Sale!

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

Original price was: 3,000.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;span style=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/span>

&gt;&amp;gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

<p>&gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা । আপনাকেও মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা! ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, আমাদের জাতির ইতিহাসে এক অমর মুহূর্ত। এই দিনেই ৯৩,০০০ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঢাকার রমনা রেসকোর্সে আত্মসমর্পণ করে, এবং বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল সত্য, ন্যায়বিচার এবং মুক্তির বিজয়।

আজকের এই বিশেষ দিনে, আমরা মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে এই স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন।

এই বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করার পাশাপাশি, আমাদের সকলের উচিত মনে রাখা যে, তাদের আত্মত্যাগের মূল্য কখনো ভোলা যাবে না।

আসুন আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি, স্বাধীনতার সুবর্ণ বার্তা বহন করে, আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করে তুলব।

জয় বাংলা! স্বাধীনতা আমাদের জীবন ও মরণের অধিকার!

আপনাকেও মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাই!

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। আজকের এই দিনটি আমাদের জাতির গর্ব ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

এই বিজয়ের জন্য আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগের প্রতি আমরা চিরকৃতজ্ঞ। তাদের অসামান্য সাহস ও দৃঢ়তার কারণেই আমরা আজ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারছি।

আসুন আমরা এই মহান দিনটিতে তাদের স্মরণ করি এবং তাদের আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জন্য কাজ করি।

জয় বাংলা!

এই বিশেষ দিন উপলক্ষে আমরা কিছু করতে পারি:

  • শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি: আমরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে পারি। তাদের সমাধিতে ফুল দিতে পারি অথবা তাদের স্মরণে আলোচনা সভা ও অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারি।
  • জাতীয় পতাকা উত্তোলন: আমরা আমাদের বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারি।
  • মুক্তিযুদ্ধের গান শোনা: আমরা মুক্তিযুদ্ধের গান শুনে সেই গৌরবময় দিনের স্মৃতি উজ্জীবিত করতে পারি।
  • স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস পাঠ: আমরা স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের নতুন প্রজন্মকে শিক্ষিত করতে পারি।
  • স্বেচ্ছাসেবকদের সাহায্য: আমরা দেশের স্বেচ্ছাসেবক সংস্থাগুলোর সাথে যোগদান করে তাদের সাহায্য করতে পারি।

এই দিনটি আমাদের জন্য কেবল ছুটির দিন নয়, বরং এটি আমাদের জাতির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আসুন আমরা সকলে মিলে এই দিনটি যথাযথভাবে পালন করি এবং আমাদের স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য দিতে হয়েছিল তা স্মরণ করি।

মহান বিজয় দিবস: ঐতিহাসিক বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, একটি দিন যা চিরকাল স্বাধীনতাকামী বাঙালির হৃদয়ে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এই দিনটাই আমাদের মহান বিজয় দিবস, যখন আমরা ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানের হাত থেকে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম।

এই বিজয় ছিল শুধু একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল:

  • সত্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা: বাঙালির স্বাধীনতার অধিকার অস্বীকার করে পাকিস্তান যে মিথ্যা প্রচার করেছিল, সেই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে জয়।
  • ন্যায়ের বিরুদ্ধে অন্যায়: বাঙালির উপর যে অন্যায় নির্যাতন চালানো হয়েছিল, সেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে জয়।
  • স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অত্যাচার: বাঙালির স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেওয়ার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জয়।

এই বিজয়ের মাধ্যমে আমরা:

  • আমাদের জাতীয় পরিচয় প্রতিষ্ঠা করেছি।
  • বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছি।
  • একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন করেছি।

বিজয়ের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ:

  • আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি।
  • শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি।
  • সকল দেশপ্রেমিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি।

আজকের এই বিশেষ দিনে, আসুন আমরা:

  • আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করি।
  • তাদের আদর্শগুলিকে ধারণ করে এগিয়ে যাই।
  • একটি আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করি।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার এই বিজয় দিবস শুধু একটি জাতীয় উৎসব নয়, এটি একটি বিশ্বব্যাপী ঘটনা। বিশ্বের অনেক দেশ আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধকে সমর্থন করেছিল।

তাদের এই সমর্থন আমাদের অনুপ্রাণিত করেছিল এবং আমাদের বিজয়কে আরও অর্থপূর্ণ করে তুলেছিল।

আজকের দিনে, আসুন আমরা:

  • বিশ্বের সকল বন্ধু দেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।
  • আন্তর্জাতিক ভ্রাতৃত্ব ও সহযোগিতার বন্ধন আরও শক্তিশালী করি।
  • একটি শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বিশ্ব গড়ে তুলতে কাজ করি।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমার এই বিজয় দিবস আমাদের জন্য শুধু একটি স্মৃতি নয়, এটি একটি অনুপ্রেরণা।

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

ভূমিকা:

১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। বাঙালির ইতিহাসে এক অমলিন দিন, যখন নব্বই লক্ষ বাঙালির অক্লান্ত সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আজকের এই বিজয় দিবস কেবল একটি ঐতিহাসিক দিনের স্মরণ নয়, বরং আমাদের জাতীয় চেতনার প্রতীক, আমাদের গর্বের অহংকার।

মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ, পাকিস্তান সরকারের একনায়কত্ব ও শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নয় মাসের দীর্ঘ, রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর অবশেষে ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতার সূর্যোদয় হয়। এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি সামরিক বিজয় নয়, বরং এ ছিল বাঙালির সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও মুক্তিচেতনার বিজয়।

মুক্তিযুদ্ধের বীরদের ত্যাগ ও কুরবানি:

মুক্তিযুদ্ধে অসংখ্য বীর মুক্তিযোদ্ধা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাদের অক্লান্ত সংগ্রাম, ত্যাগ ও কুরবানির মাধ্যমেই আমরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশের বায়ুতে নিঃশ্বাস নিতে পারছি। তাদের স্মরণ আমাদের মনে চিরকাল উজ্জ্বল হয়ে থাকবে।

বিজয় দিবসের তাৎপর্য:

মহান বিজয় দিবস আমাদের জাতীয় চেতনার প্রতীক। এই দিন আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, আমরা একটি স্বাধীন জাতি। আমাদের গর্ব, আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের সংস্কৃতি – সবকিছুই অনন্য। এই দিন আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, ঐক্য ও সংগ্রামের মাধ্যমে যেকোনো বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।

ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি:

মহান বিজয় দিবস শুধু অতীতের স্মরণে আবদ্ধ থাকার জন্য নয়, বরং ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দায়িত্বের কথাও মনে করিয়ে দেয়। আমাদের সকলের কর্তব্য হলো স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য একযোগে কাজ করা।

আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত:

  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে একটি শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা।
  • জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে একটি সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার সমাজ গড়ে তোলা।
  • দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাওয়া।

মহান বিজয় দিবস: জাতির স্মরণ, গর্ব ও প্রেরণা

ষাটোর্রধিক বছর আগে, ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, ঐতিহাসিক এই দিনে আমরা অর্জন করেছিলাম মহান স্বাধীনতা। ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধ, অ犧ষ্ঠা, রক্ত ও শ্রনের মাধ্যমে অর্জিত এই বিজয় শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, বরং এটি ছিল:

  • ঔপনিবেশিক শোষণ ও অত্যাচার থেকে মুক্তির বিজয়: দীর্ঘ 24 বছরের ব্রিটিশ শাসন এবং তারপর পাকিস্তানের অধীনে শোষণ ও অত্যাচার থেকে মুক্তি পেয়েছিল বাঙালি জাতি।
  • স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার বিজয়: নিজস্ব রাষ্ট্র গঠনের মাধ্যমে আমরা অর্জন করেছিলাম রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব।
  • মানবাধিকার ও মর্যাদার বিজয়: পাকিস্তানের বর্ণবাদী নীতি ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে আমরা প্রতিষ্ঠা করেছিলাম মানবাধিকার ও মর্যাদার নীতি।
  • ন্যায়বিচার ও সমতার বিজয়: সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার নীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমরা শুরু করেছিলাম নতুন রাষ্ট্র গঠন।

এই বিজয় আমাদের জাতিকে গর্বিত করে তুলেছে এবং বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।

আজকের এই বিশেষ দিনে, আসুন আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করি।

  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: আমাদের স্বাধীনতা আন্দোলনের মূল নেতা, যিনি তার দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করেছিলেন কোটি কোটি বাঙালিকে।
  • শহীদ মুক্তিযোদ্ধা: যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন স্বাধীনতার জন্য। তাদের বীরত্ব ও আত্মত্যাগ আমাদের চিরকাল অনুপ্রাণিত করবে।

আসুন আমরা তাদের আদর্শগুলিকে ধারণ করে এগিয়ে যাই এবং একটি আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করি। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

এই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সকলের একসাথে কাজ করতে হবে।

  • সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: ধর্ম, জাতি, বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
  • সকলকে দেশপ্রেমিক হতে হবে: দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ আমাদের মনে থাকতে হবে।
  • সকলকে পরিশ্রমী হতে হবে: দেশকে উন্নত করতে সকলকে পরিশ্রমী ও কর্মঠ হতে হবে।

মহান বিজয় দিবস: জয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

ষাটোর্রধিক বছর আগে, ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, আমরা অর্জন করেছিলাম মহান স্বাধীনতা।

এই বিজয় ছিল শুধু একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, বরং এটি ছিল:

  • সত্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা: পাকিস্তানি জুন্টার মিথ্যাচার ও প্রতারণার বিরুদ্ধে আমাদের সত্যের জয়।
  • ন্যায়ের বিরুদ্ধে অন্যায়: পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমাদের ন্যায়ের জয়।
  • স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অত্যাচার: পাকিস্তানের অধীনে আমাদের স্বাধীনতার অধিকার হরণের বিরুদ্ধে আমাদের স্বাধীনতার জয়।

এই বিজয় আমাদের জাতিকে গর্বিত করে তুলেছে এবং বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।

আজকের এই বিশেষ দিনে, আসুন আমরা:

  • আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করি: যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের স্বাধীনতার জন্য।
  • তাদের আদর্শগুলিকে ধারণ করে এগিয়ে যাই: জাতিসত্তা, সমাজতন্ত্র, প্রজাতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে।
  • একটি আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করি: যেখানে সকলের জন্য সমান সুযোগ থাকবে এবং সকলের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।

এই লক্ষ্য অর্জনে, আমাদের সকলের একসাথে কাজ করতে হবে।

আসুন আমরা আমাদের ঐক্য ও শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাই।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার

এই সুদিনে আমার প্রিয়তম ভাষা বাংলায় আপনাকে শুভেচ্ছা জানাতে পেরে আমি আনন্দিত।

আশা করি, এই বিজয় দিবস আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য আনন্দ ও উদ্দীপনার বার্তা বয়ে আনবে।

আমাদের সকলের একসাথে কাজ করে এগিয়ে যেতে হবে এবং বাংলাদেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে হবে।

জয় বাংলা!

উদাহরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা অসাধারণ সাহস ও বীরত্ব প্রদর্শন করেছিলেন। তারা তাদের প্রাণ উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের স্বাধীনতার জন্য।
  • মুক্তিযুদ্ধ ছিল কেবল একটি যুদ্ধ নয়, বরং এটি ছিল একটি সাংস্কৃতিক ও মনস্তাত্ত্বিক বিপ্লব। এই বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা আমাদের জাতীয় পরিচয় ও ঐক্যবদ্ধতা পেয়েছিলাম।

মহান বিজয় দিবস: জয়ের স্মরণ, প্রেরণা ও অঙ্গীকার

ভূমিকা:

১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। বাঙালির ইতিহাসে এক অমলিন দিন, যখন নব্বই লক্ষ বাঙালির অক্লান্ত সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্মম হামলা চালায়। এর প্রতিবাদে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে। নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর, ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র বাঙালির জয় নয়, বরং এটি ছিল ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা ও মানবতার জয়।

মহান শহীদদের স্মরণ:

মুক্তিযুদ্ধে প্রায় ৩০ লক্ষ শহীদ তাদের রক্ত-জীবন দিয়ে আমাদের এই স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তাদের ত্যাগ ও বलिदान কখনো ভোলা যাবে না। আজকের এই বিজয় দিবসে আমাদের কর্তব্য হলো তাদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো এবং তাদের আদর্শ অনুসরণ করা।

স্বাধীনতার সুফল:

স্বাধীনতার পর আমরা অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমাদের অর্থনীতি উন্নত হয়েছে, শিক্ষা ব্যবস্থা সমৃদ্ধ হয়েছে, এবং জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়েছে। তবে, এখনো অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।

ভবিষ্যতের প্রতি দৃষ্টি:

আজকের বিজয় দিবস আমাদের কেবল অতীতের স্মৃতিচারণ করার সুযোগ করে দেয় না, বরং ভবিষ্যতের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করারও অনুপ্রেরণা জোগায়। আমাদের সকলের কর্তব্য হলো স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে একটি শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

কিছু উদাহরণ:

  • শিক্ষা: শিক্ষার মাধ্যমে আমরা জাতিকে উন্নত করতে পারি। সকলের জন্য মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত।
  • স্বাস্থ্য: সকলের জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা আমাদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।
  • অর্থনীতি: আমাদের অর্থনীতিকে আরও উন্নত করতে হবে যাতে সকলের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়।
  • পরিবেশ: পরিবেশ রক্ষার জন্য আমাদের সকলকেই পদক্ষেপ নিতে হবে।

শেষ কথা:

মহান বিজয় দিবস আমাদের জন্য শুধু একটি ছুটির দিন নয়, বরং এটি একটি জাতীয় দিবস। এই দিনে আমাদের সকলের উচিত স্বাধীনতার জন্য যারা তাদের জীবন দিয়েছেন তাদের স্মরণ করা এবং তাদের আদর্শ অনুসরণ করার প্রতিশ্রুতি নেওয়া।

পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *