Sale!

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট । The context of the liberation war

Original price was: 3,000.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:”color: #0000ff;”> 01622913640 >> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;/p&amp;amp;gt;&amp;amp;lt;p&amp;amp;gt;&amp;amp;gt;&amp;amp;gt; ডেলি ভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p> &gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক কর ে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p> <p>>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p>

983 in stock

Description

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট । মুক্তিযুদ্ধের পেছনে একাধিক জটিল কারণ ও প্রেক্ষাপট কাজ করেছিল।

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক কারণ:

  • ভাষা আন্দোলন (১৯৫২): বাংলার মানুষের নিজস্ব ভাষার অধিকার আদায়ের জন্য এই আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের বীজ বপন করে।
  • ছয় দফা দাবি (১৯৬৬): পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত এই দাবি মুক্তিযুদ্ধের মূল ভিত্তি তৈরি করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচন ও নির্বাচনের ফলাফল বাতিল: নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়ী হওয়া সত্ত্বেও, পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে, যা মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি কারণ হয়ে ওঠে।

অর্থনৈতিক বৈষম্য:

  • অর্থনৈতিক শোষণ: পশ্চিম পাকিস্তান পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ লুণ্ঠন করে নিজেদের উন্নয়নে ব্যয় করত।
  • অসাম্য: পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের কর্মসংস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে বৈষম্য লক্ষ্য করা যায়।

সাংস্কৃতিক বৈষম্য:

  • ভাষা ও সংস্কৃতির উপর আঘাত: পশ্চিম পাকিস্তান উর্দু ভাষা ও সংস্কৃতিকে জোর করে চাপিয়ে দিতে চেষ্টা করে।
  • পূর্ব পাকিস্তানের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে অবমূল্যায়ন করা হত।

অন্যান্য কারণ:

  • গণহত্যা ও নির্যাতন: মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর গণহত্যা ও নির্যাতন চালায়।
  • ভারতের সহায়তা: ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করে।

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট বোঝার জন্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • জাতীয়তাবাদের উত্থান: পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে নিজস্ব জাতীয় পরিচয় ও স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টা বৃদ্ধি পায়।
  • বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষিত সম্প্রদায়ের ভূমিকা: মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত তৈরিতে এবং আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্বে এই যুদ্ধ পরিচালিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট:

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ ছিলো একটি দীর্ঘ ও জটিল প্রক্রিয়ার পরিণতি। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি লাভের পর, ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। ভৌগোলিক দিক থেকে পৃথক থাকা সত্ত্বেও, পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম পাকিস্তান একই রাষ্ট্রের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়।

পাকিস্তানি শাসনামলে পূর্ব বাঙালিরা ব্যাপক বৈষম্য ও শোষণের শিকার হয়। এর মূল কারণগুলো ছিলো:

  • রাজনৈতিক বৈষম্য: পাকিস্তানের ক্ষমতার কেন্দ্র ছিলো পশ্চিম পাকিস্তানে। পূর্ব বাঙালিরা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে ন্যায্য প্রতিনিধিত্ব পায়নি।
  • অর্থনৈতিক শোষণ: পাকিস্তানের অর্থনীতি ছিলো পশ্চিম পাকিস্তান-কেন্দ্রিক। পূর্ব বাংলার সম্পদ শোষণ করে পশ্চিম পাকিস্তানের উন্নয়ন সাধন করা হতো।
  • সাংস্কৃতিক বৈষম্য: পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী উর্দু ভাষাকে জাতীয় ভাষা হিসেবে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিলো। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিলো।
  • ভাষা আন্দোলন: ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে পূর্ব বাঙালিরা তাদের ভাষার অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম শুরু করে। এই আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধের পথিকৃৎ হিসেবে কাজ করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচন: ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পূর্ব বাংলায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করে এবং পূর্ব বাঙালিদের উপর সামরিক অত্যাচার চালায়।

এই পরিস্থিতিতে, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন জেনোসাইড’ শুরু করে। লক্ষ লক্ষ নিরীহ মানুষ নিহত হয়। প্রতিরোধের পথ খুঁজে বের করে, পূর্ব বাঙালিরা সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে। এই সংগ্রামই মুক্তিযুদ্ধ নামে পরিচিত।

কারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলো:

  • মুক্তিযোদ্ধা বাহিনী
  • নিয়মিত বাহিনীর বঙ্গবন্ধু-পন্থী কর্মকর্তা ও সৈন্য
  • গণবাহিনী
  • ছাত্র-যুব সংগঠন
  • নারী সংগঠন
  • সাধারণ মানুষ

কারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলো:

  • পাকিস্তান সেনাবাহিনী
  • রাজাকার, আল-বদর, শান্তি বাহিনী
  • পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দল

আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট:

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজন: ব্রিটিশ ভারত বিভক্ত হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ভারত ও পাকিস্তান। পূর্ব বাংলা (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাঞ্জাব (বর্তমান পাকিস্তানের অংশ) ভাষাগত ভিত্তিতে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
  • দ্বিজাতি তত্ত্ব: পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্nah দ্বিজাতি তত্ত্ব প্রচার করেন। এই তত্ত্ব অনুযায়ী, মুসলমান ও হিন্দু দুটি পৃথক জাতি এবং তাদের জন্য পৃথক রাষ্ট্র প্রয়োজন।
  • পূর্ব পাকিস্তানে বৈষম্য: পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করতে থাকে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ বঞ্চিত হতে থাকে।

ভাষা আন্দোলন:

  • ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন: পূর্ব পাকিস্তানে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতির দাবিতে শুরু হয় ভাষা আন্দোলন। ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এই ঘটনা ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে পরিণত হয়।
  • ভাষা আন্দোলনের প্রভাব: ভাষা আন্দোলন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে জাতীয়তাবোধ ও স্বাধীনচেতনা জাগ্রত করে।

আওয়ামী লীগের উত্থান:

  • আওয়ামী লীগ: ১৯৫৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন। আওয়ামী লীগ পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন ও অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে।
  • ১৯৭০ সালের নির্বাচন: ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করে।

মুক্তিযুদ্ধ:

  • ৭ মার্চ ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন: “স্বাধীন বাংলাদেশ জীবন-মরণের সংগ্রাম। এই সংগ্রাম আমাদের সকলের সংগ্রাম। এই সংগ্রাম শুধুমাত্র বাঙালির সংগ্রাম নয়, বরং এটি মানবতার সংগ্রাম।”
  • ২৫ মার্চ ১৯৭১ সালে: পাকিস্তান সেনাবাহিনী ‘অপারেশন ঝড়’ নামে পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক অভিযান শুরু করে। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট । The context of the liberation war”

Your email address will not be published. Required fields are marked *