Sale!

শৈবাল দিঘিরে বলে । শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:=”color: #0000ff;”> 01622913640

&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;gt;&gt; সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !</p>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p>

<p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

শৈবাল দিঘিরে বলে । শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির

শৈবাল দিঘিরে বলে

এই বাক্যটির মাধ্যমে কবি প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ণনা করছেন। দিঘিতে শৈবালের সমারোহ দেখে কবি মুগ্ধ হয়েছেন। শৈবালগুলো দিঘির জলে ভেসে বেড়াচ্ছে, যেন মাথায় উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। কবি এই দৃশ্যকে এতই সুন্দর মনে করছেন যে, তিনি এটিকে শিশিরের ফোঁটা বলে কল্পনা করেছেন।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বাক্যটিতে অকৃতজ্ঞতার বার্তাও লুকিয়ে আছে। শৈবালগুলো দিঘির জলে জন্মে, বেড়ে ওঠে। কিন্তু তারা কখনোই দিঘির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। বরং তারা দিঘির জলকে দূষিত করে।

এই বাক্যটির মাধ্যমে কবি আমাদের প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞ থাকার শিক্ষা দিচ্ছেন। প্রকৃতি আমাদের অনেক কিছু দেয়। আমাদের উচিত প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা এবং এটিকে রক্ষা করা।

শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করে শির, লিখে রেখ এক ফোঁটা দিলাম শিশির।

এই ছত্রটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “গীতালী” কাব্যগ্রন্থের “শৈবাল দীঘি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই কবিতায় কবি শৈবাল দীঘির সৌন্দর্য বর্ণনা করেছেন।

কবিতার প্রথম দুটি পংক্তিতে কবি শৈবাল দীঘির উচ্চ মাথার উপমা দিয়েছেন। “শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করে শির” – এই বাক্যটিতে কবি শৈবাল দীঘির উচ্চতা ও সৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়েছেন। “লিখে রেখ এক ফোঁটা দিলাম শিশির” – এই বাক্যটিতে কবি শৈবাল দীঘির উপর জমে থাকা শিশিরবিন্দুর সাথে তুলনা করেছেন। শিশিরবিন্দু যেমন সূর্যের আলোয় ঝলমলে করে, তেমনি শৈবাল দীঘিও তার সৌন্দর্যে ঝলমলে করে।

এই ছত্রটির মাধ্যমে কবি শৈবাল দীঘির প্রতি তার মুগ্ধতা ও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

অর্থ:

  • শৈবাল দীঘি: শৈবালে আচ্ছন্ন দীঘি
  • বলে উচ্চ করে শির: উঁচু করে মাথা তুলে বলে
  • লিখে রেখ: লিখে রেখেছে
  • শিশির: ভোরের শিশির

সামগ্রিকভাবে, এই ছত্রটি শৈবাল দীঘির অপূর্ব সৌন্দর্য ও মনোরম পরিবেশের চিত্র তুলে ধরে।

“শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করে শির” – এই লাইনটি বাংলা কবিতা “অকৃতজ্ঞতা” থেকে উদ্ধৃত। কবি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এই কবিতায় অকৃতজ্ঞ ব্যক্তির চিত্র তুলে ধরেছেন।

কবিতার পূর্ণাঙ্গ লাইনটি হল:

শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করে শির লিখে রেখ এক ফোঁটা দিলেম শিশির।

এই লাইনগুলিতে কবি বর্ণনা করছেন যে, একজন অকৃতজ্ঞ ব্যক্তি যেন নিজের উপকারের কথা ভুলে গেছে। সে যেন ভাবছে যে, সে নিজেই সবকিছু করতে সক্ষম।

“শৈবাল দীঘি” বলতে বোঝানো হচ্ছে একটি বড় জলাশয়। “উচ্চ করে শির” বলতে বোঝানো হচ্ছে মাথা উঁচু করে। “লিখে রেখ” বলতে বোঝানো হচ্ছে মনে রেখে। “শিশির” বলতে বোঝানো হচ্ছে শিশিরবিন্দু।

কবির বক্তব্য হল, একজন অকৃতজ্ঞ ব্যক্তি যেন ভাবছে যে, সে নিজেই এই বড় জলাশয় তৈরি করেছে। সে ভুলে গেছে যে, এই জলাশয় তৈরিতে অনেকের অবদান ছিল। সে যেন মনে রেখেছে কেবলমাত্র শিশিরবিন্দুর কথা, যা জলাশয় তৈরিতে তেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে না।

এই লাইনগুলির মাধ্যমে কবি আমাদের অকৃতজ্ঞতার বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে দিচ্ছেন।

আপনার কি “শৈবাল দীঘিরে বলে” লাইনটি সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান?

“শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করে শির”

 এই লাইটিন বিখ্যাত কবি সুনীল জ্ঞান মুখোপাধ্যায়ের “শৈবাল দীঘি” কবিতা থেকে উদ্ধৃত। এই লাইনটিতে কবি দিঘির উপর ঝুঁকে থাকা শৈবালের অহংকার প্রকাশ করেছেন।

শৈবাল দীঘির জলে জন্মে এবং বেড়ে ওঠে। তাই সে দীঘির উপর নিজেকে নির্ভরশীল মনে করে। এই লাইনে কবি শৈবালের এই অহংকারকে ব্যঙ্গ করেছেন।

কবি আরও বলতে চেয়েছেন যে, আমাদের সকলেরই জীবনে এমন কিছু না কিছু থাকে যার উপর আমরা নিজেদের নির্ভরশীল মনে করি। কিন্তু আসলে আমরা সকলেই পরস্পরের উপর নির্ভরশীল।

এই লাইটির মাধ্যমে কবি আমাদের সকলকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে, আমাদের অহংকারী হওয়া উচিত নয়। বরং আমাদের সকলেরই একে অপরের প্রতি বিনীত ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত।

এই লাইটির ব্যাখ্যায় আরও কিছু দিক উল্লেখ করা যেতে পারে:

  • শৈবাল দীঘির জল থেকে তার জীবন ও অস্তিত্ব পায়। কিন্তু সে দীঘির প্রতি কৃতজ্ঞ নয়। বরং সে নিজেকে দীঘির চেয়ে বড় মনে করে।
  • এই লাইটি আমাদের প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতার বার্তাও বহন করে। প্রকৃতি আমাদের জীবন ও অস্তিত্বের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু আমরা প্রায়শই প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞ থাকি না।
  • শেষ পর্যন্ত, এই লাইটি আমাদের জীবনের অস্থায়িত্ব সম্পর্কেও স্মরণ করিয়ে দেয়। শৈবালের মতো, আমাদের জীবনও দীঘির জলের উপর নির্ভরশীল। যেকোনো সময় দীঘির জল শুকিয়ে গেলে শৈবালের মৃত্যু হবে।

উপসংহারে, “শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করে শির” এই লাইটি একটি বহুমুখী বার্তা বহন করে। এটি আমাদের অহংকার, কৃতজ্ঞতা এবং জীবনের অস্থায়িত্ব সম্পর্কে স্মরণ করিয়ে দেয়।

শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির

“শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করি শির” এই লাইনটি বাংলা সাহিত্যের খ্যাতনামা কবি সুনীল জ্ঞান মুখোপাধ্যায় রচিত “শৈবাল” কবিতা থেকে উদ্ধৃত।

এই লাইনে কবি শৈবালের অহঙ্কার ও কৃতজ্ঞতাহীনতার প্রতি বেদনাদায়ক ব্যঙ্গ করেছেন।

বিশ্লেষণ:

  • শৈবাল: দিঘির জলে জন্মানো এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ।
  • দীঘিরে: দিঘির জলে।
  • বলে: বলে, কথা বলে।
  • উচ্চ করি শির: মাথা উঁচু করে।
  • লিখে রেখ: লিখে রেখেছে।
  • এক ফোঁটা শিশির: এক ফোঁটা শিশির দিয়ে।

ব্যাখ্যা:

শৈবাল দিঘির জলে জন্মায় এবং বেড়ে ওঠে। দিঘির জল ছাড়া তার অস্তিত্বই সম্ভব নয়। কিন্তু শৈবাল দিঘির প্রতি কৃতজ্ঞ নয়। বরং, সে মাথা উঁচু করে দিঘির প্রতি অহঙ্কার প্রকাশ করে। সে মনে করে যে সে দিঘির চেয়েও বড় ও শক্তিশালী। শৈবাল এমনকি দিঘির উপর তার অধিকার প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে। সে দিঘির জলে নিজের নাম লিখে রাখে, যেন দিঘি তারই সম্পত্তি।

কবির মতে, শৈবালের এই অহঙ্কার ও কৃতজ্ঞতাহীনতা অত্যন্ত নিন্দনীয়।

দিঘির প্রতি কৃতজ্ঞ না হয়ে শৈবাল যা কিছু করছে তা তার নিজেরই পতনের দিকে ধাবিত করছে।

উল্লেখ্য:

  • এই কবিতাটি প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতার গুরুত্বের বার্তা বহন করে।
  • এটি আমাদের শিক্ষা দেয় যে, অহঙ্কার ও কৃতজ্ঞতাহীনতা আমাদের নিজেদেরই ধ্বংসের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

আশা করি এই উত্তরটি আপনার প্রশ্নের সমাধান করেছে।

অন্যান্য তথ্য:

  • “শৈবাল” কবিতাটি “মায়াবী” কাব্যগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত।
  • এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় কবিতা।
  • এটি অনেক পাঠ্যপুস্তকে এবং পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

“শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করি শির”

 এই লাইনটি বিখ্যাত বাঙালি কবি সুনীল জ্ঞান মুখোপাধ্যায় রচিত কবিতা “শৈবাল” থেকে উদ্ধৃত।

এই কবিতাটি প্রকৃতির প্রতি কবির গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।

কবিতার অর্থ:

শৈবাল দীঘির জলে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। কবি যেন শৈবালকে বলছেন, “তুমি দীঘির জলের প্রতি কৃতজ্ঞ হও,

কারণ এই জলই তোমার জীবনধারণ করে। এই জল ছাড়া তুমি বাঁচতে পারবে না।”

কবিতার ভাব:

এই কবিতার মাধ্যমে কবি আমাদের প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়ার শিক্ষা দিচ্ছেন। প্রকৃতি আমাদের জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কিছু সরবরাহ করে। তাই আমাদের উচিত প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া এবং এটিকে রক্ষা করা।

কবিতার তাৎপর্য:

এই কবিতাটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আমরা প্রকৃতির অংশ। প্রকৃতির সাথে আমাদের একটি সুন্দর সম্পর্ক রয়েছে।

আমাদের উচিত এই সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখা এবং প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা।

আরও কিছু তথ্য:

  • এই কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের একটি জনপ্রিয় কবিতা।
  • এই কবিতাটি অনেক পাঠ্যপুস্তকে স্থান পেয়েছে।
  • এই কবিতাটি অনেকবার আবৃত্তি ও গান করা হয়েছে।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কাজে লাগবে। আপনার কি আরও কিছু জানার আছে?

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “শৈবাল দিঘিরে বলে । শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির”

Your email address will not be published. Required fields are marked *