Sale!

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং চূড়ান্ত বিজয়

Original price was: 3,000.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”> 01622913640 >> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;/p&amp;amp;gt;&amp;amp;lt;p&amp;amp;gt;&amp;amp;gt;&amp;amp;gt; ডেলি ভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p> &gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক কর ে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p> <p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

983 in stock

Description

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং চূড়ান্ত বিজয় । মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালি জাতির ইতিহাসের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি।

পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং চূড়ান্ত বিজয়

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়।
  • পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব বাঙালিদের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য নীতি চালু করে।
  • ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় – এই ঘটনাগুলো পূর্ব বাঙালিদের স্বাধীনতা আকাঙ্ক্ষা তীব্র করে তোলে।

মুক্তিযুদ্ধের সূচনা:

  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
  • মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় সশস্ত্র প্রতিরোধ, গেরিলা যুদ্ধ ও কূটনৈতিক চেষ্টার মাধ্যমে।

মুক্তিযুদ্ধের প্রধান ঘটনা:

  • মুক্তিবাহিনীর গণযুদ্ধ, যুদ্ধক্ষেত্রে তাদের বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধ।
  • ভারতের সহায়তা, যুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ।
  • মিত্রশক্তি ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন।

চূড়ান্ত বিজয়:

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
  • বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
  • এই বিজয় ছিল ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তির একটি গৌরবময় অধ্যায়।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাঙালি জাতির ঐক্য ও সাহসের প্রতীক।
  • মানবাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামের অনুপ্রেরণা।
  • তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর জন্য স্বাধীনতা ও স্বনির্ধারণের আদর্শ।

মুক্তিযুদ্ধের স্মরণ:

  • প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস হিসেবে পালিত হয়।
  • শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।
  • মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও নৃশংসতা তুলে ধরে জাদুঘর ও স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে।

উপসংহার:

মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালি জাতির ইতিহাসের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি আমাদের চিরকাল অনুপ্রাণিত করবে এবং আমাদের জাতীয় ঐক্য ও মুক্তিবোধের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হবে।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চূড়ান্ত বিজয়:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) পাকিস্তানের অংশ হয়।
  • পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ শুরু করে।
  • ভাষা, অর্থনীতি, রাজনীতি সকল ক্ষেত্রেই পূর্ব পাকিস্তান শোষিত হয়।
  • ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলন সহ আরও অনেক আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় কিন্তু ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়নি।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তারিখে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১০ এপ্রিল ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেন।
  • মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিল মুক্তিবাহিনী, নিয়মিত বাহিনী, গণবাহিনী, যুববাহিনী, মহিলা বাহিনী, স্কুল-কলেজ ছাত্র-ছাত্রী, সাধারণ মানুষ ইত্যাদি।
  • ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র সরবরাহ ও আশ্রয় প্রদান করে।
  • যুদ্ধে নौसेना, বিমানবাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

চূড়ান্ত বিজয়:

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা দখল করেন।
  • পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
  • এই বিজয়ের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম হয়।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাঙালির স্বাধীনতা ও ঐক্যের প্রতীক।
  • বিশ্বের অন্যতম সফল সশস্ত্র সংগ্রাম।
  • মানবাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য অনুপ্রেরণা।

মুক্তিযুদ্ধের স্মরণ:

  • শহীদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।
  • প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালিত হয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও মূল্যবোধ শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতির গৌরবময় অধ্যায়। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীনতা ও মর্যাদা অর্জন করেছি। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি আমাদের চিরকাল অনুপ্রাণিত করবে।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চূড়ান্ত বিজয়:

পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তির পর, ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হয়। ভাষাগত ভিত্তিতে এই বিভাজন করা হলেও, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের (বর্তমান পাকিস্তান) মধ্যে ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে বিরাট পার্থক্য ছিল।

পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পশ্চিম পাকিস্তানকে কেন্দ্র করে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে থাকে। পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ বৈষম্য, শোষণ ও সাংস্কৃতিক নিপীড়নের শিকার হয়।

ভাষা আন্দোলন ও ছয় দফা:

১৯৫২ সালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে তারা তাদের সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানায়।

১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমান ‘আওয়ামী লীগ’-এর নেতৃত্বে ‘ছয় দফা’ দাবি পেশ করেন। এই দাবিগুলো পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রণীত হয়েছিল।

নির্বাচন ও মুক্তিযুদ্ধের সূচনা:

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করে এবং পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি করে।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, শেখ মুজিবুর রহমান ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেন। এরপর দীর্ঘ ৯ মাস ধরে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ সংগ্রাম চলে। মুক্তিযোদ্ধারা, নিয়মিত বাহিনী ও ভারতের সহায়তায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে।

চূড়ান্ত বিজয়:

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। এই দিনটিকে ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের ফলাফল:

  • স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা।
  • বাঙালি জাতির ঐক্য ও মর্যাদা রক্ষা।
  • মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বৃদ্ধি।

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চূড়ান্ত বিজয়:

পটভূমি:

  • ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তির পর, ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হয়।
  • ভাষাগত ভিত্তিতে বিভাজনের ফলে, পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়ে যায়।
  • পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব বাঙালিদের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য নীতি চালু করে।
  • ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন সহ বাঙালিদের আত্ম-নির্ধারণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিদিন তীব্র হতে থাকে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
  • নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে পাকিস্তান সরকার সামরিক শাসন জারি করে এবং
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
  • ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
  • এই হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে সারা দেশে সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু হয়।
  • মুক্তিযোদ্ধারা প্রশিক্ষণ নিয়ে গেরিলা যুদ্ধ, সাবভার্সিভ কার্যক্রম এবং সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা মুক্ত করে।
  • এরপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়।

চূড়ান্ত বিজয়ের গুরুত্ব:

  • মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিল ঔপনিবেশিক শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে এক অসামান্য লড়াই।
  • এই যুদ্ধে বাঙালি জাতি তাদের স্বাধীনতা ও মর্যাদা রক্ষা করে।
  • মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়।
  • এই বিজয় গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকারের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করে।
  • মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আজও আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংহতির মূল ভিত্তি।

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং চূড়ান্ত বিজয়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *