Sale!

মুক্তিযুদ্ধ রচনা ৫০০ শব্দের । Liberation war essay 500 words

Original price was: 3,000.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;span style=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/span>

&gt;&amp;gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

<p>&gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

মুক্তিযুদ্ধ রচনা ৫০০ শব্দের । ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, অন্ধকারময় এক রাত। পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নেমে এলো বর্বরতার ঝড়।

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

মুক্তিযুদ্ধ রচনা ৫০০ শব্দের

ভূমিকা:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, অন্ধকারময় এক রাত। পাকিস্তান সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নেমে এলো বর্বরতার ঝড়। শুরু হলো এক অসম যুদ্ধ, এক মহান সংগ্রাম। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর অবশেষে স্বাধীন হলো বাংলাদেশ।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি পেয়ে পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হয়। ভৌগোলিক দিক থেকে পৃথক থাকা সত্ত্বেও, পাকিস্তানকে একত্রিত রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল ‘দ্বিজাতি তত্ত্ব’-এর ভিত্তিতে। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, উর্দু ভাষাভাষী ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পশ্চিম পাকিস্তান এবং বাংলাভাষী ও হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ পূর্ব পাকিস্তান একটি রাষ্ট্র গঠন করবে।

কিন্তু শুরু থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের উপর পশ্চিম পাকিস্তানের শাসন ছিলো বৈষম্যমূলক। রাষ্ট্রীয় ভাষা, অর্থনীতি, রাজনীতি – সকল ক্ষেত্রেই পূর্ব পাকিস্তানকে বঞ্চিত করা হতো। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও, শাসনভার হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠী। এর ফলে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:

  • ৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘স্বাধীন বাংলাদেশ’ ঘোষণা করেন।
  • ২৫ মার্চ: অপারেশন সার্চলাইট শুরু হয়। নিরস্ত্র বাঙালির উপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হামলা।
  • এপ্রিল: মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
  • জুন: গণহত্যা ও নির্যাতনের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়।
  • ডিসেম্বর: ভারত যুদ্ধে যোগদান করে।
  • ১৬ ডিসেম্বর: জয় বাংলা। স্বাধীনতা অর্জন।

ফলাফল:

  • স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা।
  • পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণ।
  • জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তি।
  • মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মামলা।

মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • মুক্তিযুদ্ধ ছিলো শুধু একটি যুদ্ধ নয়, বরং বাঙালির সংস্কৃতি, ভাষা ও ঐতিহ্য রক্ষার এক সংগ্রাম।
  • মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি তাদের সাহস, বীরত্ব ও ঐক্যের পরিচয় দিয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ: রক্ত, অশ্রু ও জয়ের এক অমর কাহিনী

ভূমিকা:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে শুরু হওয়া মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালি জাতির স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামের এক অমর অধ্যায়। নয় মাসের তীব্র যুদ্ধ, রক্ত, অশ্রু ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।

পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত বাংলা অঞ্চল পাকিস্তানের অংশ হয়। কিন্তু ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, রাজনীতি – সকল ক্ষেত্রেই পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদের উপর বৈষম্য নীতি চালিয়ে আসে।

মুক্তিযুদ্ধের সূচনা:

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও, শাসনভার হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে পাকিস্তান সরকার। এর প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চ ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’ দেন। ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে গণহত্যা শুরু করে। এর প্রতিরোধে গড়ে ওঠে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ।

মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক:

  • গেরিলা যুদ্ধ: মুক্তিযোদ্ধারা সারা দেশে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করে।
  • মুক্তিবাহিনী: নিয়মিত মুক্তিবাহিনী গঠিত হয় এবং প্রশিক্ষণ নেওয়া সৈন্যরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
  • সহযোগী বাহিনী: ভারতীয় সেনাবাহিনী ‘মিত্রবাহিনী’ নামে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
  • সর্বাত্মক যুদ্ধ: নারী, শিশু, বৃদ্ধ সকলেই যুদ্ধে সহায়তা করে।
  • আন্তর্জাতিক সমর্থন: বিশ্বের অনেক দেশ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকে সমর্থন জানায়।

বিজয় ও স্বাধীনতা:

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। ৯ মাসের যুদ্ধের পর অবশেষে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়।

তাৎপর্য:

  • স্বাধীন রাষ্ট্র: মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালিরা স্বাধীন রাষ্ট্র অর্জন করে।
  • জাতীয় ঐক্য: যুদ্ধে সকল ধর্ম, জাতি, বর্ণের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করে।
  • মুক্তিবোধ: মুক্তিযুদ্ধ বাঙালির মনে মুক্তিবোধ ও আত্মবিশ্বাস জাগ্রত করে।
  • মানবাধিকার: মুক্তিযুদ্ধ মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার পথ

মুক্তিযুদ্ধ রচনা ৫০০ শব্দের

ভূমিকা:

১৯৭১ সালে নয় মাসের এক মহান যুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি অর্জন করে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ। পাকিস্তানের অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধ ছিল বাঙালির আত্মসম্মান ও মুক্তির সংগ্রাম।

পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর পূর্ব বাংলা (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) যুক্ত হয় পাকিস্তানের সাথে। কিন্তু ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যে ভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদের উপর চাপিয়ে দেয় উর্দু ভাষা ও ইসলামিক সংস্কৃতি। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও বৈষম্য ও শোষণ ছিল চরমে।

মুক্তিযুদ্ধের সূচনা:

১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানি জুন্টা নির্বাচনের ফলাফল মানতে অস্বীকার করে এবং 25 মার্চ রাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে গণহত্যা চালিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করে।

মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন দিক:

  • সশস্ত্র প্রতিরোধ: মুক্তিযোদ্ধারা সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে।
  • গেরিলা যুদ্ধ: মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে বিরক্ত করে।
  • সর্বাত্মক সহযোগিতা: সাধারণ মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়, খাদ্য ও তথ্য সরবরাহ করে।
  • আন্তর্জাতিক সমর্থন: ভারত, সোভিয়েত ইউনিয়ন ও অন্যান্য দেশ মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে সমর্থন করে।

বিজয় ও স্বাধীনতা:

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা স্বাধীন করে এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। এই বিজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

তাৎপর্য:

  • মুক্তিযুদ্ধ বাঙালির আত্মসম্মান ও মুক্তির প্রতীক।
  • এই যুদ্ধ বাঙালির মধ্যে ঐক্য ও সাহসের পরিচয় দেয়।
  • মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক ও সুশৃঙ্খল রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে ওঠে।

উপসংহার:

মুক্তিযুদ্ধ ছিল বাঙালির ইতিহাসের এক মহান অধ্যায়। এই যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করেছি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র।

পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মুক্তিযুদ্ধ রচনা ৫০০ শব্দের । Liberation war essay 500 words”

Your email address will not be published. Required fields are marked *