Sale!

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা ।

প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা

লেখার নিয়ম:

১. প্রস্তুতি:

  • বিষয় নির্বাচন: প্রতিবেদনের বিষয় নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি আপনার জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং পাঠকের আগ্রহের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
  • উদ্দেশ্য নির্ধারণ: প্রতিবেদন লেখার উদ্দেশ্য স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করুন। আপনি কি তথ্য প্রদান করতে চান, কোন বিষয় বিশ্লেষণ করতে চান, নাকি কোন সুপারিশ করতে চান?
  • তথ্য সংগ্রহ: প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করুন। বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্য সংগ্রহ করা উচিত, যেমন বই, নিবন্ধ, ওয়েবসাইট, সাক্ষাৎকার ইত্যাদি।
  • গঠন প্রণয়ন: প্রতিবেদনের গঠন প্রণয়ন করুন। প্রতিবেদনে কী কী বিষয় থাকবে এবং সেগুলো কীভাবে সাজানো হবে তা আগে থেকেই ঠিক করে নিন।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

২. লেখা:

  • ভূমিকা: ভূমিকায় প্রতিবেদনের বিষয়, উদ্দেশ্য এবং প্রেক্ষাপট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দিন।
  • মূল অংশ: মূল অংশে প্রতিবেদনের বিস্তারিত বিষয়বস্তু উপস্থাপন করুন। তথ্য স্পষ্ট, সংক্ষিপ্ত এবং সুগঠিতভাবে লিখুন।
  • উপসংহার: উপসংহারে প্রতিবেদনের প্রধান বিষয়বস্তু সারসংক্ষেপে উপস্থাপন করুন এবং প্রয়োজনে সুপারিশ দিন।

৩. ভাষা ও শৈলী:

  • ভাষা সহজ ও সাবলীল হতে হবে।
  • শব্দ নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
  • বাক্য গঠন স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত হতে হবে।
  • প্রযুক্তিগত শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে পাঠকের বোধগম্যতা বিবেচনা করতে হবে।

৪. বিন্যাস:

  • প্রতিবেদন সুন্দর ও আকর্ষণীয়ভাবে বিন্যাস করতে হবে।
  • শিরোনাম ও উপশিরোনাম ব্যবহার করে বিষয়বস্তুকে সুগঠিত করতে হবে।
  • աղোকিত তথ্য, ছবি, চিত্র ইত্যাদি ব্যবহার করে প্রতিবেদনকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা যেতে পারে।

৫. সম্পাদনা:

  • প্রতিবেদন লেখা শেষে তা ভালোভাবে সম্পাদনা করতে হবে।
  • বানান, ব্যাকরণ, যতিচিহ্ন ইত্যাদির ভুলত্রুটি শুধরে নিতে হবে।
  • প্রয়োজনে বিষয়বস্তু পরিমার্জন করতে হবে।

প্রতিবেদন লেখার নমুনা:

বিষয়: ঢাকা শহরের যানজট সমস্যা ও সমাধান

ভূমিকা:

ঢাকা শহর যানজটের জন্য বিখ্যাত। দ্রুত বর্ধনশীল জনসংখ্যা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, রাস্তার অপ্রতুলতা, যানবাহন চলাচলের নিয়ন্ত্রণের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ঢাকায় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। যানজট শুধুমাত্র আমাদের সময় ও অর্থের অপচয়ই করে না, বরং এটি পরিবেশ দূষণ, দুর্ঘটনা, স্বাস্থ্য ঝুঁকি ইত্যাদির মতো গুরুতর সমস্যারও সৃষ্টি করে।

মূল অংশ:

যানজটের প্রভাব:

  • সময় ও অর্থের অপচয়
  • পরিবেশ দূষণ
  • দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি
  • স্বাস্থ্য ঝুঁকি
  • মানসিক চাপ বৃদ্ধি
  • উৎপাদনশীলতা হ্রাস

যানজট সমস্যার সমাধান:

  • सार्वजनिक পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন: দ্রুত, নির্ভরযোগ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের গণপরিবহন ব্যবস্থা যানজট কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মেট্রোরেল, বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), ওয়াটার ট্যাক্সি ইত্যাদির মতো উন্নত গণপরিবহন ব্যবস্থা চালু করা যেতে পারে।
  • বাস্তবায়ন: যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবায়নের অভাবে এসব নীতিমালা কার্যকর হচ্ছে না। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে আরও কার্যকরভাবে নিয়োগ করা এবং যানজট নিয়ন্ত্রণে তাদের ভূমিকা শক্তিশালী করা প্রয়োজন।
  • চলাচল নিয়ন্ত্রণ: যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা গুরুত্বপূর্ণ। একপথে যান চলাচল, সময় নির্ধারিত যান চলাচল, যানবাহন চলাচলের জন্য নির্দিষ্ট লেন নির্ধারণ ইত্যাদির মাধ্যমে যানজট নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
  • সচেতনতা বৃদ্ধি: জনসাধারণের মধ্যে যানজট সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। মানুষকে যানবাহনের পরিবর্তে হেঁটে যাওয়া, সাইকেল চালানো, গণপরিবহন ব্যবহার ইত্যাদির জন্য উৎসাহিত করা উচিত।

উপসংহার:

ঢাকা শহরের যানজট সমস্যা সমাধানের জন্য একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং জনসাধারণ – সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব।

এই প্রতিবেদনটি কেবল একটি নমুনা। আপনার প্রতিবেদনের বিষয় অনুসারে আপনাকে এটিকে পরিবর্তন করতে হবে।

প্রতিবেদন লেখার নমুনা:

বিষয়: ঢাকা শহরের যানজট সমস্যা ও সমাধান

ভূমিকা:

ঢাকা শহর যানজটের জন্য বিখ্যাত। দ্রুত বর্ধনশীল জনসংখ্যা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, রাস্তার অপ্রতুলতা, যানবাহন চলাচলের নিয়ন্ত্রণের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে ঢাকায় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। যানজট শুধুমাত্র আমাদের সময় ও অর্থের অপচয়ই করে না, বরং এটি পরিবেশ দূষণ, দুর্ঘটনা বৃদ্ধি, মানসিক চাপ ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যারও কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

মূল অংশ:

যানজটের প্রভাব:

  • সময় ও অর্থের অপচয়
  • পরিবেশ দূষণ
  • দুর্ঘটনা বৃদ্ধি
  • মানসিক চাপ
  • উৎপাদনশীলতা হ্রাস
  • জীবনযাত্রার মান হ্রাস

যানজট সমস্যার সমাধান:

  • सार्वजनिक পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন: দ্রুত, নির্ভরযোগ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের যানবাহন ব্যবস্থা তৈরি করা।
  • মেট্রোরেল ও বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) ব্যবস্থার প্রসার: শহরের বিভিন্ন এলাকাকে সংযুক্ত করার জন্য মেট্রোরেল ও বিআরটি লাইন নির্মাণ করা।
  • গাড়িপথের প্রসার: যানজট নিরসনে প্রয়োজনে রাস্তা প্রশস্ত করা।
  • যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ: যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা, যেমন: একদিনে নির্দিষ্ট গাড়ির চলাচল নিষিদ্ধ করা, যানবাহনের ধারণক্ষমতা নির্ধারণ করা ইত্যাদি।
  • যানবাহন পার্কিং ব্যবস্থা উন্নত করা: যানজট কমাতে পর্যাপ্ত ও সুव्यवस्थित পার্কিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
  • মানুষকে পায়ে হেঁটে চলা ও সাইকেল চালানোর জন্য উৎসাহিত করা: পরিবেশ রক্ষা ও যানজট কমাতে মানুষকে পায়ে হেঁটে চলা ও সাইকেল চালানোর জন্য উৎসাহিত করা।
  • যানবাহন দূষণ নিয়ন্ত্রণ: নিয়মিত যানবাহন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা।
  • সচেতনতা বৃদ্ধি: যানজটের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করা।

উপসংহার:

ঢাকা শহরের যানজট সমস্যা সমাধানে সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং জনসাধারণ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। উপরে উল্লেখিত সমাধানগুলো বাস্তবায়ন করলে ঢাকা শহরকে যানজটমুক্ত করে তোলা সম্ভব।

এই প্রতিবেদনটি কেবল একটি নমুনা। আপনার প্রতিবেদনের বিষয় অনুসারে আপনাকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করতে হবে।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতেএখনইক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “প্রতিবেদন লেখার নিয়ম ও নমুনা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *