • ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

মেট্রোরেলের সুবিধা:

  • যানজট কমবে: যানবাহনের সংখ্যা কমে যানজট কমবে।
  • যাত্রার সময় কমবে: দ্রুত গতিতে ট্রেন চলাচলের ফলে যাত্রার সময় অনেক কমবে।
  • পরিবেশের উন্নতি: বায়ু দূষণ কমবে এবং শব্দ দূষণও নিয়ন্ত্রণে আসবে।
  • অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি: ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
  • জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে: যাত্রীদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।

সাধারণ জ্ঞান ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে :

ইতিহাস:

  • নির্মাণ শুরু: 2016 সালে
  • প্রথম পর্যায় উদ্বোধন: 28 ডিসেম্বর, 2022 (উত্তরা – আগারগাঁও)
  • দ্বিতীয় পর্যায় উদ্বোধন: 5 নভেম্বর, 2023 (আগারগাঁও – মতিঝিল)

বৈশিষ্ট্য:

  • লাইন: 6 টি (নির্মাণাধীন)
  • দৈর্ঘ্য: 128 কিলোমিটার (সর্বমোট)
  • স্টেশন: 51 টি (উড়াল) + 53 টি (ভূগর্ভস্থ)
  • ট্রেন: 4-গাড়ি (2308 যাত্রী ধারণক্ষমতা)
  • গতি: 100 কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা (সর্বোচ্চ)
  • ভাড়া: 20 টাকা থেকে শুরু (সর্বনিম্ন)

সুবিধা:

  • যানজট কমাতে সাহায্য করবে
  • যাত্রীদের সময় বাঁচাবে
  • পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করবে
  • শহরের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে

বর্তমান অবস্থা:

  • আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত 11.73 কিলোমিটার চালু
  • কমলাপুর পর্যন্ত 2025 সালে পৌঁছানোর লক্ষ্য
  • বাকি লাইনগুলো 2030 সালের মধ্যে নির্মাণের পরিকল্পনা

অন্যান্য তথ্য:

  • মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)
  • মেট্রোরেল টিকিট মেশিন ও অনলাইনে কেনা যায়
  • মেট্রোরেলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কড়াকড়ি

মনে রাখবেন:

  • মেট্রোরেলে চলাচলের সময় নিয়মকানুন মেনে চলুন।
  • টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করবেন না।
  • মেট্রোরেলের পরিবেশ ন清潔 রাখুন।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার জন্য সহায়ক হবে।

মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান:

মেট্রোরেল কি?

 উচ্চ-গতির, বিদ্যুৎচালিত ট্রেন যা শহরের কেন্দ্রস্থলে এবং আশেপাশের এলাকায় যাত্রী পরিবহনের জন্য নির্মিত একটি বিশেষ ট্র্যাকে চলে হল মেট্রোরেল । এটি সাধারণত ভূগর্ভস্থ ট্র্যাক ব্যবহার করে, তবে কিছু মেট্রোরেল লাইন উঁচুতেও নির্মিত হয়। মেট্রোরেল ব্যবস্থাগুলি সাধারণত ঘন জনবহুল এলাকায় যানজট কমানো এবং পরিবহন ব্যবস্থার সামগ্রিক দক্ষতা উন্নত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ঢাকা মেট্রোরেল:

বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল লাইন, ঢাকা মেট্রোরেল, 2023 সালের 26 ডিসেম্বর উদ্বোধন করা হয়। এটি উত্তর-দক্ষিণ মুখী একটি লাইন যা উত্তরায় মিরপুর-১ থেকে দক্ষিণে কমলাপুর পর্যন্ত বিস্তৃত। লাইনটির দৈর্ঘ্য 20.1 কিলোমিটার এবং এতে 16 টি স্টেশন রয়েছে। মেট্রোরেল ট্রেনগুলি ঘন্টায় 100 কিলোমিটার গতিতে চলাচল করতে পারে এবং প্রতিটি ট্রেনে 250 জন যাত্রী বহন করতে পারে।

মেট্রোরেলের সুবিধা:

  • যানজট কমায়: মেট্রোরেল ব্যবস্থাগুলি গাড়ির সংখ্যা কমিয়ে যানজট কমাতে পারে।
  • পরিবেশবান্ধব: মেট্রোরেল ট্রেনগুলি গাড়ির তুলনায় কম দূষণ করে।
  • দ্রুত এবং দক্ষ: মেট্রোরেল ট্রেনগুলি গাড়ির চেয়ে দ্রুত এবং আরও দক্ষভাবে যাত্রীদের পরিবহন করতে পারে।
  • সুবিধাজনক: মেট্রোরেল স্টেশনগুলি প্রায়শই শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত থাকে এবং অন্যান্য পরিবহন ব্যবস্থার সাথে ভালভাবে সংযুক্ত থাকে।
  • নিরাপদ: মেট্রোরেল ব্যবস্থাগুলি সাধারণত গাড়ি চালানোর চেয়ে বেশি নিরাপদ।

মেট্রোরেল ব্যবহারের নিয়ম:

  • মেট্রোরেল স্টেশনে প্রবেশের জন্য আপনাকে একটি স্মার্ট কার্ড কিনতে হবে।
  • স্টেশনে প্রবেশের সময় এবং ট্রেনে চড়ার সময় আপনাকে আপনার স্মার্ট কার্ড ট্যাপ করতে হবে।
  • খাওয়া, পান করা এবং ধূমপান মেট্রোরেল স্টেশন এবং ট্রেনে নিষিদ্ধ।
  • আপনাকে অবশ্যই অন্যান্য যাত্রীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে এবং শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
  • জরুরী অবস্থায়, অনুগ্রহ করে স্টেশনের কর্মীদের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

সাধারণ জ্ঞান মেট্রোরেল সম্পর্কে :

ইতিহাস:

  • বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল, ঢাকা মেট্রোরেল, উদ্বোধন করা হয় ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ সালে।
  • এমআরটি লাইন 6, ঢাকার উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বিস্তৃত, মেট্রোরেলের প্রথম পর্যায়।
  • জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের অন্যতম প্রধান অর্থায়নকারী।

বৈশিষ্ট্য:

  • দৈর্ঘ্য: মোট ১২৮ কিলোমিটার দীর্ঘ মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক পরিকল্পিত।
  • লাইন: ৬ টি মেট্রো লাইন থাকবে, যার মধ্যে এমআরটি লাইন 6 ই চালু।
  • স্টেশন: মোট ১০৬ টি স্টেশন থাকবে, যার মধ্যে ৫১ টি উড়াল এবং ৫৫ টি ভূগর্ভস্থ।
  • গতি: সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে ট্রেন চলাচল করবে।
  • যাত্রী: প্রতিদিন ৪৭ লাখ যাত্রী পরিবহনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
  • টিকিট: স্মার্ট কার্ড ব্যবহার করে টিকিট কেনা যাবে।

সুবিধা:

  • যানজট কমবে: মেট্রোরেল ঢাকার যানজট কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
  • পরিবেশবান্ধব: মেট্রোরেল অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় পরিবেশবান্ধব।
  • সময় বাঁচবে: মেট্রোরেলে চলাচল দ্রুততর হওয়ায় যাত্রীদের সময় বাঁচবে।
  • অর্থনৈতিক প্রভাব: মেট্রোরেল ঢাকার অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে।

বর্তমান অবস্থা:

  • এমআরটি লাইন 6 এর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত অংশটি ৫ নভেম্বর ২০২৩ থেকে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত।
  • কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল লাইন 6 এর নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে এবং ২০২৫ সালে চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • বাকি ৫ টি মেট্রো লাইনের নির্মাণকাজ বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে।

মনে রাখবেন:

এই তথ্যগুলো ২০২৪ সালের ৯ জুন অনুযায়ী সঠিক। মেট্রোরেল প্রকল্প সম্পর্কে আরও আপডেট তথ্যের জন্য ঢাকা মেট্রোরেল এর ওয়েবসাইট দেখুন ।

ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত তথ্য

ভূমিকা:

ঢাকা মেট্রোরেল হল বাংলাদেশের প্রথম এবং বর্তমানে একমাত্র মেট্রোরেল ব্যবস্থা। এটি ঢাকা শহর ও আশেপাশের এলাকায় দ্রুতগামী ট্রেন পরিষেবা প্রদান করে।

ইতিহাস:

ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পটি ২০১৩ সালে অনুমোদন করা হয়েছিল এবং ২০১৬ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল। প্রথম লাইন, এমআরটি লাইন ৬, ২০২৩ সালের ২৬শে ডিসেম্বর চালু করা হয়েছে। বাকি লাইনগুলো ধাপে ধাপে চালু করা হবে।

বৈশিষ্ট্য:

  • লাইন ও স্টেশন: ঢাকা মেট্রোরেল নেটওয়ার্কে ৬টি লাইন থাকবে, যার মোট দৈর্ঘ্য ৬১.৫ কিলোমিটার। এতে মোট ৪৯ টি স্টেশন থাকবে, যার মধ্যে ১২ টি ভূগর্ভস্থ এবং ৩৭ টি উচ্চতল।
  • ট্রেন: ঢাকা মেট্রোরেলের ট্রেনগুলো আধুনিক ও বিশ্বমানের। প্রতিটি ট্রেনে ৪ টি বগি থাকবে এবং প্রতি বগিতে ৫৪ জন যাত্রী বসতে পারবে।
  • গতি: ঢাকা মেট্রোরেলের ট্রেন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে চলাচল করবে।
  • টিকিট: ঢাকা মেট্রোরেলের টিকিটের দাম ন্যূনতম ২৫ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। দূরত্ব অনুযায়ী টিকিটের দাম নির্ধারণ করা হবে।
  • সুবিধা: ঢাকা মেট্রোরেল শহরের যানজট কমাতে, পরিবেশ দূষণ কমাতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এটি ঢাকা শহরকে আরও আধুনিক ও উন্নত শহরে পরিণত করতে সাহায্য করবে।

উদাহরণ:

  • এমআরটি লাইন ৬ ঢাকার উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বিস্তৃত। এই লাইনে মোট ১৬ টি স্টেশন রয়েছে।
  • ঢাকা মেট্রোরেলের ট্রেনগুলোতে এয়ার কন্ডিশনিং, সিসিটিভি ক্যামেরা, ওয়াইফাই এবং অন্যান্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
  • ঢাকা মেট্রোরেলের টিকিট স্মার্ট কার্ড ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে কেনা যাবে।

বিবরণ:

  • ঢাকা মেট্রোরেল নির্মাণের জন্য জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) অর্থায়ন সহায়তা প্রদান করছে।
  • ঢাকা মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) নামে একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়েছে।

ঢাকা মেট্রোরেল: বিস্তারিত আলোচনা

ভূমিকা:

ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহর ও আশেপাশের এলাকায় দ্রুতগামী ট্রেন পরিষেবা প্রদানকারী একটি উচ্চমানের, বৈদ্যুতিক ট্রেন ব্যবস্থা। এটি শহরের যানজট কমাতে, পরিবেশ দূষণ কমাতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

প্রকল্পের বিবরণ:

  • দৈর্ঘ্য: ঢাকা মেট্রোরেলের মোট দৈর্ঘ্য ৬১.৫ কিলোমিটার।
  • লাইন: মোট ছয়টি লাইন থাকবে, যার মধ্যে এমআরটি লাইন ৬ প্রথম উদ্বোধন করা হয়েছে।
  • স্টেশন: মোট ৪৯ টি স্টেশন থাকবে, যার মধ্যে ১৯ টি ভূগর্ভস্থ, ২৮ টি উচ্চতল এবং ২ টি ইন্টারচেঞ্জ স্টেশন।
  • ট্রেন: প্রতিটি ট্রেনে ৪ টি বগি থাকবে এবং প্রতি বগিতে আসন থাকবে ৫৬ টি।
  • গতি: ট্রেন সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে চলাচল করবে।
  • ভাড়া: ন্যূনতম ভাড়া ২৫ টাকা থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত।

প্রকল্পের সুবিধা:

  • যানজট কমাতে: ঢাকা মেট্রোরেল শহরের যানজট উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সাহায্য করবে। এটি লক্ষ লক্ষ যাত্রীকে দ্রুত ও আরামদায়কভাবে তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করবে।
  • পরিবেশ দূষণ কমাতে: মেট্রোরেল ব্যবহারের ফলে যানবাহন থেকে নির্গত ধোঁয়া ও দূষণকারী গ্যাসের পরিমাণ কমবে।
  • জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে: মেট্রোরেল ব্যবহারের ফলে মানুষের যাতায়াতের সময় কমবে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
  • অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি: মেট্রোরেল প্রকল্পের ফলে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

বর্তমান অবস্থা:

  • এমআরটি লাইন ৬: উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বিস্তৃত এই লাইনটি ২০২৩ সালের ২৬শে ডিসেম্বর চালু করা হয়েছে। এটিতে মোট ১৬ টি স্টেশন রয়েছে।
  • অন্যান্য লাইন: এমআরটি লাইন ১, ২, ৩, ৪ এবং ৫ ধাপে ধাপে নির্মাণ করা হবে।

উপসংহার:

ঢাকা মেট্রোরেল বাংলাদেশের জন্য একটি যুগান্তকারী প্রকল্প। এটি শহরের যানব্যবস্থাকে আধুনিক করবে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ।

 পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান . General knowledge about Metrorail”

Your email address will not be published. Required fields are marked *