Description
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে ছন্দ । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মনিরপেক্ষতার যুদ্ধ। সকল ধর্মের মানুষ মিলে মুক্তির জন্য লড়াই করেছিল। স্বাধীনতার পরও আমাদের সকলকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধ ধারণ করে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে।
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে ছন্দ
ইতিহাসের পাতায় লেখা,
একাত্মতার মন্ত্রে গেঁথে আছে স্বাধীনতার গান।
নিপীড়িত বাঙালির মুক্তির আকাঙ্ক্ষা,
নব্বই লক্ষ শহীদের রক্তে ভেজা মাটিতে ফুটে উঠেছিল স্বাধীনতার প্রথম সূর্যালোক।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে,সাড়ে তিন কোটি মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধের ঝড়ে।
নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর,অবশেষে এসেছিল বিজয়ের সুবর্ণালী সূর্যোদয়।
৭ই মার্চ, স্বাধীনতার সুমহান দিন,উজ্জ্বল করে তুলেছিল বাংলার আকাশ।
লাল-সবুজ পতাকা উঁচুতে,গর্বের সাথে গেয়ে উঠেছিল মুক্তির গান।
স্বাধীনতার অর্থ শুধু রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা নয়,স্বাধীনতার অর্থ মনের মুক্তি, আত্মার মুক্তি।
শোষণ, অনাচার, বৈষম্যের মুক্তি,সকলের জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানের সমান সুযোগ,সকলের জন্য সমৃদ্ধির দরজা খুলে দেওয়া।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে,গড়ে তোলা শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি,আনন্দে মুখর আজ বাংলাদেশ।
কিন্তু এখনও অনেক পথ বাকি,স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণের জন্য।
আসুন সকলে প্রতিজ্ঞা করি,গড়ে তুলবো সোনার বাংলা নতুন করে।
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়,বাংলাদেশ হবে আদর্শ রাষ্ট্র।
স্বাধীনতার মূল্য রক্ষা করবো চিরকাল,এই প্রতিজ্ঞা আমাদের সকলের।
উদাহরণ:
- মুক্তিযুদ্ধের বীরদের ত্যাগ: স্বাধীনতার গান শুধু আনন্দের গান নয়, এটি শহীদদের ত্যাগের গানও বটে। নব্বই লক্ষ শহীদের রক্ত এই মাটিতে মিশে গেছে, যারা তাদের জীবন দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। তাদের ত্যাগকে আমরা কখনো ভুলব না।
- স্বাধীনতার সুফল: স্বাধীনতার পর আমরা অনেক অগ্রগতি করেছি। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি – সকল ক্ষেত্রেই আমরা উন্নতি করেছি।
- স্বাধীনতার চ্যালেঞ্জ: তবে এখনও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। দারিদ্র্য, বৈষম্য, দুর্নীতি – এসব সমস্যা সমাধান কর ।
স্বাধীনতার সোনালী রোশন: আরও বিস্তারিত আলোচনা
ভূমিকা:
স্বাধীনতা! কতই না মহান এই শব্দটি। ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ অর্জন করেছিল এই অমূল্য সম্পদ। আজকের এই ছন্দে আমরা সেই স্বাধীনতার গৌরব আর মহত্ব উদযাপন করবো।
স্বাধীনতার সূচনা:
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, ধ্বংসাত্মক ৯ মাসের যুদ্ধের সূচনা হয়েছিল। নিরস্ত্র বাঙালি জাতি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে লড়াই করে। ঘরে ঘরে গড়ে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের প্রতিরোধ। সকল শ্রেণীর মানুষ, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
মুক্তিযুদ্ধের বীরেরা:
মুক্তিযুদ্ধে অসংখ্য বীর সৈনিক, মুক্তিযোদ্ধা, নারী, শিশু তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। বীর শহীদদের রক্তে ভেজা মাটি সাক্ষ্য দেয় তাদের অসাধারণ সাহস ও দেশপ্রেমের।
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব:
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অতুলনীয় নেতৃত্বে বাঙালিরা মুক্তির পথ খুঁজে পেয়েছিল। শেখ মুজিবের আহ্বানে সকল শ্রেণীর মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
স্বাধীনতার সুফল:
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অর্থনীতি সকল ক্ষেত্রেই আমরা এগিয়ে গেছি।
আমাদের কর্তব্য:
স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার পাশাপাশি, আমাদের কর্তব্য মনে রাখা উচিত। মুক্তিযুদ্ধের বীরদের আত্মত্যাগ স্মরণ করে, আমাদের দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সকলের জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করা, দুর্নীতি দূর করা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত করা – এগুলোই হওয়া উচিত আমাদের লক্ষ্য।
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি:
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল ধর্মনিরপেক্ষতার যুদ্ধ। সকল ধর্মের মানুষ মিলে মুক্তির জন্য লড়াই করেছিল। স্বাধীনতার পরও আমাদের সকলকে ধর্মনিরপেক্ষতার মূল্যবোধ ধারণ করে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে।
উপসংহার:
স্বাধীনতা আমাদের অমূল্য সম্পদ। এই স্বাধীনতার জন্য যেসব বীর শহীদ তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তাদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞ ।
স্বাধীনতার সোনালী রোশন: আরও বিস্তারিত আলোচনা
ভূমিকা:
স্বাধীনতা – একটি শব্দ যা বহন করে অগণিত আবেগ, θυσία, এবং অদম্য সাহসের গল্প। ১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমাদের জাতীয় জীবনের এক অমূল্য সম্পদ।
স্বাধীনতার গুরুত্ব:
- আত্মনির্ভরতা ও মর্যাদা: স্বাধীনতা আমাদেরকে নিজস্ব ভাগ্য নির্ধারণের অধিকার প্রদান করে। আমরা আমাদের রাষ্ট্র পরিচালনা, অর্থনীতি গঠন এবং সমাজের নীতি নির্ধারণ করতে পারি।
- সুযোগ ও সম্ভাবনা: স্বাধীন দেশে আমরা শিক্ষা, কর্মসংস্থান, এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো সুযোগ-সুবিধা লাভ করতে পারি।
- ন্যায়বিচার ও সমতা: স্বাধীন দেশে সকলের জন্য আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। সকল নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার নিশ্চয়তা তৈরি করা যায়।
- সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: স্বাধীন দেশে আমরা আমাদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্য ধারণ করতে পারি।
স্বাধীনতার ১৯৭১ সালের 25 মার্চ শুরু হয় বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ।
- নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধে অসংখ্য শহীদ, মুক্তিযোদ্ধা, এবং সাধারণ মানুষ তাদের জীবন উৎসর্গ করেন।
- 1971 সালের 16 ডিসেম্বর পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে অর্জিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ।
এর পর অর্জন:
- স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
- শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অর্থনীতি, এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
- আজ বাংলাদেশ একটি উদীয়মান অর্থনীতি হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে।
স্বাধীনতার চ্যালেঞ্জ:
- দারিদ্র্য, দুর্নীতি, এবং আয়-বৈষম্য এখনও আমাদের সমাজের প্রধান চ্যালেঞ্জ।
- পরিবেশ দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন, এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
মূল্য রক্ষা:
- স্বাধীনতার জন্য অগণিত মানুষ তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।
- আমাদের কর্তব্য তাদের θυσίαকে মনে রেখে স্বাধীনতার মূল্য রক্ষা করা।
- সকলের জন্য ন্যায়বিচার, সমতা, এবং সমৃদ্ধির একটি দেশ গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে ।
পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়
আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
Reviews
There are no reviews yet.