Sale!

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা । Happy 16th December Victory Day

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”&amp;amp;amp;amp;gt; 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p></p>

<p><p>&amp

;gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>&gt; ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p></p>

982 in stock

Description

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা । ষাটোর বছরের জয়গান, স্বাধীন বাংলাদেশের অমর বীরত্বের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

জয় বাংলা!

এই বিশেষ দিনে, আমরা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুররহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহীদদের স্মরণ করি যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন যাতে আমরা আজ স্বাধীন দেশে বসবাস করতে পারি।

তাদের আত্মত্যাগ আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা, এবং আমাদের সকলের কর্তব্য তাদের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা।

এই বিজয় দিবসে, আসুন আমরা:

  • স্বাধীনতার জন্য যারা লড়াই করেছিলেন তাদের θυσίαকে স্মরণ করি।
  • সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি নেওয়া।
  • সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার লড়াই চালিয়ে যাই।
  • আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করি।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমাদের!

সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলার ইতিহাসে এক অমর দিন। এই দিনেই আমরা নব্বই লক্ষ শহীদের রক্ত ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতার সূর্যোদয় দেখেছিলাম।

আজকের এই বিজয় দিবসে আমরা সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে আমাদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলেন।

তাদের আত্মত্যাগ আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।

চলো আমরা সকলে মিলে শপথ নিই:

  • স্বাধীনতার জন্য ত্যাগ স্বীকারকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করবো।
  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে দেশ গঠনে কাজ করবো।
  • সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।

জয় বাংলা! , সোনার বাংলা আমার , আমার প্রাণ আমার ধন , জয় জয় বাংলাদেশ , জয় বাংলা!

মহান বিজয় দিবস: জয়ের স্বর্ণালী স্মৃতি, অনুপ্রেরণা ও শপথ

ভূমিকা:

১৬ই ডিসেম্বর, বাংলার ইতিহাসে এক অমর দিন। এই দিন আমরা নব্বই লক্ষ শহীদের রক্ত ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতার সূর্যোদয় দেখেছিলাম। আজকের এই বিজয় দিবসে আমরা সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে আমাদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর নৃশংস হামলার মাধ্যমে শুরু হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ। নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধারা অসাধারণ বীরত্ব ও দৃঢ়তার সাথে লড়াই করেছিলেন। তাদের আত্মত্যাগ, বীরত্ব ও দেশপ্রেমের অসাধারণ দৃষ্টান্ত ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ।

বিজয়ের প্রভাব:

১৬ই ডিসেম্বর, পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করলে এসেছিল মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তি। এই বিজয় শুধু বাংলার জন্য নয়, বরং সারা বিশ্বের জন্য একটি অনুপ্রেরণা।

স্মরণ ও শ্রদ্ধা:

আজকের এই বিজয় দিবসে আমরা সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে আমাদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলেন। তাদের আত্মত্যাগ আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।

শপথ:

  • স্বাধীনতার জন্য ত্যাগ স্বীকারকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করবো।
  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে দেশ গঠনে কাজ করবো।
  • সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।

উদাহরণ:

  • বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।
  • স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস জাতীয়ভাবে পালিত হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে আমরা গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করছি।
  • সকলের জন্য সমৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে আমরা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করছি।

উপসংহার:

মহান বিজয় দিবস শুধু একটি স্মরণীয় দিন নয়, বরং এটি আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা ও শপথ গ্রহণের দিন। আমাদের সকলের কর্তব্য হলো স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে দেশ

মহান বিজয় দিবস: জয়ের স্মরণে, অঙ্গীকারে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতীক্ষায়

১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের জাতির ইতিহাসে এক অমলিন অধ্যায়। ১৯৭১ সালের এই দিনেই আমরা নব্বই লক্ষ শহীদের রক্ত-স্নাত সোনার বাংলা জন্মগ্রহণ করেছিলাম।

কর্তৃত্বের অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে নয় মাসের সংগ্রামের পর অবশেষে আমরা মুক্তি পেয়েছিলাম পাকিস্তানের জুলুমের জাল থেকে।

এই বিজয় ছিল শুধু একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, বরং এটি ছিল ন্যায়, স্বাধীনতা ও মানবতার বিজয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা ও অদম্য নেতৃত্বে আমরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম।

তার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

এই বিজয় দিবসে আমাদের শুধু মুক্তিযুদ্ধের বীরদের স্মরণ করাই নয়, বরং তাদের আদর্শ অনুসরণ করার প্রতিজ্ঞাও করতে হবে।

আমাদের সকলকে মনে রাখতে হবে যে, এই স্বাধীনতা কত মূল্যবান, কত রক্তের বিনিময়ে এটি অর্জিত হয়েছে।

আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে। আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে।

এই বিজয় দিবসে আমরা আসুন প্রতিজ্ঞা করি:

  • জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করবো।
  • দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদের চেতনায় উজ্জ্বল হবো।
  • সকলের প্রতি সহনশীল ও সম্প্রীতিপূর্ণ মনোভাব বজায় রাখবো।
  • দুর্নীতি ও অনাচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করবো।
  • শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবো।
  • সকলের জন্য সমৃদ্ধ ও সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।

জয় বাংলা!

স্বাধীনতা দীর্ঘস্থায়ী হোক!

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!

কিছু উদাহরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধের বীরদের ত্যাগ ও বীরত্বের কথা স্মরণ করা।
  • শহীদদের পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
  • স্বাধীনতা যুদ্ধের গান ও কবিতা পাঠ করা।
  • স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ও জাদুঘর পরিদর্শন করা।
  • স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা।
  • গরিব ও অসহায়দের সাহায্য করা।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় দিবস।

এই পবিত্র দিনে, আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহযোদ্ধাদের অসামান্য ত্যাগ ও বীরত্বের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।

১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক ৯ মাসের যুদ্ধ ছিল রক্ত, ঘাম ও অশ্রুতে ভেজা এক মহাকাব্য।

অসামান্য সাহস ও দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে বাঙালি জাতি পাকিস্তানের সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়াই করে।

প্রতিটি গ্রাম, প্রতিটি রাস্তা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়েছিল।

নারী, শিশু, বৃদ্ধ সকলেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।

শেষ পর্যন্ত, ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলিত হয়।

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, বরং এটি ছিল ন্যায়, স্বাধীনতা ও মানবতার বিজয়।

বিজয় দিবসের তাৎপর্য:

  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক: বিজয় দিবস আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক।
  • মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণ: এই দিনে আমরা মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের আত্মত্যাগ স্মরণ করি।
  • স্বাধীনতার প্রতি কৃতজ্ঞতা: স্বাধীনতার জন্য যারা লড়াই করেছেন তাদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন।
  • প্রেরণার উৎস: বিজয় দিবস আমাদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।

আমাদের কর্তব্য:

  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ রক্ষা করা: স্বাধীনতার জন্য যারা ত্যাগ স্বীকার করেছেন তাদের আদর্শ অনুসরণ করা।
  • দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ বৃদ্ধি করা: দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি করা।
  • সকলের জন্য সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা: একটি শোষণমুক্ত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করা।
  • আগামী প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে ওঠা: স্বাধীনতার চেতনা ও মূল্যবোধ তাদের মনে বপন করা।

উদাহরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধের বীরদের জীবনী ও ত্যাগ সম্পর্কে আমাদের নবীন প্রজন্মকে শিক্ষিত করা।
  • স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা আয়োজন করা।
  • শহীদদের স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো।
  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ নাগরিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা।

মহান বিজয় দিবস: জয়ের স্বর্ণালী অধ্যায়

ভূমিকা:

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলার ইতিহাসে এক অমর দিন। এই দিনেই আমরা নব্বই লক্ষ শহীদের রক্ত ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতার সূর্যোদয় দেখেছিলাম। আজকের এই বিজয় দিবসে আমরা সেই সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করে আমাদের জন্য স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তুলেছিলেন।

মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্মম হামলা চালায়। এর প্রতিবাদে সারা বাংলায় শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। নব্বই লক্ষ শহীদের রক্ত ও আত্মত্যাগ, দীর্ঘ নয় মাসের সংগ্রামের পর অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি।

বিজয়ের গুরুত্ব:

  • স্বাধীনতার অর্জন: বিজয় দিবস আমাদের স্বাধীনতার অর্জনের প্রতীক। এই দিন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, কত রক্ত ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা: বিজয় দিবস আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর দিন। তাদের আত্মত্যাগ আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতি: বিজয় দিবস আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রতীক। এই দিন আমাদের সকলকে মনে রাখতে হয়, আমরা সকলেই একাত্ম, একই ভাষাভাষী, একই সংস্কৃতির।
  • একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যাশা: বিজয় দিবস আমাদেরকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যাশা জাগিয়ে তোলে। মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

উদাহরণ:

  • বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা: সারা দেশে বিজয় দিবস উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা জানানো হয়। তাদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়, বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গান, কবিতা, নাটক, চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বীরত্ব তুলে ধরা হয়।
  • সেমিনার ও আলোচনা সভা: বিজয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা । Happy 16th December Victory Day”

Your email address will not be published. Required fields are marked *