Sale!

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 6 । বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 7

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:yle=”color: #0000ff;”&amp;gt; 01622913640&amp;amp;lt;/h2>

>> সারাদেশে ক্যাশ অন ডেলিভারি করা হয় !

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !

&

<p>gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !</p><p><p>&amp;gt;> ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !

983 in stock

Description

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 6 । বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 7 ।

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 6

 পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

১৬ ডিসেম্বর, বাঙালির ইতিহাসে এক অমলিন দিন। এই দিনটিকে আমরা বিজয় দিবস হিসেবে পালন করি। ১৯৭১ সালের এই দিনে, নব্বই লাখ বাঙালির নবমাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

দীর্ঘ ৯ মাস ধরে, বাঙালিরা পাকিস্তানের অত্যাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল। ২৫শে মার্চ, ঘোষণা করা হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এরপর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযোদ্ধারা, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, গেরিলা যোদ্ধা, সাধারণ মানুষ সকলে মিলে লড়াই করে।

বিজয়ের গুরুত্ব:

১৬ ডিসেম্বরের বিজয় কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিল বাঙালির আত্মসম্মান ও মর্যাদার বিজয়। এই বিজয় আমাদের জাতীয় ঐক্য ও শক্তির প্রতীক।

বিজয় দিবসের শিক্ষা:

বিজয় দিবস আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ঐক্য ও সংগ্রামের গুরুত্ব। এই দিন আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও কুরবানীকে স্মরণ করার সুযোগ দেয়।

আমাদের কর্তব্য:

আমাদের সকলের কর্তব্য হল, স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণে চেষ্টা করা।

শেষ কথা:

১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন। এই দিন আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা। আসুন

আমরা সকলে মিলে এই বিজয় দিবস পালন করি এবং দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদের চেতনায় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলি।

ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

বিজয় দিবস: ঐতিহাসিক মুহূর্তের স্মরণ

ভূমিকা:

প্রতি বছরের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বাঙালিরা বিজয় দিবস পালন করি। এই দিনটি আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি অমলিন স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে নবম মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশের জয় ঘোষণা করা হয়েছিল।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) শোষণ ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছিল বাঙালিরা। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি, অর্থনৈতিক বৈষম্য, রাজনৈতিক অধিকার হরণসহ আরও অনেক কারণে বাঙালিরা ছিল অসন্তুষ্ট। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে জয়ী হলেও, ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকার করে পাকিস্তান সরকার। এর ফলে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।

মুক্তিযুদ্ধের বীরত্ব:

মুক্তিযুদ্ধে নিয়মিত মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও যোগদান করে। নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-যুবক সকলেই তাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন। মুক্তিযোদ্ধারা অসাধারণ সাহস ও বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন।

বিজয়ের সুফল:

১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকার আত্মসমর্পণ করে। স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হয়। এই বিজয়ের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা, মানবাধিকার, এবং স্বাধীনভাবে নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণের অধিকার।

উপসংহার:

বিজয় দিবস আমাদের জাতির ঐতিহাসিক বিজয়ের দিন। এই দিনে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের স্মরণ করা উচিত। তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা আজ স্বাধীন বাংলাদেশে বসবাস করছি। আমাদের কর্তব্য হল স্বাধীনতার সুফল ভোগ করে দেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ করে তোলা।

এই অনুচ্ছেদ ছাত্রদের জন্য উপযুক্ত কারণ:

  • ভাষা সহজবোধ্য।
  • মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে।
  • বিজয় দিবসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
  • ছাত্রদের মনে দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধ জাগ্রত করার উপকরণ।

শিক্ষকরা এই অনুচ্ছেদকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন:

  • মুক্তিযুদ্ধের ছবি ও ভিডিও দেখানো।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের গল্প শোনানো।

বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 6

১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল, ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হয়েছিল বাংলাদেশ। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে এই দিনটিতে স্বাধীনতা লাভ করে বাঙালি জাতি।

এই বিজয় কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় ছিল না, বরং এটি ছিল শোষণ, নির্যাতন ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে বাঙালির মুক্তিযুদ্ধের বিজয়।

মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য সাহস, বীরত্ব ও ত্যাগের ফসল এই স্বাধীনতা। লক্ষ লক্ষ শহীদের রক্তে ভেজা এই মাটিতে, আমরা আজ স্বাধীন জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে।

বিজয় দিবস আমাদের শুধু অতীতকে স্মরণ করিয়ে দেয় না, বরং ভবিষ্যতের প্রতি আমাদের দায়িত্বও উপলব্ধি করিয়ে দেয়। স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার অধিকার আমাদের সকলের।

এই দিন আমাদের শপথ নেওয়া উচিত, একাত্ম বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করার জন্য।

আমাদের ঐক্য ও সহযোগিতার মাধ্যমেই আমরা একটি সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব।

জয় বাংলা! স্বাধীনতা দীর্ঘস্থায়ী হোক!

এই অনুচ্ছেদটি ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য উপযুক্ত। এতে বিজয় দিবসের তাৎপর্য, মুক্তিযুদ্ধের ত্যাগ ও বিজয় এবং ভবিষ্যতের প্রতি দায়িত্ব সম্পর্কে সহজ ভাষায় আলোচনা করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীরা যেন সহজেই বুঝতে পারে, সেজন্য ভাষা সহজ ও সরল রাখা হয়েছে।

এছাড়াও, কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যা তাদের মনে রাখা জরুরি।

বিজয় দিবস: ঐতিহাসিক মুহূর্তের স্মরণ

ভূমিকা:

প্রতি বছরের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বাঙালিরা বিজয় দিবস পালন করি। এই দিনটি আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি অমলিন স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনেই নব্বই লাখ শহীদের অপরিসীম ত্যাগ ও বীরত্বের মাধ্যমে আমরা পাকিস্তানের হাত থেকে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর থেকেই পাকিস্তানে বাঙালিদের উপর শোষণ ও নির্যাতন শুরু হয়। ভাষা, সংস্কৃতি, অর্থনীতি সকল ক্ষেত্রেই বাঙালিরা বঞ্চিত হতে থাকে। এই অসহ্য অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে বাঙালিরা ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামে।

মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম:

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। নব্বই লাখ শহীদ সৈন্য, মুক্তিযোদ্ধা, নারী, শিশু সকলেই তাদের প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীনতার জন্য লড়াই করে।

বিজয় অর্জন:

দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তান সরকার আত্মসমর্পণ করে। এই দিনটিই আমাদের বিজয় দিবস হিসেবে ঐতিহাসিক স্মরণে লিপ্ত।

বিজয় দিবসের তাৎপর্য:

বিজয় দিবস শুধু একটি দিন পালনের উৎসব নয়, বরং এটি আমাদের জাতির ঐক্য, বীরত্ব ও ত্যাগের প্রতীক। এই দিন আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, স্বাধীনতা কতটা কঠিন অর্জন, এবং তা টিকিয়ে রাখার জন্য কতটা ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন।

উপসংহার:

বিজয় দিবস আমাদের সকলের জন্য অনুপ্রেরণা। এই দিন আমাদের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানোর পাশাপাশি তাদের আদর্শ অনুসরণ করে দেশ গঠনে কাজ করার প্রতিজ্ঞা নেওয়া উচিত।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • ১৯৭১ সালে মোট ৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিলেন।
  • মুক্তিযুদ্ধে ৯ লাখেরও বেশি নারী ধর্ষিত হয়েছিলেন।
  • মুক্তিযুদ্ধে প্রায় ১০ লাখ বাঙালি স্থানচ্যুত হয়েছিলেন।
  • বিজয় দিবস উপলক্ষে সারা দেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়, শোকসভা ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।

শিক্ষার্থীদের জন্য:

  • আপনারা কি মুক্তিযুদ্ধের কোন বীরদের সম্পর্কে জানেন? তাদের জীবন ও অবদান সম্পর্কে জেনে নিন।

বিজয় দিবস: স্বাধীনতার সোনালী সূর্যোদয়

১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অমলিন দিন, যখন নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাকিস্তানি জোরালী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতার স্বর্ণালী সূর্যোদয়। এই বিজয় দিবস শুধু একটি দিনের উৎসব নয়, বরং এটি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের অঙ্গীকার পূরণের প্রতীক।

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের পথযাত্রা।

নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-যুবক সকলেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন এই মহান যুদ্ধে। স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা তুলে, মুক্তিযোদ্ধারা বীরত্বের সাথে লড়াই করেছিলেন।

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, যখন পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করে, তখন বাঙালির মুখে ফুটে উঠেছিল জয়যাত্রার হাসি।

বিজয় দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় সেই মহান যুদ্ধের কথা, সেই ত্যাগের কথা, সেই বীরত্বের কথা। এই দিন আমাদের শুধু উদযাপন করলেই হবে না, বরং আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের জন্য অব্যাহত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আসুন আমরা সকলে মিলে শপথ নিই:

  • স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য चुकाয়েছি, তা কখনো ভুলব না।
  • জাতির পিতার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের জন্য কাজ করে যাবো।
  • সকলের জন্য সমতা, ন্যায়বিচার ও শান্তিপূর্ণ জীবন सुनिश्चित করবো।

জয় বাংলা! সোনার বাংলা আমার!

বিজয় দিবস: স্বাধীনতার সোনালী সূর্যোদয় (বিস্তারিত)

ভূমিকা:

১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অমলিন দিন, যখন নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাকিস্তানি জোরালী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতার স্বর্ণালী সূর্যোদয়। এই বিজয় দিবস শুধু একটি দিনের উৎসব নয়, বরং এটি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের অঙ্গীকার পূরণের প্রতীক।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের পথযাত্রা। পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অত্যাচার, শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ স্বরূপ এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেছিলেন, “স্বাধীনতা নাকি মৃত্যু”। এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-যুবক সকলেই ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন এই মহান যুদ্ধে।

মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:

  • মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই মুক্তিবাহিনী দ্রুত গতিতে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করে।
  • স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠা করা হয় মুজিবনগরে।
  • মিত্রবাহিনী ভারতের সহায়তায় মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • ৯ মাস ধরে চলা যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

বিজয় দিবসের তাৎপর্য:

  • বিজয় দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় সেই মহান যুদ্ধের কথা, সেই ত্যাগের কথা, সেই বীরত্বের কথা।
  • এই দিন আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের অঙ্গীকার পূরণের প্রতীক।
  • বিজয় দিবস আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগায়।

আমাদের কর্তব্য:

  • বিজয় দিবস শুধু উদযাপন করলেই হবে না, বরং আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের জন্য অব্যাহত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
  • সকলের জন্য সমতা, ন্যায়বিচার ও শান্তিপূর্ণ জীবন सुनिश्चित করতে হবে।
  • দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

উদাহরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধেরวีরদের ত্যাগ ও সাহস আমাদের অনুপ্রেরণা।

বিজয় দিবস: স্বাধীনতার সোনালী সূর্যোদয় (বিস্তারিত)

ভূমিকা:

১৬ ডিসেম্বর, বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অমলিন দিন, যখন নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাকিস্তানি জোরালী বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতার স্বর্ণালী সূর্যোদয়। এই বিজয় দিবস শুধু একটি দিনের উৎসব নয়, বরং এটি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের অঙ্গীকার পূরণের প্রতীক।

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি:

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের পথযাত্রা। পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অত্যাচার, শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন বাঙালিরা। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সকল শ্রেণীর মানুষ, নারী-পুরুষ, বৃদ্ধ-যুবক সকলেই যোগ দিয়েছিলেন এই মহান যুদ্ধে।

মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম:

স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা তুলে, মুক্তিযোদ্ধারা অদম্য বীরত্বের সাথে লড়াই করেছিলেন। গেরিলা যুদ্ধ, সশস্ত্র প্রতিরোধ,

আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের মাধ্যমে তারা পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে জয়লাভ করেছিলেন।

বিজয়ের ঐতিহাসিক মুহূর্ত:

১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, যখন পাকিস্তানি বাহিনীর জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পণ করেছিলেন, তখন বাঙালির মুখে ফুটে উঠেছিল জয়যাত্রার হাসি। ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল আনন্দের বিশাল সমাবেশ। বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 6

বিজয় দিবসের তাৎপর্য:

বিজয় দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় সেই মহান যুদ্ধের কথা, সেই ত্যাগের কথা, সেই বীরত্বের কথা। এই দিন আমাদের শুধু উদযাপন করলেই হবে না, বরং আমাদের জাতির পিতার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের জন্য অব্যাহত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আসুন আমরা সকলে মিলে শপথ নিই:

  • স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য चुकाয়েছি, তা কখনো ভুলব না।
  • জাতির পিতার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের জন্য কাজ করে যাবো।
  • সকলের জন্য সমতা, ন্যায়বিচার ও শান্তিপূর্ণ জীবন सुनिश्चित করবো।

জয় বাংলা!

সোনার বাংলা আমার!

পড়ুন: লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান ঔষধ

আরও পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের

আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 6 । বিজয় দিবস অনুচ্ছেদ class 7”

Your email address will not be published. Required fields are marked *