Description
আমরা এখন কীভাবে আমাদের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করি । বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বেশ বর্ণাঢ্য ভাবে উদযাপন করা হয়।
পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আমরা এখন কীভাবে আমাদের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করি
কিছু উল্লেখযোগ্য রীতিনীতি:
- জাতীয় পতাকা উত্তোলন: সকালে সারাদেশে সকল সরকারি, বেসরকারি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বাসাবাহনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
- শ্রদ্ধাঞ্জলি: জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়।
- পুরস্কার বিতরণ: মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের পুরস্কার প্রদান করা হয়।
- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: সারাদেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসকল অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের গান, নাটক, কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, আলোকসজ্জা, আতশবাজি পোড়ানো ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- সেমিনার ও আলোচনা সভা: মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার গুরুত্ব তুলে ধরে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
- খেলাধুলা প্রতিযোগিতা: বিভিন্ন খেলাধুলার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
- ধর্মীয় অনুষ্ঠান: মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
- আলোকসজ্জা: সারাদেশের সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও বাসাবাহনে আলোকসজ্জা করা হয়।
- ছুটির দিন: স্বাধীনতা দিবস একটি রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন।
এছাড়াও, অনেকেই:
- জাতীয় পতাকা রঙের পোশাক পরিধান করেন।
- বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
- মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনেন ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
- স্বাধীনতার জন্য ত্যাগ স্বীকারকারীদের স্মরণ করেন।
- স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন পূরণের জন্য শপথ গ্রহণ করেন।
আপনারা কিভাবে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করতে চান?
মনে রাখবেন:
- স্বাধীনতা দিবস একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবস।
- এই দিবসটি আমাদের স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবোধের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটি সুযোগ।
- আসুন আমরা সকলে মিলে এই দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করি এবং স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন পূরণের জন্য একজোট হয়ে কাজ করি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, যা ২৬ মার্চ পালিত হয়, সারা দেশে বেশ আনন্দ-উৎসবের সাথে উদযাপন করা হয়।
কিছু উল্লেখযোগ্য উদযাপন পদ্ধতি হল:
সরকারি অনুষ্ঠান:
- জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ: রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, বিদেশী রাষ্ট্রদূত এবং সম্মানিত ব্যক্তিরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
- ৩১ বার তোপধ্বনি: সকাল ৬ টায় ঢাকার সেনাবাহিনী ক্যান্টনমেন্ট থেকে ৩১ বার তোপধ্বনি করে স্বাধীনতার ঘোষণার মুহূর্ত স্মরণ করা হয়।
- জাতীয় পতাকা উত্তোলন: সকালে সারা দেশে সরকারি, বেসরকারি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিগত ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
- জাতীয় সংগীত পরিবেশনা: সকালে রেডিও ও টেলিভিশনে জাতীয় সংগীত ‘একশো বছর পরে’ সমস্বরে গাওয়া হয়।
- প্রেসিডেন্টের ভাষণ: রাষ্ট্রপতি জাতির উদ্দেশে ভাষণ প্রদান করেন।
- শিশু মেলার আয়োজন: ঢাকা শিশু মেলায় শিশুরা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে।
- আলোকসজ্জা: সারা দেশের সরকারি ভবন, স্থাপনা এবং রাস্তাঘাট আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়।
- ফটো প্রদর্শনী: মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ছবি ও দলিলের প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়।
- সেমিনার ও আলোচনা সভা: মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার গুরুত্ব তুলে ধরে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক নাটক, গান, কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, সঙ্গীত পরিবেশনা সহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
- মুক্তিযুদ্ধের বীরদের সম্মাননা: মুক্তিযুদ্ধের বীরদের সম্মাননা ও পুরস্কার প্রদান করা হয়।
- আতশবাজি: রাতে আকাশে আতশবাজি ফোটানো হয়।
জনগণের উদ্যোগ:
- ঘরে ঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন: অনেকেই তাদের ঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
- মুক্তিযুদ্ধের গান শোনা: অনেকেই মুক্তিযুদ্ধের গান শুনে দেশপ্রেমিক অনুভূতিতে বিভোর হন।
- শহীদদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি: অনেকেই শহীদদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেন এবং তাদের সাহায্য করেন।
- স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ: অনেকেই স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বিভিন্ন সামইয় ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বেশ বর্ণাঢ্য ভাবে উদযাপন করা হয়।
কিছু উল্লেখযোগ্য রীতিনীতি:
- জাতীয় পতাকা উত্তোলন: সকালে সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বাসাবাহনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
- শ্রদ্ধাঞ্জলি: জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়।
- পুরস্কার বিতরণ: মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা বীরদের এবং দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী ব্যক্তিদের পুরস্কার প্রদান করা হয়।
- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: সারা দেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসব অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের গান, নাটক, কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, আলোকসজ্জা, আতশবাজি পোড়ানো ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- সেমিনার ও আলোচনা সভা: মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, তাৎপর্য এবং স্বাধীনতার পরবর্তী চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
- খেলাধুলা প্রতিযোগিতা: বিভিন্ন খেলাধুলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
- ধর্মীয় অনুষ্ঠান: মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
- গণমাধ্যমে বিশেষ আয়োজন: টেলিভিশন, রেডিও এবং সংবাদপত্রে মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়।
- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতা চেতনা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন প্রচারণা চালানো হয়।
ব্যক্তিগত পর্যায়ে:
- ঘরে জাতীয় পতাকা টাঙানো: অনেকেই তাদের ঘরে জাতীয় পতাকা টাঙিয়ে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতা চেতনা প্রকাশ করেন।
- মুক্তিযুদ্ধের গান শোনা: মুক্তিযুদ্ধের গান শুনে অনেকেই দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হন।
- শহীদদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ: অনেকেই শহীদদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে এবং তাদের সাহায্য করার চেষ্টা করেন।
- স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা: অনেকেই স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে থাকেন।
স্বাধীনতা দিবস শুধু একটি ছুটির দিন নয়, এটি একটি জাতীয় দিবস। এই দিনে আমরা আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীরদের θυσία ও ত্যাগ স্মরণ করি ।
পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম
আরও পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ
Reviews
There are no reviews yet.