Description
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে বক্তব্য । আজকের এই দিনে আমরা প্রতিজ্ঞা করি যে, আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব। আমরা একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলব। সকলকে জয় বাংলা!
পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে বক্তব্য
প্রিয় দেশপ্রেমিক ভাই-বোনেরা,
আজ আমাদের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ৫২ বছর আগে, এই দিনেই আমরা অসম সামরিক শক্তির বিরুদ্ধে নয় মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।
আজকের এই দিনে আমরা সেই মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে মাথা নত করি, যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন, তাদের প্রতি আমাদের অশেষ শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।
মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য
মুক্তিযুদ্ধ ছিলো কেবল একটি যুদ্ধ নয়, এটি ছিলো আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং স্বাধীনতার জন্য লড়াই।
এই যুদ্ধে আমরা শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও সাহসের কথা মনে করি না, বরং আমাদের সকলের ঐক্য ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার কথাও মনে করি।
স্বাধীনতার পর অর্জন
স্বাধীনতার পর আমরা অনেক অগ্রগতি করেছি।
আজ আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি।
আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অনেক দূর এসেছি।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রযুক্তি – সকল ক্ষেত্রেই আমরা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছি।
আমাদের কর্তব্য
তবে এখনও আমাদের অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।
আমাদের দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করতে হবে।
সকলের জন্য সমতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এই লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
শেষ কথা
আসুন আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি যে, আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবো।
আমরা একটি সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।
জয় বাংলা!
বাংলাদেশ স্বাধীন!
মুক্তিযুদ্ধ জয়ী!
প্রিয় দেশপ্রেমিক ভাই-বোনেরা,
আজ আমাদের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ২৬শে মার্চ, সেই অমর দিন, যখন আমরা ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম। এই দিনটি আমাদের জাতির ইতিহাসে এক অমলিন জয়ের দিন। আজকের এই দিনে আমরা শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই এবং তাদের আত্মত্যাগের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস:
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়েছিল। পাকিস্তানি সরকারের নির্যাতন ও শোষণের বিরুদ্ধে বাঙালিরা তীব্র প্রতিবাদ শুরু করে। ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধে ৩০ লক্ষেরও বেশি মানুষ শহীদ হন। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা ঢাকা দখল করে জয়লাভ করেন।
স্বাধীনতার তাৎপর্য:
স্বাধীনতা আমাদের একটি অমূল্য সম্পদ। এর জন্য আমাদের পূর্বপুরুষরা অনেক রক্ত ঝরিয়েছেন। স্বাধীনতার মাধ্যমে আমরা আমাদের নিজস্ব ভাগ্য নির্ধারণের অধিকার পেয়েছি। আমরা একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গড়ে তুলতে পেরেছি। স্বাধীনতা আমাদেরকে মর্যাদা ও সম্মান এনে দিয়েছে।
স্বাধীনতার পর অর্জন:
স্বাধীনতার পর আমরা অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক দেশ গড়ে তুলতে পেরেছি। আমাদের অর্থনীতি উন্নত হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমরা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছি।
আমাদের কর্তব্য:
স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার অধিকার আমাদের সকলেরই আছে। কিন্তু স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখার জন্য আমাদের সকলকেই দায়িত্বশীল হতে হবে। আমাদেরকে দেশপ্রেমিক ও দেশপ্রাণ মানুষ হতে হবে। আমাদেরকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে। আমাদেরকে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে।
শেষ কথা:
আজকের এই দিনে আমরা প্রতিজ্ঞা করি যে, আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব। আমরা একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলব। সকলকে জয় বাংলা!
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
Reviews
There are no reviews yet.