Sale!

বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট । বিজয় দিবস রচনা ১০ পয়েন্ট

Original price was: 2,900.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

<h2>সরাসরি কিনতে ফোন করুন:<span style=”color: #0000ff;”&amp;amp;amp;amp;gt; 01622913640</span>

&gt;> সারাদেশে ক্যাশ

অন ডেলিভারি করা হয় !&amp;lt;/span>

>> ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে 60 ঢাকার বাইরে  ১০০ টাকা !</p></p>

<p><p>&amp

;gt;প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে চেক করে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন !

>&gt; ডেলিভারি খরচ সাশ্রয় করতে একসাথে কয়েকটি প্রোডাক্ট অর্ডার করুন !&lt;/p></p>

982 in stock

Description

বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট । প্রতি বছরের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বাঙালিরা বিজয় দিবস পালন করি। ১৯৭১ সালের এই দিনেই মহান মুক্তিযুদ্ধের নবম মাস শেষে নব্বই লাখ শহীদের ত্যাগ, ক্ষতি ও বীরত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।

বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট

ভূমিকা:

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় দিবস।
  • এই দিনে মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ গ্রহণ করেছিলেন।
  • বিজয় দিবস বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসগুলোর মধ্যে একটি।

তাৎপর্য বিজয় দিবসের :

  • বাঙালির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক।
  • শহীদদের আত্মত্যাগের স্মরণ।
  • মুক্তিযুদ্ধের অধ্যায় সমাপ্তি ও নতুন রাষ্ট্র গঠনের সূচনা।
  • সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতিষ্ঠার প্রতিজ্ঞা।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বার্তা।

প্রস্তুতি বিজয় দিবসের :

  • সারা দেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন।
  • শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও মোমবাতি প্রজ্বলন।
  • বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মিলাদ আয়োজন।
  • মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন প্রদর্শনী।
  • আলোকসজ্জা ও আতশবাজি।

বার্তা বিজয় দিবসের :

  • স্বাধীনতা অর্জনে মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও কুরবানির স্মরণ।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বার্তা প্রচার।
  • সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতিষ্ঠার প্রতিজ্ঞা।
  • ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা।

বিজয় দিবসের গুরুত্ব:

  • বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
  • বাঙালির স্বাধীন চেতনার প্রতীক।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বন্ধন।
  • ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা।

বিজয় দিবসের শিক্ষা:

  • স্বাধীনতা অর্জন সহজ নয়, তার জন্য ত্যাগ ও কুরবানি প্রয়োজন।
  • জাতীয় ঐক্য ও সংহতি ছাড়া কোনও জাতি উন্নতি করতে পারে না।
  • সামাজিক ন্যায়বিচার ও সমতা প্রতিষ্ঠা জাতির কর্তব্য।
  • ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করতে হবে।

উপসংহার:

  • বিজয় দিবস শুধু একটি দিন পালন করার জন্য নয়, বরং এর মূল্যবোধ অনুসরণ করার জন্য।
  • আমাদের সকলের উচিত বিজয় দিবসের শিক্ষা গ্রহণ করে সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অবদান রাখা।

বিঃদ্রঃ:

  • এই রচনাটি ২০ পয়েন্টে বিজয় দিবসের বিষয়বস্তুগুলো সারসংক্ষেপে তুলে ধরেছে।
  • আপনি আরও তথ্য যোগ করতে পারেন এবং আপনার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট

তাৎপর্য:

  • স্বাধীনতা লাভ: বিজয় দিবস আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক।
  • শহীদদের স্মরণ: এই দিন আমরা মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের অমর স্মরণ করি।
  • মুক্তিযুদ্ধের গৌরব: বিজয় দিবস আমাদের মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ও মর্যাদা বহন করে।
  • জাতীয় ঐক্য ও সহমর্মিতা: এই দিন আমরা জাতীয় ঐক্য ও সহমর্মিতার বার্তা বহন করি।
  • নতুন প্রজন্মের অনুপ্রেরণা: বিজয় দিবস নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা।

রীতিনীতি:

  • জাতীয় পতাকা উত্তোলন: সারা দেশে সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
  • শ্রদ্ধাঞ্জলি: শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও মোমবাতি প্রজ্বলন করা হয়।
  • স্মরণসভা: সারা দেশে বিভিন্ন স্থানে স্মরণসভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • ফটো প্রদর্শনী: মুক্তিযুদ্ধের ছবির প্রদর্শনী করা হয়।
  • টেলিভিশন ও রেডিওতে বিশেষ অনুষ্ঠান: টেলিভিশন ও রেডিওতে মুক্তিযুদ্ধ সংক্রান্ত বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়।
  • সরকারি ছুটি: বিজয় দিবস একটি সরকারি ছুটির দিন।

বিজয় দিবসের শিক্ষা:

  • স্বাধীনতার মূল্য: বিজয় দিবস আমাদের স্বাধীনতার মূল্য বুঝতে শেখায়।
  • ত্যাগ ও বীরত্ব: এই দিন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও বীরত্বের কথা মনে করিয়ে দেয়।
  • সম্প্রীতি ও ঐক্য: বিজয় দিবস আমাদের সম্প্রীতি ও ঐক্যের বার্তা দেয়।
  • জাতীয়তাবোধ: এই দিন আমাদের জাতীয়তাবোধ জাগ্রত করে।
  • স্বপ্নের বাংলাদেশ: বিজয় দিবস আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

উপসংহার:

বিজয় দিবস আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি গৌরবময় দিন। এই দিন আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও বীরত্বের কথা মনে করিয়ে দেয় । বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট

বিজয় দিবস: ২০ পয়েন্টে রচনা

ভূমিকা:

বিজয় দিবস বা মহান স্বাধীনতা দিবস ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পালিত হয়। এ দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় এবং পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্তির স্মরণে পালিত হয়।

২০ পয়েন্টে রচনা:

১. ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্মম হামলা চালায়।

২. এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধের পথ বেছে নেয়।

৩. ৯ মাসের দীর্ঘ যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করে।

৪. এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

৫. বিজয় দিবসে সারাদেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়, মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয় এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

৬. বিজয় দিবস বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।

৭. এ দিনটি আমাদের স্বাধীনতা ও ঐক্যের স্মরণ করিয়ে দেয়।

৮. বিজয় দিবস আমাদেরকে স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য দিতে হয়েছে তা মনে করিয়ে দেয়।

৯. এ দিনটি আমাদেরকে ভবিষ্যতের জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১০. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১১. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে সততা ও ন্যায়বিচারের পথে হাঁটার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১২. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবাদের মনোভাব ধারণ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৩. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৪. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে স্বপ্ন দেখার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৫. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৬. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে ভালোবাসার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৭. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে মানবতার জন্য কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৮. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে ভবিষ্যতের জন্য আশাবাদী হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

১৯. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে বাংলাদেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার জন্য কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে।

২০. বিজয় দিবস আমাদেরকে সকলকে জয় বাংলা! জয় বাংলা! জয় বাংলা! বলে স্লোগান দিতে অনুপ্রাণিত করে।

বিজয় দিবস: ২০ পয়েন্টে বিস্তারিত রচনা

ভূমিকা:

বিজয় দিবস বা মহান স্বাধীনতা দিবস ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পালিত হয়। এ দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় এবং পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্তির স্মরণে পালিত হয়।

২০ পয়েন্টে বিস্তারিত রচনা:

১. পটভূমি:

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর নির্মম হামলা চালায়। এই হামলার প্রতিবাদে বাঙালিরা সশস্ত্র প্রতিরোধের পথ বেছে নেয়।

২. যুদ্ধের সূচনা:

মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসভবন থেকে ঘোষণা দেন, “স্বাধীন বাংলাদেশ জয় বাংলা!”।

৩. মুক্তিযুদ্ধের পর্যায়:

মুক্তিযুদ্ধ ৯ মাস ধরে চলে। এই সময়ের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধারা সাহসী যুদ্ধ, গেরিলা যুদ্ধ, এবং কূটনৈতিক চেষ্টার মাধ্যমে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে।

৪. মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:

  • মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধ, যেমন: জয়পুর হত্যাকাণ্ড, বঙ্গবন্ধুর বন্দিদশা, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, যুদ্ধের সরঞ্জাম সংগ্রহ ইত্যাদি।
  • আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন, যেমন: ভারতের সাহায্য, জাতিসংঘের ভূমিকা, বিশ্বমতের সমর্থন ইত্যাদি।
  • মুক্তিযুদ্ধের গান, কবিতা, নাটক, চলচ্চিত্র ইত্যাদির মাধ্যমে জনমত গঠন।

৫. মুক্তিযুদ্ধের ফলাফল:

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনী আত্মসমর্পণ করে।
  • বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
  • বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

৬. বিজয় দিবসের গুরুত্ব:

  • বিজয় দিবস বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন।
  • এ দিনটি আমাদের স্বাধীনতা ও ঐক্যের স্মরণ করিয়ে দেয়।
  • বিজয় দিবস আমাদেরকে স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য দিতে হয়েছে তা মনে করিয়ে দেয়।
  • এ দিনটি আমাদেরকে ভবিষ্যতের জন্য অনুপ্রাণিত করে।

৭. বিজয় দিবসের উদযাপন:

  • বিজয় দিবসে সারাদেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানানো হয়।
  • বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের

বিজয় দিবস: ২০ পয়েন্টে বিস্তারিত রচনা (সমাপ্ত)

৮. বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

  • স্কুল, কলেজ, ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্ক, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, এবং কবিতা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
  • জাতীয় পর্যায়ে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।
  • টেলিভিশন ও রেডিওতে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচারিত হয়।

৯. বিজয় দিবসের বার্তা:

  • বিজয় দিবস আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করলে যেকোনো বাধা অতিক্রম করা সম্ভব।
  • স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য দিতে হয়েছে তা কখনো ভোলা যাবে না।
  • আমাদের সকলের উচিত স্বাধীনতার মূল্যবোধ বুঝে দেশের উন্নয়নে কাজ করা।
  • নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও মূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষিত করা।

১০. উপসংহার:

বিজয় দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গৌরবময় দিন। এই দিনটি আমাদেরকে স্বাধীনতার জন্য যে মূল্য দিতে হয়েছে তা মনে করিয়ে দেয়। আমাদের সকলের উচিত স্বাধীনতার মূল্যবোধ বুঝে দেশের উন্নয়নে কাজ করা এবং নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও মূল্যবোধ সম্পর্কে শিক্ষিত করা।

বিঃদ্রঃ: এই রচনাটি ২০ টি পয়েন্টে বিস্তারিতভাবে লেখা হয়েছে। আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে এটি সংক্ষিপ্ত করতে পারেন।

অতিরিক্ত তথ্য:

  • বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজিত হয়।
  • বিজয় দিবসে দেশজুড়ে আলোকসজ্জা করা হয়।
  • বিজয় দিবস একটি ছুটির দিন।

আশা করি এই রচনাটি আপনার কাজে লেগেছে।

বিজয় দিবস: ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ দিক

১. ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, পাকিস্তানের ৯ মাসের দীর্ঘ অত্যাচারের পর, মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করে স্বাধীন বাংলাদেশ।
  • এই বিজয় ছিল বাঙালি জাতির অক্লান্ত সংগ্রাম, ত্যাগ ও বীরত্বের ফসল।

২. মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • শুধু রাষ্ট্রীয় স্বাধীনতা অর্জনই নয়, বরং সামাজিক ন্যায়বিচার, সমতা ও মুক্তির আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।
  • বাঙালি সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও মূল্যবোধের পুনরুজ্জীবনের পথ উন্মোচন।

৩. মহান নেতৃত্ব:

  • জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী নেতৃত্ব ও অবদান অসামান্য।
  • মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য সাহস, বীরত্ব ও ত্যাগ স্বাধীনতার মূল চাবিকাঠি।

৪. যুদ্ধের ভয়াবহতা:

  • নিরীহ মানুষের উপর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বর্বরতা ও গণহত্যা।
  • লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি, ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও অমানুষিক অত্যাচার।

৫. স্বাধীনতার সূচনা:

  • ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্র।
  • মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসের दौरान, সারা দেশে সশস্ত্র যুদ্ধ, গেরিলা যুদ্ধ ও সাধারণ মানুষের প্রতিরোধ।

৬. আন্তর্জাতিক সমর্থন:

  • ভারত সরকারের সক্রিয় সহায়তা ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ।
  • আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মতামত ও নৈতিক সমর্থন মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৭. বিজয়ের সুফল:

  • স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন।
  • নিজস্ব সংবিধান প্রণয়ন ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।
  • সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়।

৮. চ্যালেঞ্জ ও দায়িত্ব:

  • মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বজায় রাখা ও আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করা।
  • দারিদ্র্য, দুর্নীতি ও সামাজিক অন্যায় দূরীকরণ।
  • জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা।

৯. স্মরণ ও শ্রদ্ধাঞ্জলি:

  • শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ও বীরত্ব স্মরণে চিরকাল সম্মান ও শ্রদ্ধা জানানো।
  • তাদের স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন।

১০. অনুপ্রেরণা ও শিক্ষা:

বিজয় দিবস: ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ দিক

১. ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট:

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
  • এই দিনটি জাতীয় শোক ও গৌরবের দিন হিসেবে পালিত হয়।

২. মুক্তিযুদ্ধের তাৎপর্য:

  • বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও আত্মনির্ধারণের অধিকার প্রতিষ্ঠা।
  • পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি।
  • বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির রক্ষা।

৩. মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান:

  • মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব, ত্যাগ ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছিল।
  • তাদের অবদান সর্বদা স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

৪. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা:

  • মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা ও দিকনির্দেশনা প্রদানকারী ছিলেন বঙ্গবন্ধু।
  • তার নেতৃত্ব ছাড়া স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হত না।

৫. শহীদদের স্মরণ:

  • মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের আত্মত্যাগ জাতির জন্য অনবদ্য।
  • তাদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

৬. বিজয় দিবসের উদযাপন:

  • সারা দেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, মুক্তিযুদ্ধের বীরদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়।

৭. মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ:

  • স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, সমতা, ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি মূল্যবোধ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল।

৮. নতুন প্রজন্মের দায়িত্ব:

  • মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ ধারণ ও অনুশীলন করা এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা নতুন প্রজন্মের দায়িত্ব।

৯. চ্যালেঞ্জ:

  • দারিদ্র্য, দুর্নীতি, সাম্প্রদায়িকতা ইত্যাদি সমস্যার সমাধান করা।
  • মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বাস্তবায়ন করা।

১০. আশাবাদ:

  • সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশকে আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা সম্ভব।

উপসংহার:

বিজয় দিবস শুধু একটি ঐতিহাসিক দিবস নয়, বরং এটি আমাদের জাতীয় ঐক্য, মর্যাদা ও স্বাধীনতার প্রতীক। এই দিনটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীরদের স্মরণ করার এবং তাদের আদর্শ অনুসরণ কর

পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বিজয় দিবস রচনা ২০ পয়েন্ট । বিজয় দিবস রচনা ১০ পয়েন্ট”

Your email address will not be published. Required fields are marked *