Description
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মোট সংখ্যা । বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ১,৬০,০০০ জন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মোট সংখ্যা
এই সংখ্যাটি স্থির থাকে না, কারণ নিয়োগ, অবসর এবং অন্যান্য কারণে সংখ্যা কমেবেড়ে চলতে থাকে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সবচেয়ে বড় শাখা। এটি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা রক্ষা করার দায়িত্ব পালন করে।
সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের ইউনিট নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে:
- পদাতিক ডিভিশন
- ব্রিগেড
- রেজিমেন্ট
- ব্যাটালিয়ন
- কোম্পানি
- প্লাটুন
সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ছোট ও হালকা অস্ত্র
- আর্টিলারি
- ট্যাঙ্ক
- বর্মযুক্ত যানবাহন
- বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
- বিমান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযানে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে।
আপনি কি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোন নির্দিষ্ট দিক সম্পর্কে আরও জানতে চান?
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: এক বিস্তারিত বিশ্লেষণ
ভূমিকা:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সবচেয়ে বড় শাখা, যা ১,৬০,০০০ সদস্য নিয়ে গঠিত। এটি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্মগ্রহণ করে এবং দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে।
গঠন:
সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের ইউনিট নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে:
- কর্পস: সেনাবাহিনীর বৃহত্তম ইউনিট, যা বিভিন্ন ডিভিশন নিয়ে গঠিত। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ৯ টি কর্পস রয়েছে।
- ডিভিশন: একটি কর্পসের অধীনে বিভিন্ন ব্রিগেড নিয়ে গঠিত। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ২৬ টি ডিভিশন রয়েছে।
- ব্রিগেড: একটি ডিভিশনের অধীনে বিভিন্ন রেজিমেন্ট নিয়ে গঠিত। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ৯৩ টি ব্রিগেড রয়েছে।
- রেজিমেন্ট: একটি ব্রিগেডের অধীনে একই ধরণের ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত। উদাহরণস্বরূপ, পদাতিক রেজিমেন্ট পদাতিক ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত, আর্টিলারি রেজিমেন্ট আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত।
- ব্যাটালিয়ন: একটি রেজিমেন্টের মূল যুদ্ধ ইউনিট, যা কয়েকটি কোম্পানি নিয়ে গঠিত।
- কোম্পানি: একটি ব্যাটালিয়নের মূল প্রশাসনিক ও যুদ্ধ ইউনিট, যা কয়েকটি প্লাটুন নিয়ে গঠিত।
- প্লাটুন: একটি কোম্পানির ক্ষুদ্রতম যুদ্ধ ইউনিট, যা কয়েকটি স্কোয়াড নিয়ে গঠিত।
কার্যক্রম:
বিভিন্ন ধরণের দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, যার মধ্যে রয়েছে:
- দেশের সীমান্ত রক্ষা: সেনাবাহিনী দেশের সীমান্ত রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন সীমান্ত এলাকায় তৈনাৎ থাকে।
- আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা: অপ্রয়োজনীয় ঘটনা রোধ করার জন্য সেনাবাহিনী প্রয়োজনে আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তায় সহায়তা প্রদান করে।
- জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা অভিযান:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: বিস্তারিত বিবরণ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, যা বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর সবচেয়ে বড় শাখা, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতা রক্ষা করার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে।
সংখ্যা:
- মোট সদস্য: প্রায় ১,৬০,০০০ জন (নিয়োগ, অবসরের কারণে সংখ্যা পরিবর্তনশীল)
- কর্মরত সদস্য:
- কমিশন্ড অফিসার:
- সেনাপতি: ১ জন
- লেফটেন্যান্ট জেনারেল: ৭ জন
- মেজর জেনারেল: ৪৭ জন
- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল: ১২০ জন
- কর্নেল: ৬০০ জন
- লেফটেন্যান্ট কর্নেল: ১,৫০০ জন
- মেজর: ৩,০০০ জন
- ক্যাপ্টেন: ৬,০০০ জন
- জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার:
- লেফটেন্যান্ট: ৮,০০০ জন
- সাব লেফটেন্যান্ট: ৪,০০০ জন
- নন-কমিশন্ড অফিসার:
- ওয়ারেন্ট অফিসার: ৫,০০০ জন
- সার্জেন্ট: ৩০,০০০ জন
- নায়েক: ৬০,০০০ জন
- সৈনিক: ৫০,০০০ জন
- কমিশন্ড অফিসার:
- সিভিলিয়ান কর্মী:
- প্রায় ১০,০০০ জন
গঠন:
- কমান্ডার-ইন-চিফ:
- প্রেসিডেন্ট (সাংবিধানিক)
- প্রধান সেনাপতি (প্রশাসনিক)
- প্রধান সেনাবাহিনী সদর দপ্তর:
- ঢাকা শহরে অবস্থিত
- ১০টি কর্পস এবং ৬৬টি ডিভিশন নিয়ন্ত্রণ করে
- কর্পস:
- কমান্ডার: লেফটেন্যান্ট জেনারেল
- ডিভিশন এবং ব্রিগেড নিয়ন্ত্রণ করে
- ডিভিশন:
- কমান্ডার: মেজর জেনারেল
- ব্রিগেড এবং রেজিমেন্ট নিয়ন্ত্রণ করে
- ব্রিগেড:
- কমান্ডার: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
- রেজিমেন্ট এবং ব্যাটালিয়ন নিয়ন্ত্রণ করে
- রেজিমেন্ট:
- কমান্ডার: কর্নেল
- ব্যাটালিয়ন নিয়ন্ত্রণ করে
- ব্যাটালিয়ন:
- কমান্ডার: লেফটেন্যান্ট কর্নেল
- কোম্পানি নিয়ন্ত্রণ করে
- কোম্পানি:
- কমান্ডার: মেজর
- প্লাটুন নিয়ন্ত্রণ করে
- প্লাটুন:
- কমান্ডার: ক্যাপ্টেন
ইউনিট:
- পদাতিক:
- সেনাবাহিনীর
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: বিস্তারিত বিশ্লেষণ
ভূমিকা:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে ১৯৭১ সালের ২৬শে ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতার পর থেকে, এটি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
সংখ্যা:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ১,৬০,০০০ জন। এই সংখ্যা স্থির থাকে না, কারণ নিয়োগ, অবসর এবং অন্যান্য কারণে সংখ্যা কমেবেড়ে চলতে থাকে।
গঠন:
সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের ইউনিট নিয়ে গঠিত, যার মধ্যে রয়েছে:
- কর্পস: সেনাবাহিনীর বৃহত্তম ইউনিট, যা বিভিন্ন ডিভিশন নিয়ে গঠিত।
- ডিভিশন: একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকার জন্য দায়ী সেনাবাহিনীর একটি বড় ইউনিট।
- ব্রিগেড: একটি ডিভিশনের অংশ, যা বিভিন্ন ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত।
- রেজিমেন্ট: একটি নির্দিষ্ট ধরণের সৈন্য নিয়ে গঠিত একটি ইউনিট, যেমন পদাতিক, বাহুবাহিনী, আর্টিলারি ইত্যাদি।
- ব্যাটালিয়ন: একটি রেজিমেন্টের অংশ, যা বিভিন্ন কোম্পানি নিয়ে গঠিত।
- কোম্পানি: সেনাবাহিনীর মৌলিক যুদ্ধ ইউনিট, যা প্লাটুন নিয়ে গঠিত।
- প্লাটুন: একটি কোম্পানির অংশ, যা বিভিন্ন স্কোয়াড নিয়ে গঠিত।
শাখা:
প্রতিটি কর্পস, ডিভিশন এবং ব্রিগেডের নিজস্ব শাখা রয়েছে, যেমন:
- ইনফ্যান্ট্রি: যুদ্ধের সম্মুখ সারিতে লড়াই করা সৈন্য।
- বাহুবাহিনী: ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য বর্মযুক্ত যানবাহন পরিচালনা করে।
- আর্টিলারি: দূর থেকে শত্রুদের উপর আক্রমণ করার জন্য ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে।
- ইঞ্জিনিয়ারিং: যুদ্ধক্ষেত্রে অবকাঠামো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে।
- সিগন্যাল: যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন ও পরিচালনা করে।
- মেডিকেল: যুদ্ধে আহত সৈন্যদের চিকিৎসা করে।
অস্ত্র ও সরঞ্জাম:
সেনাবাহিনী বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ছোট ও হালকা অস্ত্র: রাইফেল, মেশিনগান, পিস্তল, গ্রেনেড ইত্যাদি।
- আর্টিলারি: ফিল্ড গান, হাওitzer, মর্টার ইত্যাদি।
- ট্যাঙ্ক: বর্মযুক্ত যুদ্ধ যানবাহন যা শত্রুদের অবস্থান ধ্বংস করতে ব্যবহৃত হয়।
পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়
আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
আরও পড়ুন: মেয়েদের যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটের নাম
Reviews
There are no reviews yet.