Description
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী ।
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ই ডিসেম্বর, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বিজয় দিবস। ৯ মাসের দীর্ঘ, রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে আমরা স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।
পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী
এই বিজয় কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিলো সত্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা, ন্যায়ের বিরুদ্ধে অন্যায়, স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিবাসনের বিজয়।
আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অদম্য সাহস, ত্যাগ ও বলিদানের মাধ্যমে এই বিজয় অর্জন করেছিলেন। তাদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আজকের এই দিনে আমাদের সকলের কর্তব্য হলো:
- শহীদদের স্মরণ করা এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা।
- স্বাধীনতার জন্য যারা লড়াই করেছিলেন তাদের ত্যাগ ও বলিদানকে মনে রাখা।
- স্বাধীনতার মূল্যবোধগুলো ধারণ করা এবং সেগুলোকে বাস্তবায়নে কাজ করা।
- সকলের জন্য একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা।
আসুন, আমরা সকলে মিলে শপথ নিই যে, আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের এই মহামুহূর্তে আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের আদর্শ অনুসরণ করে একটি সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।
জয় বাংলা! স্বাধীনতা জয়ী হোক! এই বিশেষ দিনে আমি সকল দেশবাসীর জয় বাংলা ও শুভেচ্ছা জানাই।
ধন্যবাদ।
—
আরও কিছু শুভেচ্ছা বার্তা:
- মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা!
- স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
- আসুন, আমরা সকলে মিলে একটি সোনার বাংলা গড়ে তুলি।
- জয় বাংলা! স্বাধীনতা জয়ী হোক!
আশা করি এই শুভেচ্ছা বার্তাগুলো আপনাদের ভালো লেগেছে।
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী: বিস্তারিত আলোচনা
প্রিয় দেশবাসী,
আজ ১৬ই ডিসেম্বর, আমরা মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বিজয় দিবস পালন করছি। ১৯৭১ সালের এই দিনে, ৯ মাসের দীর্ঘ, রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর, আমরা পাকিস্তানের হাত থেকে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম।
এই বিজয় কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিলো** সত্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা, ন্যায়ের বিরুদ্ধে অন্যায়, স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিবাসনের বিজয়।** আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের অদম্য সাহস, ত্যাগ ও বলিদানের মাধ্যমে এই অসাধ্য সাধন করেছিলেন। তাদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
এই মহান বিজয়ের মাধ্যমে আমরা:
- একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রতিষ্ঠা করেছি।
- আমাদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষা করেছি।
- মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করেছি।
- বিশ্বের মানচিত্রে একটি নতুন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের নাম অঙ্কিত করেছি।
আজকের এই দিনে আমাদের সকলের কর্তব্য হলো:
- শহীদদের স্মরণ করা এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা।
- স্বাধীনতার জন্য যারা লড়াই করেছিলেন তাদের ত্যাগ ও বলিদানকে মনে রাখা।
- স্বাধীনতার মূল্যবোধগুলো ধারণ করা এবং সেগুলোকে বাস্তবায়নে কাজ করা।
- সকলের জন্য একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা।
আমাদের মনে রাখতে হবে, স্বাধীনতা অর্জন করা সহজ ছিল না। লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তাদের ত্যাগ ও বলিদান ছাড়া এই বিজয় আসত না।
আজ আমরা যখন স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছি, তখন আমাদের:
- স্বাধীনতার জন্য যারা লড়াই করেছিলেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিত।
- স্বাধীনতার মূল্যবোধগুলো ধারণ করা এবং সেগুলোকে বাস্তবায়নে কাজ করা উচিত।
- সকলের জন্য একটি শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা উচিত।
আসুন, আমরা সকলে মিলে শপথ নিই যে, আমরা মহান মুক্তিযোদ্ধাদের আদর্শ অনুসরণ করে একটি সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।
জয় বাংলা! স্বাধীনতা জয়ী হোক!
মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বাণী: একটি বিস্তারিত আলোচনা
ভূমিকা:
আজ ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই ঐতিহাসিক দিনে আমরা অর্জন করেছিলাম নব্বই লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।
এক মহান বিজয়:
এই বিজয় ছিলো কেবল একটি যুদ্ধের বিজয় নয়, এটি ছিলো:
- সত্যের বিরুদ্ধে অসত্যের বিজয়: অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের বিজয়,
- অধিবাসের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার বিজয়: ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতাকামী জনগণের বিজয়।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি:
আজকের এই বিজয় দিবসে আমরা সকলে মিলে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই সেই সকল মহান শহীদদের যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের স্বাধীনতার জন্য।
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ: মুক্তিযুদ্ধের নয় মাস ধরে তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে লড়াই করেছিলেন।
- সাধারণ মানুষের অবদান: মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করার জন্য তারা ঝুঁকি নিয়ে খাদ্য, আশ্রয় এবং গোপন তথ্য সরবরাহ করেছিলেন।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ:
আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর, মুক্তিযোদ্ধা, সহযোগী এবং সাধারণ মানুষদের যারা তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন।
ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি:
আজ আমাদের দায়িত্ব হলো তাদের আদর্শ বাস্তবায়ন করা এবং স্বাধীনতার সুফল ভোগ করার জন্য একসাথে কাজ করা।
- সোনালী বাংলা গড়ে তোলা: আমাদের একটি এমন দেশ গড়ে তুলতে হবে যেখানে সকলের জন্য থাকবে সমান অধিকার ও সুযোগ।
- শহীদদের স্মৃতি ধারণ: তাদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগ আমাদের অনুপ্রাণিত করবে এবং আমাদের জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করবে।
উপসংহার:
আসুন আমরা সকলে মিলে শপথ নেই যে, আমরা মহান বিজয় দিবসের সর্বোচ্চ আত্মাকে ধারণ করে এগিয়ে যাবো এবং একটি আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।
জয় বাংলা! স্বাধীন বাংলা!
এই বিজয় দিবস উপলক্ষে আমি সকল দেশবাসীর জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করছি।
পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের
আরও পড়ুন: ভাই বোন চটি গল্প – দেখা কত অপরাধ জেনে নিন
আরও পড়ুন: সহবাস করার পদ্ধতি – বিভিন্ন আসনের ছবি
Reviews
There are no reviews yet.