Sale!

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা ২০০ শব্দের

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,500.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”&gt; 01622913640&lt;/span>

&gt;&gt

; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পে

য়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

983 in stock

Description

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা ২০০ শব্দের । ভূমিকা: প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি, আমরা ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন করি। এই দিনটি আমাদের ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদদের স্মরণে উদযাপিত হয়, যারা ১৯৫২ সালে ঢাকার রমনা পার্কে মাতৃভাষার অধিকার রক্ষার জন্য প্রাণ বলিদান করেছিলেন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা ২০০ শব্দের

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর, পাকিস্তান সরকার উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দিতে চায়। বাংলাভাষীরা প্রতিবাদ করে এবং তাদের মাতৃভাষার অধিকার দাবি করে। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, শহীদদের রক্তে ভেজা এই দিনটিকে ‘ভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব:

  • ভাষা শহীদদের স্মরণ: ভাষা আন্দোলনের শহীদদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করা এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো।
  • ভাষার গুরুত্ব উপলব্ধি: ভাষা আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং জাতীয় পরিচয়ের প্রতীক।
  • বহুভাষিকতার প্রতি সম্মান: বিশ্বের বিভিন্ন ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
  • ভাষা রক্ষা ও সমৃদ্ধি: বিলুপ্তপ্রায় ভাষা রক্ষা এবং সকল ভাষার সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু স্মরণের দিন নয়, বরং প্রতিজ্ঞার দিন। আমাদের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করা, ভাষা শহীদদের আদর্শ বাস্তবায়ন করা এবং বিশ্বের সকল ভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার প্রতিজ্ঞা আমাদের নেওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে, “ভাষা মাতৃক, জ্ঞান পিতা“।

২০০ শব্দের মধ্যে রচনা লেখার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা হয়েছে:

  • ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে।
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব স্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
  • উপসংহারে ভাষা রক্ষা ও সমৃদ্ধির জন্য প্রতিজ্ঞার কথা বলা হয়েছে।
  • ভাষা আন্দোলন ও মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল মনোভাব রচনায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: শহীদদের স্মরণ ও ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। ১৯৫২ সালের এই দিনে মাতৃভাষা বাংলার অধিকার রক্ষার জন্য ঢাকার শহীদ মিনারে রক্ত ঝরিয়েছিলেন আমাদের বীর শহীদরা। তাদের আত্মত্যাগের স্মরণে এবং বিশ্বের সকল ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই দিবসের আয়োজন করা হয়।

মাতৃভাষার গুরুত্ব:

মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনার বাহন, সংস্কৃতির ধারক, এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। মাতৃভাষার মাধ্যমেই আমরা আমাদের অনুভূতি স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে পারি, জ্ঞান অর্জন করতে পারি, এবং সমাজের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারি।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন:

১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তান সরকার। এর প্রতিবাদে বাঙালিরা রুখে দাঁড়ায় এবং মাতৃভাষা বাংলার অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন শুরু করে। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকার শহীদ মিনারে পুলিশের গুলিতে নিহত হন রফিক, জব্বার, শফিউর, সালাম, বরকতসহ আরও অনেকে। তাদের আত্মত্যাগের ফলে বাংলাকে পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস:

১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী মাতৃভাষার প্রতি গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন ভাষা সংরক্ষণের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু একটি দিবস পালনের নয়, বরং এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় মাতৃভাষার গুরুত্ব ও শহীদদের আত্মত্যাগ। আমাদের সকলের উচিত মাতৃভাষা বাংলাকে সমৃদ্ধ ও

শব্দ সংখ্যা: ২০০

নোট:

  • এই রচনাটিতে আপনি আপনার মতামত ও অনুভূতি যোগ করতে পারেন।
  • মাতৃভাষা আন্দোলন ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্পর্কে আরও তথ্য সংগ্রহ করে রচনাটিকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারেন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: শুধু স্মরণ নয়, প্রতিজ্ঞা

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি, আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। এই দিনটি আমাদের ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ও মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে উৎসর্গ করা হয়।

ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস:

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, ঢাকার শহীদ মিনারে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার দাবিতে নিরস্ত্র শিক্ষার্থীরা পাকিস্তানি পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এই ঘটনা বাঙালি জাতির মনে অমলিন আলো জ্বেলে ও স্বাধীনতার সংগ্রামের সূচনা করে।

মাতৃভাষার গুরুত্ব:

মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনার বাহন, সংস্কৃতির ধারক ও জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। এটি আমাদের ব্যক্তিত্ব গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য:

এই দিবস আমাদের শুধু শহীদদের স্মরণ করিয়ে দেয় না, বরং মাতৃভাষার প্রতি আমাদের কর্তব্য সম্পর্কেও সচেতন করে। আমাদের প্রত্যেকের উচিত মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ ও লালন করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এর গুরুত্ব তুলে ধরা।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু একটি দিবস পালনের চেয়ে অনেক বেশি। এটি আমাদের জাতীয় ঐক্য ও সংস্কৃতির প্রতি দৃঢ় প্রতিজ্ঞার প্রতীক। আসুন আমরা সকলে মিলে মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করি এবং বিশ্ববাসীর কাছে এর সৌন্দর্য তুলে ধরি।

মাতৃভাষার প্রতি আমাদের কর্তব্য:

  • মাতৃভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলা ও লেখা।
  • সন্তানদের মাতৃভাষায় শিক্ষা দেওয়া।
  • মাতৃভাষায় সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পচর্চায় অংশগ্রহণ করা।
  • বিলুপ্তপ্রায় ভাষা রক্ষার জন্য কাজ করা।

মনে রাখবেন:

মাতৃভাষা হারালে, জাতি হারায়।

২০০ শব্দের মধ্যে রচনা সমাপ্ত

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: এক ভাষার জন্য রক্তের बलिदान, বিশ্বব্যাপী সম্মান

ভূমিকা:

প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করি। ১৯৫২ সালের এই দিনে মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ঢাকায় নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের উপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি চালায়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন শহীদ হন। তাদের বलिदानের স্মরণে এবং বিশ্বের সকল ভাষার প্রতি সম্মান জানিয়ে এই দিবসটি পালিত হয়।

মাতৃভাষার গুরুত্ব:

মাতৃভাষা আমাদের চিন্তা-ভাবনা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বাহন। এটি আমাদের পরিচয়ের মূল চাবিকাঠি।

মাতৃভাষার মাধ্যমেই আমরা সহজে জ্ঞান অর্জন করতে পারি এবং নিজেদের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন:

১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঙালি জাতি। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় মাতৃভাষার দাবিতে শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে গুলি চালিয়ে বর্বরতার পরিচয় দেয় পাকিস্তান সরকার। এই ঘটনায় রফিক, জব্বার, শফিউর, সালাম, বরকতসহ আরও অনেকে শহীদ হন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি:

১৯৯৯ সালে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ২১শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী মাতৃভাষার প্রতি গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়।

উপসংহার:

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু একটি দিবস পালন নয়, বরং এটি একটি ভাষার জন্য রক্তের বलिदानের স্মরণ। আমাদের মনে রাখতে হবে, মাতৃভাষা আমাদের অমূল্য সম্পদ। আমাদের সকলের কর্তব্য হলো আমাদের মাতৃভাষাকে সমৃদ্ধ করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এর গুরুত্ব তুলে ধরা।

শব্দ সংখ্যা: ২০০

পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা ২০০ শব্দের”

Your email address will not be published. Required fields are marked *