Sale!

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

979 in stock

SKU: (57) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 126 Category: Tag:

Description

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা! ষাটোর বছর পার হলেও, মুক্তির আলো এখনও অমলিন।

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

স্বাধীনতার জন্য যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তাদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

এই বিজয় দিবসে আসুন আমরা প্রতিজ্ঞা করি, সোনার বাংলা গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা।

আপনার পরিবার ও বন্ধুদের সাথে এই বিশেষ দিনটি উদযাপন করুন।

এই দিনটিকে আরও আনন্দময় করে তুলতে আপনি কিছু করতে পারেন:

  • জাতীয় স্মৃতিসৌধে যেতে পারেন।
  • শহীদদের পরিবারের সাথে দেখা করতে পারেন।
  • মুক্তিযুদ্ধের গান শুনতে পারেন।
  • স্মৃতিচারণ সভায় অংশগ্রহণ করতে পারেন।
  • স্বাধীনতা যুদ্ধের বীরদের সম্পর্কে আপনার ছেলেমেয়েদেরকে বলতে পারেন।
  • রাষ্ট্রীয় পতাকা উত্তোলন করতে পারেন।

এই দিনটি শুধু একটি ছুটির দিন নয়, এটি একটি জাতীয় গৌরবের দিন।

আসুন আমরা সকলে মিলে এই দিনটিকে যথাযথ মর্যাদায় পালন করি।

সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ের দিন। এই দিনটি আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি অমলিন স্মৃতি। ৯ মাসের দীর্ঘ সংগ্রামের পর, আমরা পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর কাছ থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, ছিল এটি এক স্বপ্নের বিজয়, এক মুক্তির বিজয়, এক নতুন জাতির বিজয়। এই বিজয় আমাদেরকে শিখিয়েছে যে, সত্য ও ন্যায়ের পথে অটল থাকলে যেকোনো বাধাই অতিক্রম করা সম্ভব।

আজকের এই বিশেষ দিনে, আমরা যারা শহীদ হয়েছেন তাদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাচ্ছি। তাদের আত্মত্যাগই আমাদের স্বাধীনতার মূল্য।

এই বিজয় আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে। আমাদের লক্ষ্য হোক, স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সোনালী বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা!

মহান বিজয় দিবস: জয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অমর দিন। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করি। আজ এই বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তীতে আমরা শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই সেই সকল মহান শহীদদের যারা তাদের জীবন বলি দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের আলোকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা অসাধ্য সাধন করেছিলেন। তাদের অদম্য সাহস, বীরত্ব ও আত্মত্যাগ ছিল আমাদের স্বাধীনতার চাবিকাঠি।

এই বিজয় কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় ছিল না, এটি ছিল:

  • শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে বিজয়
  • অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে বিজয়
  • মানবতার বিজয়

এই বিজয় আমাদেরকে শিখিয়েছে:

  • স্বাধীনতা অর্জন সহজ নয়, তার জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে হয়
  • ঐক্য ও সংহতির মাধ্যমে যেকোনো বাধা অতিক্রম করা সম্ভব
  • সত্য ও ন্যায়ের পথেই জয়

আজ আমাদের কর্তব্য হল:

  • সেই সকল শহীদদের স্মরণ করা যারা তাদের জীবন দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন
  • তাদের আদর্শ অনুসরণ করা
  • দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদের চেতনায় উজ্জ্বল
  • শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া

আসুন আমরা সকলে মিলে শপথ নেই:

  • স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করবো গর্ব ও সম্মানের সাথে
  • বঙ্গবন্ধুর শেখানো পথে এগিয়ে যাবো
  • সকলের সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করবো
  • শোষণ ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলবো
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাবো
  • বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশের গৌরব ছড়িয়ে দেবো

জয় বাংলা!সোনার বাংলা আমার এই দেশ আমার এই বিজয় আমাদের সকলের। এই বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করুন গর্ব ও সম্মানের সাথে। জয় বাংলা!

মহান বিজয় দিবস: জাতির এক অমলিন স্মৃতি

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের গৌরবময় স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ের দিন। ৯ মাসের দীর্ঘ সংগ্রামের পর, আমরা পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর কাছ থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, ছিল এটি এক স্বপ্নের বিজয়, এক মুক্তির বিজয়, এক নতুন জাতির বিজয়।

এই বিজয়ের পেছনে ছিল লক্ষ লক্ষ মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম ও আত্মত্যাগ। মুক্তিযোদ্ধারা তাদের জীবনকে বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলেন। সাধারণ মানুষ সকল প্রকার ঝুঁকি নিয়ে তাদের সাহায্য করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় নারীরাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

এই যুদ্ধ ছিল শুধুমাত্র বন্দুকের যুদ্ধ নয়, ছিল এটি মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছিলেন বাংলার মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য। তারা লড়াই করেছিলেন বাংলার ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষার জন্য।

১৬ই ডিসেম্বরের বিজয় আমাদেরকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। এটি আমাদেরকে শিখিয়েছে যে, সত্য ও ন্যায়ের পথে অটল থাকলে যেকোনো বাধাই অতিক্রম করা সম্ভব। এটি আমাদেরকে শিখিয়েছে যে, ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করলে যেকোনো শক্তিকে পরাজিত করা যায়।

আজকের এই বিশেষ দিনে, আমরা যারা শহীদ হয়েছেন তাদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাচ্ছি। তাদের আত্মত্যাগই আমাদের স্বাধীনতার মূল্য। তাদের θυσία আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করছে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে।

এই বিজয় আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, আমাদের স্বাধীনতা সহজে আসেনি। এর জন্য আমাদের পূর্বপুরুষদের অনেক রক্ত ঝরেছে। তাই আমাদের কর্তব্য হল, স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সোনালী বাংলাদেশ গড়ে তোলা।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা!

মহান বি

জয় দিবস: জয়ের স্মরণ, নতুন প্রতজ্ঞা

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, এক অমর স্মৃতি, এক গৌরবোজ্জ্বল বিজয়ের দিন। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, বাঙালির অদম্য সাহস ও শৌর্যের বিজয় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। পাকিস্তানের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় স্বাধীনতার সূর্যালোক।

এই বিজয় ছিল শুধু একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, ছিল এটি এক মুক্তির বিজয়, এক নতুন জাতির বিজয়। বাঙালির স্বপ্নের দেশ, স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সুবর্ণ মুহূর্ত।

এই বিজয়ের পেছনে ছিল অগণিত ত্যাগ, অক্লান্ত পরিশ্রম ও রক্তের ঝর্ণা। মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য সাহস, সাধারণ মানুষের অকλον্দ সমর্থন, এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহানুভূতি এই বিজয়কে করে তুলেছিল অসাধারণ।

আজকের এই বিজয় দিবসে আমরা শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই তাদের প্রতি যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন এই স্বাধীনতার জন্য। বীর মুক্তিযোদ্ধা, নিরীহ শহীদ, এবং যারা যুদ্ধের সময় সাহায্য করেছিলেন তাদের সকলের ত্যাগ স্মরণ করি আমরা।

এই বিজয় আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে এগিয়ে যেতে, আরও উন্নত, আরও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার অধিকার রয়েছে।

চলুন আমরা প্রতজ্ঞা বদ্ধ হই, স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করে একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ ও ন্যায়বিচারমূলক বাংলাদেশ গড়ে তুলব।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার সোনার বাংলা!

উদাহরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধের বীরদের ত্যাগ: মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসাধারণ সাহস ও ত্যাগের কথা স্মরণ করা। তাদের বীরত্বের গল্প তুলে ধরা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার জন্য।
  • সাধারণ মানুষের ভূমিকা: মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের অবদান তুলে ধরা। যারা মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়েছিল, খাদ্য সরবরাহ করেছিল, এবং তাদের জন্য গোপন সংবাদ সংগ্রহ করেছিল তাদের ত্যাগ ও সাহসের কথা স্মরণ করা।
  • আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহানুভূতি: আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের যারা বাংলাদেশের স্বাধীন

মহান বিজয় দিবস: ঐতিহাসিক বিজয়ের স্মরণে

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অম্লান দিন। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য সাহস ও ত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতার সুবর্ণ সূর্য। আজ এই বিজয় দিবসে আমরা শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই সেই সকল বীর শহীদদের, যারা তাদের জীবন দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা ও অতুলনীয় নেতৃত্বের আলোকে অনুপ্রাণিত হয়ে মুক্তিযোদ্ধারা অসাধ্য সাধন করেছিলেন। অসম রণে তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন।

এই বিজয় ছিল শুধুমাত্র একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল:

  • ঔপনিবেশিক শোষণ থেকে মুক্তির বিজয়
  • ন্যায়বিচার ও সমতার বিজয়
  • মানবতার বিজয়

মুক্তিযুদ্ধের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ: মুক্তিযুদ্ধে শুধু পুরুষ নয়, নারী, শিশু, বৃদ্ধ সকলেই অংশগ্রহণ করেছিলেন।
  • গণযুদ্ধের কৌশল: গেরিলা যুদ্ধ, ছাতাপাতা যুদ্ধ, সাবেক সেনাদের সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন।
  • আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন: ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অন্যান্য দেশ মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল।

মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক তাৎপর্য:

  • বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়ের প্রতিষ্ঠা: মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালিরা তাদের স্বাধীন জাতিসত্তা ও সংস্কৃতির স্বীকৃতি পেয়েছিল।
  • মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা: মুক্তিযুদ্ধ ছিল মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম।
  • উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য অনুপ্রেরণা: মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ছিল ঔপনিবেশিক শোষণের বিরুদ্ধে লড়াইরূপী অন্যান্য দেশের জন্য অনুপ্রেরণা।

আজকের দিনে আমাদের কর্তব্য:

  • শহীদদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করা: আমাদের শহীদদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগকে কখনো ভুলে যাওয়া উচিত নয়।
  • স্বাধীনতার মূল্যবোধ ধারণ করা: স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের মূল্যবোধ ধারণ করে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
  • সম্প্রীতি ও ঐক্য বজায় রাখা

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অমর দিন। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল মহান স্বাধীনতা।

এই বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তীতে, আমরা শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই সেই সকল মহান শহীদদের যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের স্বাধীনতার জন্য।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শিতা ও অতুলনীয় নেতৃত্বের আলোকে অনুপ্রাণিত হয়ে, আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে অসাধ্য সাধন করেছিলেন।

আজকের এই দিনে, আমাদের উচিত তাদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করা এবং তাদের অমর আদর্শগুলিকে ধারণ করা।

এই বিজয় আমাদের শিখিয়েছে:

  • সাহস ও দৃঢ়তার মাধ্যমে যেকোনো বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।
  • ঐক্যই শক্তি।
  • স্বাধীনতা অমূল্য।
  • শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানই আমাদের লক্ষ্য।

আসুন আমরা সকলে মিলে:

  • স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করি।
  • মুক্তিযুদ্ধের বীরদের স্মরণ করি।
  • বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করি।
  • শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করি।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমার এই দেশ আমার

মহান বিজয় দিবসের কিছু উল্লেখযোগ্য দিক:

  • মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়: ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।
  • বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অতুলনীয় নেতৃত্ব ছিল মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ: তিন লক্ষেরও বেশি মুক্তিযোদ্ধা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন স্বাধীনতার জন্য।
  • সাধারণ মানুষের অবদান: মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের অবদান ছিল অপরিসীম।
  • আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন: মুক্তিযুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *