Description
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় এবং ইতিহাস । ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলন সহ আরও অনেক আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে।
পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় এবং ইতিহাস
পটভূমি:
- ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) পাকিস্তানের অংশ হয়।
- পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব বাঙালিদের উপর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য নীতি চালু করে।
- ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় – এই ঘটনাগুলো পূর্ব বাঙালিদের স্বাধীনতা আকাঙ্ক্ষা তীব্র করে তোলে।
মুক্তিযুদ্ধের সূচনা:
- ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ: পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
- মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয় সশস্ত্র প্রতিরোধ ও গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে।
মুক্তিযুদ্ধের প্রধান ঘটনা:
- মুক্তিবাহিনীর গঠন ও প্রশিক্ষণ
- স্থানীয় যুদ্ধ, যাত্রা, গেরিলা অপারেশন
- মিত্রবাহিনীর (ভারতীয় সেনাবাহিনী) সহায়তা
- আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন
- যুদ্ধাপরাধের বিচার
চূড়ান্ত বিজয়:
- ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর: ঢাকায় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের ঘোষণা।
- পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
- মুক্তিযুদ্ধে শহীদ প্রায় ৩ মিলিয়ন মানুষ।
- নারী নির্যাতন ও গণহত্যার ঘটনা ঘটে।
মুক্তিযুদ্ধের ফলাফল:
- স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্ম
- বাঙালি জাতির ঐক্য ও মর্যাদার প্রতিষ্ঠা
- গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার পথ উন্মোচিত
- বিশ্বের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের স্বীকৃতি
মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:
- বাংলাদেশের ইতিহাসে এক মহান অধ্যায়
- বাঙালি জাতির অমর কীর্তি
- স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতীক
- অন্য দেশের জন্য অনুপ্রেরণা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চূড়ান্ত বিজয়:
পটভূমি:
- ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) পাকিস্তানের অংশ হয়।
- পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ শুরু করে।
- ভাষা, অর্থনীতি, রাজনীতি সকল ক্ষেত্রেই পূর্ব পাকিস্তান শোষিত হয়।
- ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলন সহ আরও অনেক আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে।
- ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় কিন্তু ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধ:
- ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তারিখে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১০ এপ্রিল ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেন।
- মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিল মুক্তিবাহিনী, নিয়মিত বাহিনী, গণবাহিনী, যুববাহিনী, মহিলা বাহিনী, স্কুল-কলেজ ছাত্র, সাধারণ মানুষ ইত্যাদি।
- ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে।
- যুদ্ধে ৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে সাহসী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
চূড়ান্ত বিজয়:
- ১৬ ডিসেম্বর ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে পালিত হয়।
- এই বিজয় বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়।
- মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হই।
মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:
- মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় ঐক্য ও বীরত্বের প্রতীক।
- এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ ও ত্যাগ স্মরণ করি।
- স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা উচিত।
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চিরস্থায়ী করার জন্য:
- আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও মূল্যবোধ পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা উচিত।
- মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য।
- স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য তাদের আত্মত্যাগ স্মরণ করে আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করার জন্য কাজ করা উচিত।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিস্তারিত ইতিহাস ও চূড়ান্ত বিজয়:
পটভূমি:
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) পাকিস্তানের অংশ হয়। কিন্তু শুরু থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ শুরু করে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী। ভাষা, অর্থনীতি, রাজনীতি সকল ক্ষেত্রেই পূর্ব পাকিস্তান শোষিত হয়। এই শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে শুরু করে পূর্ব বাঙালি।
ভাষা আন্দোলন:
১৯৫২ সালে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে শুরু হয় ভাষা আন্দোলন। এই আন্দোলনে নিরপরাধ বহু মানুষ নিহত হয়।
৬ দফা আন্দোলন:
১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমান ১১ দফা দাবিতে ৬ দফা আন্দোলন শুরু করেন। এই আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন ও অধিকার আদায়ের দাবি করা হয়।
১৯৭০ সালের নির্বাচন:
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়। কিন্তু নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করে পাকিস্তান সরকার। এর ফলে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।
মুক্তিযুদ্ধ:
- ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তারিখে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১০ এপ্রিল ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেন।
- মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিল মুক্তিবাহিনী, নিয়মিত বাহিনী, গণবাহিনী, যুববাহিনী, মহিলা বাহিনী, স্কুল-কলেজ ছাত্র, সাধারণ মানুষ ইত্যাদি।
- ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে।
- যুদ্ধে 9 মাসেরও বেশি সময় ধরে সাহসী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
চূড়ান্ত বিজয়:
- ১৬ ডিসেম্বর ‘বিজয় দিবস’ হিসেবে পালিত হয়।
- এই বিজয় বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অধ্যায়।
- মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হই।
মুক্তিযুদ্ধের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা:
- মুক্তিযুদ্ধের শুরুর দিকে গেরিলা যুদ্ধ ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধান অস্ত্র।
- ভারতের সহায়তা পেয়ে মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে নিয়মিত যুদ্ধে নিয়োজিত হয় মুক্তিবাহিনী।
- যুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনী বর্বরতার পরিচয় দেয়।
পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়
আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
Reviews
There are no reviews yet.