Sale!

তুমি অধম তাই বলিয়া কার উক্তি

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:style=”color: #0000ff;”> 01622913640

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

>প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

979 in stock

Description

তুমি অধম তাই বলিয়া কার উক্তি । “তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই বিখ্যাত উক্তিটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস “কপালকুণ্ডলা” (১৮৬৬) থেকে এসেছে।

তুমি অধম তাই বলিয়া কার উক্তি

এই উক্তিটি উপন্যাসের চরিত্র নবীন বলেছিলেন। নবীন ছিলেন একজন সৎ ও ন্যায়পরায়ণ যুবক। একদিন তিনি চন্দ্রমুখী নামের এক সুন্দরী রমণীর সাথে দেখা করেন। চন্দ্রমুখী ছিলেন একজন নিম্ন-শ্রেণীর মহিলা, যাকে সমাজের অনেকেই অধম মনে করত। নবীন চন্দ্রমুখীর প্রতি আকৃষ্ট হন, কিন্তু সমাজের ভয়ে তিনি তার প্রতি তার ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন না।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

একদিন, নবীনের বন্ধু বিষ্ণু তাকে বলে যে চন্দ্রমুখী একজন খারাপ মহিলা। নবীন বিষ্ণুর কথা বিশ্বাস করেন এবং চন্দ্রমুখীকে ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে তিনি বুঝতে পারেন যে বিষ্ণু তাকে ভুল বলেছে।

চন্দ্রমুখীর প্রতি অন্যায়ের কথা জেনে নবীন ক্ষোভিত হন। তিনি তখন বিষ্ণুকে বলেন, “তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?”। এই উক্তির মাধ্যমে নবীন প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন যে, অন্যের অধমতার কারণে নিজেকে নীচু করা উচিত নয়। বরং, সবার সাথে সদ্ব্যবহার করা উচিত, তাদের সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে।

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই উক্তিটি আজও প্রাসঙ্গিক। এটি আমাদের সকলকে

স্মরণ করিয়ে দেয় যে, সবার সাথে সম্মানের সাথে আচরণ করা উচিত, তাদের পটভূমি বা সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে।

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?”

এই বিখ্যাত উক্তিটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস “কপালকুণ্ডলা” (১৮৬৬) থেকে এসেছে।

উপন্যাসে, নীলকণ্ঠ নামক এক চরিত্র এই উক্তিটি বলেন। নীলকণ্ঠ ছিলেন একজন দুর্বল ও নীচ চরিত্র। তিনি যখন দেখেন যে তার প্রতিপক্ষ, বিষ্ণুপদ, আরও নীচ ও দুর্বল, তখন তিনি বিষ্ণুপদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে অস্বীকার করে বলেছিলেন, “তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?”।

এই উক্তিটির অর্থ হল, কেউ যদি খারাপ হয়, তাহলে তাদের সাথে ভালো আচরণ করার জন্য আমাদের নিজেদেরকে ভালো হতে হবে না। বরং, আমাদের সর্বদা ন্যায় ও নীতির পথে থাকা উচিত, অন্যদের চরিত্র নির্বিশেষে।

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই উক্তিটি বাংলা সাহিত্যের একটি বিখ্যাত উক্তি

এবং এটি নীতিবোধ ও সাহসের গুরুত্বের উপর একটি শক্তিশালী বার্তা বহন করে।

তুমি অধম তাই বলিয়া কার উক্তি

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই বিখ্যাত উক্তিটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের (১৮৩৮-১৮৯৪)

বিখ্যাত উপন্যাস “কপালকুণ্ডলা” (১৮৬৬) থেকে উদ্ধৃত।

উপন্যাসের প্রেক্ষাপট:

উপন্যাসের নায়ক নবকুমার, একজন দরিদ্র কিন্তু সৎ ও ন্যায়পরায়ণ যুবক। একদিন তিনি নদীর তীরে আশ্রয় নেন যেখানে তিনি সুন্দরী কিন্তু দুর্ভাগ্যবতী কপালকুণ্ডলার সাথে দেখা করেন। কপালকুণ্ডলা একজন ধনী ব্যক্তির দ্বারা পরিত্যক্তা হয়েছিলেন এবং সমাজে তার অবস্থান হারিয়েছিলেন। নবকুমার কপালকুণ্ডলার প্রতি সহানুভূতিশীল হন এবং তাকে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নেন।

উক্তির ব্যবহার:

নবকুমার যখন কপালকুণ্ডলার জন্য সমাজের অপমান ও ঘৃণার সম্মুখীন হন, তখন তিনি এই উক্তিটি ব্যবহার করেছিলেন। তিনি ব্যাখ্যা করেছিলেন যে অন্যদের নীচু মানের কারণে তিনি নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা বন্ধ করবেন না। বরং, তিনি সর্বদা ন্যায় ও সত্যের পথে হাঁটবেন, তা যতই কঠিন হোক না কেন।

উক্তির তাৎপর্য:

এই উক্তিটি ন্যায়বিচার, সততা এবং নৈতিকতার গুরুত্বের উপর একটি শক্তিশালী বার্তা বহন করে। এটি আমাদের শেখায় যে আমাদের অন্যদের আচরণ দ্বারা নিজেদের সংজ্ঞায়িত করা উচিত নয়। পরিবর্তে, আমাদের নিজস্ব নীতিবোধ অনুসরণ করা উচিত, এমনকি যখন এটি কঠিন বা অপ্রিয় হয়।

বাংলা সাহিত্যে প্রভাব:

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত উক্তি।

এটি প্রায়শই ন্যায়বিচার ও সততার প্রয়োজনীয়তার উপর আলোচনায় ব্যবহৃত হয়।

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” : বিস্তারিত আলোচনা

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিখ্যাত উপন্যাস “কপালকুণ্ডলা” থেকে উদ্ধৃত “তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই উক্তিটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিখ্যাত ও প্রাসঙ্গিক উক্তি। এই উক্তির মাধ্যমে লেখক তুলে ধরেছেন নীতিবোধ, সামাজিক বিচার ও মানবিকতার মহান বার্তা।

উক্তির পটভূমি:

উপন্যাসের চরিত্র নবীন ছিলেন একজন সৎ ও ন্যায়পরায়ণ যুবক। একদিন তিনি চন্দ্রমুখী নামের এক সুন্দরী রমণীর সাথে দেখা করেন। চন্দ্রমুখী ছিলেন একজন নিম্ন-শ্রেণীর মহিলা, যাকে সমাজের অনেকেই অধম মনে করত। নবীন চন্দ্রমুখীর প্রতি আকৃষ্ট হন, কিন্তু সমাজের ভয়ে তিনি তার প্রতি তার ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন না।

উক্তির তাৎপর্য:

একদিন, নবীনের বন্ধু বিষ্ণু তাকে বলে যে চন্দ্রমুখী একজন খারাপ মহিলা। নবীন বিষ্ণুর কথা বিশ্বাস করেন এবং চন্দ্রমুখীকে ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু পরে তিনি বুঝতে পারেন যে বিষ্ণু তাকে ভুল বলেছে।

চন্দ্রমুখীর প্রতি অন্যায়ের কথা জেনে নবীন ক্ষোভিত হন। তিনি তখন বিষ্ণুকে বলেন, “তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?”। এই উক্তির মাধ্যমে নবীন প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন যে, অন্যের অধমতার কারণে নিজেকে নীচু করা উচিত নয়। বরং, সবার সাথে সদ্ব্যবহার করা উচিত, তাদের সামাজিক অবস্থান নির্বিশেষে।

উদাহরণ:

ধরুন, আপনার পাড়ায় একজন দরিদ্র পরিবার বাস করে। সমাজের অনেকেই তাদের অবহেলা করে। কিন্তু আপনি যদি তাদের প্রতি

সহানুভূতিশীল হন এবং তাদের সাহায্য করেন, তাহলে আপনি নিজেকে আরও উন্নত মানুষ হিসেবে প্রমাণ করবেন।

বিস্তারিত:

এই উক্তিটি শুধুমাত্র ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয়, বরং সমাজের বৃহত্তর প্রেক্ষাপটেও প্রযোজ্য। আমাদের সকলের উচিত

সকল মানুষের প্রতি সম্মানের সাথে আচরণ করা, তাদের ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ বা অর্থনৈতিক অবস্থা নির্বিশেষে।

উক্তির প্রাসঙ্গিকতা:

আজকের বিশ্বে, যেখানে বিভেদ ও অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, “তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই উক্তিটির প্রাসঙ্গিকতা অপরিসীম। আমাদের সকলের উচিত এই উক্তিকে মনে রাখা এবং সকলের প্রতি সহানুভূতি ও সম্মানের সাথে আচরণ করা।

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” – বিস্তারিত আলোচনা

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের “কপালকুণ্ডলা” উপন্যাসের এই বিখ্যাত উক্তিটি কেবল একটি সাহিত্যিক বাক্য নয়, বরং নীতিবোধ ও নৈতিকতার একটি শক্তিশালী বার্তা বহন করে। নবকুমার, উপন্যাসের নায়ক, এই উক্তিটি ব্যবহার করেছিলেন যখন তিনি সমাজের অপমান ও ঘৃণার সম্মুখীন হয়েছিলেন কপালকুণ্ডলার জন্য, একজন পরিত্যক্তা ও অপমানিত নারী।

উক্তির তাৎপর্য ব্যাখ্যা:

  • নৈতিকতার নির্ভরশীলতা: নবকুমার বিশ্বাস করতেন যে নৈতিকতা ব্যক্তিগত গুণাবলী, নয় κοινωνিক অবস্থানের উপর নির্ভর করে।
  • অন্যদের নীচু মানের কারণে তিনি নিজের নীতিবোধকে ন্যূন করবেন না।
  • স্ব-মর্যাদার ধারণা: নবকুমার জানতেন যে তার মূল্য তার নিজস্ব ন্যায়পরায়ণতা ও সততার মধ্যে নিহিত, অন্যদের মতামতের মধ্যে নয়।
  • সাহস ও দৃঢ়তা: নবকুমার সঠিক কাজ করার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন, এমনকি যখন এটি জনপ্রিয় মতামতের বিরুদ্ধে ছিল।

উদাহরণ প্রদান:

  • ইতিহাস থেকে: মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের মতো ব্যক্তিরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন,
  • এমনকি যখন তাদের নিজেদের ঝুঁকির মুখোমুখি হতে হয়েছিল।
  • ব্যক্তিগত জীবন থেকে: আমরা যখন অন্যদের অন্যায় আচরণের সম্মুখীন হই,

তখন আমরা নবকুমারের মতো দাঁড়াতে পারি এবং ন্যায় ও সত্যের পক্ষে কথা বলতে পারি।

বিবরণ যোগ করা:

  • নবকুমারের চরিত্র: নবকুমার কেবল একজন সাহিত্যিক চরিত্র নন, বরং ন্যায়বিচার ও সততার প্রতীক।
  • উপন্যাসের প্রেক্ষাপট: “কপালকুণ্ডলা” উপনিবেশবাদী যুগে বাংলা সমাজের একটি চিত্র তুলে ধরে, যেখানে নারীদের প্রায়শই অপমান ও নিপীড়নের শিকার হতে হত।
  • উক্তির প্রাসঙ্গিকতা: আজকের বিশ্বেও এই উক্তিটি প্রাসঙ্গিক, যেখানে অন্যায় ও অসহিষ্ণুতা এখনও বিদ্যমান।

উপসংহার:

“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?” এই উক্তিটি আমাদের নৈতিক নীতিবোধের শক্তি ও গুরুত্ব মনে করিয়ে দেয়।

এটি আমাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে এবং সর্বদা ন্যায় ও সত্যের পথে হাঁটার জন্য অনুপ্রাণিত করে

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “তুমি অধম তাই বলিয়া কার উক্তি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *